পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সম্পদশালী মন্দির হিসেবে পরিচিত ভারতের মুম্বাইয়ের শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দির। স্থানীয়রা তিরুপতি মন্দির হিসেবেই এটিকে চেনে। বলা হয়ে থাকে, প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে এই মন্দির নির্মাণ করা হয়েছিল। এখানে পূজা করা হয় ভগবান গণেশের। মন্দিরের মূল অংশটি সোনা দিয়ে মোড়ানো।
এই মন্দিরে এসে গণেশের আশীর্বাদ পেতে উপঢৌকন হিসেবে সোনা দান করে যান পুণ্যার্থীরা। ফলে বছরের পর বছর ধরে সোনা জমতে থাকে মন্দিরে। এবার সেই সোনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সোনা জমা প্রকল্প বা গোল্ড মানিটাইজেশন স্কিমে রাখতে যাচ্ছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। আর এর মাধ্যমে এই প্রকল্পের সবচেয়ে বড় অঙ্কের সোনা জমার রেকর্ডটি করতে যাচ্ছে তিরুপাতি মন্দির।
ধারণা করা হচ্ছে, সাড়ে পাঁচ টনেরও বেশি পরিমাণ সোনা প্রকল্পের আওতায় জমা রাখবে তিরুপতি মন্দির কর্তৃপক্ষ।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনা ব্যবহার হয় ভারতে। বহু বছর ধরেই ভারতের মন্দিরগুলোতে আশীর্বাদ ও প্রার্থনার অনুষঙ্গ হিসেবে সোনার গয়না, বার এবং মুদ্রা দান করা হয়ে থাকে। তবে বেশির ভাগ মন্দিরই তাদের সোনার পরিমাণের বিষয়টি গোপন রাখতে চায় এবং ভূগর্ভস্থ কোনো ভল্টে সোনা লুকিয়ে রাখে।
এ বিষয়ে তিরুপতি মন্দির ট্রাস্টের নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সম্বশিভা রাওয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১ শতাংশ সুদে মন্দিরের কিছু সোনা বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ব্যাংকে রাখা হয়েছে। যদি এই প্রকল্পের (মোদির প্রকল্প) ব্যাপারে মন্দিরের বিনিয়োগ কমিটি সন্তুষ্ট হয় তাহলে এর সব সোনাই ব্যাংকে রাখা হবে। আগামী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান ড. রাও।
মোদির প্রকল্পে সোনা রাখার ক্ষেত্রে সুদ ধরা হয়েছে ২.৫ শতাংশ।
তিরুপতি মন্দিরে প্রতি বছর প্রায় এক টন সোনা জমা হয় জানিয়ে ড. রাও বলেন, সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে সব সোনাই মোদির প্রকল্পে জমা রাখা হবে।
এই মন্দিরে এসে গণেশের আশীর্বাদ পেতে উপঢৌকন হিসেবে সোনা দান করে যান পুণ্যার্থীরা। ফলে বছরের পর বছর ধরে সোনা জমতে থাকে মন্দিরে। এবার সেই সোনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সোনা জমা প্রকল্প বা গোল্ড মানিটাইজেশন স্কিমে রাখতে যাচ্ছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। আর এর মাধ্যমে এই প্রকল্পের সবচেয়ে বড় অঙ্কের সোনা জমার রেকর্ডটি করতে যাচ্ছে তিরুপাতি মন্দির।
ধারণা করা হচ্ছে, সাড়ে পাঁচ টনেরও বেশি পরিমাণ সোনা প্রকল্পের আওতায় জমা রাখবে তিরুপতি মন্দির কর্তৃপক্ষ।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনা ব্যবহার হয় ভারতে। বহু বছর ধরেই ভারতের মন্দিরগুলোতে আশীর্বাদ ও প্রার্থনার অনুষঙ্গ হিসেবে সোনার গয়না, বার এবং মুদ্রা দান করা হয়ে থাকে। তবে বেশির ভাগ মন্দিরই তাদের সোনার পরিমাণের বিষয়টি গোপন রাখতে চায় এবং ভূগর্ভস্থ কোনো ভল্টে সোনা লুকিয়ে রাখে।
এ বিষয়ে তিরুপতি মন্দির ট্রাস্টের নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সম্বশিভা রাওয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১ শতাংশ সুদে মন্দিরের কিছু সোনা বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ব্যাংকে রাখা হয়েছে। যদি এই প্রকল্পের (মোদির প্রকল্প) ব্যাপারে মন্দিরের বিনিয়োগ কমিটি সন্তুষ্ট হয় তাহলে এর সব সোনাই ব্যাংকে রাখা হবে। আগামী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান ড. রাও।
মোদির প্রকল্পে সোনা রাখার ক্ষেত্রে সুদ ধরা হয়েছে ২.৫ শতাংশ।
তিরুপতি মন্দিরে প্রতি বছর প্রায় এক টন সোনা জমা হয় জানিয়ে ড. রাও বলেন, সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে সব সোনাই মোদির প্রকল্পে জমা রাখা হবে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন