কৃষ্ণ হচ্ছে সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠ, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের একমাত্র মালিক,একমাত্র উপাস্য,একমাত্র স্রষ্টা, পরম পুরুষোত্তম, পরমেশ্বর ভগবান।তিনিই সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা এবং সংহারকর্তা। গীতা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাণী।
দেখা যাক ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার নিজের সম্পর্কে গীতায় কি বলেছেন-
১/ যে ব্যক্তি কৃষ্ণভাবনায় যুক্ত নয়,তার মন সংযত নয়। (২/৬৬)
২/ সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে।(৪/১১)
৩/ আমি সর্বলোকের মহেশ্বর (মহ+ঈশ্বর)। (৫/২৯)
৪/ আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। (৭/৬)
৫/ আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। (৭/৭)
৬/ পরমাত্মা রুপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। (৭/২১)
৭/ পরমেশ্বর ভগবান রুপে আমি অতীত,বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সম্পূূর্ণরুপে অবগত। (৭/২৬)
৮/ আমাকে প্রাপ্ত হলে আর পূর্ণজন্ম হয় না। (৮/১৬)
৯/ সর্বশ্রেষ্ঠ পরমেশ্বর ভগবানকে অনন্যা ভক্তির মাধ্যমেই কেবল লাভ করা যায়। (৮/২২)
১০/ অব্যক্ত রুপে আমি সমস্ত জগতে ব্যাপ্ত আছি। (৯/৪)
১১/ আমি নিজেই সমস্ত সৃষ্টির উৎস। (৯/৫)
১২/ এই জগৎ আমারই প্রকৃতির অধীন। (৯/৮)
১৩/ আমিই এই জগতের পিতা। (৯/১৭)
১৪/ আমিই এই জগতের বিধাতা (সৃষ্টিকর্তা) । (৯/১৭)
১৫/ আমি সকলের গতি। (৯/১৮)
১৬/ আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। (৯/১৯)
১৭/ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। (৯/২৪)
১৮/ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। (৯/২৯)
১৯/ সব কিছু আমার থেকে প্রবর্তিত হয়। (১০/৮)
২০/ মনুষ্যদের মধ্যে আমি সম্রাট। (১০/২৭)
২১/ অব্যয় অমৃতের,শাশ্বত ধর্মের এবং ঐকান্তিক সুখের আমিই আশ্রয়। (১৪/২৭)
২২/ আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য এবং আমিই বেদান্তকর্তা ও বেদবিৎ। (১৫/১৫)
২৩/ বেদে আমি পুরুষোত্তম নামে বিখ্যাত। (১৫/১৮)
২৪/ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরনাগত হও। (১৮/৬৬)
আর ভাগবতে বলা হয়েছে -
১/ ভগবান হচ্ছেন দ্রষ্টা। (৩/৫/২৫)
২/ ভগবান নিত্য আনন্দময় এবং জ্ঞানময়।(৩/৯/৩)
৩/ শ্রীকৃষ্ণ সর্ব মঙ্গলময়।(৩/৯/৭)
৪/ শ্রীকৃষ্ণ পরমেশ্বর ভগবান স্বয়ং। (১/৩/২৮)
৫/ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সর্বকারণের পরম কারণ।( ৩/১১/২৪)
৬/ পরমেশ্বর ভগবানের শক্তি অনন্ত। (৩/৯/২৫)
৭/ ভগবানের রুপ সর্বদাই তরুন।( ৪/৮/৪৬)
৮/ ভগবান একজন পুরুষ।(৪/৮/৪৭)
৯/ শ্রীকৃষ্ণ সর্বশক্তিমান। ( ৪/৯/৬)
১০/ শ্রীকৃষ্ণ সব কিছুর সংহারকর্তা। তার আদি নেই,যদিও তিনি সব কিছুর আদি।(৪/১১/১৯)
(C) হিমাদ্রী পূর্বা স্তূতি
দেখা যাক ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার নিজের সম্পর্কে গীতায় কি বলেছেন-
১/ যে ব্যক্তি কৃষ্ণভাবনায় যুক্ত নয়,তার মন সংযত নয়। (২/৬৬)
২/ সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে।(৪/১১)
৩/ আমি সর্বলোকের মহেশ্বর (মহ+ঈশ্বর)। (৫/২৯)
৪/ আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। (৭/৬)
৫/ আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। (৭/৭)
৬/ পরমাত্মা রুপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। (৭/২১)
৭/ পরমেশ্বর ভগবান রুপে আমি অতীত,বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সম্পূূর্ণরুপে অবগত। (৭/২৬)
৮/ আমাকে প্রাপ্ত হলে আর পূর্ণজন্ম হয় না। (৮/১৬)
৯/ সর্বশ্রেষ্ঠ পরমেশ্বর ভগবানকে অনন্যা ভক্তির মাধ্যমেই কেবল লাভ করা যায়। (৮/২২)
১০/ অব্যক্ত রুপে আমি সমস্ত জগতে ব্যাপ্ত আছি। (৯/৪)
১১/ আমি নিজেই সমস্ত সৃষ্টির উৎস। (৯/৫)
১২/ এই জগৎ আমারই প্রকৃতির অধীন। (৯/৮)
১৩/ আমিই এই জগতের পিতা। (৯/১৭)
১৪/ আমিই এই জগতের বিধাতা (সৃষ্টিকর্তা) । (৯/১৭)
১৫/ আমি সকলের গতি। (৯/১৮)
১৬/ আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। (৯/১৯)
১৭/ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। (৯/২৪)
১৮/ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। (৯/২৯)
১৯/ সব কিছু আমার থেকে প্রবর্তিত হয়। (১০/৮)
২০/ মনুষ্যদের মধ্যে আমি সম্রাট। (১০/২৭)
২১/ অব্যয় অমৃতের,শাশ্বত ধর্মের এবং ঐকান্তিক সুখের আমিই আশ্রয়। (১৪/২৭)
২২/ আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য এবং আমিই বেদান্তকর্তা ও বেদবিৎ। (১৫/১৫)
২৩/ বেদে আমি পুরুষোত্তম নামে বিখ্যাত। (১৫/১৮)
২৪/ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরনাগত হও। (১৮/৬৬)
আর ভাগবতে বলা হয়েছে -
১/ ভগবান হচ্ছেন দ্রষ্টা। (৩/৫/২৫)
২/ ভগবান নিত্য আনন্দময় এবং জ্ঞানময়।(৩/৯/৩)
৩/ শ্রীকৃষ্ণ সর্ব মঙ্গলময়।(৩/৯/৭)
৪/ শ্রীকৃষ্ণ পরমেশ্বর ভগবান স্বয়ং। (১/৩/২৮)
৫/ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সর্বকারণের পরম কারণ।( ৩/১১/২৪)
৬/ পরমেশ্বর ভগবানের শক্তি অনন্ত। (৩/৯/২৫)
৭/ ভগবানের রুপ সর্বদাই তরুন।( ৪/৮/৪৬)
৮/ ভগবান একজন পুরুষ।(৪/৮/৪৭)
৯/ শ্রীকৃষ্ণ সর্বশক্তিমান। ( ৪/৯/৬)
১০/ শ্রীকৃষ্ণ সব কিছুর সংহারকর্তা। তার আদি নেই,যদিও তিনি সব কিছুর আদি।(৪/১১/১৯)
(C) হিমাদ্রী পূর্বা স্তূতি
3 Comments:
অসাধারন পোস্ট । এরকম পোস্ট আরো চাই ।
জীবজগতে আমরা ও জগতের স্ত।বর অস্তাবর জঙ্গম অণু পরমাণু সব কিছুই তিনি হয়েছেন,সর্বশক্তিমান।
সুন্দর❤
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন