প্রথম বলে দেওয়া ভালো সনাতন ধর্মের নিজ বংশের মধ্যে বিবাহ সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। যদিও অনেকে বলে সনাতন ধর্মের এরকম কথা কোথাও বলা হয়নি কাকে বিবাহ করবে আর কাকে করবেনা?
দেখা যাক সনাতন শাস্ত্র কি বলেছে এই সম্পর্কে?
মনুসংহিতা ৩/৪:
গুরুণামতঃ স্নাত্বা সমাবেত্তো যথাবিধি।
উদ্বহেত দ্বিজো ভার্য্যাং সবর্ণাং লক্ষাণান্বিতাং।।
অনুবাদ:- “গুরু অনুমতি করিলে পর, সমাবর্ত্তনানস্তর বিধানানুসারে ব্রতাঙ্গ স্নান সমাপন করিয়া সেই ব্রাহ্মণাদি বর্ণত্রয় সুলক্ষণাক্রান্তা সবর্ণা স্ত্রী বিবাহ করিবেন”
অর্থাৎ গুরু গৃহ থেকে বিদ্যা লাভ করে , গুরুদেবের অনুমতি নিয়ে বিবাহ করার কথা বলা হয়েছে।
মনুসংহিতা ৩/৫:-
অসপিন্ডা চ যা মাতুরসগোত্রা চ যা পিতুঃ।
সা প্রশস্তা দ্বিজাতীনাং দারকর্ম্মাণি মৈথুনো।।
অনুবাদ:- “যে স্ত্রী মাতার সপিন্ডা না হয়, অর্থ্যাৎ সপ্তপুরুষ পর্য্যন্ত মাতামহাদি বংশজাত না হয় ও মাতামহের চতুর্দ্দশ পুরুষ পর্য্যন্ত সগোত্রা না হয় এবং পিতার সগোত্রা বা সপিন্ডা না হয় অর্থ্যাৎ পিতৃয়স্রাদি সন্ততি সম্ভূতা না হয়, এমন স্ত্রীই দ্বিজাতিদিগের বিবাহের যোগ্যা জানিবে”
স্বপিন্ড মানে হলো নিজ বংশ। আর এই শ্লোকে এটা স্পস্ট যে নিজ রক্তের সম্পর্কের মধ্যে বিবাহ করা যাবেনা।
মনুসংহিতা ৩/৬:-
মহান্ত্যপি সমৃদ্ধানি গোহজাবিধনধান্যতঃ।
স্ত্রী সম্বন্ধে দশৈতানি কুলানি পরিবর্জয়েৎ।।
অনুবাদ:- “গো, মেষ, ছাগ ও ধন-ধান্য দ্বারা অতিসমৃদ্ধ মহাবংশ হইলেও বিবাহ বিষয়ে এই বক্ষ্যমাণ দশ কুল পরিত্যাগ করিতে হইবে”
এই শ্লোকের মূলকথা কোটিপতি কিংবা ধনাঢ্য ব্যক্তি হলেও স্বপিন্ডেরর মধ্যে বিবাহ করতে পারবেনা। অন্তত দশ পুরুষ পর্যন্ত।
লেখার মাধ্যমে যদি কোন ভূল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
হরে কৃষ্ণ
(C) প্রিয়নত্রিলা দাশ সস্তিকা
দেখা যাক সনাতন শাস্ত্র কি বলেছে এই সম্পর্কে?
মনুসংহিতা ৩/৪:
গুরুণামতঃ স্নাত্বা সমাবেত্তো যথাবিধি।
উদ্বহেত দ্বিজো ভার্য্যাং সবর্ণাং লক্ষাণান্বিতাং।।
অনুবাদ:- “গুরু অনুমতি করিলে পর, সমাবর্ত্তনানস্তর বিধানানুসারে ব্রতাঙ্গ স্নান সমাপন করিয়া সেই ব্রাহ্মণাদি বর্ণত্রয় সুলক্ষণাক্রান্তা সবর্ণা স্ত্রী বিবাহ করিবেন”
অর্থাৎ গুরু গৃহ থেকে বিদ্যা লাভ করে , গুরুদেবের অনুমতি নিয়ে বিবাহ করার কথা বলা হয়েছে।
মনুসংহিতা ৩/৫:-
অসপিন্ডা চ যা মাতুরসগোত্রা চ যা পিতুঃ।
সা প্রশস্তা দ্বিজাতীনাং দারকর্ম্মাণি মৈথুনো।।
অনুবাদ:- “যে স্ত্রী মাতার সপিন্ডা না হয়, অর্থ্যাৎ সপ্তপুরুষ পর্য্যন্ত মাতামহাদি বংশজাত না হয় ও মাতামহের চতুর্দ্দশ পুরুষ পর্য্যন্ত সগোত্রা না হয় এবং পিতার সগোত্রা বা সপিন্ডা না হয় অর্থ্যাৎ পিতৃয়স্রাদি সন্ততি সম্ভূতা না হয়, এমন স্ত্রীই দ্বিজাতিদিগের বিবাহের যোগ্যা জানিবে”
স্বপিন্ড মানে হলো নিজ বংশ। আর এই শ্লোকে এটা স্পস্ট যে নিজ রক্তের সম্পর্কের মধ্যে বিবাহ করা যাবেনা।
মনুসংহিতা ৩/৬:-
মহান্ত্যপি সমৃদ্ধানি গোহজাবিধনধান্যতঃ।
স্ত্রী সম্বন্ধে দশৈতানি কুলানি পরিবর্জয়েৎ।।
অনুবাদ:- “গো, মেষ, ছাগ ও ধন-ধান্য দ্বারা অতিসমৃদ্ধ মহাবংশ হইলেও বিবাহ বিষয়ে এই বক্ষ্যমাণ দশ কুল পরিত্যাগ করিতে হইবে”
এই শ্লোকের মূলকথা কোটিপতি কিংবা ধনাঢ্য ব্যক্তি হলেও স্বপিন্ডেরর মধ্যে বিবাহ করতে পারবেনা। অন্তত দশ পুরুষ পর্যন্ত।
লেখার মাধ্যমে যদি কোন ভূল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
হরে কৃষ্ণ
(C) প্রিয়নত্রিলা দাশ সস্তিকা
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন