পাকিস্তানের পঞ্জাবের ভাওয়ালনগর জেলার হারুনাবাদের কয়েকশো হিন্দু পরিবারকে এলাকা ছাড়তে নির্দেশ দিল পাক সরকার। এনিয়ে তাদের নোটিশও ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওইসব পরিবার কোথায় যাবেন তার কোনও কথা জানায়নি সরকার।
পাকিস্তানের দৈনির দ্যা নেশনের খবর অনুযায়ী ১৩ জন দেওয়া পাক সরকারের ওই নোটিশে বলা হয়েছে, পঞ্জাবের জার্নায়েল সড়ক(গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড)-এর ধারে যারা বসবাস করছেন তাদের সরে যেতে হবে। ওইসব বাড়ি ভেঙে ফেলা হবে। ওইসব লোকজন স্বেচ্ছায় না সরলে তাদের পুলিশ নামিয়ে সরিয়ে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানে ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কমবেশি এক শতাংশ হিন্দু সম্প্রদায়ের। দেশভাগের পর তারা নিজেদের জায়গা ছেড়ে আসেননি। কিন্তু তাদের তার পর থেকেই বিভিন্ন ধরনের অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এক সময় তাদের বিয়ে নথিভূক্ত করারও অধিকার ছিল না। তবে সম্প্রতি সেখানে হিন্দু ম্যারেজ অ্যাক্ট পাস হয়েছে। ফলে কিছুটা হলেও তারা অধিকার পেয়েছেন।
এদিকে পাক সংবাদ মাধ্যমে অভিযোগ, একটি হাউজিং প্রকল্প হওয়ার কারণে ওইসব হিন্দুদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ওইসব লোকজন সেখান গত তিরিশ বছর ধরে বসবাস করছিলেন। এনিয়ে বিক্ষোভ শুরু হলেও তা কানে তুলছে না পঞ্জাব সরকার।
এলাকার হিন্দু সংগঠন হিন্দু বাল্মীকি মান্দারের প্রধান হরবংশ লাল মান্দারি জানিয়েছেন, সরকারের দেওয়া জমিতেই ওইসব হিন্দু পারিবার এতদিন বসবাস করে আসছেন। হঠাৎ করেই তাদের সরে যেতে বলা হচ্ছে। এর জন্য যেভাবে আন্দোলন করতে হয় তা করা হবে।
http://thebdpost.com
পাকিস্তানের দৈনির দ্যা নেশনের খবর অনুযায়ী ১৩ জন দেওয়া পাক সরকারের ওই নোটিশে বলা হয়েছে, পঞ্জাবের জার্নায়েল সড়ক(গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড)-এর ধারে যারা বসবাস করছেন তাদের সরে যেতে হবে। ওইসব বাড়ি ভেঙে ফেলা হবে। ওইসব লোকজন স্বেচ্ছায় না সরলে তাদের পুলিশ নামিয়ে সরিয়ে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানে ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কমবেশি এক শতাংশ হিন্দু সম্প্রদায়ের। দেশভাগের পর তারা নিজেদের জায়গা ছেড়ে আসেননি। কিন্তু তাদের তার পর থেকেই বিভিন্ন ধরনের অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এক সময় তাদের বিয়ে নথিভূক্ত করারও অধিকার ছিল না। তবে সম্প্রতি সেখানে হিন্দু ম্যারেজ অ্যাক্ট পাস হয়েছে। ফলে কিছুটা হলেও তারা অধিকার পেয়েছেন।
এদিকে পাক সংবাদ মাধ্যমে অভিযোগ, একটি হাউজিং প্রকল্প হওয়ার কারণে ওইসব হিন্দুদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ওইসব লোকজন সেখান গত তিরিশ বছর ধরে বসবাস করছিলেন। এনিয়ে বিক্ষোভ শুরু হলেও তা কানে তুলছে না পঞ্জাব সরকার।
এলাকার হিন্দু সংগঠন হিন্দু বাল্মীকি মান্দারের প্রধান হরবংশ লাল মান্দারি জানিয়েছেন, সরকারের দেওয়া জমিতেই ওইসব হিন্দু পারিবার এতদিন বসবাস করে আসছেন। হঠাৎ করেই তাদের সরে যেতে বলা হচ্ছে। এর জন্য যেভাবে আন্দোলন করতে হয় তা করা হবে।
http://thebdpost.com
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন