জ্ঞানীর জন্যে নিরাকার সাধনা কারণ জ্ঞান সব সময় মহা শক্তি কে অনুভব করার শক্তি ধারণ করে। আবার ভক্তের জন্যে সাকার সাধনা (মূর্তি বা অবয়ব) যেমন রামকৃষ্ণ ঠাকুর। এখানে ভক্ত অবয়বে মহা শক্তি কে অনুভব করেন এবং মাটির মূর্তিতে জীবন খুঁজে পান। এটা হলো তাঁর বিশ্বাসের দ্বারা প্রাপ্ত ক্ষমতা ও আধ্যাত্মিকতা।
মজার ব্যাপার হলো
ভক্ত নিজেই জ্ঞানী। কারণ জ্ঞান ছাড়া ভক্ত ভক্তি অর্জন করতে পারে না। আবার
জ্ঞানী নিজেই একজন পরম ভক্ত কারণ জ্ঞানীর জ্ঞান অর্জন ভক্তি বিনে হয় না। এ
অবস্থায় জ্ঞান ও ভক্তি একে অন্যের পরিপূরক। জ্ঞান ছাড়া ভক্তি হয় না আবার
ভক্তি বিনে জ্ঞান হয় না।
তায় আকার, মূর্তি, নিরাকার, দেবদেবী, অবয়ব, কল্পনা, বিজ্ঞান, প্রমান, বিশ্বাস, যুক্তি, ভিত্তি, মনন, সাত্তিকতা, প্রয়োগ, প্রকাশ, যাগ যজ্ঞ, পূজা পার্বণ সব কিছুই সত্যি। জ্ঞান ও ভক্তির সনিবেশই হলো ধারণ বা ধর্ম।
তবে কেন মত ভেদ? তবে কেন ভুল বলা? তবে কেন তর্ক? আপনি আপনার মতে চলতে থাকুন মনে ঈশ্বরকে ধারণ করুন, ভক্তি ভরে নিজ কাজ করুন আপনাকে মন্দিরেই উপাশনা করতে হবে বা আহার করেই করতে হবে উপাসনা বা উপবাসে করতে হবে এমন কোন কথা নেয়। আপনার উপাসনা ঈশ্বরের দিকেই যাবে যদি আপনি মনে সাত্ত্বিক হয়ে থাকেন।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক।
=Lincon Chakraborty=
তায় আকার, মূর্তি, নিরাকার, দেবদেবী, অবয়ব, কল্পনা, বিজ্ঞান, প্রমান, বিশ্বাস, যুক্তি, ভিত্তি, মনন, সাত্তিকতা, প্রয়োগ, প্রকাশ, যাগ যজ্ঞ, পূজা পার্বণ সব কিছুই সত্যি। জ্ঞান ও ভক্তির সনিবেশই হলো ধারণ বা ধর্ম।
তবে কেন মত ভেদ? তবে কেন ভুল বলা? তবে কেন তর্ক? আপনি আপনার মতে চলতে থাকুন মনে ঈশ্বরকে ধারণ করুন, ভক্তি ভরে নিজ কাজ করুন আপনাকে মন্দিরেই উপাশনা করতে হবে বা আহার করেই করতে হবে উপাসনা বা উপবাসে করতে হবে এমন কোন কথা নেয়। আপনার উপাসনা ঈশ্বরের দিকেই যাবে যদি আপনি মনে সাত্ত্বিক হয়ে থাকেন।
ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন
গর্বের সাথে বলুন আমরা বৈদিক।
=Lincon Chakraborty=
1 Comments:
আমারা মানুষ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন