একটি কথা অবশ্যই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, “জ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে , অধাত্ম চর্চার ক্ষেত্রে আমাদের উদারতা আমাদের সনাতন ধর্ম কে উন্নত করেছে । যুগ যুগ ধরে আমাদের ধর্মে গবেষণার দরজা সব সময়ই খোলা থেকেছে, তাই আমাদের ধর্মে এত মত, এত বিভিন্নতা। আর সেই জন্যই যুগে যুগে আমাদের ধর্মে বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন সংস্কারক আবির্ভূত হয়েছেন। যাদের সকলের মৌলিক লক্ষ্য ছিল একটাই, ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখে জগতের কল্যাণের জন্য কাজ করে যাওয়া। কেউ হয়তো জ্ঞানের পথে, কেউ হয়তো ভক্তির পথে বা কেউ হয়তো কর্মের পথে এগিয়েছেন। আমাদের সনাতন ধর্মে কেউ ঈশ্বরকে দেখেছেন মাতৃরূপে, কেউ পিতৃরূপে, কেউ সন্তানরূপে। যেখানে, পৃথিবীর অন্যান্য ধর্মগুলোতে এই ধরনের বিস্তৃত ভাবনা একদমই নেই।
পৃথিবীতে যখন ধর্মের মাধ্যমে মানুষের মাঝে বিভেদ রেখা টানা হয়েছে ঠিক তখন সনাতন তার বুকে জন্ম নেয়া সকল মতের মানুষকে ঠাই দিয়েছে। তাই, যুগে যুগে আমাদের সনাতন ধর্মে “ধর্ম” নামক অভিধাটির বারবার নতুন ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু, আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, এই নতুন নতুন ব্যাখ্যার হাজারো শাখা-প্রশাখা নিয়েই এই সনাতনের বটবৃক্ষের পরিণতি; যা আজও ঠিকে আছে সগৌরবে!!!
একুশ শতকের হিন্দুদের একটাই পথ হোক ----সেই পথ সনাতন হিন্দু ধর্ম কে সর্বান্তকরণে অনুসরন করা। আপনার যেভাবে ইচ্ছা, আপনি ঈশ্বরকে ডাকুন, কিন্তু সেই ডাকার অভিমুখ যেন অবশ্যই সনাতন হিন্দুত্বের দিকে থাকে।
আজ সময় হয়েছে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে হিন্দু তরুণদের চোখে দেখিয়ে দেওয়া আমাদের হিন্দুদের ব্যাবহারিক আদর্শের জায়গাগুলো কতটা দৃঢ়। ফেসবুকে যে সকল হিন্দু ধর্মীয় পেজ আছে তাদের সবার কাছে আমার অনুরোধ থাকবে আপনারা হিন্দুর ব্যাবহারিক দিকগুলো আমাদের তরুণদের সামনে তুলে ধরুন। হিন্দু ধর্মের গৌরবময় ইতিহাস ও সংস্কৃতির সর্বোচ্চ প্রচারে আমাদের কাজ করতে হবে, তাহলেই নিজ ধর্মের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বাড়বে।
=Joy Ray=
পৃথিবীতে যখন ধর্মের মাধ্যমে মানুষের মাঝে বিভেদ রেখা টানা হয়েছে ঠিক তখন সনাতন তার বুকে জন্ম নেয়া সকল মতের মানুষকে ঠাই দিয়েছে। তাই, যুগে যুগে আমাদের সনাতন ধর্মে “ধর্ম” নামক অভিধাটির বারবার নতুন ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু, আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, এই নতুন নতুন ব্যাখ্যার হাজারো শাখা-প্রশাখা নিয়েই এই সনাতনের বটবৃক্ষের পরিণতি; যা আজও ঠিকে আছে সগৌরবে!!!
একুশ শতকের হিন্দুদের একটাই পথ হোক ----সেই পথ সনাতন হিন্দু ধর্ম কে সর্বান্তকরণে অনুসরন করা। আপনার যেভাবে ইচ্ছা, আপনি ঈশ্বরকে ডাকুন, কিন্তু সেই ডাকার অভিমুখ যেন অবশ্যই সনাতন হিন্দুত্বের দিকে থাকে।
আজ সময় হয়েছে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে হিন্দু তরুণদের চোখে দেখিয়ে দেওয়া আমাদের হিন্দুদের ব্যাবহারিক আদর্শের জায়গাগুলো কতটা দৃঢ়। ফেসবুকে যে সকল হিন্দু ধর্মীয় পেজ আছে তাদের সবার কাছে আমার অনুরোধ থাকবে আপনারা হিন্দুর ব্যাবহারিক দিকগুলো আমাদের তরুণদের সামনে তুলে ধরুন। হিন্দু ধর্মের গৌরবময় ইতিহাস ও সংস্কৃতির সর্বোচ্চ প্রচারে আমাদের কাজ করতে হবে, তাহলেই নিজ ধর্মের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বাড়বে।
=Joy Ray=
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন