পরমকরুনাময় সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সকল জীবের বীজ। যা তিনি শ্রীমদ্ভগবদ গীতায় বার বার বলেছেন যে তিনি সকল দেবতার দেবতা। সকল ঈশ্বরের ঈশ্বর। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের থেকে বড় কোনো ঈশ্বর নেই। এই চরম সত্যটা অনেকে মানতে চাননা। তাঁদের ধারণা বা বিশ্বাস এমনকি মনে করেন যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ একজন একজন যোগী ছিলেন, ঈশ্বর নন।
যোগের আটটি অঙ্গ। যা হলো, যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধ্যান, ধারণা ও সমাধি। সর্ব প্রথমে যম কে ধরা হয়। যম পাঁচ প্রকার, অহিংসা, সত্য, অস্তেয়, ব্রহ্মচর্য এবং অপরিগ্রহ। সুতরাং যিনি যোগী, তিনি অবশ্যই 'যম' পালন করবেন। অর্থাৎ সত্য কথা তাঁকে বলতেই হবে। যদি তিনি অসত্য বা মিথ্যা কথা বলেন, তবে তিনি যোগী হতে পারেন না। কেননা তিনি যোগের প্রথম অঙ্গ 'যম'ই পালন করেননি। গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কয়েক স্থানে নিজেকে ঈশ্বর বলে জানিয়েছেন।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, তিনি যদি যোগী হয় থাকেন, তাহলে অবশ্যই সত্য কথা বলেছেন। আর তিনি যদি সত্য কথা বলে থাকেন, তাহলে তিনি যে সচ্চিদানন্দঘদ পরম ঈশ্বর একথা মানতেই হবে। কাজেই যাদের অঞ্জানতার ও অবিদ্যার ফলে এমন অহেতুক কথা প্রচার ও বিশ্বাস করেন, তাঁরা যত শিঘ্র নিজেদের ভুল বুঝতে পারবেন, ততই মঙ্গল। আর সবথেকে বড় প্রমাণ তো "কৃষ্ণ নাম"
জপ কীর্ত্তন। এই নাম জপ কীর্ত্তনে যে মানসিক তৃপ্তি ও শান্তি, তা' আর কোথায়?
তাই সকল বন্ধুদের আহবান করি এই মধুর নাম জপ কীর্ত্তন করার জন্য। নিশ্চয়ই ভগবান সবার মনের সংশয় কাটিয়ে পরম শান্তি প্রদান করবেন।
"হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে!!"
!!জয় শ্রীকৃষ্ণ!! জয় রাধে!!
যোগের আটটি অঙ্গ। যা হলো, যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধ্যান, ধারণা ও সমাধি। সর্ব প্রথমে যম কে ধরা হয়। যম পাঁচ প্রকার, অহিংসা, সত্য, অস্তেয়, ব্রহ্মচর্য এবং অপরিগ্রহ। সুতরাং যিনি যোগী, তিনি অবশ্যই 'যম' পালন করবেন। অর্থাৎ সত্য কথা তাঁকে বলতেই হবে। যদি তিনি অসত্য বা মিথ্যা কথা বলেন, তবে তিনি যোগী হতে পারেন না। কেননা তিনি যোগের প্রথম অঙ্গ 'যম'ই পালন করেননি। গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কয়েক স্থানে নিজেকে ঈশ্বর বলে জানিয়েছেন।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, তিনি যদি যোগী হয় থাকেন, তাহলে অবশ্যই সত্য কথা বলেছেন। আর তিনি যদি সত্য কথা বলে থাকেন, তাহলে তিনি যে সচ্চিদানন্দঘদ পরম ঈশ্বর একথা মানতেই হবে। কাজেই যাদের অঞ্জানতার ও অবিদ্যার ফলে এমন অহেতুক কথা প্রচার ও বিশ্বাস করেন, তাঁরা যত শিঘ্র নিজেদের ভুল বুঝতে পারবেন, ততই মঙ্গল। আর সবথেকে বড় প্রমাণ তো "কৃষ্ণ নাম"
জপ কীর্ত্তন। এই নাম জপ কীর্ত্তনে যে মানসিক তৃপ্তি ও শান্তি, তা' আর কোথায়?
তাই সকল বন্ধুদের আহবান করি এই মধুর নাম জপ কীর্ত্তন করার জন্য। নিশ্চয়ই ভগবান সবার মনের সংশয় কাটিয়ে পরম শান্তি প্রদান করবেন।
"হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে!!"
!!জয় শ্রীকৃষ্ণ!! জয় রাধে!!
কার্টেসীঃ দেবান্দ্র
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন