প্রণাম
=====
পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা আমাদের দেশের মানুষদের কাছে একটা সাধারণ রীতি। যুগের পর যুগ ধরে এই রীতি চলে আসছে। হাত জোড় করে প্রণাম করার থেকেও আমাদের দেশের মানুষ পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা বেশি পছন্দ করেন। ছেলেবেলা থেকেই তাই বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে শেখানো হয়। বলা হয়, বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার অর্থ হল, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা, ভক্তি, ভালোবাসার মতো অনুভূতি প্রকাশ করা। তাই বাড়িতে কোনও আত্মীয়-সজন আসলে কিংবা বয়সে বড় কারও সঙ্গে দেখা হলে আমরা সবসময় পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করি। এমনটাই আমাদের শেখানো হয় ছেলেবেলা থেকে। কিন্তু এই পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে শুধু গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপণই হয় না। পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার একটি বৈজ্ঞানিক কারণও রয়েছে। জানেন কি এই পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার পিছনে কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি রয়েছে?
মস্তিষ্ক থেকে শুরু হওয়া শিরা-উপশিরা শেষ হয় হাত-পায়ের আঙুলের ডগায়। তাই একজন যখন হাত দিয়ে অপরজনের চরণ স্পর্শ করে, তখন একটি ‘সার্কিট’ শেষ হয়। বড়দের শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে তাদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে, স্নেহের ভেতর দিয়ে যে ‘পজেটিভ এনার্জি’ বেরোয়, তা সঞ্চালিত হয় যে প্রণাম করছে তার শরীরে।
লেখকঃ প্রীথিশ ঘোষ

পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা আমাদের দেশের মানুষদের কাছে একটা সাধারণ রীতি। যুগের পর যুগ ধরে এই রীতি চলে আসছে। হাত জোড় করে প্রণাম করার থেকেও আমাদের দেশের মানুষ পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা বেশি পছন্দ করেন। ছেলেবেলা থেকেই তাই বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে শেখানো হয়। বলা হয়, বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার অর্থ হল, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা, ভক্তি, ভালোবাসার মতো অনুভূতি প্রকাশ করা। তাই বাড়িতে কোনও আত্মীয়-সজন আসলে কিংবা বয়সে বড় কারও সঙ্গে দেখা হলে আমরা সবসময় পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করি। এমনটাই আমাদের শেখানো হয় ছেলেবেলা থেকে। কিন্তু এই পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে শুধু গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপণই হয় না। পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার একটি বৈজ্ঞানিক কারণও রয়েছে। জানেন কি এই পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার পিছনে কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি রয়েছে?
মস্তিষ্ক থেকে শুরু হওয়া শিরা-উপশিরা শেষ হয় হাত-পায়ের আঙুলের ডগায়। তাই একজন যখন হাত দিয়ে অপরজনের চরণ স্পর্শ করে, তখন একটি ‘সার্কিট’ শেষ হয়। বড়দের শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে তাদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে, স্নেহের ভেতর দিয়ে যে ‘পজেটিভ এনার্জি’ বেরোয়, তা সঞ্চালিত হয় যে প্রণাম করছে তার শরীরে।
লেখকঃ প্রীথিশ ঘোষ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন