২০০৮ সালে হিন্দুর চার প্রধান তীর্থের ১ টি--- রামেশ্বরম-এ যাবার সুযোগ ঘটে। যুগে যুগে কত মহাপুরুষ এই তীর্থে এসেছেন ভাবতেই শিহরণ সৃষ্টি হচ্ছিল। একালে শঙ্কর আচার্য ,শ্রী চৈতন্য , বিবেকানন্দ --- প্রমুখ মনিষী এস্থানে এসেছেন। ভারতের চেন্নাই (মাদ্রাজ) থেকে ট্রেন-এ এই সমুদ্র দ্বীপে ঢুকে আশ্চর্য হলাম একটা জিনিস দেখে-- ভয়ানক সুনামি দ্বীপের নানা স্থানে আঁচড় কাটলেও রামেস্বর মন্দিরের কোন ক্ষতি হয় নি। পৃথিবীর বৃহত্তম বারান্দা এই মন্দিরেই দেখতে পাওয়া যায়। প্রবাদ এই যে, শ্রী রাম উপাসিত রামেশ্বর শিবলিঙ্গে গঙ্গোত্রী থেকে আনা গঙ্গা জল ঢাললে কোন কোন ভক্ত দিব্যানুভুতি লাভ করেন।
দুঃখের বিষয়-- এই পবিত্র রামসেতু টি জাহাজ চলাচলের সুবিধার জন্য ভারত ও শ্রীলংকা সরকার ভেঙ্গে ফেলতে শুরু করেছে। এ নিয়ে প্রতিবাদ হওয়ায় ওই অঞ্ছলে প্রবেশে তখন নিষেধাজ্ঞা ছিল। তাই দর্শন হয় নি। কিন্তু লক্ষ্মণ তীর্থ নামক মন্দিরে জল মধ্যে ভাসমান রামসেতুর ভাঙা টুকরো দেখতে পাই। ওই টুকরোর কিছুটা আমার ঠাকুর ঘরে নিত্য পূজিত হচ্ছেন। এর শাস্ত্রীয় নাম ---রামশিলা।
হিন্দু সংগঠনগুলির চাপে সেতু পুরোটা ভাংতে পারে নি তৎকালীন সরকার। তবে গোপনে কিছুটা ভেঙে ফেলা হয়। নিজ ধর্ম ও কৃষ্টির প্রতি এই অশ্রদ্ধা হিন্দুকে সর্বনাশের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। কবে শেষ হবে এই আত্মঘাতী খেলা? জয় শ্রী রাম,জয় রামেস্বর মহাদেব, জয় সনাতন হিন্দু ধর্ম !
দেবাশিস সিংহা
দুঃখের বিষয়-- এই পবিত্র রামসেতু টি জাহাজ চলাচলের সুবিধার জন্য ভারত ও শ্রীলংকা সরকার ভেঙ্গে ফেলতে শুরু করেছে। এ নিয়ে প্রতিবাদ হওয়ায় ওই অঞ্ছলে প্রবেশে তখন নিষেধাজ্ঞা ছিল। তাই দর্শন হয় নি। কিন্তু লক্ষ্মণ তীর্থ নামক মন্দিরে জল মধ্যে ভাসমান রামসেতুর ভাঙা টুকরো দেখতে পাই। ওই টুকরোর কিছুটা আমার ঠাকুর ঘরে নিত্য পূজিত হচ্ছেন। এর শাস্ত্রীয় নাম ---রামশিলা।
হিন্দু সংগঠনগুলির চাপে সেতু পুরোটা ভাংতে পারে নি তৎকালীন সরকার। তবে গোপনে কিছুটা ভেঙে ফেলা হয়। নিজ ধর্ম ও কৃষ্টির প্রতি এই অশ্রদ্ধা হিন্দুকে সর্বনাশের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। কবে শেষ হবে এই আত্মঘাতী খেলা? জয় শ্রী রাম,জয় রামেস্বর মহাদেব, জয় সনাতন হিন্দু ধর্ম !
দেবাশিস সিংহা
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন