মানুষকে ভগবান থেকে দূরে সারানোর প্রধাণ শত্রু হচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞান শুধু আধ্যাত্মিক উন্নতিরই প্রতিবন্ধক নয়,ইহা স্বাস্থ্য ও মানসিকতার উপরও বিরূপ প্রভাব ফেলে।
একদিকে যেমন প্রযুক্তিবিদ্যায় উন্নত,সাথে সাথে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপেও দ্রুত অগ্রগতি।
একটি আনবিক বোমা একটি ক্ষুদ্র দেশকে নিমেষে শেষ করতে সক্ষম।
টেলিভিশন,মোবাইল অনেক উপকার করে,আবার এই দুটি উপকরণের জন্যই আজ আমাদের ১২-১৪ বছরের সন্তানের তাড়াতাড়ি পতনও তো ঘটছে?
আদিম যুগে কোনো বিজ্ঞান ছিল না। তারা ঝড় হলেও ভগবান,বৃষ্টি হলেও,বিদ্যুৎ চমকালেও ভগবানকে স্মরণ করত। তারা এটাই জানত-সবকিছু ভগবানের ইচ্ছাতেই হয়।
একটি শিশুকে দেখুন-সবাই আমরা বলি,শিশু নারায়ণ,কেন?
কারন,শিশুকে এখুনি বকা দিলে কান্না করল,আবার তখুনি ভুলে গিয়ে হাসতে থাকে। তার মধ্যে ক্রোধ থাকে না,হিংসা নেই,লোভ নেই-কত সরলভাবে সব বিশ্বাস করে।
কিন্তু সেই শিশু নারায়ণটিই একটু বড় হয়ে,রাবন,কংসে পরিণত হয়। কেন?
পারপার্শ্বিক পরিবেশ,নিজের পরিবার যেমন,,উন্নত,আধুনিক! পিতামাতা যদি লোভী,উগ্র স্বভাবের হয়,ছেলে কি করে ভাল হবে?
আগে নিজেকে ধার্মিক হতে হবে,তবেই সুসন্তানের আশা করা যেতে পারে। কিন্তু নিজেই অপেক্ষা করে আছে-বুড়ো বয়সে ভক্তি করব।
লক্ষ করে দেখবেন-
কোনো পরিবারের একটি শিশুর স্বভাব-চরিত্র দেখেই বাড়ির বড়দের ব্যবহার আন্দাজ করা যায়-যতই ভালমানুষের ভান করুক।
আধুনিক বিজ্ঞান শুধু পারে-বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করে,ভুল জায়গায় মানুষকে আটকে রেখে,সময় নষ্ট করাতে। এদের সাধারণ জ্ঞানের বড়ই অভাব! সাধারণ জ্ঞান বলতে-সব কিছুর পরম কারন শ্রীকৃষ্ণকে স্বীকার করা।
প্রকৃতি প্রতি পদক্ষেপে আমাদের হাত-পা বেঁধে রেখেছে,তবুও আমরা জল্পনা-কল্পনা করি। যদি জানতে চাওয়া হয়-এত ধরণের গাছ কেন? বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি?
ডারউইন পন্ডিত বলে গেছে-প্রাকৃতিক বিবির্তন,নির্বাচনবাদ ইত্যাদি। তাহলে নিশ্চয়ই সেটি প্রকৃতির ইচ্ছা,বিজ্ঞানের কিছুই করার নেই?
সব আপেলই তো গাছ থেকে মাটিতে পড়ে,তাহলে নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নিয়ে শোরগোল করার প্রয়োজনটা কি?
আচ্ছা শ্রীরামচন্দ্রের সময়ে তো সমুদ্রে শিলা ফেলে ভাসিয়েছলেন। তখন কি মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছিল না?
সুতরাং নিয়ম চরম কথা নয়। একজন রাজা যেমন আইন তৈরি করেন,তিনিই পরিবর্তনও করতে পারেন। কেন,দেশের সংবিধান সংশোধন হয় না। কিন্তু সেটা শুধু শাসকই করতে পারেন,সাধারণ প্রজার সেই অধিকার নেই।
বিজ্ঞানকে এটাই অনুরোধ করা,আত্মা ও ভগবান মানুন। তিনিই পরম নিয়ন্তা, আপনারা শুধু তাঁর তৈরি খেলনাগুলো দিয়ে কিছু কসরৎ করে মনোরঞ্জন করাচ্ছেন!
সৃষ্টির আদিতে শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন,আছেন এবং প্রলয়কাল পর্যন্ত থাকবেন। কিন্তু এইসব মূর্খ বৈজ্ঞানিকেরা এইসব মানেই না।
নিজে না চাইলে সুবুদ্ধি কখনোই হবে না-কি আপনার,কি আমার!!
Collected from: Sotyer Sondhane
একদিকে যেমন প্রযুক্তিবিদ্যায় উন্নত,সাথে সাথে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপেও দ্রুত অগ্রগতি।
একটি আনবিক বোমা একটি ক্ষুদ্র দেশকে নিমেষে শেষ করতে সক্ষম।
টেলিভিশন,মোবাইল অনেক উপকার করে,আবার এই দুটি উপকরণের জন্যই আজ আমাদের ১২-১৪ বছরের সন্তানের তাড়াতাড়ি পতনও তো ঘটছে?
আদিম যুগে কোনো বিজ্ঞান ছিল না। তারা ঝড় হলেও ভগবান,বৃষ্টি হলেও,বিদ্যুৎ চমকালেও ভগবানকে স্মরণ করত। তারা এটাই জানত-সবকিছু ভগবানের ইচ্ছাতেই হয়।
একটি শিশুকে দেখুন-সবাই আমরা বলি,শিশু নারায়ণ,কেন?
কারন,শিশুকে এখুনি বকা দিলে কান্না করল,আবার তখুনি ভুলে গিয়ে হাসতে থাকে। তার মধ্যে ক্রোধ থাকে না,হিংসা নেই,লোভ নেই-কত সরলভাবে সব বিশ্বাস করে।
কিন্তু সেই শিশু নারায়ণটিই একটু বড় হয়ে,রাবন,কংসে পরিণত হয়। কেন?
পারপার্শ্বিক পরিবেশ,নিজের পরিবার যেমন,,উন্নত,আধুনিক! পিতামাতা যদি লোভী,উগ্র স্বভাবের হয়,ছেলে কি করে ভাল হবে?
আগে নিজেকে ধার্মিক হতে হবে,তবেই সুসন্তানের আশা করা যেতে পারে। কিন্তু নিজেই অপেক্ষা করে আছে-বুড়ো বয়সে ভক্তি করব।
লক্ষ করে দেখবেন-
কোনো পরিবারের একটি শিশুর স্বভাব-চরিত্র দেখেই বাড়ির বড়দের ব্যবহার আন্দাজ করা যায়-যতই ভালমানুষের ভান করুক।
আধুনিক বিজ্ঞান শুধু পারে-বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করে,ভুল জায়গায় মানুষকে আটকে রেখে,সময় নষ্ট করাতে। এদের সাধারণ জ্ঞানের বড়ই অভাব! সাধারণ জ্ঞান বলতে-সব কিছুর পরম কারন শ্রীকৃষ্ণকে স্বীকার করা।
প্রকৃতি প্রতি পদক্ষেপে আমাদের হাত-পা বেঁধে রেখেছে,তবুও আমরা জল্পনা-কল্পনা করি। যদি জানতে চাওয়া হয়-এত ধরণের গাছ কেন? বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি?
ডারউইন পন্ডিত বলে গেছে-প্রাকৃতিক বিবির্তন,নির্বাচনবাদ ইত্যাদি। তাহলে নিশ্চয়ই সেটি প্রকৃতির ইচ্ছা,বিজ্ঞানের কিছুই করার নেই?
সব আপেলই তো গাছ থেকে মাটিতে পড়ে,তাহলে নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নিয়ে শোরগোল করার প্রয়োজনটা কি?
আচ্ছা শ্রীরামচন্দ্রের সময়ে তো সমুদ্রে শিলা ফেলে ভাসিয়েছলেন। তখন কি মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছিল না?
সুতরাং নিয়ম চরম কথা নয়। একজন রাজা যেমন আইন তৈরি করেন,তিনিই পরিবর্তনও করতে পারেন। কেন,দেশের সংবিধান সংশোধন হয় না। কিন্তু সেটা শুধু শাসকই করতে পারেন,সাধারণ প্রজার সেই অধিকার নেই।
বিজ্ঞানকে এটাই অনুরোধ করা,আত্মা ও ভগবান মানুন। তিনিই পরম নিয়ন্তা, আপনারা শুধু তাঁর তৈরি খেলনাগুলো দিয়ে কিছু কসরৎ করে মনোরঞ্জন করাচ্ছেন!
সৃষ্টির আদিতে শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন,আছেন এবং প্রলয়কাল পর্যন্ত থাকবেন। কিন্তু এইসব মূর্খ বৈজ্ঞানিকেরা এইসব মানেই না।
নিজে না চাইলে সুবুদ্ধি কখনোই হবে না-কি আপনার,কি আমার!!
Collected from: Sotyer Sondhane
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন