আর্যভুমি তথা ভারতবর্ষের শিক্ষা ও সংস্কৃতি কতটা
শক্তিশালি ছিল তার প্রমান পাওয়া যায় ১৮৩৫ সালে এক ইংরেজ লর্ড এর ব্রিটিশ
পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তব্যে-
"আমি ভারতবর্ষের অলিতে গলিতে, আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি, কিন্তু এই দেশের এতটাই প্রাচুর্যতা, এতটাই সচ্ছলতা যে একজন ভিক্ষুক বা একজন চোরও আমার চোখে পড়েনি! তাদের মধ্যে এত উঁচু পর্যায়ের ন্যায়পরায়ণতা, একেকজন এতটাই নিষ্ঠাবান যে আমার মনে হয়না যে আমরা এই ভূমি জয় করতে পারব, যতক্ষন পর্যন্ত না আমরা সেখানকার জাতির মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিতে পারব! আর সেটি হল তাদের ধর্মীয় আধ্যাত্মিকতা, তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি! আর এই জন্য আমি প্রস্তাব করছি তাদের পুরানো, প্রাচীন শিক্ষা, সংস্কৃতিকে পরিবর্তন করে দিতে। যখন তারা ভাবতে শিখবে তাদের নিজেদের চাইতে বিদেশী, ইংরেজরাই সেরা, ইংরেজদের সভ্যতাই সেরা, তখনই বুঝে নিতে হবে যে তারা তাদের নিজস্ব স্বকীয়তা, তাদের নিজস্ব পরিচয় হারিয়েছে, আর তারা সেটাতে পরিণত হয়েছে ঠিক যেমনটি আমরা চাই। "
-লর্ড ম্যাকাউলি
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট,
২/২/১৮৩৫
"আমি ভারতবর্ষের অলিতে গলিতে, আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি, কিন্তু এই দেশের এতটাই প্রাচুর্যতা, এতটাই সচ্ছলতা যে একজন ভিক্ষুক বা একজন চোরও আমার চোখে পড়েনি! তাদের মধ্যে এত উঁচু পর্যায়ের ন্যায়পরায়ণতা, একেকজন এতটাই নিষ্ঠাবান যে আমার মনে হয়না যে আমরা এই ভূমি জয় করতে পারব, যতক্ষন পর্যন্ত না আমরা সেখানকার জাতির মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিতে পারব! আর সেটি হল তাদের ধর্মীয় আধ্যাত্মিকতা, তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি! আর এই জন্য আমি প্রস্তাব করছি তাদের পুরানো, প্রাচীন শিক্ষা, সংস্কৃতিকে পরিবর্তন করে দিতে। যখন তারা ভাবতে শিখবে তাদের নিজেদের চাইতে বিদেশী, ইংরেজরাই সেরা, ইংরেজদের সভ্যতাই সেরা, তখনই বুঝে নিতে হবে যে তারা তাদের নিজস্ব স্বকীয়তা, তাদের নিজস্ব পরিচয় হারিয়েছে, আর তারা সেটাতে পরিণত হয়েছে ঠিক যেমনটি আমরা চাই। "
-লর্ড ম্যাকাউলি
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট,
২/২/১৮৩৫
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন