আমাদের ধর্মে নারীকে অনেক উপরে স্থান দেয়া
হয়েছে, ইভেন আমাদের দেবতার সাথে সাথে রয়েছে অনেক দেবীও। সকল দেবীদের রয়েছে
অনেক উচ্চ স্থান, যেমন মা দুর্গা শক্তির দেবী, মা সরস্বতী বিদ্যার দেবী, মা
লক্ষ্মী ধন সম্পদের দেবী, মা কালী সংহার কারিণী আরও অনেক। তবে আমাদের (হিন্দুদের) দের কিছু নিয়ম নীতির বা আচার ব্যবহার এর জন্যই আজও নারীরা অনেক দিক দিয়ে অবহেলিত। যেমন -
* পুত্র সন্তান না থাকলে পিতৃপুরুষের তর্পণ হয় না। তাই বাবা মা পরিবার পরিজন ছেলে সন্তান কামনা করে। নিজেদের উদ্ধারের আশায়।
* মেয়েদের বেদ পরা নিষিদ্ধ।
* পিতা মাতার ধারনা ছেলেরাই তাদের বৃদ্ধ বয়সে দেখাশুনা করবে। আর মেয়েরা তো অন্য পরিবারে চলে যাবে।
* ছেলে বাবা মায়ের নাম উজ্জ্বল করবে । এক্ষেত্রে মেয়ের কোন ভুমিকাই নেই।
* ছেলের নাম করন ধুম ধাম করে হবে, আর মেয়ের নাম করনে কোন রকম নিয়ম পালন।
* সবাই ছেলে হলে যতটা খুশি মেয়ে হলে তার ২০% খুশি হয়, বরং তার থেকেও কম।
* বিয়ের সময় ছেলেরা যৌতুক নিয়ে বিয়ে করবে, আর মেয়ে পক্ষ যৌতুক দিয়ে বিয়ে দিবে।
* শিক্ষার অধিকার ছেলেদের বেশি থাকবে, তাদের অনেকদুর পড়াবে, আর মেয়েদের প্রাথমিক শিক্ষাই যথেষ্ট, কারন তারা অন্যের বারি চলে যাবে।
*শ্রাদ্ধ / পুজার অগ্রাধিকার ছেলেদের এ থাকে ইত্যাদি ইত্যাদি।
এছারা বাবা মা বা পরিবারও অনেক সময় ভুক্তভুগী হবার ভয়ে আগের চেক করে নেয় সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে।ছেলে হলে খুশি মনে রাখবে আর মেয়ে হলে রাখবে কিন্তু এই মনে যে কি আর করা, ঈশ্বরের দান, মেরে তো আর ফেলা যায় না। আবার অনেক সময় মেয়ে সন্তান হলে নষ্ট করেও ফেলে।
আর এ সকল কিছুর জন্য নারীরা আজও অবহেলিত, যতই আমরা বলি নারী পুরুষ সমান অধিকার, তার সত্যতা যে কতটুকু তা চোখ খুললেই চোখে পরে।
যদি কিছু ভুল বলে থাকি ক্ষমা করবেন। আমি শুধু এটুকুই জানি ছেলে হই আর মেয়ে হই, আমি একজন সনাতনী হিন্দু । আর এই হিন্দুত্ব আমার গর্ব, জীবনের চরম পরাজয়ের কারন নয়।
(মৌনতা)
* পুত্র সন্তান না থাকলে পিতৃপুরুষের তর্পণ হয় না। তাই বাবা মা পরিবার পরিজন ছেলে সন্তান কামনা করে। নিজেদের উদ্ধারের আশায়।
* মেয়েদের বেদ পরা নিষিদ্ধ।
* পিতা মাতার ধারনা ছেলেরাই তাদের বৃদ্ধ বয়সে দেখাশুনা করবে। আর মেয়েরা তো অন্য পরিবারে চলে যাবে।
* ছেলে বাবা মায়ের নাম উজ্জ্বল করবে । এক্ষেত্রে মেয়ের কোন ভুমিকাই নেই।
* ছেলের নাম করন ধুম ধাম করে হবে, আর মেয়ের নাম করনে কোন রকম নিয়ম পালন।
* সবাই ছেলে হলে যতটা খুশি মেয়ে হলে তার ২০% খুশি হয়, বরং তার থেকেও কম।
* বিয়ের সময় ছেলেরা যৌতুক নিয়ে বিয়ে করবে, আর মেয়ে পক্ষ যৌতুক দিয়ে বিয়ে দিবে।
* শিক্ষার অধিকার ছেলেদের বেশি থাকবে, তাদের অনেকদুর পড়াবে, আর মেয়েদের প্রাথমিক শিক্ষাই যথেষ্ট, কারন তারা অন্যের বারি চলে যাবে।
*শ্রাদ্ধ / পুজার অগ্রাধিকার ছেলেদের এ থাকে ইত্যাদি ইত্যাদি।
এছারা বাবা মা বা পরিবারও অনেক সময় ভুক্তভুগী হবার ভয়ে আগের চেক করে নেয় সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে।ছেলে হলে খুশি মনে রাখবে আর মেয়ে হলে রাখবে কিন্তু এই মনে যে কি আর করা, ঈশ্বরের দান, মেরে তো আর ফেলা যায় না। আবার অনেক সময় মেয়ে সন্তান হলে নষ্ট করেও ফেলে।
আর এ সকল কিছুর জন্য নারীরা আজও অবহেলিত, যতই আমরা বলি নারী পুরুষ সমান অধিকার, তার সত্যতা যে কতটুকু তা চোখ খুললেই চোখে পরে।
যদি কিছু ভুল বলে থাকি ক্ষমা করবেন। আমি শুধু এটুকুই জানি ছেলে হই আর মেয়ে হই, আমি একজন সনাতনী হিন্দু । আর এই হিন্দুত্ব আমার গর্ব, জীবনের চরম পরাজয়ের কারন নয়।
(মৌনতা)
2 Comments:
আপনাদের এই উদ্যোগ খুব ভালো লাগল। যদিও আমি এই ব্লগের খবর জানতাম না। তারপরও আমি আপনাদের সাইট ভিজিট করে আনন্দিত। বানান ভুল, ভাষাভঙ্গি বা বাক্যভঙ্গি বিষয়ে আর একটু সতর্ক হওয়া উচিত।
ধন্যবাদ জানাই আবারো। এগিয়ে চলুন।
সত্য
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন