http://www.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Fshonatonvabona.weebly.com%2F24772495246524952451.html&h=bAQH5xbqq
১৭ মার্চ ২০১৩
বেদ সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার প্রমানিত তথ্যচিত্র
http://www.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Fshonatonvabona.weebly.com%2F24772495246524952451.html&h=bAQH5xbqq
রাম সেতু - এক চিরন্তন সত্যের নিদর্শন ( প্রামানিক ভিডিও সহ পড়ুন বিস্তারিত )
রাম সেতু নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন আছে। আমরা অনেকেই অন্ধবিশ্বাসী না, যুক্তি মেনে চলি। তাই অন্ধবিশ্বাস বা যুক্তিহীনতা নিয়ে নয় আপনারা যুক্তি নিয়েই এগিয়ে চলুন।
এই বিশাল সেতুটি রামভক্ত নলের সুতত্ত্বাবধানে মাত্র ৫ দিনেই নির্মিত হয়েছিল, আজ থেকে ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে, ত্রেতা যুগে ! বানরসেনারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীরামের পবিত্র নাম পাথরে লিখে সমুদ্রপথে একটি পাথরের সেতু তৈরি করেছিলেন । শ্রী রাম নাম খচিত সেই পাথরগুলো অত্যন্ত আশ্চর্যজনকভাবে জলে নিক্ষেপের পর নিমজ্জিত না হয়ে ভেসে উঠেছিল । ভগবানের দিব্যনাম যে কত মহিমাপূর্ণ তারই দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য ভগবান শ্রীরামচন্দ্র এ লীলার অবতারনা করেছিলেন ।
সেতুটি ভারতের দক্ষিন উপকূলকে লঙ্কার সাথে যুক্ত করল । এই সেতু দিয়ে রাম তার হনুমান বাহিনী নিয়ে লঙ্কা জয় করে সীতাকে উদ্ধার করলেন। সেই থেকে এই সেতুর নাম রাম সেতু । এই ঘটনাটির উল্লেখ রয়েছে সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্র ‘রামায়ণে’ ।
সম্প্রতি বিশ্ববিখ্যাত মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা(NASA) তাদের নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহের (স্যাটেলাইট) সাহায্যে রামায়ণে উল্লেখিত সুনির্দিষ্ট সেই স্থানেই রাম সেতু চিহ্নিত করেছে, নাসা আরও জানিয়েছে, সেতুটি ৩০ কি.মি. দীর্ঘ যা বর্তমান ভারতের তামিলনাড়ু প্রদেশের রামেশ্বরমের ধনুষ্কোডি দ্বীপ ( দ্বীপটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পাম্বান সেতু দ্বারা যুক্ত ) থেকে শ্রীলঙ্কার মান্নারের তালাইমান্নারের পর্যন্ত বিস্তৃত ।যা আজ থেকে প্রায় ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে সৃষ্ট এবং মানব নির্মীত ।
মনে রাখতে হবে এই সেতু (পক প্রণালী) যাকে আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলো মনে করে আদম এর সেতু।
এটি এমন একটি উপকথা থেকে উৎসারিত হয়েছে, যেখানে দক্ষিণ ভারত বা শ্রীলঙ্কা বর্ণিত হয়েছে বাইবেলকথিত পার্থিব প্যারাডাইস বা স্বর্গোদ্যান বলে। এই উপকথা অনুসারে অ্যাডাম যখন স্বর্গ থেকে বিতাড়িত হন, তখন অ্যাডামস ব্রিজ নির্মিত হয়। কথা হল তাহলে কেন অন্য কোন সাগর মহাসাগরে এরকম কোন সেতু নাই। এর উত্তর কারো কাছেই নাই। এর সহজ উত্তর হল আদমের সেতু নামে যে সেতু এখানে আছে এই সেতু শ্রী শ্রী রাম চন্দ্রের বানানো সেই সেতু । অ্যাডামস ব্রিজ বা অ্যাডামের সেতু কথাটি রামসেতুর অনেক পরে চালু হয়।যায় হোক আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলোর উক্ত ধারণা থেকেও একথা স্পষ্টতই প্রমাণিত হয় যে এই ভারতবর্ষ সারা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্গ নামেই অভিহিত হত ।
ভগবান শ্রী রাম এর লঙ্কা আক্রমনের সময় হনুমান কর্তৃক নির্মিত রামসেতুটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে । সেই রাম সেতুর পাথর ও কখনও জলে ডুবে না ।
আজ আপনাদের সেই রামসেতু ও পাথর না ডুবার এবং অমূল্য ভিডিও গুলো দেওয়া হলো । সবাই কে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দিন । জয় শ্রী রাম ।
আরো ভিডিও দেখতে Youtube (এখানে ) এ আমাদের সাব্সক্রাইভ করুন ।
Courtesy by: Bhabesh Chndra Ghosh
এই বিশাল সেতুটি রামভক্ত নলের সুতত্ত্বাবধানে মাত্র ৫ দিনেই নির্মিত হয়েছিল, আজ থেকে ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে, ত্রেতা যুগে ! বানরসেনারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীরামের পবিত্র নাম পাথরে লিখে সমুদ্রপথে একটি পাথরের সেতু তৈরি করেছিলেন । শ্রী রাম নাম খচিত সেই পাথরগুলো অত্যন্ত আশ্চর্যজনকভাবে জলে নিক্ষেপের পর নিমজ্জিত না হয়ে ভেসে উঠেছিল । ভগবানের দিব্যনাম যে কত মহিমাপূর্ণ তারই দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য ভগবান শ্রীরামচন্দ্র এ লীলার অবতারনা করেছিলেন ।
সেতুটি ভারতের দক্ষিন উপকূলকে লঙ্কার সাথে যুক্ত করল । এই সেতু দিয়ে রাম তার হনুমান বাহিনী নিয়ে লঙ্কা জয় করে সীতাকে উদ্ধার করলেন। সেই থেকে এই সেতুর নাম রাম সেতু । এই ঘটনাটির উল্লেখ রয়েছে সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্র ‘রামায়ণে’ ।
সম্প্রতি বিশ্ববিখ্যাত মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা(NASA) তাদের নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহের (স্যাটেলাইট) সাহায্যে রামায়ণে উল্লেখিত সুনির্দিষ্ট সেই স্থানেই রাম সেতু চিহ্নিত করেছে, নাসা আরও জানিয়েছে, সেতুটি ৩০ কি.মি. দীর্ঘ যা বর্তমান ভারতের তামিলনাড়ু প্রদেশের রামেশ্বরমের ধনুষ্কোডি দ্বীপ ( দ্বীপটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পাম্বান সেতু দ্বারা যুক্ত ) থেকে শ্রীলঙ্কার মান্নারের তালাইমান্নারের পর্যন্ত বিস্তৃত ।যা আজ থেকে প্রায় ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে সৃষ্ট এবং মানব নির্মীত ।
মনে রাখতে হবে এই সেতু (পক প্রণালী) যাকে আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলো মনে করে আদম এর সেতু।
এটি এমন একটি উপকথা থেকে উৎসারিত হয়েছে, যেখানে দক্ষিণ ভারত বা শ্রীলঙ্কা বর্ণিত হয়েছে বাইবেলকথিত পার্থিব প্যারাডাইস বা স্বর্গোদ্যান বলে। এই উপকথা অনুসারে অ্যাডাম যখন স্বর্গ থেকে বিতাড়িত হন, তখন অ্যাডামস ব্রিজ নির্মিত হয়। কথা হল তাহলে কেন অন্য কোন সাগর মহাসাগরে এরকম কোন সেতু নাই। এর উত্তর কারো কাছেই নাই। এর সহজ উত্তর হল আদমের সেতু নামে যে সেতু এখানে আছে এই সেতু শ্রী শ্রী রাম চন্দ্রের বানানো সেই সেতু । অ্যাডামস ব্রিজ বা অ্যাডামের সেতু কথাটি রামসেতুর অনেক পরে চালু হয়।যায় হোক আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলোর উক্ত ধারণা থেকেও একথা স্পষ্টতই প্রমাণিত হয় যে এই ভারতবর্ষ সারা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্গ নামেই অভিহিত হত ।
ভগবান শ্রী রাম এর লঙ্কা আক্রমনের সময় হনুমান কর্তৃক নির্মিত রামসেতুটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে । সেই রাম সেতুর পাথর ও কখনও জলে ডুবে না ।
আজ আপনাদের সেই রামসেতু ও পাথর না ডুবার এবং অমূল্য ভিডিও গুলো দেওয়া হলো । সবাই কে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দিন । জয় শ্রী রাম ।
আরো ভিডিও দেখতে Youtube (এখানে ) এ আমাদের সাব্সক্রাইভ করুন ।
Courtesy by: Bhabesh Chndra Ghosh
Join our official facebook page: সনাতন সন্দেশ - Sanatan Swandesh
১৪ মার্চ ২০১৩
“আমাদের সব থেকে বড় পরিচয় আমরা হিন্দু"
সনাতন সন্দেশবৃহস্পতিবার, মার্চ ১৪, ২০১৩অন্যান্য, প্রশ্নোত্তর, স্বামী বিবেকানন্দ, হিন্দুত্ববাদ.
কোন মন্তব্য নেই
আমাদের সব থেকে বড়
পরিচয় আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু। সাকারবাদী, নিরাকারবাদি, ইস্কনপন্থী, রামকৃষ্ণপন্থী বা বৈষ্ণব, শৈব বলে নিজেকে
সংকীর্ণতায় আবদ্ধ করবেন না। সনাতনের সকল
মত পথই আমাদের আপন মত পথ। আমরা বেদের ঋষির মত বৈদিক গায়ত্রী উচ্চারন করব, আমরা রাই বিনোদীনির মত কৃষ্ণ বিরহে চোঁখের জল মুছব। অজুর্নের মত সথা হয়ে
ভগবানের কাছে বসে শিখব তত্ত্বকথা । আমরা দেবাদিদেব মহাদেবের সাথে করব তান্ডব নৃত্য। হরি বোল বলে আমরা সোনার
গৌরের সাথে নেচে যাব ।শ্রীরামকৃষ্ণ ,রামপ্রসাদ এর মত মা মা বলে আকুল হব শিশুর মত। শঙ্কর এর মত বিবেকনন্দের মত সর্বত্যাগী
বৈদান্তিক হব। আমাদের ভয় নেই ,আমাদের ঈর্ষা
নেই। আমরা অমৃতস্যপুত্র,সনাতনের সন্তান।
তাই, আপনার সন্তান- আপনার পরিবারকে একটাই শিক্ষা দিবেন যে, “আমাদের সব থেকে
বড় পরিচয় আমরা হিন্দু। রামায়ন, মহাভারত, গীতা, বেদ, পুরান, ভাগবদ এই সকল কিছুই
আমাদের ধর্মগ্রন্থ। এগুলো আমাদের ঐতিহ্য। কোনটাই ছোট নয়, আবার কোনটাই অপরের
থেকে বড় নয়। সব কথার শেষ কথা, I am Hindu, You are Hindu, We are Hindu.
That’s all......।আর কিছু লাগবে না।
“তোমাদের অভিপ্রায় এক হোক, অন্তঃকরণ এক হোক, মন এক হোক, তোমরা যেন সর্বাংসেএকমত হতে পারো।” (ঋগবেদ ১০/১৮৬/৪)---------
এটাই হোক আমাদের সকলের প্রার্থনা।”
“জয় রায়”
"বিদেশী ভাষায় শ্রীমদ্ভগবদগীতার অনুবাদ তথ্য"
শ্রীমদ্ভগবদগীতা পরম করুণাময় ভগবান শ্রী কৃষ্ণের মুখ নিঃসৃত বানী, যা আজ থেকে হাজার হাজার বছর পূর্বে দ্বাপর যুগে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কুরুক্ষেত্রের ধর্ম যুদ্ধে অর্জুনকে বলেছিলেন।
আজ আমি বিদেশী ভাষায় শ্রীমদ্ভগবদগীতার অনুবাদ তথ্য তুলে সবার সামনে ধরবো। আমরা জানি, গীতার সকল শ্লোকের বর্ণমালা ও ভাষা দেব- নাগরী তথা সংস্কৃত ভাষায় রচিত।
গৌড়ীয় সুলতান হোসেন শাহ (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রীঃ) তার শাসন আমলে বাঙালী হিন্দু সমাজের আপামর জনসাধারণ শ্রীমদ্ভগবদগীতা ও মহাভারত যাতে অতি সহজে বাংলায় পড়তে ও বুঝতে পারে এই জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। হোসেন শাহ শ্রীমদ্ভগবদগীতা মহাভারতের বাংলা অনুবাদ করতে শ্রী মালাধর বসু কে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। উক্ত অনুবাদ কাজটি শ্রী বসু সুষ্ঠু ও সুচারুভাবে সম্পূর্ণ করেন। এতে হোসেন শাহ অতি মুগ্ধ হয়ে শ্রী বসুকে “গুণরাজ খান” শীর্ষক দুর্লভ পদবী দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন।
শ্রীমদ্ভগবদগীতা সর্ব প্রথম ইংরেজি অনুবাদ করেন চার্লস উইলিকনস (১৭৪৯/৫০-১৮৩৬ খ্রীঃ)। উইলিকনস ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কেরানী হয়ে এদেশে আসেন এবং ফার্সি ও সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা লাভ করেন। শ্রী গীতার অনুবাদ ভারতের তৎকালীন বড়লাট ওয়ারেন হেস্টিংস তাকে উৎসাহ দেন। অনুবাদ কাজ শেষ হওয়ার পর হেস্টিংস গীতার পাণ্ডুলিপি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দপ্তরে পাঠান এবং তা কোম্পানির খরচে ছাপানোর জন্য সুপারিশ করেন। হেস্টিংস গীতার একজন প্রশংসক ছিলেন।
মজার ব্যাপার তিনি বলেছিলেন, “ভারতে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটবে,কিন্তু গীতা অবিনশ্বর। তাঁর প্রভাব কখনই অবসিত হবে না। ”
১৭৫৭ সালে প্রথম লন্ডন থেকে চার্লস উইলিকনসের এই ইংরেজি গীতা হেস্টিংসে ভুমিকা সহ প্রকাশিত হয়। এই দূর্লব গ্রন্থটির একটি কপি এখনো কলকাতা এশিয়াটিক সোসাইটির লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত আছে।
এছাড়াও রুশ ভাষায় নভিকভ (১৭৮৭ খ্রীঃ); দেব নাগরী অক্ষর ও ল্যাটিন ভাষায় শ্লেগেল (১৮২৩ খ্রীঃ); ফরাসি ভাষায় ইউজেন্ বুর্নফ (১৮২৫ খ্রীঃ); গ্রীক ভাষায় ডোমোট্রিয়া (১৮৫৮ খ্রীঃ); জার্মান ভাষায় এফ লরিঞ্জর (১৮৬৯ খ্রীঃ) শ্রীমদ্ভগবদগীতা অনুবাদ করেন।
উপরোক্ত তালিকা ছাড়াও ইউরোপ ও এশিয়ায় বিভিন্ন ভাষায় গীতা অনুদিত হয়। কোন কোন ভাষায় একাধিক বার আনুবাদ ও প্রকাশিত হয়।
গত দুই শত বছরে বিশ্বব্যাপী যে গীতাচর্চা হয়েছে তা অনুসন্ধান করে জানা যায়, এ পর্যন্ত বিভিন্ন ভাষায় সর্বমোট ১৯৩ জন ব্যাক্তি ও মনিষী শ্রীমদ্ভগবদগীতা অনুবাদ করেন।
এদের মধ্য বাংলায়-৫২, ইংরেজীতে-৮৮, আরবীতে-১, ইতালিতে-২, ইন্দোনেশিয়াতে-৪, গ্রিকে-১, চেকে-১, জার্মানে-১২, ডাচে-২, ডেনিতে-১, নেপালে-১, ফরাসীতে-৮, রুশে-৫, ল্যাটিন-১, স্পোনিকো-১৩ ও হিব্রু ভাষাতে ১ জন অন্যতম।
তথ্য সংগ্রহঃ জয় রায়
http://www.facebook.com/groups/sonaton.vabna.sonskiti/