১৮ মার্চ ২০১৫

দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা




গ্রামের এক সাধারণ বাঙালী ঘরের মানুষ রণদা নিজের চেষ্টায় ও পরিশ্রমে বিত্তশালী হয়েছিলেন। বিত্তবৈভবের সবকিছু অকাতরে দান করেছিলেন মানুষের কল্যাণে। বিশাল হৃদয়ের এই মানুষটিকে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসর রাজাকার-আলবদর বাহিনী হত্যা করে।
রণদাপ্রসাদ সাহার জন্ম ১৮৯৬ সালের ৯ নভেম্বর সাভারের কাছে কাছৈড় গ্রামের নানাবাড়িতে। বাবার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে। বাবা দেবেন্দ্রনাথ পোদ্দার ও মা কুমুদিনী দেবীর চার সন্তানের (তিন ছেলে ও এক মেয়ে) মধ্যে রণদা ছিলেন দ্বিতীয়। মা ছিলেন গৃহিণী। মায়ের আদর বেশিদিন পাননি রণদা। অভাবের সংসারে সেদিন মায়ের জন্য ডাক্তার জোটেনি; জোটেনি ওষুধ-পথ্য বা প্রসবকালে অকালে মারা যান কুমুদিনী দেবী। মায়ের সেই স্মৃতি তাঁকে তাড়িয়ে ফিরেছে। তাই পরিণত জীবনে দুস্থ মানুষের সেবা দিতে গড়ে তুলেছেন মায়ের নামে দাতব্য প্রতিষ্ঠান।
প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর ছেলেমেয়েদের দেখাশুনার জন্য দেবেন্দ্রনাথ দ্বিতীয় বিয়ে করেন। নতুন মা কোকন দাসী রণদাদের দেখাশুনা তো দূরের কথা আদরের বদলে দিলেন নিষ্ঠুরতা। অবস্থা দেখে বাবা রণদাকে পাঠিয়ে দিলেন মামাবাড়ি সাভারের শিমুলিয়ায়। রণদার ঠাঁই হয়েছিল মামাবাড়িতে। মামাবাড়িতেও আর তাঁর মন বসল না। সেখান থেকে তিনি পালিয়ে গেলেন কলকাতায়।
১৯১৪ সালে সারা বিশ্বে মহাযুদ্ধের দামামা বেজে উঠল। স্বেচ্ছাসেবী বেঙ্গল অ্যাম্বুলেন্স কোরের হয়ে যুদ্ধে নামলেন রণদাপ্রসাদ সাহাও। কুতেল আমারায় ব্রিটিশবাহিনী যখন তুর্কি সেনাপতি হাশিম পাশার হাতে বন্দি। ব্রিটিশ সেনাদের তখন দারুণ খাদ্যাভাব, নানা রোগে আক্রান্ত তারা। রণদা আহত সৈনিকদের সেবায় একেবারে ডুবে গেলেন। তিনি শত্রুদের চোখ এড়িয়ে সবার জন্য খাদ্য সংগ্রহ করতেন। এসব খবর পেয়েছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি টাউনসেন্ড। তিনি বাঙালী যুবক রণদার সাহস দেখে অবাক হয়েছিলেন। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী যখন বাগদাদে বন্দি তখন সেখানে ছিল অ্যাম্বুলেন্স কোরও। একদিন হঠাত্‍ সামরিক হাসপাতালে আগুন লেগে যায়। আগুনের ভয়ে সবাই জীবন নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল। ক্যাপ্টেন কিং দাঁড়িয়ে দেখছিলেন আগুনের তাণ্ডব। কোন মায়ের সন্তানকে নিশ্চিত এই মৃত্যুর মুখে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। রণদা এগিয়ে এসে বললেন, 'অনুমতি দিন, হাসপাতালের ভেতর থেকে আমি রোগীদের বের করে আনি।' '
তাঁকে দেখে আরও তিনজন উদ্ধার কাজে যোগ দিলেন। শেষ রোগীটিকে বের করে এনে অজ্ঞান হয়ে গেলেন রণদা। দেশে ফেরার পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও রণদাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। প্রথম মহাযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় যুদ্ধ শেষে ইংল্যান্ডের সম্রাটের আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন রণদাপ্রসাদ। ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে সম্মানজনক এ আমন্ত্রণ পেয়ে তিনি প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড সফরে যান। পরবর্তী জীবনে অবশ্য ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে বহুবার সেখানে গিয়েছেন।
প্রথম মহাযুদ্ধ থেকে ফিরে আসা ভারতীয়দের সবাইকে ব্রিটিশ সরকার যোগ্যতা অনুসারে চাকরি দিয়েছিল। রেলওয়ের কালেক্টরেটের চাকরি দেওয়া হয়েছিল রণদাপ্রসাদকে। ১৯৩২ সালে এই চাকরিতে ইস্তফা দেন তিনি। মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে পড়ার কারণে ইস্তফা দিতে হয়। ক্ষতিপূরণ হিসেবে যে টাকাটা পান তা দিয়ে শুরু করেন কয়লার ব্যবসা। কলকাতায় তখন কয়লার প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। প্রথমে বাড়ি বাড়ি কয়লা সরবরাহ করতেন রণদা। পরে বড় বড় প্রতিষ্ঠানে কয়লা সরবরাহের কাজ আসতে শুরু করল। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার জমিদার সতীশ চৌধুরী রণদার মধ্যে ছাইচাপা আগুন দেখেছিলেন। তিনি রণদার দিকে অর্থ, পরামর্শ ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন। মাত্র ছয় বছরে কলকাতার একজন প্রতিষ্ঠিত কয়লা-ব্যবসায়ী হয়ে উঠলেন রণদাপ্রসাদ।
কয়লা থেকে লঞ্চ, লঞ্চ থেকে ডকইয়ার্ড, ডকইয়ার্ড থেকে 'বেঙ্গল রিভার সার্ভিস'- এভাবেই রণদা তাঁর ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়েছেন। নৌপথে মালামাল আনা-নেয়ার কাজে নিয়োজিত বেঙ্গল রিভার সার্ভিস প্রথমে যৌথ মালিকানায় থাকলেও পরে সব অংশীদারের অংশ কিনে নেন রণদা। এই কোম্পানির মাধ্যমেই তিনি নিজেকে একজন সফল নৌপরিবহন ব্যবসায়ী করে তোলেন।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর রণদাপ্রসাদ বাংলাদেশে চলে আসেন। এ কারণে দুই দেশের ব্যবসা দুভাগ হয়ে যায়। ভারতে থাকা কুমুদিনী ওয়েলফেরার ট্রাস্টের টাকায় পরিচালিত হতে থাকে কলকাতা, কালিংপং ও মধুপুরের কিছু দাতব্য প্রতিষ্ঠান। এদেশে-বাংলাদেশে (তত্কাচলীন পূর্ব পাকিস্তান) থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো আলাদা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায়। এই বছরই রণদাপ্রসাদের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কুমুদিনী ওয়েলফেরার ট্রাস্ট অব বেঙ্গলের আওতাভুক্ত হয়। নিজের স্বার্থ নয়, মানুষের কল্যাণকে বড় করে দেখার মানসিকতা থেকেই তাঁর ব্যবসা পরিচালিত হতে থাকে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
রণদাপ্রসাদ সাহা বলতেন, 'মানুষের দুটো জাত- একটা নারী আর একটা পুরুষ। আর মানুষের ধর্ম একটাই, সেটা মানবধর্ম।' তাঁর গড়ে তোলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদেরও তিনি এই আদর্শের শিক্ষাই দিতে চেয়েছেন। জীবনে ব্যক্তি থেকে প্রতিষ্ঠানে এবং প্রতিষ্ঠান থেকে এক নির্মোহ মহত্‍ মানুষে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। গৃহী হয়েও ছিলেন সন্ন্যাসী।
বালিয়াটির সম্ভ্রান্ত জমিদার তাঁর কন্যা কিরণবালা দেবীর বর হিসেবে তাঁকেই গ্রহণ করলেন। কিরণবালা দেবী ছিলেন রণদাপ্রসাদের সুযোগ্য সহধর্মিণী। ব্যবসায় লোকসান হলে নিজের গা থেকে স্বামীর হাতে অলংকার ও সঞ্চিত অর্থ তুলে দিতে কুন্ঠা করতেন না তিনি। রণদার সুখ-দুঃখের সহভাগীই শুধু নন, মানুষের কল্যাণে নিবেদিত ছিলেন তিনিও। ১৯৩৮ সালে কুমুদিনী হাসপাতালের শোভা সুন্দরী ডিসপেন্সারির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সময় কিরণবালা ২০০ ছাত্রীর জন্য একটি আবাসিক বালিকা বিদ্যালয় ভারতেশ্বরী হোমসের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন। কিরণবালা দেবী দীর্ঘদিন শয্যাশায়ী থাকার পর ১৯৮৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পরলোকগমন করেন। ১৯৭১ সালে পাক হানাদাররা নারায়ণগঞ্জ থেকে স্বামী ও সন্তানকে ধরে নেয়ার পর থেকেই তিনি শোকে শয্যাশায়ী হন। শেষ জীবনে নির্বাক হয়ে যান।
একটি সমাজের উন্নতির জন্য পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও যে সমানতালে এগিয়ে যেতে হয় সেটি জানতেন রণদা। নারীদের এগিয়ে নিতে চাই শিক্ষার প্রসার। আর এজন্যই পাশ্চাত্য ভাবধারায় গড়ে তুলেছিলেন ভারতেশ্বরী হোমসকে। ১৯৪৪ সালে মির্জাপুরের মতো বদ্ধগ্রামে পাশ্চাত্য ভাবধারার এই স্কুল ছিল বিরাট চ্যালেঞ্জ। যোগেন্দ্রচন্দ্র পোদ্দারের (সম্পর্কে রণদার কাকা) বাড়ির আঙিনায় শুরু হয়েছিল এ স্কুল। তারপর ধীরে ধীরে এ স্কুল আদর্শ এক বিদ্যাপীঠে পরিণত হয়েছে। প্রথা ও কুসংস্কারের জালে বন্দি নারীদের শিক্ষিত করার চ্যালেঞ্জ তিনি নিয়েছিলেন সমাজপতিদের চোখরাঙানি উপেক্ষা করেই। টাঙ্গাইলে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কুমুদিনী মহিলা কলেজ। এটিই দেশের প্রথম আবাসিক মহিলা ডিগ্রি কলেজ। নারী সমাজের উন্নয়নেই যে তিনি কেবল মনোযোগী ছিলেন তা নয়। অনগ্রসর গোটা বাঙালী সমাজকেই এগিয়ে নিতে চেয়েছেন তিনি। যে কারণে নারীশিক্ষার পাশাপাশি পুরুষদের জন্যও গড়েছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মানিকগঞ্জের দেবেন্দ্র সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতাও রণদাপ্রসাদ সাহা। তাঁর বাবার নামে এ কলেজের নামকরণ।
মায়ের মতো অনেক নারীর অকাল মৃত্যু তাঁর মনে স্থায়ী প্রভাব ফেলেছিল। গ্রামের মানুষের সুচিকিত্সামর জন্য তিনি মায়ের নামে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কুমুদিনী হাসপাতাল। তত্কাালীন সময়েই এটি ছিল দেশের হাতেগোনা উন্নত চিকিত্সা র সুযোগ সমৃদ্ধ হাসপাতালগুলোর একটি। মাত্র ২০ শয্যা নিয়ে ১৯৪৪ সালে যাত্রা শুরু হয় এই হাসপাতালের। পরবর্তীতে ৭৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত হয়। হাসপাতালের পাশেই একটি মহিলা মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠারও উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। মহিলা মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার সে স্বপ্ন তিনি সফল করে যেতে পারেননি।১৯৪৩-৪৪ সালে সংঘটিত পঞ্চাশের মন্বন্তরেরসময় রেডক্রস সোসাইটিকে এককালীন তিন লক্ষ টাকা দান করেন এবং ক্ষুধার্তদের জন্য চার মাসব্যাপী সারাদেশে দুইশত পঞ্চাশটি লঙ্গরখানা খোলা রাখেন। এছাড়াও তিনি টাঙ্গাইলে এস. কে. হাইস্কুল ভবন নির্মাণ এবং ঢাকার কম্বাইন্ড মিলিটারি হসপিটাল(সিএমএইচ)-এর প্রসূতি বিভাগ প্রতিষ্ঠায় আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদাররা বাঙালী নিধন শুরু করে। পাকিস্তানীদের রুখতে লড়াইয়ে নামে বাঙালীরাও। শুরু হয় বাঙালীর মুক্তির সংগ্রাম। সেই লড়াইয়ে অংশ নেন রণদাপ্রসাদ সাহাও। তখন অনেকেই দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেয়। শুভাকাঙ্ক্ষীরা রণদাকেও দেশত্যাগের পরামর্শ দেন। রণদা ছিলেন প্রবল আত্মবিশ্বাসী। তিনি মনে করতেন, তিনি কারও ক্ষতি করেননি, তাই কেউ তাঁর ক্ষতি করবে না। আর্তমানবতার সেবায় নিবেদিত রণদা তখন মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সাত ও সহযোগিতা করে যাচ্ছিলেন। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় যে বাংলাকে মাতৃভূমি হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের এই দুর্দিনে সেই দেশ, দেশের মানুষ, তাঁর গড়া বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রিয়জনদের ফেলে চলে যাওয়ার মানসিকতা তাঁর ছিল না।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সেই দিনগুলোতে আহত মুক্তিযোদ্ধারা সাধারণ রোগীর বেশে এসে চিকিত্সা নিচ্ছিল কুমুদিনী হাসপাতালে। পাকিস্তানী বাহিনীর দেশীয় দোসর রাজাকার ও আলবদরদের কারণে বিষয় জানাজানি হয়ে গেল। যারা একদিন এই হাসপাতালের ওষুধ-পথ্য ও চিকিত্সারয় নিজেদের প্রাণ বাঁচিয়েছিল তারাই শত্রুতা করল। যুদ্ধের শুরু থেকেই মির্জাপুরে তাঁবু গেড়েছিল পাকিস্তানী বাহিনী।
১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল লাট ভবনে পুত্র রবি ও রণদাপ্রসাদকে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী আটক করে। ৫ মে ছাড়া পেয়ে পিতাপুত্র নারায়ণগঞ্জে ফিরে যান। পরিবারের লোকজনও তাঁদের ফিরে পেয়ে দারুণ খুশি। সবাই ভেবেছিল, বিপদের ঝুঁকি বুঝি কেটে গেছে, কিন্তু দুই দিন পরই শুরু হয় আসল তাণ্ডব। ৭ মে দুপুরের দিকে মির্জাপুরের শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ওদুদ মাওলানা টাঙ্গাইল থেকে পাকবাহিনী নিয়ে আসে। হানাদাররা মির্জাপুরে আগুন, লুটতরাজ ও নরহত্যার বর্বর উল্লাস শুরু করে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে তাদের এই নারকীয় উল্লাস। একই দিনে অর্থ্যাত্‍ ১৯৭১ সালের ৭ মে রাত সাড়ে ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জ থেকে হানাদার বাহিনীর দোসররা রণদাপ্রসাদ ও ভবানীপ্রসাদকে ধরে নিয়ে যায়। ৫ মে ঘাতকদের হাত থেকে ছাড়া পাওয়ার ঘটনায় সবাই আশা করেছিল এবারও হয়ত ফিরে আসবেন তাঁরা। আশায় আশায় বহু দিন গেছে। তাঁরা আর ফিরে আসেননি এবং তাঁদের কোনো খোঁজও মেলেনি।


Bangali Hindu Post (বাঙ্গালি হিন্দু পোস্ট)
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।