প্রতিটি মুহূর্ত চলাফেরা অথবা কাজ করার সময় ভগবানের নাম মনে মনে স্মরন করুন বা জপ করুন এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করুন ভগবান আমাকে রক্ষা করবেন সমস্ত বিপদ আপদ হতে । তাহলে নিজেই দেখতে পাবেন কিভাবে কত বিপদ হতে আপনারা রক্ষা পাচ্ছেন তবে অবশ্যই সৎ থাকতে হবে । ভগবান আমাদের হাজারো বিপদে ফেলে পরীক্ষা করেন এবং সতর্ক করে দেন আর এসব পরীক্ষা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় একান্ত ভাবে ভগবান কে স্মরন করেই ।
আর চেষ্টা করুন প্রতিদিন একটি করে হলেও শ্রীমদভগবত গীতার শ্লোক পরতে এবং তা মনোযোগ দিয়ে তার অন্ত নিহিত অর্থ বুঝতে । শ্রীমদভগবত গীতা কে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মুখস্ত বা রিডিং পড়ে পূন্য অর্জন করার জন্য দেয়নি । এর মাধ্যমে দিয়েছে মানব কল্যানের পথ, দিয়েছে আত্মত্বত্ত লাভের পন্থা , দিয়েছে চির মুক্তির পন্হা , দিয়েছে কিভাবে চলতে হবে তার নির্দেশ, দিয়েছে ভগবানকে পাবার পন্হা , দিয়েছে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর , জীবনে চলার সঠিক রাস্তা । তাহলে কেন শুধু পুন্য অর্জনের জন্য মুখস্ত করছেন বা না বুঝে শুধু পড়ে যাচ্ছেন ?
আর আপনি নিজে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একদিন মন্দিরে গিয়ে পাঠ শুনুন মন্দিরে গিয়ে এখানে সখানে বসে আড্ডা না মেরে । এবং যাদের ছেলে মেয়ে আছে তাদেরকেও নিয়মিত মন্দিরে নিয়ে যান । ধর্মীয় গ্রন্থ পড়তে উৎসাহ দিন এবং তাদের সনাতনের এই বিশাল জ্ঞানভান্ডার কে জানান এবং নিজে জানুন । তবেই বৃদ্ধ বয়সে আপনার সন্তান আপনাকে ছেড়ে যাবে না অবহেলা করবে না । আপনার সন্তানদের সংস্কার দিন ও নিজেও সংস্কার জানুন । তবেই আপনার সন্তান তা লালন করবে ও ধারন করবে । তবেই সে ধর্মান্তরিত হবে না । মনে রাখবেন সন্তান আপনার কাছে যা শিখবে তাই লালান করবে । তাই নিজে মানুষ আপনার সন্তান এমনিতেই মানুষ হবে ।
নিজের ধর্মকে জানার চেষ্টা করুন তবেই আপনাকে বিধর্মীদের প্রশ্ন শুনে বিবর্ত হতে হবে না । তখন তাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে সুন্দর করে বোঝাতে পারবেন তখন তারাও বুঝবে ও অন্যকে বিরক্ত করবে না এবং নিজেও গর্ববোধ করবেন নিজেকে সনাতনী হিন্দু ভেবে । নিজে জানুন অন্যকে জানান ।
আর একটা কথা মনে রাখবেন সনাতন ধর্মে জাত প্রথা আছে এবং থাকবে তবে কখনই তা জম্মের ভিত্তিতে নয় তা হলো কর্মের ভিত্তিতে আর সেখানে কোন উচু জাত নিচু জাতের স্থান নেই । যার ব্রহ্ম জ্ঞান আছে বিদ্বান ও সৎ চরিত্রের অধিকারী তাকেই বলা হয় ব্রাহ্মন , এটা জম্মগত কোন অধিকার নয় । যিনি দেশ শাষন ও দেশ রক্ষার কাজে নিয়োজিত তিনি ক্ষত্রিয়, যেমনঃ সেনাবাহিনী , সরকার যা যে কেউ হতে পারে । যিনি ব্যবসা করেন তিনি বৈশ্য অর্থাৎ, টাটা আম্বানির মত ব্যবসায়ীরা । আর শুদ্র হলো যারা সেবা কাজে নিয়োজিত, যেমনঃ ডাক্তার, নার্স, আইনজীবী । সকলকেই কর্মের মাধ্যমেই ভাগ করা হয়েছে তবে কেন উচু জাত নিচু জাত এর কুসংস্কার নিয়ে বসে আছেন ? তাই বলি আগে জানুন তরে ব্যবহার করুন ।
লজ্জায় নয় ,গর্ব করে বলুন আমি হিন্দু আমি সনাতন ।
লিখেছেনঃ অমিত সরকার শুভ
আর চেষ্টা করুন প্রতিদিন একটি করে হলেও শ্রীমদভগবত গীতার শ্লোক পরতে এবং তা মনোযোগ দিয়ে তার অন্ত নিহিত অর্থ বুঝতে । শ্রীমদভগবত গীতা কে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মুখস্ত বা রিডিং পড়ে পূন্য অর্জন করার জন্য দেয়নি । এর মাধ্যমে দিয়েছে মানব কল্যানের পথ, দিয়েছে আত্মত্বত্ত লাভের পন্থা , দিয়েছে চির মুক্তির পন্হা , দিয়েছে কিভাবে চলতে হবে তার নির্দেশ, দিয়েছে ভগবানকে পাবার পন্হা , দিয়েছে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর , জীবনে চলার সঠিক রাস্তা । তাহলে কেন শুধু পুন্য অর্জনের জন্য মুখস্ত করছেন বা না বুঝে শুধু পড়ে যাচ্ছেন ?
আর আপনি নিজে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একদিন মন্দিরে গিয়ে পাঠ শুনুন মন্দিরে গিয়ে এখানে সখানে বসে আড্ডা না মেরে । এবং যাদের ছেলে মেয়ে আছে তাদেরকেও নিয়মিত মন্দিরে নিয়ে যান । ধর্মীয় গ্রন্থ পড়তে উৎসাহ দিন এবং তাদের সনাতনের এই বিশাল জ্ঞানভান্ডার কে জানান এবং নিজে জানুন । তবেই বৃদ্ধ বয়সে আপনার সন্তান আপনাকে ছেড়ে যাবে না অবহেলা করবে না । আপনার সন্তানদের সংস্কার দিন ও নিজেও সংস্কার জানুন । তবেই আপনার সন্তান তা লালন করবে ও ধারন করবে । তবেই সে ধর্মান্তরিত হবে না । মনে রাখবেন সন্তান আপনার কাছে যা শিখবে তাই লালান করবে । তাই নিজে মানুষ আপনার সন্তান এমনিতেই মানুষ হবে ।
নিজের ধর্মকে জানার চেষ্টা করুন তবেই আপনাকে বিধর্মীদের প্রশ্ন শুনে বিবর্ত হতে হবে না । তখন তাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে সুন্দর করে বোঝাতে পারবেন তখন তারাও বুঝবে ও অন্যকে বিরক্ত করবে না এবং নিজেও গর্ববোধ করবেন নিজেকে সনাতনী হিন্দু ভেবে । নিজে জানুন অন্যকে জানান ।
আর একটা কথা মনে রাখবেন সনাতন ধর্মে জাত প্রথা আছে এবং থাকবে তবে কখনই তা জম্মের ভিত্তিতে নয় তা হলো কর্মের ভিত্তিতে আর সেখানে কোন উচু জাত নিচু জাতের স্থান নেই । যার ব্রহ্ম জ্ঞান আছে বিদ্বান ও সৎ চরিত্রের অধিকারী তাকেই বলা হয় ব্রাহ্মন , এটা জম্মগত কোন অধিকার নয় । যিনি দেশ শাষন ও দেশ রক্ষার কাজে নিয়োজিত তিনি ক্ষত্রিয়, যেমনঃ সেনাবাহিনী , সরকার যা যে কেউ হতে পারে । যিনি ব্যবসা করেন তিনি বৈশ্য অর্থাৎ, টাটা আম্বানির মত ব্যবসায়ীরা । আর শুদ্র হলো যারা সেবা কাজে নিয়োজিত, যেমনঃ ডাক্তার, নার্স, আইনজীবী । সকলকেই কর্মের মাধ্যমেই ভাগ করা হয়েছে তবে কেন উচু জাত নিচু জাত এর কুসংস্কার নিয়ে বসে আছেন ? তাই বলি আগে জানুন তরে ব্যবহার করুন ।
লজ্জায় নয় ,গর্ব করে বলুন আমি হিন্দু আমি সনাতন ।
লিখেছেনঃ অমিত সরকার শুভ
1 Comments:
Bhalo lagche
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন