যে সমস্ত কারণে কমিউনিটি সেন্টার বা ক্লাবে বিয়ের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্হান;-
1/ সকালে গরু কেটে যে পাত্রে রান্না হয় সেই পাত্র পরিষ্কার না করেই বিকেলে হিন্দু বিয়ের জন্য রান্না হয় ।
2/ সকালে গরুর রক্ত না শুকানোর পূর্বেই সেখানে নারায়ণ শিলা প্রতিষ্ঠিত করে বিয়ে করানো হয় ।
3/ একদিকে মাছ-মাংস খাওয়ার টেবিল সমূহ সাজানো হয়েছে, আরেকদিকে অগ্নি প্রজ্জলন করে অগ্নিকে সাক্ষী করে এবং সমগ্র দেবতাদের ডেকে এনে বিয়ের কাজ সমাধা করা হয় ।
4/ লগ্নের দিন বিয়ে করানোর কারণে ক্লাবের তুলনায় বিয়ের সংখ্যা বেশি থাকে এবং সেই কারণে বিশ হাজার টাকায় যে ক্লাব পাওয়া যায় তা এখন এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা দিতে হচ্ছে, এই টাকা তাদের হাতেই যাচ্ছে যারা আমাদেরকে ধ্বংস করছে ।
5/ একই মানুষকে সাত বার আমন্ত্রণ জানিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে যা অর্থ ও সময়ের অপচয় ছাড়া অন্য কিছু নয় ।
6/ ক্লাবের বিয়েতে খাওয়ার সময় বাইরের লোক চলে আসে, যা কন্যা পক্ষকে বহন করতে হয় ।
7/ আর্শীবাদ অনুষ্ঠান শুধু মাত্র পাঁচ থেকে দশজন বয়োজ্যেষ্ঠকে নিয়ে মঙ্গলাচরণ
সম্পন্ন করা যায় । সেখানে পাঁচশত লোককে ডেকে খাইয়ে অর্থ শ্রাদ্ধ করানো হচ্ছে, এই অনুষ্ঠানও অনেক সময় ক্লাবে হচ্ছে, যার ফলে একটি মধ্যবিত্ত কন্যাপক্ষকে অতিরিক্ত ছয় থেকে আট লক্ষ টাকা খরচ করতে হচ্ছে ।
8/ সমস্ত খরচ চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে কন্যা পক্ষের উপর ।
9/ পাত্রপক্ষ ইদানিং বৌভাত অনুষ্ঠান তুলে দিচ্ছে কারণ অর্থ নষ্ট হয়, কিন্তু কন্যাপক্ষের অর্থ নষ্ট করতে ক্ষতি নেই ।
এখন, আমাদের হিন্দু অভিভাবকরা টাকার অভাবে ছেলেমেয়েদের উচ্চ শিক্ষিত করার সাধ্য নেই, কিন্তু মেয়েকে বিয়ে দিতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হতে আপত্তি নেই। তাহলে আমরা আর কবে বুঝবো যে বিয়েটা সাত্ত্বিক ভাবে মন্দিরে করতে হবে এবং অপব্যয়টাও রোধ করতে হবে । ছেলেমেয়েকে শিক্ষিত করে সমাজকে শ্রেষ্ঠ করতে হবে । মন্দিরে বিয়ে করিয়ে পাত্র ও পাত্রী উভয় পক্ষ মিলে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান করলে আমাদের অপব্যয় কমবে, বিয়েটাও সাত্ত্বিক ভাবে হবে এবং মন্দিরগুলিও লাভবান হবে ।
যেমন এখন বর্তমানে ইসকনের ভক্তরা সেটা করছে।
দেখুন আমাদের সনাতন অবলম্বিদের ঘড়ে যখন একটা শিশুর জন্মের পর তার মুখে প্রথম ভাত দেওয়া হয় মন্দিরে ভগবানের বিগ্রহের সামনে।
কেন মন্দিরে ভগবানের বিগ্রহের সামনে প্রথম মুখে ভাত বা প্রসাদ দেওয়া হয়?
তার কারন শিশুটির যেন মঙ্গল হয় এবং শিশুটি যেন বড় হয়ে ভগবানের ভক্ত হয়।
আর ঠিক একই রখম বিয়েও হচ্ছে একটা মঙ্গল কাজ।
তাই আর নয় ক্লাবে বিয়ে
আসুন আমরা সবাই মিলে মন্দির ভিত্তিক বিয়ের প্রচলন করি। আর পৃথিবীর বহু দেশে যেমন ভারতে, নেপালে, পাকিস্তানে, জাপানে, মালয়েশিয়াতে, ইন্দোনেশিয়াতে এবং থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে হিন্দু বিয়েগুলি মন্দিরেই সম্পন্ন হচ্ছে । তাহলে বাংলাদেশে নয় কেন? আমরা কি তাদের চেয়ে একটু আলাদা, অবশ্যই নয় ।
আর তাই আমাদের সমাজের শিক্ষিত জ্ঞানি হিন্দুদের কাছে প্রশ্ন রইল,এই কথা গুলি একটু ভেবে দেখবেন ?
Collected
1/ সকালে গরু কেটে যে পাত্রে রান্না হয় সেই পাত্র পরিষ্কার না করেই বিকেলে হিন্দু বিয়ের জন্য রান্না হয় ।
2/ সকালে গরুর রক্ত না শুকানোর পূর্বেই সেখানে নারায়ণ শিলা প্রতিষ্ঠিত করে বিয়ে করানো হয় ।
3/ একদিকে মাছ-মাংস খাওয়ার টেবিল সমূহ সাজানো হয়েছে, আরেকদিকে অগ্নি প্রজ্জলন করে অগ্নিকে সাক্ষী করে এবং সমগ্র দেবতাদের ডেকে এনে বিয়ের কাজ সমাধা করা হয় ।
4/ লগ্নের দিন বিয়ে করানোর কারণে ক্লাবের তুলনায় বিয়ের সংখ্যা বেশি থাকে এবং সেই কারণে বিশ হাজার টাকায় যে ক্লাব পাওয়া যায় তা এখন এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা দিতে হচ্ছে, এই টাকা তাদের হাতেই যাচ্ছে যারা আমাদেরকে ধ্বংস করছে ।
5/ একই মানুষকে সাত বার আমন্ত্রণ জানিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে যা অর্থ ও সময়ের অপচয় ছাড়া অন্য কিছু নয় ।
6/ ক্লাবের বিয়েতে খাওয়ার সময় বাইরের লোক চলে আসে, যা কন্যা পক্ষকে বহন করতে হয় ।
7/ আর্শীবাদ অনুষ্ঠান শুধু মাত্র পাঁচ থেকে দশজন বয়োজ্যেষ্ঠকে নিয়ে মঙ্গলাচরণ
সম্পন্ন করা যায় । সেখানে পাঁচশত লোককে ডেকে খাইয়ে অর্থ শ্রাদ্ধ করানো হচ্ছে, এই অনুষ্ঠানও অনেক সময় ক্লাবে হচ্ছে, যার ফলে একটি মধ্যবিত্ত কন্যাপক্ষকে অতিরিক্ত ছয় থেকে আট লক্ষ টাকা খরচ করতে হচ্ছে ।
8/ সমস্ত খরচ চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে কন্যা পক্ষের উপর ।
9/ পাত্রপক্ষ ইদানিং বৌভাত অনুষ্ঠান তুলে দিচ্ছে কারণ অর্থ নষ্ট হয়, কিন্তু কন্যাপক্ষের অর্থ নষ্ট করতে ক্ষতি নেই ।
এখন, আমাদের হিন্দু অভিভাবকরা টাকার অভাবে ছেলেমেয়েদের উচ্চ শিক্ষিত করার সাধ্য নেই, কিন্তু মেয়েকে বিয়ে দিতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হতে আপত্তি নেই। তাহলে আমরা আর কবে বুঝবো যে বিয়েটা সাত্ত্বিক ভাবে মন্দিরে করতে হবে এবং অপব্যয়টাও রোধ করতে হবে । ছেলেমেয়েকে শিক্ষিত করে সমাজকে শ্রেষ্ঠ করতে হবে । মন্দিরে বিয়ে করিয়ে পাত্র ও পাত্রী উভয় পক্ষ মিলে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান করলে আমাদের অপব্যয় কমবে, বিয়েটাও সাত্ত্বিক ভাবে হবে এবং মন্দিরগুলিও লাভবান হবে ।
যেমন এখন বর্তমানে ইসকনের ভক্তরা সেটা করছে।
দেখুন আমাদের সনাতন অবলম্বিদের ঘড়ে যখন একটা শিশুর জন্মের পর তার মুখে প্রথম ভাত দেওয়া হয় মন্দিরে ভগবানের বিগ্রহের সামনে।
কেন মন্দিরে ভগবানের বিগ্রহের সামনে প্রথম মুখে ভাত বা প্রসাদ দেওয়া হয়?
তার কারন শিশুটির যেন মঙ্গল হয় এবং শিশুটি যেন বড় হয়ে ভগবানের ভক্ত হয়।
আর ঠিক একই রখম বিয়েও হচ্ছে একটা মঙ্গল কাজ।
তাই আর নয় ক্লাবে বিয়ে
আসুন আমরা সবাই মিলে মন্দির ভিত্তিক বিয়ের প্রচলন করি। আর পৃথিবীর বহু দেশে যেমন ভারতে, নেপালে, পাকিস্তানে, জাপানে, মালয়েশিয়াতে, ইন্দোনেশিয়াতে এবং থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে হিন্দু বিয়েগুলি মন্দিরেই সম্পন্ন হচ্ছে । তাহলে বাংলাদেশে নয় কেন? আমরা কি তাদের চেয়ে একটু আলাদা, অবশ্যই নয় ।
আর তাই আমাদের সমাজের শিক্ষিত জ্ঞানি হিন্দুদের কাছে প্রশ্ন রইল,এই কথা গুলি একটু ভেবে দেখবেন ?
Collected
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন