ঋষয়ো মন্ত্রদ্রষ্টারো ন তু বেদস্য কর্তারঃ।
ন কশ্চিদ্বেদ কর্ত্তা চ বেদস্মর্তা চতুর্ভূজঃ।।
যুগান্তেহন্তহিতান্ বেদান্ সেতিহাসান্মহর্ষয়ঃ।
লেভিরে তপসা পূর্বমনুজ্ঞাতাঃ স্বয়ম্ভূবা।।
------- মহাভারত, শান্তি পর্ব ২১০/১৯
অর্থাৎ ঋষিগণ মন্ত্র দ্রষ্টা মাত্র, বেদ রচনাকারী নয়। বেদে রচয়িতা কেউ নয়। ভগবান্ ব্রহ্মা বেদ-স্মরণকারী মাত্র। যুগান্তে অর্থাৎ প্রলয়কালে ইতিহাসাদি সহ বেদ অন্তর্হিত হইলে মহর্ষিগণ, স্বয়ম্ভু ব্রহ্মা কর্তৃক পূর্ব উপদিষ্ট সেই বেদজ্ঞান তপস্যা দ্বারা পুনরায় লাভ করেন।
বেদ শব্দটি "বিদ্" ধাতু থেকে নিষ্পন্ন। "বিদ্" ধাতুর অর্থ - জানা।সেইজন্য বেদ শব্দের ধাতুগত অর্থ - জ্ঞান বা বিদ্যা দুই প্রকার পরা এবং অপরা। অলৌকিক জ্ঞান - পরাবিদ্যা। জাগতিক বিষয় সম্বন্ধীয় যাবতীয় লৌকিক জ্ঞান - অপরা বিদ্যা। পরা ও অপরা এই দুই বিদ্যাই স্থান পেয়েছে সেই জন্য বেদকে সর্ব জ্ঞানের ভান্ডার বলা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বেদের বেদত্ব ওই পরাবিদ্যা বা ব্রহ্মবিদ্যা প্রকাশের জন্য।পরাবিদ্যাই শ্রেষ্ঠ বিদ্যা ।
"বিদ" ধাতুর চারিপ্রকার অর্থ হয় --
বেত্তি বেদ বিদ জ্ঞানে,
বিন্তে বিদ বিচারণে।
বিদ্যতে বিদ সত্তায়াং,
লাভে বিদন্তি বিন্দতে।।
এই চারিপ্রকার অর্থ হইতেছে - জানা, বিচার করা, অবস্থান করা ও লাভ করা। যাহা পাঠ করলে মানুষ সত্য জানিতে পারে, সত্য এবং অসত্যের বিচার করিতে পারে, প্রকৃত বিদ্বান হইতে পারে, প্রকৃত শান্তি এবং আনন্দ লাভ করিতে পারে, তাহার নাম বেদ। বেদ শব্দের দুই অর্থ - মুখ্য ও গৌণ। ইহার মুখ্য অর্থ হল জ্ঞান রাশি, আর গৌণ অর্থ হল শব্দরাশি। বৈদিক জ্ঞান রাশি আত্মপ্রকাশ করে বৈদিক শব্দরাশির সাহায্যে।
বেদের বিভিন্ন নাম - শ্রুতি, ত্রয়ী, নিগম ইত্যাদি। "শ্রু" ধাতুর অর্থ শ্রবণ করা। সৃষ্টির প্রারম্ভ হইতে আজ পর্যন্ত যাহাতে মানুষ সত্যবিদ্যা শ্রবণ করিতে পারে তাহার নাম শ্রুতি। তাছাড়া বেদ প্রথমে গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ না হইয়া গুরু শিষ্য পরম্পরা ক্রমে যুগ যুগ ধরিয়া ঋষি সমাজে প্রচলিত ছিল বলে বেদের অপর নাম "শ্রুতি"।
বেদ মন্ত্র সমূহ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত ঋক,যজুঃ ও সাম অর্থাৎ পদ্য, গদ্য ও গীতি। যেজন্য বেদকে ত্রয়ী বলা হয়। আর "নিগম" শব্দের অর্থ নিশ্চিতরূপে দমন করা যে স্বাস্থ্য পাঠে সাধক নিশ্চিতরূপে শ্রীভগবানের নিকটে গমন করায় বা লইয়া যায় তাহাই "নিগম"।
প্রতি বেদ আবার দুই ভাগে বিভক্ত- মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ। মন্ত্র ভাগের অপর নাম সংহিতা। ইহাতে প্রধানতঃ যাগ-যজ্ঞাদি ক্রিয়ার বিধিনিষে, মন্ত্র ও অর্থবাদ প্রভৃতি বিষয় সমূহ সন্নিবিষ্ট আছে। আর সংহিতা ভাগে যে সকল গূঢ় রহস্য প্রচ্ছন্নভাবে নিহিত আছে, সেই সকল অপ্রকাশিত অর্থ শ্রুতি নিজেই যে অংশে প্রকাশ করিয়াছেন, সেই অংশের নাম "ব্রাহ্মণ"। ব্রাহ্মন ভাগে প্রধানতঃ স্তোত্র, ইতিবৃত্ত, উপাসনা, ব্রহ্মবিদ্যা প্রভৃতি বিষয়সমূহ আছে।
ব্রাহ্মণ অংশের অংশবিশেষকে "আরণ্যক" বলে। কারণ বানপ্রস্থাশ্রমে অরণ্যবাসীদের পাঠ্য ছিল। বানপ্রস্থ আশ্রমে অরণ্যবাসীদের পক্ষে যাগযজ্ঞ অনুষ্ঠান কষ্টসাধ্য হওয়ায় এবং উচ্চতর জ্ঞান লাভের জন্য তাহাদের হৃদয় ব্যাকুল হওয়ায় আত্মোপলব্ধির অভিপ্রায়ে ধ্যান-জপ, প্রার্থনা, উপাসনাদি ছিল তাহাদের মুখ্য কর্ম। যাগযজ্ঞ ছিল গার্হস্থ্যাশ্রমে গৃহীদের প্রধান কর্ম।
বেদের সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ অংশ হইতেছে- "উপনিষদ"।ব্রক্ষ্মবিদ্যাই বিশেষ ভাবে ব্যাখ্যা করা হইয়াছে। ব্রক্ষ্মবিদ্যাই বেদের সারবস্তু, সেজন্য উহার নাম "বেদান্ত"। অজ্ঞান নিবৃত্তি ও ব্রক্ষ্মপ্রাপ্তির উপায় বলিয়া বেদান্তের অপর নাম "উপনিষদ"। উপনিষদের অর্থই হল ব্রক্ষ্মবিদ্যা। সংহিতা ও ব্রাক্ষ্মণ- এই উভয় বিভাগেই উপনিষদসমূহ আছে। তদনুযায়ী তাহারা সংহিতোপনিষৎ বা ব্রাহ্মণোপনিষৎ নামে উল্লিখিত হয়ে থাকে।
বেদের এই চারটি ভাগ অর্থাৎ সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক ও উপনিষদ - ইহাদের মধ্যে একটি পারম্পর্য আছে। যেমন প্রথমে সংহিতা, তারপর ব্রাহ্মণ, তারপর আরণ্যক ও সর্বশেষে উপনিষদ্। এইরূপে বেদের অন্তে বা শেষভাগে অবস্থিত হওয়ায় উপনিষদ "বেদান্ত" নামে পরিচিত। অথবা বেদের সার অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ ভাগ বলিয়াই উপনিষদ "বেদান্ত" নামে অভিহিত বস্তুত উপনিষদে ব্রক্ষ্মবিদ্যাই প্রতিপাদিত হইয়াছে।
সমগ্র দেশকে আবার কর্ম কান্ড ও জ্ঞানকাণ্ড এই দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। তারমধ্যে সংহিতা ও ব্রাহ্মণ সমূহ মুখ্যত কর্মকান্ডের অন্তর্ভুক্ত। কারন তারা সাধারণতঃ যজ্ঞাদি কাজেই প্রযুক্ত হয়। আর আরণ্যক ও উপনিষদ - জ্ঞানকান্ডের অন্তর্গত। কারন তাহাদের বিশেষ উদ্দেশ্য হইল- উপাসনা ও ব্রহ্মবিদ্যার প্রতিপাদন। কর্মকাণ্ড জীবকে অভ্যুদয় অর্থাৎ ঐচ্ছিক ধনরত্নাদি ও সুখ-স্বাচ্ছন্দ এবং পরলৌকিক স্বর্গাদি ফল প্রদান করে। কিন্তু জ্ঞানকাণ্ড মানুষের চিত্তশুদ্ধিক্রমে নিঃশ্রেয়স অর্থাৎ মুক্তি-মোক্ষ দান করে। কর্মকান্ড মানুষকে প্রবৃত্তি মার্গ আর জ্ঞানকাণ্ড তাহাকে নিবৃত্তি মার্গে চলার প্রেরণা দান করে।
বেদমন্ত্র সমূহ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়- পদ্যাত্মক মন্ত্রের নাম "ঋক",গদ্যাত্মক মন্ত্রের নাম "যজুঃ" এবং গানাত্মক মন্ত্রের নাম "সাম""। সেজন্য আর এক নাম ত্রয়ী।
courtesy: Shuvankar Mondal
ন কশ্চিদ্বেদ কর্ত্তা চ বেদস্মর্তা চতুর্ভূজঃ।।
যুগান্তেহন্তহিতান্ বেদান্ সেতিহাসান্মহর্ষয়ঃ।
লেভিরে তপসা পূর্বমনুজ্ঞাতাঃ স্বয়ম্ভূবা।।
------- মহাভারত, শান্তি পর্ব ২১০/১৯
অর্থাৎ ঋষিগণ মন্ত্র দ্রষ্টা মাত্র, বেদ রচনাকারী নয়। বেদে রচয়িতা কেউ নয়। ভগবান্ ব্রহ্মা বেদ-স্মরণকারী মাত্র। যুগান্তে অর্থাৎ প্রলয়কালে ইতিহাসাদি সহ বেদ অন্তর্হিত হইলে মহর্ষিগণ, স্বয়ম্ভু ব্রহ্মা কর্তৃক পূর্ব উপদিষ্ট সেই বেদজ্ঞান তপস্যা দ্বারা পুনরায় লাভ করেন।
বেদ শব্দটি "বিদ্" ধাতু থেকে নিষ্পন্ন। "বিদ্" ধাতুর অর্থ - জানা।সেইজন্য বেদ শব্দের ধাতুগত অর্থ - জ্ঞান বা বিদ্যা দুই প্রকার পরা এবং অপরা। অলৌকিক জ্ঞান - পরাবিদ্যা। জাগতিক বিষয় সম্বন্ধীয় যাবতীয় লৌকিক জ্ঞান - অপরা বিদ্যা। পরা ও অপরা এই দুই বিদ্যাই স্থান পেয়েছে সেই জন্য বেদকে সর্ব জ্ঞানের ভান্ডার বলা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বেদের বেদত্ব ওই পরাবিদ্যা বা ব্রহ্মবিদ্যা প্রকাশের জন্য।পরাবিদ্যাই শ্রেষ্ঠ বিদ্যা ।
"বিদ" ধাতুর চারিপ্রকার অর্থ হয় --
বেত্তি বেদ বিদ জ্ঞানে,
বিন্তে বিদ বিচারণে।
বিদ্যতে বিদ সত্তায়াং,
লাভে বিদন্তি বিন্দতে।।
এই চারিপ্রকার অর্থ হইতেছে - জানা, বিচার করা, অবস্থান করা ও লাভ করা। যাহা পাঠ করলে মানুষ সত্য জানিতে পারে, সত্য এবং অসত্যের বিচার করিতে পারে, প্রকৃত বিদ্বান হইতে পারে, প্রকৃত শান্তি এবং আনন্দ লাভ করিতে পারে, তাহার নাম বেদ। বেদ শব্দের দুই অর্থ - মুখ্য ও গৌণ। ইহার মুখ্য অর্থ হল জ্ঞান রাশি, আর গৌণ অর্থ হল শব্দরাশি। বৈদিক জ্ঞান রাশি আত্মপ্রকাশ করে বৈদিক শব্দরাশির সাহায্যে।
বেদের বিভিন্ন নাম - শ্রুতি, ত্রয়ী, নিগম ইত্যাদি। "শ্রু" ধাতুর অর্থ শ্রবণ করা। সৃষ্টির প্রারম্ভ হইতে আজ পর্যন্ত যাহাতে মানুষ সত্যবিদ্যা শ্রবণ করিতে পারে তাহার নাম শ্রুতি। তাছাড়া বেদ প্রথমে গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ না হইয়া গুরু শিষ্য পরম্পরা ক্রমে যুগ যুগ ধরিয়া ঋষি সমাজে প্রচলিত ছিল বলে বেদের অপর নাম "শ্রুতি"।
বেদ মন্ত্র সমূহ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত ঋক,যজুঃ ও সাম অর্থাৎ পদ্য, গদ্য ও গীতি। যেজন্য বেদকে ত্রয়ী বলা হয়। আর "নিগম" শব্দের অর্থ নিশ্চিতরূপে দমন করা যে স্বাস্থ্য পাঠে সাধক নিশ্চিতরূপে শ্রীভগবানের নিকটে গমন করায় বা লইয়া যায় তাহাই "নিগম"।
প্রতি বেদ আবার দুই ভাগে বিভক্ত- মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ। মন্ত্র ভাগের অপর নাম সংহিতা। ইহাতে প্রধানতঃ যাগ-যজ্ঞাদি ক্রিয়ার বিধিনিষে, মন্ত্র ও অর্থবাদ প্রভৃতি বিষয় সমূহ সন্নিবিষ্ট আছে। আর সংহিতা ভাগে যে সকল গূঢ় রহস্য প্রচ্ছন্নভাবে নিহিত আছে, সেই সকল অপ্রকাশিত অর্থ শ্রুতি নিজেই যে অংশে প্রকাশ করিয়াছেন, সেই অংশের নাম "ব্রাহ্মণ"। ব্রাহ্মন ভাগে প্রধানতঃ স্তোত্র, ইতিবৃত্ত, উপাসনা, ব্রহ্মবিদ্যা প্রভৃতি বিষয়সমূহ আছে।
ব্রাহ্মণ অংশের অংশবিশেষকে "আরণ্যক" বলে। কারণ বানপ্রস্থাশ্রমে অরণ্যবাসীদের পাঠ্য ছিল। বানপ্রস্থ আশ্রমে অরণ্যবাসীদের পক্ষে যাগযজ্ঞ অনুষ্ঠান কষ্টসাধ্য হওয়ায় এবং উচ্চতর জ্ঞান লাভের জন্য তাহাদের হৃদয় ব্যাকুল হওয়ায় আত্মোপলব্ধির অভিপ্রায়ে ধ্যান-জপ, প্রার্থনা, উপাসনাদি ছিল তাহাদের মুখ্য কর্ম। যাগযজ্ঞ ছিল গার্হস্থ্যাশ্রমে গৃহীদের প্রধান কর্ম।
বেদের সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ অংশ হইতেছে- "উপনিষদ"।ব্রক্ষ্মবিদ্যাই বিশেষ ভাবে ব্যাখ্যা করা হইয়াছে। ব্রক্ষ্মবিদ্যাই বেদের সারবস্তু, সেজন্য উহার নাম "বেদান্ত"। অজ্ঞান নিবৃত্তি ও ব্রক্ষ্মপ্রাপ্তির উপায় বলিয়া বেদান্তের অপর নাম "উপনিষদ"। উপনিষদের অর্থই হল ব্রক্ষ্মবিদ্যা। সংহিতা ও ব্রাক্ষ্মণ- এই উভয় বিভাগেই উপনিষদসমূহ আছে। তদনুযায়ী তাহারা সংহিতোপনিষৎ বা ব্রাহ্মণোপনিষৎ নামে উল্লিখিত হয়ে থাকে।
বেদের এই চারটি ভাগ অর্থাৎ সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক ও উপনিষদ - ইহাদের মধ্যে একটি পারম্পর্য আছে। যেমন প্রথমে সংহিতা, তারপর ব্রাহ্মণ, তারপর আরণ্যক ও সর্বশেষে উপনিষদ্। এইরূপে বেদের অন্তে বা শেষভাগে অবস্থিত হওয়ায় উপনিষদ "বেদান্ত" নামে পরিচিত। অথবা বেদের সার অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ ভাগ বলিয়াই উপনিষদ "বেদান্ত" নামে অভিহিত বস্তুত উপনিষদে ব্রক্ষ্মবিদ্যাই প্রতিপাদিত হইয়াছে।
সমগ্র দেশকে আবার কর্ম কান্ড ও জ্ঞানকাণ্ড এই দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। তারমধ্যে সংহিতা ও ব্রাহ্মণ সমূহ মুখ্যত কর্মকান্ডের অন্তর্ভুক্ত। কারন তারা সাধারণতঃ যজ্ঞাদি কাজেই প্রযুক্ত হয়। আর আরণ্যক ও উপনিষদ - জ্ঞানকান্ডের অন্তর্গত। কারন তাহাদের বিশেষ উদ্দেশ্য হইল- উপাসনা ও ব্রহ্মবিদ্যার প্রতিপাদন। কর্মকাণ্ড জীবকে অভ্যুদয় অর্থাৎ ঐচ্ছিক ধনরত্নাদি ও সুখ-স্বাচ্ছন্দ এবং পরলৌকিক স্বর্গাদি ফল প্রদান করে। কিন্তু জ্ঞানকাণ্ড মানুষের চিত্তশুদ্ধিক্রমে নিঃশ্রেয়স অর্থাৎ মুক্তি-মোক্ষ দান করে। কর্মকান্ড মানুষকে প্রবৃত্তি মার্গ আর জ্ঞানকাণ্ড তাহাকে নিবৃত্তি মার্গে চলার প্রেরণা দান করে।
বেদমন্ত্র সমূহ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়- পদ্যাত্মক মন্ত্রের নাম "ঋক",গদ্যাত্মক মন্ত্রের নাম "যজুঃ" এবং গানাত্মক মন্ত্রের নাম "সাম""। সেজন্য আর এক নাম ত্রয়ী।
courtesy: Shuvankar Mondal
1 Comments:
"ছিন্নদ্বৈধাঃ যতাত্মানঃ সর্বভূতহিতে রতাঃ
লভন্তে ব্রহ্মনির্বানম্ ঋতয় ক্ষীণকল্পষাঃ"
উপরোক্ত অংশটি কোন্ অংশের ?
এর প্রকৃত অর্থ কি ?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন