মন্দিরের ২ কিমি দেওয়াল জুড়ে রামায়ণ! বৌদ্ধমন্দিরের দেওয়ালে আঁকা রামায়ণের দৃশ্য। থাইল্যান্ডের সবচেয়ে পবিত্র ধর্মীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত এমারেল্ড বৌদ্ধমন্দিরে গেলে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে।
মন্দিরের প্রায় ২ কিলোমিটার দেওয়ালজুড়ে আঁকা রয়েছে হিন্দু দেবদেবীর বীরত্বের কাহিনি। ব্যাঙ্ককের প্রাণকেন্দ্রে রয়্যাল প্যালেসের কাছেই অবস্থিত এমারেল্ড বৌদ্ধ মন্দির।
সেদেশের ভাষায় যা ওয়াট ফ্রা ক্রিউ নামে পরিচিত। বিরাট মন্দির প্রাঙ্গনে রয়েছে ১০০টিরও বেশি বহুতল। আর মন্দিরে যে বিশাল বৌদ্ধমূর্তিটি রয়েছে, তাকেই দেশের রক্ষাকবচ হিসেবে বিশ্বাস করেন সে দেশের মানুষ।
কমপ্লেক্সটি একটা বিশাল পাঁচিল দিয়ে ঘেরা। ২ কিলোমিটারের সেই দেওয়ালেই আঁকা রয়েছে রামায়ণের বিভিন্ন ঘটনার দৃশ্য। শুধু ছবিই নয়, প্রত্যেক ছবির নীচে রয়েছে সেই ছবির বর্ণনা।
রামায়ণের থাই ভার্সান রামাকিয়েণের নায়ক ফ্রা রামা ( দেবতা রাম) - র বীরকাহিনি লেখা রয়েছে ১৭৮টি প্যানেলে। মন্দিরটি বহু প্রাচীন হলেও , এই আঁকাগুলিকে তরতাজা রাখতে কয়েক বছর অন্তর অন্তর তাতে পড়ে তুলির ছোঁয়া। শেষবার এই ছবিতে শিল্পীর হাত পড়েছে ২০০৪ সালে।
রামাকিয়েণে গঠনগত দিকে বাল্মীকির গল্পই মোটের উপর অপরিবর্তিত। তবে কিছু চরিত্র ও ঘটনায় পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।
থাইল্যান্ডের শাসক ও অধিকাংশ নাগরিক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হলেও , অষ্টদশ শতাব্দীর রামাকিয়েণই সেখানে জাতীয় মহাকাব্য হিসেবে স্বীকৃত।
মন্দিরের প্রায় ২ কিলোমিটার দেওয়ালজুড়ে আঁকা রয়েছে হিন্দু দেবদেবীর বীরত্বের কাহিনি। ব্যাঙ্ককের প্রাণকেন্দ্রে রয়্যাল প্যালেসের কাছেই অবস্থিত এমারেল্ড বৌদ্ধ মন্দির।
সেদেশের ভাষায় যা ওয়াট ফ্রা ক্রিউ নামে পরিচিত। বিরাট মন্দির প্রাঙ্গনে রয়েছে ১০০টিরও বেশি বহুতল। আর মন্দিরে যে বিশাল বৌদ্ধমূর্তিটি রয়েছে, তাকেই দেশের রক্ষাকবচ হিসেবে বিশ্বাস করেন সে দেশের মানুষ।
কমপ্লেক্সটি একটা বিশাল পাঁচিল দিয়ে ঘেরা। ২ কিলোমিটারের সেই দেওয়ালেই আঁকা রয়েছে রামায়ণের বিভিন্ন ঘটনার দৃশ্য। শুধু ছবিই নয়, প্রত্যেক ছবির নীচে রয়েছে সেই ছবির বর্ণনা।
রামায়ণের থাই ভার্সান রামাকিয়েণের নায়ক ফ্রা রামা ( দেবতা রাম) - র বীরকাহিনি লেখা রয়েছে ১৭৮টি প্যানেলে। মন্দিরটি বহু প্রাচীন হলেও , এই আঁকাগুলিকে তরতাজা রাখতে কয়েক বছর অন্তর অন্তর তাতে পড়ে তুলির ছোঁয়া। শেষবার এই ছবিতে শিল্পীর হাত পড়েছে ২০০৪ সালে।
রামাকিয়েণে গঠনগত দিকে বাল্মীকির গল্পই মোটের উপর অপরিবর্তিত। তবে কিছু চরিত্র ও ঘটনায় পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।
থাইল্যান্ডের শাসক ও অধিকাংশ নাগরিক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হলেও , অষ্টদশ শতাব্দীর রামাকিয়েণই সেখানে জাতীয় মহাকাব্য হিসেবে স্বীকৃত।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন