পিণ্ডজাপ্রবরারূঢ়া চন্দ্রকৌপাস্ত্রকৈরুতাম্
প্রসাদাং তনুতে মহা চন্দ্রঘণ্টেতি বিস্রুতাম্।।
নবরাত্রির তৃতীয় দিনে পূজা হয় মা চন্দ্রঘণ্টার। আদ্যাশক্তির তৃতীয় রূপের প্রকাশ দেবী চন্দ্রঘণ্টা। মায়ের মস্তকে ঘণ্টার আকারে চন্দ্র শোভা পায় এই জন্যই ইনি চন্দ্রঘণ্টা। দেবীর গাত্রবর্ণ স্বর্ণপ্রভ উজ্জ্বল দেবী দশবাহু সমন্বিতা হয়ে দশদিক আলো করে রয়েছেন। হস্তে যথাক্রমে খড়গ, গদা, ধনুর্বাণ, শক্তি, চক্র, ত্রিশূল , কমণ্ডল ও রুদ্রাক্ষ ইত্যাদি ধারন করে আছেন। দেবী বাঘ্রের উপর আসীনা। দেবীর কণ্ঠে শ্বেত পুস্পের মালা , জগত জননী ত্রিনয়না।
পুরানে বর্ণিত আছে অসুরাধিপতি মহিষাসুরের অত্যচারে যখন ত্রিভুবন কম্পিত তখন দেবতারা ভগবতীর শরণাপন্ন হলে দেবী দশবাহু সমন্বিত হয়ে চন্দ্রঘণ্টা রূপে প্রকাশিত হন। দেবীর ঘণ্টাধ্বনিতে অত্যাচারী দানব দল ভয়ে ত্রাসে পলায়ন করে। দেবী সর্বদাই রণসাজে সুসজ্জিতা ও যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। ইনি যুদ্ধপ্রিয়া ও শত্রুবিনাশকারিণী। মা ভগবতী যেমন একাধারে যুদ্ধপ্রিয়া তেমনি তাকে জ্ঞান প্রদায়িনীও বলা হয়, তাঁর হাতের অক্ষমালা ও কমণ্ডলু সেই জ্ঞানের প্রতীক। তিনি পরমশান্তিময়ী কল্যাণকারিণী।
দেবীর এই রূপ জগতে বার্তা বহন করে যে অকিঞ্চন দুষ্ট ব্যাক্তিদের যেমন শাস্তি প্রদান করা উচিত তেমনই নিজের জ্ঞান ও আত্মউদ্দেশ্য থেকেও বিস্মৃত হওয়া উচিত নয় সর্বদা শান্তি রক্ষা করাও প্রয়োজন। দেবীর বাহন বাঘ হল শৌর্যবীর্য ও পরাক্রমের প্রতীক। মানব জীবনে উন্নতির জন্য কারজ সিদ্ধির জন্য পরাক্রম ও শৌর্যবীর্যের প্রয়োজন। দেবীর বাহন যেমন রনক্ষেত্রে শত্রুদের উপর তার পরাক্রম দেখায় সমস্ত শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে তেমনই আমাদের সমস্ত কাজে সমাজের প্রতিকূলতায় সমস্ত শক্তিদিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত ও অন্যায় কে প্রতিরোধ করা উচিৎ দেবীর বাহন সেই বার্তাই বহন করে।
মা চন্দ্রঘণ্টার উপাসনা করলে ভক্তগন পরমপদ প্রাপ্ত হন ইহলোক ও পরলোকে সদগতি প্রাপ্ত হন। দেবীর আশীর্বাদে ভক্তগণ দীর্ঘজীবী, আরোগ্য সুখী জীবন যাপন লাভ করে। মা ভগবতীর অভয়ে জীবনের সমস্ত দুঃখ যন্ত্রণা দূর হয়ে পরমআনন্দ ও শান্তি লাভ হয়।
নবরাত্রির তৃতীয় দিন মায়ের উপাসনা হয় বিশুদ্ধ চিত্তে মাকে স্মরন করে কুলকুণ্ডলিনীর মনিপুর চক্রে মনো নিবেশ করতে হয়।দেবীকে জবার মালা অর্পণ করে রক্ত চন্দন বিল্বপত্র লাল পুস্প দিয়ে দেবীর অর্চনা করা হয়। নৈবিদ্য হিসেবে দেবীকে দুধ, মিষ্টি ও ক্ষীর অর্পণ করলে দেবী সন্তুষ্টা হন।
=joy ghoshal=
প্রসাদাং তনুতে মহা চন্দ্রঘণ্টেতি বিস্রুতাম্।।
নবরাত্রির তৃতীয় দিনে পূজা হয় মা চন্দ্রঘণ্টার। আদ্যাশক্তির তৃতীয় রূপের প্রকাশ দেবী চন্দ্রঘণ্টা। মায়ের মস্তকে ঘণ্টার আকারে চন্দ্র শোভা পায় এই জন্যই ইনি চন্দ্রঘণ্টা। দেবীর গাত্রবর্ণ স্বর্ণপ্রভ উজ্জ্বল দেবী দশবাহু সমন্বিতা হয়ে দশদিক আলো করে রয়েছেন। হস্তে যথাক্রমে খড়গ, গদা, ধনুর্বাণ, শক্তি, চক্র, ত্রিশূল , কমণ্ডল ও রুদ্রাক্ষ ইত্যাদি ধারন করে আছেন। দেবী বাঘ্রের উপর আসীনা। দেবীর কণ্ঠে শ্বেত পুস্পের মালা , জগত জননী ত্রিনয়না।
পুরানে বর্ণিত আছে অসুরাধিপতি মহিষাসুরের অত্যচারে যখন ত্রিভুবন কম্পিত তখন দেবতারা ভগবতীর শরণাপন্ন হলে দেবী দশবাহু সমন্বিত হয়ে চন্দ্রঘণ্টা রূপে প্রকাশিত হন। দেবীর ঘণ্টাধ্বনিতে অত্যাচারী দানব দল ভয়ে ত্রাসে পলায়ন করে। দেবী সর্বদাই রণসাজে সুসজ্জিতা ও যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। ইনি যুদ্ধপ্রিয়া ও শত্রুবিনাশকারিণী। মা ভগবতী যেমন একাধারে যুদ্ধপ্রিয়া তেমনি তাকে জ্ঞান প্রদায়িনীও বলা হয়, তাঁর হাতের অক্ষমালা ও কমণ্ডলু সেই জ্ঞানের প্রতীক। তিনি পরমশান্তিময়ী কল্যাণকারিণী।
দেবীর এই রূপ জগতে বার্তা বহন করে যে অকিঞ্চন দুষ্ট ব্যাক্তিদের যেমন শাস্তি প্রদান করা উচিত তেমনই নিজের জ্ঞান ও আত্মউদ্দেশ্য থেকেও বিস্মৃত হওয়া উচিত নয় সর্বদা শান্তি রক্ষা করাও প্রয়োজন। দেবীর বাহন বাঘ হল শৌর্যবীর্য ও পরাক্রমের প্রতীক। মানব জীবনে উন্নতির জন্য কারজ সিদ্ধির জন্য পরাক্রম ও শৌর্যবীর্যের প্রয়োজন। দেবীর বাহন যেমন রনক্ষেত্রে শত্রুদের উপর তার পরাক্রম দেখায় সমস্ত শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে তেমনই আমাদের সমস্ত কাজে সমাজের প্রতিকূলতায় সমস্ত শক্তিদিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত ও অন্যায় কে প্রতিরোধ করা উচিৎ দেবীর বাহন সেই বার্তাই বহন করে।
মা চন্দ্রঘণ্টার উপাসনা করলে ভক্তগন পরমপদ প্রাপ্ত হন ইহলোক ও পরলোকে সদগতি প্রাপ্ত হন। দেবীর আশীর্বাদে ভক্তগণ দীর্ঘজীবী, আরোগ্য সুখী জীবন যাপন লাভ করে। মা ভগবতীর অভয়ে জীবনের সমস্ত দুঃখ যন্ত্রণা দূর হয়ে পরমআনন্দ ও শান্তি লাভ হয়।
নবরাত্রির তৃতীয় দিন মায়ের উপাসনা হয় বিশুদ্ধ চিত্তে মাকে স্মরন করে কুলকুণ্ডলিনীর মনিপুর চক্রে মনো নিবেশ করতে হয়।দেবীকে জবার মালা অর্পণ করে রক্ত চন্দন বিল্বপত্র লাল পুস্প দিয়ে দেবীর অর্চনা করা হয়। নৈবিদ্য হিসেবে দেবীকে দুধ, মিষ্টি ও ক্ষীর অর্পণ করলে দেবী সন্তুষ্টা হন।
=joy ghoshal=
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন