২৩ এপ্রিল ২০১৭

চিন্ময় জগতের দূত


Image may contain: one or more people
পৃথিবী যখন দ্বন্দ্ব, সংঘাত, যুদ্ধ, সন্ত্রাসে বিক্ষুদ্ধ, তিমির রাত্রির অবসানে প্রভাতকিরণছটার প্রকাশের মতো অপ্রাকৃত জগতের বাণী বহন করে নিয়ে এলেন চিন্ময় জগতের দূত শ্রীল প্রভুপাদ । ভগদ্বিমুখ অন্ধ জড়বাদী মানবসমাজের সৃষ্টি করলেন এক পারমার্থিক নবজাগরণের ইতিহাস ।
গুরুদেবের আদেশ লাভ

শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ ১৮৯৬ সালে কোলকাতায় আবির্ভূত হয়েছিলেন । ১৯২২ সালে কোলকাতায় তিনি তাঁর গুরুদেব শ্রীল ভক্তিসিধান্ত সরস্বতী গোস্বামী প্রভুপাদের সাক্ষাৎ লাভ করেন । শ্রীল ভক্তিসিধান্ত সরস্বতী ঠাকুর ছিলেন ভক্তিমার্গের বিদগ্ধ পন্ডিত এবং ৬৪ টি গৌড়ীয় মঠের (বৈদিক সংঘের) প্রতিষ্ঠাতা । তিনি এই বুদ্ধিদীপ্ত, তেজস্বী ও শিক্ষিত যুবকটি সারা বিশ্বে ইংরেজী ভাষায় বৈদিক জ্ঞান প্রচারের কাজে জীবন উৎসর্গ করতে উদ্বুদ্ধ করেন । শ্রীল প্রভুপাদ এগার বছর ধরে তাঁর আনুগত্যে বৈদিক শিক্ষা গ্রহণ করেন এবং পরে ১৯৩৩ সালে এলাহবাদে তাঁর কাছে দীক্ষা পাপ্ত হন ।

১৯২২ সালে শ্রীল ভক্তিসিধান্ত সরস্বতী ঠাকুর শ্রীল প্রভুপাদকে ইংরেজী ভাষার মাধ্যমে বৈদিক জ্ঞান প্রচার করতে নির্দেশ দেন । পরবর্তীকালে শ্রীল প্রভুপাদ ভগবদগীতার ভাষ্য লিখে গৌড়ীয় মঠের প্রচারের কাজে সহায়তা করেছিলেন । ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে তিনি এককভাবে একটি ইংরেজী পাক্ষিক পত্রিকা ‘Back To Godhead’ প্রকাশ করতে শুরু করেন । এমনকি তিনি নিজের হাতে পত্রিকাটি বিতরণও করতেন । পত্রিকাটি এখনও সারা পৃথিবীতে নানা ভাষায় তাঁর শিষ্যবৃন্দ কর্তৃক মুদ্রিত ও প্রকাশিত হচ্ছে ।
জীবনব্রত সাধনের প্রস্তুতি

১৯৪৭ সালে শ্রীল প্রভুপাদের দার্শনিক জ্ঞান ও ভক্তির উৎকর্ষতার স্বীকৃতিরূপে ‘গৌড়িয় বৈষ্ণব সমাজ’ তাঁকে “ভক্তিবেদান্ত” উপাধিতে ভূষিত করেন । ১৯৫০ সালে তাঁর ৫৪ বছর বয়সে শ্রীল প্রভুপাদ সংসার জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করে চার বছর পর ১৯৫৪ সালে বাণপ্রস্থ আশ্রম গ্রহণ করেন এবং শাস্ত্র অধ্যয়ন, প্রচার ও গ্রন্থ রচনার কাজে মনোনিবেশ করেন । তিনি বৃন্দাবনে শ্রীশ্রীরাধা-দামোদর মন্দিরে বসবাস করতে থাকেন এবং অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করতে শুরু করেন । ১৯৫৯ সালে তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করেন ।

তাঁর গুরুদেবের আদেশ পালন-----

শ্রীশ্রীরাধা-দামোদর মন্দিরেই শ্রীল প্রভুপাদের শ্রেষ্ঠ অবদানের সূত্রপাত হয় । এখানে বসেই তিনি অপ্রাকৃত মহাগ্রন্থ শ্রীমদভাগবতের অনুবাদ কর্মের সূচনা করেন । এখন সেটি ১৮ টি বিপুলায়তন খন্ডে প্রকাশিত হয়ে সারা পৃথিবীতে বিতরিত হচ্ছে ও কৃষ্ণ চেতনার উন্মেষ সাধন করছে ।

১৯৬০ সালে দিল্লীতে ‘পরলোকে সুগম যাত্রা’ নামক প্রথম গ্রন্থ প্রকাশ ।
১৯৬২ সালে দিল্লীতে শ্রীমদভাগবতের ১ম স্কন্ধের ১ম খন্ড ইংরেজীতে প্রকাশ ।

১৯৬৫ সালে ৭০ বছর বয়সে তিনি প্রায় সম্পূর্ণ কপর্দকহীন অবস্থায় আমেরিকায় নিউইয়র্ক শহরে পৌছান । প্রায় এক বছর ধরে কঠোর পরিশ্রম করার পর তিনি ১৯৬৬ সালের জুলাই মাসে প্রতিষ্ঠা করেন আন্তর্জাতিক কৃষ্ণাবনামৃত সংঘ বা ইসকন । তাঁর সযত্ন নির্দেশনায় এক দশকের মধ্যে গড়ে ওঠে বিশ্বব্যাপী শতাধিক আশ্রম, বিদ্যালয়, মন্দির ও পল্লী-আশ্রম । বিশ্বের সমস্ত দেশের বুদ্ধিশীল মেধাবী তরুন তরুনীরা এই আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করতে থাকেন ।

১৯৬৬ সালের শেষে ইসকনের ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা ।
১৯৬৭ সালে ৯ জুলাই পাশ্চাত্যে (সানফ্রান্সিসকো) প্রথম রথযাত্রা উৎসব পালন ।

১৯৬৮ সালে শ্রীল প্রভুপাদ পশ্চিম ভার্জিনিয়ার পার্বত্য-ভূমিতে গড়ে তোলেন নব বৃন্দাবন, যা হল বৈদিক সমাজের প্রতীক । এই সফলতায় উদ্ধুব্ধ হয়ে তাঁর শিষ্যবৃন্দ পরবর্তীকালে ইউরোপ ও আমেরিকায় আরও অনেক পল্লী-আশ্রম গড়ে তোলেন ।

১৯৬৯ সালে ২৩ জুন লস এঞ্জেলেসে ১ম রাধাকৃষ্ণ বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা, যা কয়েকটি টিভি চ্যান্যালে সরাসরি দেখানো হয় যার মধ্যে অন্যতম বি.বি.সি ।

১৯৬৯ সালে ১৪ ডিসেম্বর লন্ডনে শ্রীশ্রী রাধা-লন্ডনেশ্বর বিগ্রহ স্থাপন ও মন্দির উদ্বোধন ।
১৯৭০ সালে সমগ্র বিশ্বের ইসকন পরিচালনার জন্য গভর্নিং বডি কমিশন (জিবিসি) গঠন ।
১৯৭১ সালে জুনে মস্কো পরিদর্শন এবং সেখানে কৃষ্ণভাবনার বীজ রোপন ।

শ্রীল প্রভুপাদের অনবদ্য অবদান হল তাঁর গ্রন্থাবলী । তাঁর রচনাশৈলী আধুনিক, কিন্তু গাম্ভীর্যপূর্ণ ও প্রাঞ্জল এবং শাস্ত্রানুমোদিত । সেই কারনে বিদগ্ধ সমাজের তাঁর রচনাবলী অত্যন্ত সমাদৃত এবং বহু শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে আজ সেগুলি পাঠ্যরূপে ব্যবহৃত হচ্ছে । বৈদিক দর্শনের এই গ্রন্থাবলী প্রকাশ করছেন তাঁরই প্রতিষ্ঠিত বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ গ্রন্থ প্রকাশনী সংস্থা ‘ভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট’ । শ্রীল প্রভুপাদ শ্রীচৈতন্যচরিতামৃতের সপ্তদশ খন্ডের তাৎপর্যসহ ইংরেজী অনুবাদ আঠার মাসে সম্পূর্ণ করেছিলেন । বিশ্বের নানা ভাষায় তা অনূদিত হয়েছে ।

১৯৭২ সালে আমেরিকার ডালাসে গুরুকুল বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শ্রীল প্রভুপাদ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বৈদিক শিক্ষা-ব্যবস্থায় প্রচলন করেন । ১৯৭২ সালে মাত্র তিনজন ছাত্র নিয়ে এই গুরুকুলের সূত্রপাত হয় এবং আজ সারা পৃথিবীর ১৫ টি গুরুকূল বিদ্যালয় ছাত্রের সংখ্যা প্রায় ২০০০ জন ।

পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার শ্রীধাম মায়াপুরে শ্রীল প্রভুপাদ সংস্থার বিশ্ব-মুখ্য কেন্দ্রটি স্থাপন করেন ১৯৭২ সালে । এখানে ৫০ হাজার ভক্ত সমন্বিত এক বৈদিক নগরীর তিনি সূচনা করেন । এখানে বৈদিক শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার জন্য একটি বর্ণাশ্রম কলেজ স্থাপনের পরিকল্পনাও তিনি দিয়ে গেছেন । শ্রীল প্রভুপাদের নির্দেশে বৈদিক ভাবধারার উপর প্রতিষ্ঠিত এই রকম আর একটি আশ্রম গড়ে উঠেছে বৃন্দাবনের শ্রীশ্রীকৃষ্ণ-বলরাম মন্দিরে, যেখানে আজ দেশ-দেশান্তর থেকে আগত বহু পরমার্থী বৈদিক সংস্কৃতির অনুশীলন করেছেন । তাঁর সবচেয়ে বিস্ময়কর পরিকল্পনা রূপায়িত হতে চলছে শ্রীমায়াপুরে । ৩৬ তলা সমান উঁচু বৈদিক গ্রহমন্ডল মন্দির (বিশ্বের সবচেয়ে বড় মন্দির) হবে পৃথিবীর এক আশ্চর্য স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন, (যা এখন কাজ চলছে শেষ হবে ২০১৫-১৬ সালে) এবং পৃথিবীর মানুষকে মহাপ্রভুর বাণী গ্রহনে আকৃষ্ট করবে ।


১৯৭৫ সালে ইসকনের বিজ্ঞান গবেষণামূলক শাখা ‘ভক্তিবেদান্ত ইনিস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করেন ।

১৯৭৭ সালে এই ধরাধাম থেকে অপ্রকট হওয়ার পূর্বে শ্রীল প্রভুপাদ সমগ্র জগতের কাছে ভগবানের বাণী পৌছে দেবার জন্য তাঁর বৃ্দ্ধাবস্থাতেও সমগ্র পৃথিবী ১৪ বার পরিক্রমা করেন । মানুষের মঙ্গলার্থে এই প্রচার-সূচীর পূর্ণতা সাধন করেও তিনি বৈদিক দর্শন, সাহিত্য ধর্ম ও সংস্কৃতি সমন্বিত ৮০ টি গ্রন্থাবলী রচনা করে গেছেন, যার মাধ্যমে এ জগতের মানুষ পূর্ণ আনন্দময় এক দিব্য জগতের সন্ধান লাভ করবে । তিনি এই জড়বাদী ইন্দ্রিয়তৃপ্তি কেন্দ্রিক সভ্যতায় এক নতুন জীবন-প্রণালী, এক পরিশুদ্ধ সুন্দর পবিত্র জীবনধারা সারা পৃথিবীতে প্রবর্তন করে গিয়েছেন, যা আধুনিক বিশ্বে এক নতুন পারমার্থিক রেনেসাঁ বা নবজাগরনের সূত্রপাত করেছে । এটি মহীরূহের আকার গ্রহণ করে পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত হবে, পৃথিবীর মানুষ হবে প্রকৃতই সুখী – শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু স্বয়ং এই ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন ।

শ্রীল প্রভুপাদের অবিস্মরণীয় অবদানের কিছু দৃষ্টান্ত------

# সারা পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশের প্রধান প্রধান শহর-সহ বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫০০ এর বেশি কেন্দ্র, মন্দির, কৃষি খামার ।

# পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ মানুষ কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন গ্রহণ করেছেন; কদাভ্যাস ত্যাগ করে ভক্তিযোগ অনুশীলন করছেন । (আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত একটি তথ্য অনুসারে শুধু আমেরিকাতেই এই সংখ্যা কয়েক লক্ষ, আর এখন সবচেয়ে বেশি প্রচার ও ভক্ত হচ্ছে রাশিয়াতে) ।

# নিউইয়র্কের ‘ভক্তিবেদান্ত আর্কাইভ্স’-এ সংগ্রহীত হয়েছে শ্রীল প্রভুপাদের নানা সময় নানা দেশে প্রদত্ত ২৫০০ ঘন্টারও বেশি ইংরেজী অডিও ভাষণ, ৫০ ঘন্টা ভিডিও, ৩০ হাজারেরও বেশি নানা শিল্পীর অংকিত কৃষ্ণভাবনাময় চিত্রকর্ম ছবি ।

# শ্রীল প্রভুপাদের অনবদ্য ভাষা-সমন্বিত ইংরেজী ভগবদগীতা অ্যাজ ইট ইজ এখন ১০৫ টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়ে সারা পৃথিবীর প্রত্যেক অঞ্চলে পৌছাচ্ছে । ১৯৯৬ সালের পূর্বেই পাঁচ কোটিরও বেশি সংখ্যায় বিতরিত হয়ে ইতিমধ্যেই 'ভগবদগীতা অ্যাজ ইট ইজ' পৃথিবীর বেস্
ট সেলার হিসেবে গিনেস বুকে স্থান করে নিয়েছে । পৃথিবীর বহু নামী কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে বইটি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ।

# শ্রীল প্রভুপাদের গ্রন্থাবলী প্রকাশিত হয় ‘ভক্তি বেদান্ত বুক ট্রাস্ট’ বা বি. বি. টি থেকে, সেটি এখন পৃথিবীর বৃহত্তম প্রকাশনা সংস্থা । যা প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৭০ সালে ।

সারা পৃথিবীতে ইসকন মন্দির, কেন্দ্র, কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনের সাম্প্রতিকতম খবরাখবর, তথ্যাদি জানতে ইন্টারনেটে ইসকনের জনপ্রিয় ওয়েবসাইটwww.krishna.com দেখুন । এর থেকে ইসকনের আরও অনেক আকর্ষণীয় ওয়েবসাইটর ঠিকানা পাওয়া যাবে ।

তাছাড়া ইসকন চট্টগ্রামের ওয়েবসাইটর ঠিকানাwww.iskconctg.org

ইসকন বাংলাদেশ www.iskconbd.org

ইসকন সিলেট www.iskconsylhet.com

আর এই প্রথম ই-পারমার্থিক পত্রিকা পড়তে পারেন সম্পূর্ণ বাংলায় www.caitanyasandesh.com

আর google এ iskcon দিয়ে সার্চ দিলে হাজার হাজার ওয়েবসাইটর ঠিকানা বের হবে ।


লিখেছেন সুশান্ত বন্দ
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।