যখন পুণ্যভূমি অবিভক্ত ভারতকে দখল করে শাসন করছিলো মুসলিমরা তখন ব্রিটিশরা মানে ইষ্টইন্ডিয়া কোঃ এসে ভারত দখল করলো। অনেক খারাপ কিছু ছিলো কিন্তু সনাতন ধর্মের আলাদা রাষ্ট্রীয় ভিত্তি তৈরিতে এটা বিশাল ভূমিকা রেখেছিল ইংরেজরা ভারত দখল করে। অন্তত ইস্লামিক শাশন থেকে মুক্ত হয়েছিলো ভারত ঐ সময়। বল পূর্বক, ছলে বলে কৈশলে, দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ধর্মান্তরিত করেছিল নিরীহ হিন্দুদের। দেখতে দেখতেই পাকিস্থান ও বাংলাদেশ হিন্দু শুন্য হতে হতে নিঃশেষ হবার পর্যায়ে চলে এলো। সনাতনের পুণ্য ভূমী ভারতে ও এখন প্রায় ২০ কোটি মুসলিম।
দ্বাপরের শেষে এবং কলিযুগের শুরুতে ভগবান শ্রী কৃষ্ণই ছিলেন মহানায়ক ও পরিপূর্ণ পথপ্রদর্শক। এর পর সনাতন সম্প্রদায় আর কোন নেতা পায়নি যার মাধ্যমে সমস্ত সনাতন সম্প্রদায়কে এক করে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। মাঝে শ্রী চৈতন্য দেব, নিমাই পন্ডিত ও স্বামী বিবেকানন্দ অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় গুরুরা ও সাধকরা যেমনঃ শ্রী রামকৃষ্ণ, বামা ঠাকুর, রামপ্রসাদ, রামকৃষ্ণ ঠাকুর, রাম ঠাকুর, লোকনাথা ব্রহ্মচারী, ত্রৈলিঙ্গ স্বামী, অনুকূল ঠাকুর সহ অনেক অনেক গুরু ও সাধক সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিকতার উৎকর্ষতায় যথেষ্ট ভুমিকা রেখেছেন। সাথে সাথে সনাতনী মনা মানুষ গুলিকে ধর্মান্তরিত হবার হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন এই গুরুরা।
এখানে বিশেষ ভাবে উল্লেখ করতে হচ্ছে স্বামী বিবেকানন্দের কথা। বলতে গেলে সারা পৃথিবীতে সনাতন ধর্মকে ছড়িয়ে দিতে তার গুরু শ্রী রামকৃষ্ণ ঠাকুরের আশীর্বাদ নিয়ে তিনি যে ভূমিকা রেখেছিলেন সেই ভূমিকার কারনেই ভারতবর্ষের বাইরের সনাতন ধর্মের প্রচার ও প্রসার অনেক অনেক শক্তিশালী হয়েছে। কিন্তু বিধিবাম ৪০ এর কোটা পার করতেই তিনি মৃত্যু বরণ করলেন। তিনি যদি ১০০ বছর বেঁচে থাকতে পারতেন তবে সনাতনের হারানো গৌরব ফিরে পেতে খুবে বেশি বেগ পেতে হতোনা আমাদের। তিনি চেয়েছিলেন আগে ভারতবাসি স্বনির্ভরশিল হোক তার পর স্বাধীনতা সংগ্রাম। তিনি খুব ভালো ভাবেই জান্তেন যে, স্বাধীনতা অর্জন অপেক্ষা রক্ষা ও প্রতিপালন অনেক অনেক কঠিন কাজ। তাঁর জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি চেষ্টা করে গেছেন সনাতন ধর্মকে সকল ভারতবাসির মনে জাগ্রত করতে। আমাদের উচিৎ স্বামী বিবেকানন্দের কাজকে ধারাবাহিক ভাবে অগ্রসর করতে যারা যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখা। শুধু নিজে জাগ্রত হলেই চলবে না অন্যকে জাগ্রত করতে ভূমিকা রাখতে হবে।
ব্যাক্তি আমি স্বামী বিবেকানন্দের একজন গুন মুগ্ধ ভক্ত। উনার বক্তৃতার উপর বই বাজারে পাবেন, সেগুলি পড়ুন জানার চেষ্টা করুন তিনি কি কি বলেছেন। সনাতন ধর্ম কে সহজ ভাবে ব্যাখ্যার পাশাপাশি তিনি শক্তিশালী সনাতনী সমাজ গঠনের জন্য যে চিন্তা করেছিলেন তা বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের আর কোন সমস্যায় থাকবেনা।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক, আমরা সনাতন, আমরা হিন্দু।
written by: Lincon Chakraborty
দ্বাপরের শেষে এবং কলিযুগের শুরুতে ভগবান শ্রী কৃষ্ণই ছিলেন মহানায়ক ও পরিপূর্ণ পথপ্রদর্শক। এর পর সনাতন সম্প্রদায় আর কোন নেতা পায়নি যার মাধ্যমে সমস্ত সনাতন সম্প্রদায়কে এক করে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে। মাঝে শ্রী চৈতন্য দেব, নিমাই পন্ডিত ও স্বামী বিবেকানন্দ অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় গুরুরা ও সাধকরা যেমনঃ শ্রী রামকৃষ্ণ, বামা ঠাকুর, রামপ্রসাদ, রামকৃষ্ণ ঠাকুর, রাম ঠাকুর, লোকনাথা ব্রহ্মচারী, ত্রৈলিঙ্গ স্বামী, অনুকূল ঠাকুর সহ অনেক অনেক গুরু ও সাধক সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিকতার উৎকর্ষতায় যথেষ্ট ভুমিকা রেখেছেন। সাথে সাথে সনাতনী মনা মানুষ গুলিকে ধর্মান্তরিত হবার হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন এই গুরুরা।
এখানে বিশেষ ভাবে উল্লেখ করতে হচ্ছে স্বামী বিবেকানন্দের কথা। বলতে গেলে সারা পৃথিবীতে সনাতন ধর্মকে ছড়িয়ে দিতে তার গুরু শ্রী রামকৃষ্ণ ঠাকুরের আশীর্বাদ নিয়ে তিনি যে ভূমিকা রেখেছিলেন সেই ভূমিকার কারনেই ভারতবর্ষের বাইরের সনাতন ধর্মের প্রচার ও প্রসার অনেক অনেক শক্তিশালী হয়েছে। কিন্তু বিধিবাম ৪০ এর কোটা পার করতেই তিনি মৃত্যু বরণ করলেন। তিনি যদি ১০০ বছর বেঁচে থাকতে পারতেন তবে সনাতনের হারানো গৌরব ফিরে পেতে খুবে বেশি বেগ পেতে হতোনা আমাদের। তিনি চেয়েছিলেন আগে ভারতবাসি স্বনির্ভরশিল হোক তার পর স্বাধীনতা সংগ্রাম। তিনি খুব ভালো ভাবেই জান্তেন যে, স্বাধীনতা অর্জন অপেক্ষা রক্ষা ও প্রতিপালন অনেক অনেক কঠিন কাজ। তাঁর জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি চেষ্টা করে গেছেন সনাতন ধর্মকে সকল ভারতবাসির মনে জাগ্রত করতে। আমাদের উচিৎ স্বামী বিবেকানন্দের কাজকে ধারাবাহিক ভাবে অগ্রসর করতে যারা যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখা। শুধু নিজে জাগ্রত হলেই চলবে না অন্যকে জাগ্রত করতে ভূমিকা রাখতে হবে।
ব্যাক্তি আমি স্বামী বিবেকানন্দের একজন গুন মুগ্ধ ভক্ত। উনার বক্তৃতার উপর বই বাজারে পাবেন, সেগুলি পড়ুন জানার চেষ্টা করুন তিনি কি কি বলেছেন। সনাতন ধর্ম কে সহজ ভাবে ব্যাখ্যার পাশাপাশি তিনি শক্তিশালী সনাতনী সমাজ গঠনের জন্য যে চিন্তা করেছিলেন তা বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের আর কোন সমস্যায় থাকবেনা।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক, আমরা সনাতন, আমরা হিন্দু।
written by: Lincon Chakraborty
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন