পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছে ভগবান, যার থেকে সমস্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি হয়েছে । যিনি সমস্ত বিশ্ববহ্মান্ডের পালন করেন এবং সংহারের কাড়ন হন, তিনিই হচ্ছেন ভগবান। যাহার মধ্যে সমগ্র ঐশ্বর্য, বীর্য, যশ, শ্রী,
জ্ঞান ও বৈরাগ্য এই ছয়টি গুন পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান থাকে, তাকে ভগবান বলা
হয়। ভগবান সাকার; তার রূপ রয়েছে, তবে তা জড় নয়, অপ্রাকৃত। শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন
সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ, তিনি নিত্য, জ্ঞান ও আনন্দময় মূর্তিবিশিষ্ট ।
যোগী চার প্রকার – কর্মযোগী, জ্ঞানযোগী, ধ্যানযোগী ও ভক্তিযোগী। জ্ঞানযোগী নিরাকার ব্রহ্মের উপাসনা করেন । অষ্টাঙ্গ যোগী বা ধ্যানযোগী ধ্যানের মাধ্যমে পরমাত্মার উপাসনা করে থাকেন। ভক্তিযোগ অবলম্বনকারী ভগবানের ভক্তরাই ভগবানের উপাসনা করে।
ভগবানের অস্তিত্বের প্রমাণ লাভ করবার জন্য আমাদের শাস্ত্রের সাহায্য গ্রহণ করতে হবে । শাস্ত্র থেকে আমরা বুঝতে পারব যে ভগবান আছেন । ভগবান হচ্ছেন তিনি যিনি এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের কারন । সৃষ্টির পেছনে কারও না কারও হাত আছেন । যিনি বুদ্ধি প্রদান করেছেন, এই সমস্ত উপাদান প্রদান করেছেন এবং যিনি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন, তিনিই হচ্ছেন ভগবান। ভগবানের সাথে জীবের সম্পর্ক হচ্ছে নিত্যপ্রভু ও নিত্যদাস । জড়জগৎ ভগবানের অনুৎকৃষ্টা বহিরঙ্গা শক্তি থেকে উৎপন্ন ।
যোগী চার প্রকার – কর্মযোগী, জ্ঞানযোগী, ধ্যানযোগী ও ভক্তিযোগী। জ্ঞানযোগী নিরাকার ব্রহ্মের উপাসনা করেন । অষ্টাঙ্গ যোগী বা ধ্যানযোগী ধ্যানের মাধ্যমে পরমাত্মার উপাসনা করে থাকেন। ভক্তিযোগ অবলম্বনকারী ভগবানের ভক্তরাই ভগবানের উপাসনা করে।
ভগবানের অস্তিত্বের প্রমাণ লাভ করবার জন্য আমাদের শাস্ত্রের সাহায্য গ্রহণ করতে হবে । শাস্ত্র থেকে আমরা বুঝতে পারব যে ভগবান আছেন । ভগবান হচ্ছেন তিনি যিনি এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের কারন । সৃষ্টির পেছনে কারও না কারও হাত আছেন । যিনি বুদ্ধি প্রদান করেছেন, এই সমস্ত উপাদান প্রদান করেছেন এবং যিনি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন, তিনিই হচ্ছেন ভগবান। ভগবানের সাথে জীবের সম্পর্ক হচ্ছে নিত্যপ্রভু ও নিত্যদাস । জড়জগৎ ভগবানের অনুৎকৃষ্টা বহিরঙ্গা শক্তি থেকে উৎপন্ন ।
amit sarkar shuvo
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন