এ স্থান থেকেই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং বলরাম স্বদেহেই নিজধাম বৈকুন্ঠে গমন করেন ।
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অন্তিম লীলা - দ্বাপরের লীলা সমাপনান্তে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার নিত্যধাম গোলক বৃন্দাবনে ফিরে যাওয়ার জন্য মনস্থির করলেন । বর্তমানে প্রভাস তীর্থ নামক এক স্থান রয়েছে যেখানে গোমতী নদী ও সাগরের সংযোগ রয়েছে । এই প্রবাস ক্ষেত্রেই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ভূলোকে সর্বশেষ লীলা সমাপিত হয় ।
এই স্থানেই বিশ্রামরত অবস্থায় যখন পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার ডান চরণ কমল নাড়াচ্ছিলেন তখন ব্যধ হরিণ ভেবে তীর নিক্ষেপ করেন ।
এই প্রভাসক্ষেত্রের মন্দিরে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বিগ্রহ এবং জরার বিগ্রহ রয়েছে । এই তীর্থস্থানটি সোমনাথ মন্দির থেকে ১.৫কিলোমিটার দূরে হিরণ নদীর তীরে অবস্থিত । ভগবানের কাছে প্রার্থণা আমরা যেন এই তীর্থস্থানটি দর্শন করতে পারি । হরে কৃষ্ণ ।
তথ্যসূত্র রথযাত্রা
1 Comments:
শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় আমি দু সপ্তাহ পুর্বে প্রভাস ক্ষেত্রে গিয়ে ছিলাম।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন