• মহাভারতের শহরগুলোর বর্তমান অবস্থান

    মহাভারতে যে সময়ের এবং শহরগুলোর কথা বলা হয়েছে সেই শহরগুলোর বর্তমান অবস্থা কি, এবং ঠিক কোথায় এই শহরগুলো অবস্থিত সেটাই আমাদের আলোচনার বিষয়। আর এই আলোচনার তাগিদে আমরা যেমন অতীতের অনেক ঘটনাকে সামনে নিয়ে আসবো, তেমনি বর্তমানের পরিস্থিতির আলোকে শহরগুলোর অবস্থা বিচার করবো। আশা করি পাঠকেরা জেনে সুখী হবেন যে, মহাভারতের শহরগুলো কোনো কল্পিত শহর ছিল না। প্রাচীনকালের সাক্ষ্য নিয়ে সেই শহরগুলো আজও টিকে আছে এবং নতুন ইতিহাস ও আঙ্গিকে এগিয়ে গেছে অনেকদূর।

  • মহাভারতেের উল্লেখিত প্রাচীন শহরগুলোর বর্তমান অবস্থান ও নিদর্শনসমুহ - পর্ব ০২ ( তক্ষশীলা )

    তক্ষশীলা প্রাচীন ভারতের একটি শিক্ষা-নগরী । পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাওয়ালপিন্ডি জেলায় অবস্থিত শহর এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। তক্ষশীলার অবস্থান ইসলামাবাদ রাজধানী অঞ্চল এবং পাঞ্জাবের রাওয়ালপিন্ডি থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার (২০ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে; যা গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড থেকে খুব কাছে। তক্ষশীলা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫৪৯ মিটার (১,৮০১ ফিট) উচ্চতায় অবস্থিত। ভারতবিভাগ পরবর্তী পাকিস্তান সৃষ্টির আগ পর্যন্ত এটি ভারতবর্ষের অর্ন্তগত ছিল।

  • প্রাচীন মন্দির ও শহর পরিচিতি (পর্ব-০৩)ঃ কৈলাশনাথ মন্দির ও ইলোরা গুহা

    ১৬ নাম্বার গুহা, যা কৈলাশ অথবা কৈলাশনাথ নামেও পরিচিত, যা অপ্রতিদ্বন্দ্বীভাবে ইলোরা’র কেন্দ্র। এর ডিজাইনের জন্য একে কৈলাশ পর্বত নামে ডাকা হয়। যা শিবের বাসস্থান, দেখতে অনেকটা বহুতল মন্দিরের মত কিন্তু এটি একটিমাত্র পাথরকে কেটে তৈরী করা হয়েছে। যার আয়তন এথেন্সের পার্থেনন এর দ্বিগুণ। প্রধানত এই মন্দিরটি সাদা আস্তর দেয়া যাতে এর সাদৃশ্য কৈলাশ পর্বতের সাথে বজায় থাকে। এর আশাপ্সহ এলাকায় তিনটি স্থাপনা দেখা যায়। সকল শিব মন্দিরের ঐতিহ্য অনুসারে প্রধান মন্দিরের সম্মুখভাগে পবিত্র ষাঁড় “নন্দী” –র ছবি আছে।

  • কোণারক

    ১৯ বছর পর আজ সেই দিন। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে সোমবার দেবতার মূর্তির ‘আত্মা পরিবর্তন’ করা হবে আর কিছুক্ষণের মধ্যে। ‘নব-কলেবর’ নামের এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেবতার পুরোনো মূর্তি সরিয়ে নতুন মূর্তি বসানো হবে। পুরোনো মূর্তির ‘আত্মা’ নতুন মূর্তিতে সঞ্চারিত হবে, পূজারীদের বিশ্বাস। এ জন্য ইতিমধ্যেই জগন্নাথ, সুভদ্রা আর বলভদ্রের নতুন কাঠের মূর্তি তৈরী হয়েছে। জগন্নাথ মন্দিরে ‘গর্ভগৃহ’ বা মূল কেন্দ্রস্থলে এই অতি গোপনীয় প্রথার সময়ে পুরোহিতদের চোখ আর হাত বাঁধা থাকে, যাতে পুরোনো মূর্তি থেকে ‘আত্মা’ নতুন মূর্তিতে গিয়ে ঢুকছে এটা তাঁরা দেখতে না পান। পুরীর বিখ্যাত রথযাত্রা পরিচালনা করেন পুরোহিতদের যে বংশ, নতুন বিগ্রহ তৈরী তাদেরই দায়িত্ব থাকে।

  • বৃন্দাবনের এই মন্দিরে আজও শোনা যায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মোহন-বাঁশির সুর

    বৃন্দাবনের পর্যটকদের কাছে অন্যতম প্রধান আকর্ষণ নিধিবন মন্দির। এই মন্দিরেই লুকিয়ে আছে অনেক রহস্য। যা আজও পর্যটকদের সমান ভাবে আকর্ষিত করে। নিধিবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা রহস্য-ঘেরা সব গল্পের আদৌ কোনও সত্যভিত্তি আছে কিনা, তা জানা না গেলেও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই লীলাভূমিতে এসে আপনি মুগ্ধ হবেনই। চোখ টানবে মন্দিরের ভেতর অদ্ভুত সুন্দর কারুকার্যে ভরা রাধা-কৃষ্ণের মুর্তি।

২৫ জুন ২০১৩

দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১৩ :

আপনি কি জানেন সরকার আমাদের সমস্থ মঠ মন্দির দখল করে মন্দির গুলোকে একটি ব্যবসা ক্ষেত্রে পরিনত করার পদক্ষেপ নিচ্ছে , শেয়ার করে নিজে জানুন অন্যকে জানানVote for “Save Temple Property in Bangladesh”
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কালো আইন “দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কালো আইন “দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থাবাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কালো আইন “দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থাবাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কালো
আইন “দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১৩” পাশ করার উদ্দোগ নেয়া হয়েছে যা সম্পূর্ণরূপে হিন্দু শাস্ত্র ও স্বার্থ বিরোধী।
Share:

২৪ জুন ২০১৩

জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ক্রমবিকাশ ও তাৎপর্য২


নীলাচলে লবণাক্ত সমুদ্র-উপকূলে শ্রীপুরুষোত্তম ভগবান্‌ জগন্নাথ দারুব্রহ্মরূপে নিত্যবিরাজমান আছেন। স্বয়ং শ্রীলক্ষ্মীদেবী তাঁর ভোগান্ন রন্ধন করেন এবং পরম দয়ালু প্রভু তা ভোজনান্তে তাঁর ভক্তগণকে অধরামৃত দানে ধন্য করে থাকেন। আর এতেই সেই ক্ষেত্রবাসী ভক্তগণ দেবদুর্লভ অন্ন লাভ করে ধন্যাতিধন্য হন। প্রভু জগন্নাথের সেই প্রসাদ-অন্নের নাম ‘মহাপ্রসাদ’। এই প্রসাদ যে কেহ যে কোন অবস্থায় স্পর্শ করলে বা যে কোন স্থানে নীত হলেও কোনরূপ বিচার না করে তৎক্ষণাৎ গ্রহণ করা উচিৎ। অহো! শ্রীজগন্নাথদেব বা তাঁর অন্ন মহাপ্রসাদ মাহাত্ম্য দূরে থাকুক, সেই ক্ষেত্রের এমনই মাহাত্ম্য যে তথাকার গর্দভও চতুর্ভূজরূপে পরিদৃষ্ট হয়ে থাকেন। সেই পরম পবিত্র শ্রীজগন্নাথক্ষেত্রে প্রবেশ মাত্রই কোন জীবের আর পুনর্জন্ম লাভ করতে হয় না।
Share:

জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ক্রমবিকাশ ও তাৎপর্য

শ্রীল সনাতন গোস্বামী জগন্নাথদেবের এভাবে স্তুতি করেছেন-
শ্রীশ্রীজগন্নাথস্তব
শ্রীজগন্নাথ নীলাদ্রি-শিরঃ-মুকুট-রত্ন হে।
দারু-ব্রহ্মণ ঘনশ্যাম প্রসীদ পুরুষোত্তম ॥১
প্রফুল্ল পুণ্ডরীকাক্ষ লবণ-অব্ধি-তট-অমৃত।
গুটিক-উদর মাং পাহি নানাভোগ পুরন্দর ॥২
নিজ-অধর সুধাদায়িন-ইন্দ্রদ্যুম্ন-প্রসাদিত।
সুভদ্রা-লালন-ব্যগ্র রাম-অনুজ নমঃ-অস্তু-তে ॥৩
Share:

১৯ জুন ২০১৩

"সনাতন ধর্মে প্রতিমাপূজা"- শ্রী জয় রায়


আমাদের সনাতন ধর্মে প্রতিমাপূজা আরাধনার সূচনাপর্বের বিষয় প্রথমেই বলে রাখি; আমাদের পূজা মূর্তি পূজা নয়, বরং এর উচ্চারণ হবে প্রতিমাপূজা। আমরা কখনোই মূর্তিকে পূজা করি না; মূর্তির মধ্য প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে তাকে ঈশ্বর জ্ঞানে পূজা করি। প্রতিমার মাধ্যমে ঈশ্বরের পূজা করার অর্থ হল ঈশ্বরের প্রতি নিজের বিশ্বাসকে দৃঢ় করা।  




                    
বেদ যখন রচিত হয় তখন মানুষের মধ্য তেমন কোন কর্মচঞ্চলতা ছিল না যজ্ঞানুষ্ঠানই ছিল ঋষিদের প্রধান কর্ম। যজ্ঞের মাধ্যমে হোমানল জ্বালিয়ে তখন দেবতাদের আহ্বান করা হত, অগ্নির মাধ্যমেই দেবতাদের উদ্দেশ্য দেওয়া হতো পুষ্পাঞ্জলি তাই, আমরা বেদে প্রতিমা পূজার উল্লেখ দেখতে পাই না।  

Share:

শাঁখা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে মহামূল্যবান কেন?



শাঁখা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে মহামূল্যবানশাঁখা ছাড়া সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিয়ে অসম্ভবশাঁখা হচ্ছে শঙ্খ দিয়ে তৈরি এক ধরনের সাদা অলঙ্কার

পুরাণে আছে, শঙ্খাসুরের স্ত্রী তুলসী দেবী ছিলেন ভগবান নারায়ণে বিশ্বাসী এক সতীসাধ্বী নারীআর শঙ্খাসুর ছিল ভগবানবিমুখ অত্যাচারীতার (শঙ্খাসুর) পাপের শাস্তিস্বরূপ তাকে বধ করার পর ভারত মহাসাগরে ভাসিয়ে দেওয়া হয়স্বামীব্রতী তুলসী দেবী তা সইতে না পেরে স্বামী এবং নিজের অমরত্বের জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেনভগবান প্রার্থনা মঞ্জুর করে তার দেহ থেকে তুলসী গাছ এবং সমুদ্রে হত্যা করা স্বামীর রক্ত বা অস্থি থেকে শঙ্খ বা শাঁখার উৎপত্তি করেনতুলসী দেবীর ধর্মপরায়ণতায় সন্তুষ্ট হয়ে ভগবান দু'জনকেই ধর্মীয় কাজে নির্ধারণ করে দেনসেই থেকে পতিব্রতা তুলসীকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের তুলসী ও শাঁখা ব্যবহারের প্রচলন হয়ইতিহাসে খ্রিস্টপূর্ব পাঁচ হাজার বছর আগে (মহাভারতের যুগে) শাঁখা ব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে

তা ছাড়া সনাতনদের পূজা-অর্চনা, সামাজিক, মাঙ্গলিকসহ যে কোনো শুভ অনুষ্ঠান শঙ্খের ধ্বনি ছাড়া হয় না বললেই চলে
Share:

অম্বুবাচীর বা অমাবতির কথা


বর্ষাকাল এসে গেলেই আমাদের হিন্দুদের বিভিন্ন  আনুষ্ঠানিক ক্রিয়া ইত্যাদি শুরু হয়ে যায় এই আষাঢ়ে বেশ কিছু ধর্মকৃত্য সম্পন্ন হয় আমাদেরতার মধ্যে রথযাত্রা, অম্বুবাচী, বিভিন্ন ব্রত যেমন শায়নৈকাদী ব্রত ,শ্রীশ্রী মনষাদেবীর পূজা (লৌকিক ধর্ম) ইত্যাদি

আজ অম্বুবাচী নিয়ে কিছু বলি এটা নিয়ে অনেকরই মনে প্রশ্ন আছে যা হোক অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতি ও বলে এখন দেখব এটা আসলে কি আমাদের হিন্দুদের শাস্ত্রে পৃথিবীকে মা বলা হয় বেদে এই রকমই বলা হয়েছে তিনি আমাদের মা পৌরানিক যুগেও পৃথিবীকে ধরিত্রী মাতা বলা হত

তাহলে দেখা যাচ্ছে পৃথিবী আমাদের মা ,কারন সেখানেই আমাদের জন্ম ,শুধু আমাদের কেন ফুল ,পাখী ,প্রকৃতি এক কথায় সবাই আমরা পৃথিবীর সন্তান
Share:

আমাদের সনাতন ধর্ম, আমাদের গর্ব


আমাদের সনাতন ধর্ম একমাত্র সত্য ধর্ম আমরা হিন্দু আমরা গর্বিত ঈশ্বরকে ধন্যবাদ তিনি আমাদের সনাতন কূলে জন্ম দিয়েছেন আমাদের ধর্মেই সব আছে , নীতি শিক্ষা বা সদাচার শিক্ষার জন্য অন্য ধর্মের অনুকরণ বা আদর্শ গ্রহণ না করলেও চলবে আমরা সেই ভৃগু , শুক্র, বিশ্বামিত্র, বশিষ্ঠ, পুলস্ত, কশ্যপ আদি মহান ঋষি মুনিদের বংশধর ঋষি রক্ত আমাদের শিরায় শিরায় বইছে সেই মহান আচার্য গণ আমাদের জন্য বিবিধ জ্ঞান ভাণ্ডার রেখে গেছেন আমরা সেই জ্ঞান কেই নেবো


কি নেই আমাদের ধর্মে ? বেদান্ত জ্ঞান , রামায়ন ও মহাভারত এর সদাচার শিক্ষা , পুরান এর মানবিক শিক্ষা , গীতার জীবন দর্শন , চন্ডীর শক্তি তত্ত্ব
Share:

১২ জুন ২০১৩

বৈদিক গণিতের পাঠশালা

 
                                    
                বৈদিক যুগের ঋষিরা বড় বড় হিসাব করত মুখে মুখে, যেগুলো আমরা ক্যালকুলেটারের সাহায্যে করে থাকি তখনকার সময় কোন ক্যালকুলেটার ছিল না, না ছিল মাপার যন্ত্রপাতি, কিন্তু তবুও তারা বেদের মাধ্যমে অনেক জটিল হিসাবকে খুবই সহজে করে ফেলত আমি চেষ্টা করব ধারাবাহিকভাবে সেগুলো তুলে ধরতে

প্রথমেই আমরা বর্গ নির্নয় শিখবঃ
...
১ম পদ্ধতি :
৯৬ এর বর্গ নির্ণয়
৯৬²
= ৯২/১৬
= ৯২১৬
এখানে ৯৬ সংখ্যাটি ১০০ থেকে ৪ কম দূরত্বে রয়েছে তাই ৯৬ থেকে ৪ বিয়োগ করতে হবে ৯৬-৪=৯২ তাহলে বাম পাশের এক অংশের উত্তর পাওয়া গেল এবার ঐ ৪ সংখ্যাটিকে একই সংখ্যা ৪ দিয়ে গুন করি ৪×৪=১৬ এবার ডানপাশের উত্তর অংশ পাওয়া গেল উভয় সংখ্যা মিলে উত্তর হল ৯২১৬
Share:

দুর্গা পূজায় বা কালী পূজায় পশুবলি কতটা যুক্তি সংগত ?




বহু শাস্ত্রে উল্লেখ আছে দুর্গা কালী আদি সকল দেবদেবীই বৈষ্ণব ব্রহ্মা বলেছেন-

সৃষ্টি-স্থিতি-প্রলয় সাধন শক্তিরেকা
ছায়েব যস্য ভুবনানি বিভর্তি দুর্গা
ইচ্ছানুরূপমপি যস্য চ চেষ্টতে সা
গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি

অর্থাৎ "প্রাপঞ্চিক জগতের সৃষ্টি-স্থিতি-প্রলয়-সাধন কারিণী মায়া শক্তিই ভূবনপূজিতা দূর্গা , তিনি যাঁর ইচ্ছানুরূপ চেষ্টা করেন , সেই আদি পুরুষ গোবিন্দকে ভজনা করি "। (ব্রহ্মসংহিতা ৫/৪৪)

দেবীদুর্গাকে মহাদেব শিব বলেছেন, "আরাধনানাং সর্বেষাং বিষ্ণোঃ আরাধনা"

অর্থাৎ সকল আরাধনার মধ্যে বিষ্ণুর আরাধনাই শ্রেষ্ঠ।(পদ্মপুরাণ) শিব শ্রীনারদ পঞ্চরাত্র গ্রন্থে প্রতিদিন কিভাবে শ্রীগোবিন্দের অর্চনা করতে হয় তা দুর্গাদেবীকে নির্দেশ দিয়েছেন শিব আমিষ ভক্ষণ করেন না
Share:

হিন্দুর গর্ব সত্যেন্দ্রনাথ বসু





যারা বলেন যে, বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা সম্ভব নয়, তারা হয় বাংলা জানেন না, নয়তো বিজ্ঞান জানেন না’ -আগামী প্রজন্মের উদ্দেশে এই চিরস্মরণীয় উক্তিটি যিনি করেছিলেন, তিনি হলেন উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠতর প্রতিভাদের একজনসত্যেন্দ্রনাথ বসু

যে সময়টাতে জন্মেছিলেন বিজ্ঞানের চার কিংবদন্তি_ পরমাণু বিজ্ঞানী লিস মিটনার, অটোহ্যান, আলবার্ট আইনস্টাইন ও ম্যাক্সভন লু-এর মতো প্রতিভাবান বিজ্ঞানীরা; সময়ের সেই সুবর্ণ ধারায় এ উপমহাদেশে রামানুজন, মেঘনাদ সাহা, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু এবং রবীন্দ্রনাথের পাশাপাশি জন্মগ্রহণ করেন আরেক যোগ্য উত্তরসূরি সত্যেন্দ্রনাথ বসু


পৃ্থিবীর মোট ১৮টি মৌলিক কণার মধ্যে ১৭টি আবিস্কৃত (সূত্রঃ আনন্দবাজার পত্রিকা,শারদীয় সংখ্যা ১৪১৯) হলেও বাকি ১টি কণা যা অন্য সব কণার ভরের কারন তার প্রথম ধারণা দেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু পৃথিবীর যেকোন বস্তু সৃস্টির কারনও এই কণা এই কণার নাম হল ঈস্বর কণা বা (GOD PARTICLE)
Share:

অভ্রান্ত বৈদিক জ্ঞান


আমরা কেন বেদসমূকে সত্য বলে স্বীকার করব? বেদসমূহ হচ্ছে সরাসরি ভগবানের বাণী, যা সৃষ্টির প্রারম্ভে প্রকাশিত হয়েছিল যখন আপনি একটি মোটর সাইকেল কেনেন, তখন তার সঙ্গে একটি ইন্স্ট্রাক্শন ম্যানুয়াল বা ব্যবহার-বিধি নির্দেশিকা  থাকে, যাতে ব্যাখ্যা করা থাকে কিভাবে ঐ মোটরসাইকেলটি ব্যবহার করা যেতে পারে ঠিক তেমনি, সৃষ্টির সময়ে ভগবান আমাদেরকে বৈদিক শাস্ত্র প্রদান করেন, যাতে ব্যাখ্যা করা থাকে এই জগত কেমন, কোথা থেকে উদ্ভূত, কিভাবে এই জগতে আচরণ করা উচিত
কয়েকটা দৃষ্টান্তের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি কিভাবে বৈদিক জ্ঞান অভ্রান্ত স্মরণাতীত কাল পূর্বে রচিত হলেও এমন সব তথ্য বেদে বর্নিত হয়েছে, বিজ্ঞান যা অতি সম্প্রতি আবিষ্কার করতে শুরু করেছে

১. ডালটন পরমানু আবিষ্কার করেছেন দুশো বছরও হয় নি আজ থেকে ৫০০০ বছর পূর্বে রচিত শ্রীমদ্ভাগবতের মূল শ্লোকে পরমানু অবিভাজ্য ক্ষুদ্রতম কণা এই তথ্য দেওয়া হয়েছে ব্রহ্মসংহিতাতেও(৫/৩৫) বলা হয়েছে যে, শৃঙ্খলাযুক্ত জড় পদার্থের বিন্যাসে বৃহত্তম ইউনিট বা একক হচ্ছে ব্রহ্মান্ড, ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে পরমাণু (অন্ডান্তরস্থপরমাণুচয়া-অন্তরস্থং) এইরকম সর্ববৃহৎ
Share:

ইতিহাসে আমাদের বধিরতা - সৌজন্যেঃ অরুন মজুমদার


ইতিহাস জানা দরকার, কিন্ত ইতিহাসের নামে ভুল বা মিথ্যাচার শিখালে কী হয়? নিশ্চয় জাতি বধির হয় - আশাকরি অনেকেই আমার সাথে এ বিষয়ে একমত হবেনআরো একমত হবেন, বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী জাতীর ভুল বাল ইতিহাস নিয়ে আমরা বধির হয়ে আছিএ বধিরতা এমনিতে তৈরী হয়নি, এটি একটি গোষ্ঠি কর্তৃক অত্যন্ত সচেতনভাবে তৈরী করা হয়েছেযা শুরু করা হয়েছিল বৃটিশ পরবতী পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠির মাধ্যমে এবং দুঃখ জনক হলেও সত্যি যে স্বাধীনতা পরবতী বাংলাদেশের সব কটি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এ ধারা অব্যাহত আছে যাকে এক কথায় বলা যায় ইতিহাস বিকৃতির অব্যাহত ধারাজ্ঞান পিপাসু শিক্ষাথীদের কাছে ইতিহাসের সত্যিকারের ঘটনা উপস্হাপন না করে আংশিক পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন করে উপস্হাপন করাটাই হলো ইতিহাস বিকৃতিএর ফলে প্রকৃত ঘটনা হারিয়ে ইতিহাসের নতুন অবয়ব প্রকাশিত হয়শিক্ষার্থীরা সে বিকৃত ইতিহাস পড়ে বিকৃত চিন্তা ধারন করে বিধায় কর্মক্ষেত্র সহ সামাজিক জীবনের সকল স্তরে এর প্রতিফলন দেখা যায়

Share:

"আগামী দিনের মা'দের জন্য"


বেশ কিছু দিন আগে আমেরিকাতে রামকৃষ্ণ মিশনের একজন মহারাজকে কিছু ভক্ত প্রশ্ন করেছিল, মহারাজ, এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন ? আর বর্তমানে কেন আর সেই মহাপুরুষরা জন্মায় না ? অসাধারণ উত্তরে মহারাজ বলেছিলেন, "আকাশে প্লেন ওড়ে, সে তো আর যেখানে সেখানে ইচ্ছামত নামতে পারে না ! তার নামার জন্য উপযুক্ত এয়ারপোর্ট প্রয়োজন হয় ! ঠিক সেই রকম এক সময় ছিল যখন এই ভারতবর্ষে উপযুক্ত 'মা' ছিলএখন সেই এয়ারপোর্ট নেই, তাই বড় বড় প্লেন আর নামতে চাইলেও পারছে না"

আধুনিক মনঃ বিজ্ঞানের মতে, সন্তান কেমন মানুষ হবে সেটা ৮৫% নির্ভর করে মা-এর উপরআর তা নির্ধারণ হয়ে যায় মায়ের গর্ভে সন্তান আসা এবং জন্মের ৫ বছরের মধ্যেমায়ের চিন্তা, কথা, ভালো লাগা- মন্দ লাগা, রুচি, আদর্শ, সন্তানের উপর দারুনভাবে প্রভাব ফেলতে থাকে গর্ভে থাকা অবস্থাতেইমায়ের কষ্ট, তার কষ্টমায়ের আনন্দ, তার আনন্দমায়ের খাবার, তার খাবারতাহলে মায়ের ইচ্ছা, তার ইচ্ছা হবে না কেন ! মায়ের আদর্শ তার আদর্শ, মায়ের জীবনবোধ, সন্তানের জীবন বোধ হবেসেখান থেকেই তার শিক্ষা শুরু- 3 Idiots এর All is Well এর মত
Share:

০৯ জুন ২০১৩

শঙ্খ কি এবং কেন ???



নিত্যপূজায়, পার্বণে সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী বিশেষ কিছু উপাচার ব্যবহৃত হয়ে থাকে যার মধ্যে শঙ্খ অন্যতম শঙ্খ হল এক ধরণের সামুদ্রিক শামুকএর বৈজ্ঞানিক নাম “turbinella pyrum “ এটি হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি ধর্মে পূজার উপাচার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে

হিন্দু ধর্মমতে শঙ্খঃ

পবিত্র সনাতন ধর্মে শঙ্খ ভগবান বিষ্ণুর প্রতীকএকে বিষ্ণুর অর্ধাঙ্গী হিসেবেও পূজো করা হয়সৃষ্টির শুরুতে সমুদ্রগর্ভ হতে, পালনকর্তা ভগবান বিষ্ণু ও স্বর্গীয় দেবতাদের তৈরী ঘূর্ণাবর্তের মধ্য থেকে অস্ত্ররূপে শঙ্খকে হাতে ধরে আবির্ভাব হয় ভগবান বিষ্ণুরঅপরদিকে শঙ্খ ধন ও প্রতিপত্তির দেবী মা লক্ষীর আব্রুব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণমতে, শঙ্খ ভগবান বিষ্ণু এবং মা লক্ষ্মীর অধিষ্ঠানকারী মন্দির
Share:

"বেদে সকলের সমান অধিকার"



বেদ আমাদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ,বিভিন্ন  অপপ্রচার এবং স্বার্থন্বেষি দের  চক্রান্তে আমাদের মধ্যে একটি দৃঢ়  ধারনা হয়েছে যে বেদে ব্রাহ্মন ছাড়া সকলের  অধিকার নাই এটি পুরোটাই ভুল কারনযর্জুবেদ  বলা হয়েছে;


ওঁ যথেমাং বাচং কল্যানীমাবদানি জনেভ্যঃ
বহ্ম রাজন্যাভ্যাং শূদ্রায় চার্য্যায় চ স্বায় চারণায় ।।
প্রিয়ো দেবানাং দক্ষিণায়ৈ দাতুরিহ ,
ভূয়াসময়ং মে কামঃ সমৃধ্যতামুপ মাদো নমতু ।।  (যজুর্বেদ ২৬/২)

অনুবাদ : হে মনুষ্যগন আমি যেরূপে ব্রাক্ষন ,ক্ষত্রিয় ,বৈশ্য ,শূদ্র  স্ত্রীলোক এবং অন্যান্য সমস্ত জনগনকে এই কল্যানদায়িনী পবিত্র বেদবানী বলিতেছি ,তোমরাও  সেই রূপ কর যেমন, বেদবানীর উপদেশ  করিয়া আমি বিদ্বানদের প্রিয় হয়েছি ,তোমরাও সেরুপ হও আমার ইচ্ছা বেদ বিদ্যা প্রচার হোক এর দ্বারা সকলে মোক্ষ এবং সুখ লাভ করুক
 

Share:

০৫ জুন ২০১৩

"সনাতন ধর্মে বর্ণভেদ ও পদবী বৈষম্যর ইতিহাস"


             
           সনাতন ধর্ম অতি প্রাচীন বলেই বিভিন্ন সময় এর পথ পরিক্রমায় বিচিত্র পরিবর্তন সাধিত হয়েছে যা বাস্তব ক্ষেত্রে ধর্মীয় নিয়ম নীতির সাথে কোন সামঞ্জস্যতা নেই


            বর্তমান হিন্দু সমাজ এখনো বর্ণভেদের প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারেনিভারতে এক সময় বিভিন্ন শহর বন্দর ও গ্রামে তথাকথিত নিম্ন বর্ণের হরিজনকে রাস্তায় চলতে ঘণ্টা বাজাতে হতোযাতে করে কুলীন বর্ণ হিন্দুরা তাদের ছায়া মাড়াতে কিংবা স্পর্শতা থেকে নিরাপদ দূরে সরে যেতে পারেআজও সমাজের হিন্দু ব্রাহ্মণ ঘরের মেয়েকে কায়স্থ তথা বৈশ্য বা শূদ্র ঘরের ছেলে বিয়ে করতে পারতে না

Share:

০২ জুন ২০১৩

"হিন্দুধর্মের নয়টি বিশ্বাস"



আমাদের বিশ্বাস জীবন সম্পর্কে আমাদের ধারনা এবং জীবনাচরণকে নির্ধারণ করে যা আমাদের কর্মকেও নির্দেশ করেআমরা কর্মের দ্বারা আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করিঈশ্বর, আত্মা এবং বিশ্বনিখিল- এই তিনটি বিষয় সম্পর্কে বিশ্বাস থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণহিন্দুরা নানাবিধ বিষয়ে বিশ্বাস করে কিন্তু তারা কিছু মৌলিক ধারনায় এসে মিলিত হয়নিন্মবর্ণিত নয়টি বিশ্বাস আমাদের হিন্দু আধ্যাত্মিকতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়ঃ

১) আমরা (হিন্দুরা) বিশ্বাস করি এক পরমাত্মায় যিনি একই সাথে আভ্যন্তরীণ এবং ব্রহ্মাণ্ডের অতীত, এবং সৃষ্টিকর্তা ও এক অস্পষ্ট বাস্তবতা
২) আমরা বিশ্বের সর্বপ্রাচীন ও স্বর্গীয় গ্রন্থ বেদে এবং একই সাথে তন্ত্রে মন্ত্রে বিশ্বাসীএই স্তোত্রগুলি হল ঈশ্বরের বানী এবং শাশ্বত সনাতন ধর্মের মৌলিক বিষয়
৩) আমরা বিশ্বাস করি মহাবিশ্ব সমাপ্তিহীন সৃষ্টি, স্থিতি এবং বিনাশ চক্রের মাধ্যমে অতিবাহিত হয়
৪) হিন্দুরা কর্মফলে বিশ্বাসীকার্যকারনের আইন অনুসারে একজন ব্যাক্তি তার চিন্তাভাবনা, কথা এবং কর্মের মাধ্যমে তার ভাগ্য নির্ধারণ করে
৫) হিন্দুরা বিশ্বাস করে আত্মা বারবার জীবদেহ গ্রহন করেবহুজন্মের মধ্যে দিয়ে হিন্দুরা তাদের কর্ম সম্পাদিত করে এবং অবশেষে মোক্ষলাভ ( জন্মমৃত্যু চক্র থেকে মুক্তি লাভ ) প্রাপ্ত হয়কোন একক আত্মাও এই পদ্ধতি থেকে বঞ্চিত হয় না
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।