সব জ্ঞান মানুষ অর্জন করতে পারে না। আবার সব ক্ষেত্রে অর্জিত জ্ঞান মানুষ ব্যবহার করতেও পারেনা বা অর্জিত জ্ঞান স্বার্থ চিন্তার জন্য পুর্ণাঙ্গ ভাবে ব্যবহৃত হয় না। সব মানুষের সব কিছু বুঝার ক্ষমতা বা ইচ্ছে ও থাকেনা। এ অবস্থায় শুধু মাত্র দর্শন দিয়ে কি করে সমাজকে সুন্দর রাখা যাবে বা সর্বজনের বসবাস উপযোগী করা যাবে ??
অভ্যাস ও আচার আচরণ দ্বারা জ্ঞানকে জীবন পরিচালনায় সর্বাধিক কাজে লাগানো যায়। পরম্পরার নিয়মে আমরা অভ্যস্ত হয়ে অনেক কাজ করি, যার প্রকৃত দর্শন সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকে না। তাই প্রতিদিনের জীবন ধারার সাথে ধর্ম ও দর্শনের নিয়ম কানুন গুলিকে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
ধর্মের অনেক গুলি সংজ্ঞা আছে এর মাঝে একটা সংজ্ঞা হলোঃ কতগুলি নিয়মের
সমষ্টি যা জীবন পরিচালনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমার কাছে ধর্মের
সংজ্ঞা হলো === প্রকৃতি, জীব ও মানবের মধ্যে সুন্দর সমন্বয় সৃষ্টির যে নিয়ম
সেই নিয়মকেই ধর্ম বলে; যা সনাতন ধর্মের মুল কথা এবং যা বেদ মাতা দ্বারা
প্রকাশিত হয়েছে ====
প্রতিদিনের, প্রতি ঘণ্টার অভ্যাসের মধ্যে যখন সংস্কার ও নিয়ম কানুন গুলিকে সন্নিবেশিত করা হয় তখন প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন না করেও তা পালন করা যায়। সুতরাং সুন্দর মানব জাতির প্রত্যাশায় ধর্ম ও দর্শন উভয়য়েরই প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু সর্ব সাধারণ, যারা দর্শন নিয়ে চর্চা করেননা বা দর্শনের গুরুত্ব বুঝার দরকার মনে করেননা - তাঁদের জন্য অনুশাসন দরকার। সেই অনুশাসনকে সামাজিক নিয়ম বলে, আবার এই নিয়ম গুলি ধর্মের বলেয়ে আবদ্ধ।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক, আমরা সনাতন।
Written by: শুধু মাত্র দর্শন দিয়ে কি জীবন চলে না? ধর্মের দরকার কি?
প্রতিদিনের, প্রতি ঘণ্টার অভ্যাসের মধ্যে যখন সংস্কার ও নিয়ম কানুন গুলিকে সন্নিবেশিত করা হয় তখন প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন না করেও তা পালন করা যায়। সুতরাং সুন্দর মানব জাতির প্রত্যাশায় ধর্ম ও দর্শন উভয়য়েরই প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু সর্ব সাধারণ, যারা দর্শন নিয়ে চর্চা করেননা বা দর্শনের গুরুত্ব বুঝার দরকার মনে করেননা - তাঁদের জন্য অনুশাসন দরকার। সেই অনুশাসনকে সামাজিক নিয়ম বলে, আবার এই নিয়ম গুলি ধর্মের বলেয়ে আবদ্ধ।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক, আমরা সনাতন।
Written by: শুধু মাত্র দর্শন দিয়ে কি জীবন চলে না? ধর্মের দরকার কি?
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন