কি নেই আমাদের ধর্মে ? বেদান্ত জ্ঞান , রামায়ন ও মহাভারত এর সদাচার শিক্ষা , পুরান এর মানবিক শিক্ষা , গীতার জীবন দর্শন , চন্ডীর শক্তি তত্ত্ব ।
আমাদের সনাতন ধর্ম একমাত্র সত্য ধর্ম । আমরা হিন্দু । আমরা গর্বিত । ঈশ্বরকে ধন্যবাদ তিনি আমাদের সনাতন কূলে জন্ম দিয়েছেন । আমাদের ধর্মেই সব আছে , নীতি শিক্ষা বা সদাচার শিক্ষার জন্য অন্য ধর্মের অনুকরণ বা আদর্শ গ্রহণ না করলেও চলবে ।
আমরা সেইভৃগু , শুক্র, বিশ্বামিত্র, বশিষ্ঠ, পুলস্ত, কশ্যপ আদি মহান ঋষি মুনিদের বংশধর । ঋষি রক্তআমাদের শিরায় শিরায় বইছে । সেই মহান আচার্য গণ আমাদের জন্য বিবিধ জ্ঞান ভাণ্ডার রেখে গেছেন ।আমরা সেই জ্ঞান থাকতে অন্য জ্ঞান কেনো নেবো ।
তার সাথে আছে ভারতীয় দর্শন এমনকি চার্বাক নামক নাস্তিক দর্শন কেও আমরা আমাদের সংস্কৃতি তে স্থান দিয়েছি । আয়ুর্বেদ দিয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান । গাছ গাছড়ার থেকে ঔষধ । যোগা দিয়েছে যোগাসন , প্রানায়াম- শরীর সুস্থ রাখার এক পদ্ধতি । এই ধর্ম এত বিশাল ও ব্যপক সব কিছুই আছে ।
এমনকি রতি শাস্ত্রের ওপর ঋষি বাৎস্যায়ন, বাভ্র রচনা করেছেন গ্রন্থ।যেহেতু ‘ধর্ম , অর্থ , কাম , মোক্ষ’ কে চতুর্বিধ ফল বলা হয় । সব এখানেই পাওয়া যাবে । তাই যে সব হিন্দু গণ অন্য ধর্মের মতামত নিয়ে সদাচার শিখতে যান – তারা গঙ্গার জল ফেলে দূরে ডোবার জল আনতে যান । পতিত পাবনী গঙ্গা থাকতে কেন আমরা সাধারন জল দিয়ে কলসি ভরবো?
এই ধর্ম সব সদাচারের স্রষ্টা । আচার্য শঙ্কর বেদান্ত জ্ঞান দিয়েছেন । মহাপ্রভু দিয়েছেন ভক্তি, ক্ষমা, ভালোবাসার আদর্শ । ক্ষমা শীলতা শিখতে হলে এখানেই শেখা যাবে । অন্য মত নিতে হবে না । ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব এসেছেন । তিনি বেদান্ত, বৈষ্ণব , তন্ত্র কে এক সুতোয় গেঁথে দেখিয়েছেন- সব সনাতন পথ সত্য ।তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের শিখিয়েছেন ‘নিজের অন্তরের সুপ্ত শক্তিকে জাগরণের তত্ত্ব’ ।
আমি হিন্দু ।আমি গর্বিত । গর্ব করে বল আমি হিন্দু ।ভারতের দেব দেবী সত্য। তেঁনারা আমার পূজ্য । সেবা , ত্যাগ , ব্রহ্মচর্যের , হিন্দুত্বের কথা এই সন্ন্যাসী গোটা বিশ্ব মাঝে প্রচার করেছিলেন । স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজ আশ্রম স্থাপন পূর্বক হিন্দু ধর্মের বিরাট দর্শন , ত্যাগের ভাবনা , দেশ ও ধর্মের প্রতি কর্তব্য , নিষ্ঠা , সদাচার শেখালেন ।স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী মহারাজ এলেন । তিনি ভক্তি , তন্ত্র , জ্ঞান সাধনা করে সমস্ত ব্রহ্মজ্ঞান আমাদের জন্যই রেখে গেলেন । এসেছেন লোকনাথ বাবা ।এসেছেন ঠাকুর সীতারাম ওমকার নাথ , এসেছেন তারাপীঠ ভৈরব বামাদেব , এসেছেন রাম ঠাকুর ।
এমন অনেক মহা মানব, মনিষী বৃন্দ এসে আমাদের ধর্মের মাধ্যমে আমাদের সদাচার শেখালেন । ভিন্ন মত নিয়ে নয় । গুরুদেব সুধীন কুমার মিত্র শাক্ত সাধনা করেছেন । তিনি দেখালেন এই সনাতন ধর্মের সাথে মানব ধর্মের কোন ভেদ নেই । কারন আমাদের সনাতন ধর্ম মানবিক মূল্যবোধ শেখায় , অপরকে এমনকি ভিন্ন ধর্মী কেও কাছে এনে ভালোবাসার শিক্ষা দেয় । এর দাম হিন্দু দের যদিও অনেক ক্ষতি পূরণ দিয়ে দিতে হয় বারংবার ।
তাই অন্তিমে বলি আমি আমার ধর্মের জন্য গর্বিত । আপনারা যারা নিষ্ঠাবান হিন্দু আছেন- তাঁরাও গর্ব করেন । আমরা ভিন্ন ধর্মী দের উপাসনা লয় ভাঙ্গি না । আমরা কারোর পেছনে লাগি না । আমরা বিশ্বাস করি নিজেও ভালো থাকি , অপর কেউ ভালো রাখি । কেউ পর নয় , তাই বারংবার আঘাত খেয়েও আমরা ফুল, মিষ্টি দেই । এখানেই আমাদের জয় । সব শিক্ষা আমাদের ধর্মেই আছে । একটু জানুন নিজ ধর্ম সম্বন্ধে ।
কৃতজ্ঞতাঃ Babai Basak
আমাদের সনাতন ধর্ম একমাত্র সত্য ধর্ম । আমরা হিন্দু । আমরা গর্বিত । ঈশ্বরকে ধন্যবাদ তিনি আমাদের সনাতন কূলে জন্ম দিয়েছেন । আমাদের ধর্মেই সব আছে , নীতি শিক্ষা বা সদাচার শিক্ষার জন্য অন্য ধর্মের অনুকরণ বা আদর্শ গ্রহণ না করলেও চলবে ।
আমরা সেইভৃগু , শুক্র, বিশ্বামিত্র, বশিষ্ঠ, পুলস্ত, কশ্যপ আদি মহান ঋষি মুনিদের বংশধর । ঋষি রক্তআমাদের শিরায় শিরায় বইছে । সেই মহান আচার্য গণ আমাদের জন্য বিবিধ জ্ঞান ভাণ্ডার রেখে গেছেন ।আমরা সেই জ্ঞান থাকতে অন্য জ্ঞান কেনো নেবো ।
তার সাথে আছে ভারতীয় দর্শন এমনকি চার্বাক নামক নাস্তিক দর্শন কেও আমরা আমাদের সংস্কৃতি তে স্থান দিয়েছি । আয়ুর্বেদ দিয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান । গাছ গাছড়ার থেকে ঔষধ । যোগা দিয়েছে যোগাসন , প্রানায়াম- শরীর সুস্থ রাখার এক পদ্ধতি । এই ধর্ম এত বিশাল ও ব্যপক সব কিছুই আছে ।
এমনকি রতি শাস্ত্রের ওপর ঋষি বাৎস্যায়ন, বাভ্র রচনা করেছেন গ্রন্থ।যেহেতু ‘ধর্ম , অর্থ , কাম , মোক্ষ’ কে চতুর্বিধ ফল বলা হয় । সব এখানেই পাওয়া যাবে । তাই যে সব হিন্দু গণ অন্য ধর্মের মতামত নিয়ে সদাচার শিখতে যান – তারা গঙ্গার জল ফেলে দূরে ডোবার জল আনতে যান । পতিত পাবনী গঙ্গা থাকতে কেন আমরা সাধারন জল দিয়ে কলসি ভরবো?
এই ধর্ম সব সদাচারের স্রষ্টা । আচার্য শঙ্কর বেদান্ত জ্ঞান দিয়েছেন । মহাপ্রভু দিয়েছেন ভক্তি, ক্ষমা, ভালোবাসার আদর্শ । ক্ষমা শীলতা শিখতে হলে এখানেই শেখা যাবে । অন্য মত নিতে হবে না । ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব এসেছেন । তিনি বেদান্ত, বৈষ্ণব , তন্ত্র কে এক সুতোয় গেঁথে দেখিয়েছেন- সব সনাতন পথ সত্য ।তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের শিখিয়েছেন ‘নিজের অন্তরের সুপ্ত শক্তিকে জাগরণের তত্ত্ব’ ।
আমি হিন্দু ।আমি গর্বিত । গর্ব করে বল আমি হিন্দু ।ভারতের দেব দেবী সত্য। তেঁনারা আমার পূজ্য । সেবা , ত্যাগ , ব্রহ্মচর্যের , হিন্দুত্বের কথা এই সন্ন্যাসী গোটা বিশ্ব মাঝে প্রচার করেছিলেন । স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজ আশ্রম স্থাপন পূর্বক হিন্দু ধর্মের বিরাট দর্শন , ত্যাগের ভাবনা , দেশ ও ধর্মের প্রতি কর্তব্য , নিষ্ঠা , সদাচার শেখালেন ।স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী মহারাজ এলেন । তিনি ভক্তি , তন্ত্র , জ্ঞান সাধনা করে সমস্ত ব্রহ্মজ্ঞান আমাদের জন্যই রেখে গেলেন । এসেছেন লোকনাথ বাবা ।এসেছেন ঠাকুর সীতারাম ওমকার নাথ , এসেছেন তারাপীঠ ভৈরব বামাদেব , এসেছেন রাম ঠাকুর ।
এমন অনেক মহা মানব, মনিষী বৃন্দ এসে আমাদের ধর্মের মাধ্যমে আমাদের সদাচার শেখালেন । ভিন্ন মত নিয়ে নয় । গুরুদেব সুধীন কুমার মিত্র শাক্ত সাধনা করেছেন । তিনি দেখালেন এই সনাতন ধর্মের সাথে মানব ধর্মের কোন ভেদ নেই । কারন আমাদের সনাতন ধর্ম মানবিক মূল্যবোধ শেখায় , অপরকে এমনকি ভিন্ন ধর্মী কেও কাছে এনে ভালোবাসার শিক্ষা দেয় । এর দাম হিন্দু দের যদিও অনেক ক্ষতি পূরণ দিয়ে দিতে হয় বারংবার ।
তাই অন্তিমে বলি আমি আমার ধর্মের জন্য গর্বিত । আপনারা যারা নিষ্ঠাবান হিন্দু আছেন- তাঁরাও গর্ব করেন । আমরা ভিন্ন ধর্মী দের উপাসনা লয় ভাঙ্গি না । আমরা কারোর পেছনে লাগি না । আমরা বিশ্বাস করি নিজেও ভালো থাকি , অপর কেউ ভালো রাখি । কেউ পর নয় , তাই বারংবার আঘাত খেয়েও আমরা ফুল, মিষ্টি দেই । এখানেই আমাদের জয় । সব শিক্ষা আমাদের ধর্মেই আছে । একটু জানুন নিজ ধর্ম সম্বন্ধে ।
কৃতজ্ঞতাঃ Babai Basak
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন