হ্যাঁ,রাজা দশরথ ও রাণী কৌশল্যার সেই কন্যা সন্তানের নাম শান্তা।কৌশল্যার বোন বর্ষিণী যিনি কিনা অঙ্গরাজ্যের রাজা রোমপদ এর স্ত্রী ছিলেন,তিনি নিঃস্বন্তান হওয়ায় শ্রীরামের এই বোনটিকে দত্তক নিয়েছিলেন।ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি বেদাদি শাস্ত্রে পারদর্শিনী হিসেবে খ্যাত ছিলেন।পরবর্তীতে ঋষি ঋষ্যশৃঙ্গ এর সাথে তাঁর বিয়ে হয়। উত্তর প্রদেশ,বিহার ও মধ্যপ্রদেশ এর সেঙ্গার রাজপুতরা এই ঋষি ঋষ্যশৃঙ্গ ও শ্রীমতী শান্তার ই উত্তরসূরি।
শ্রীরামজীর বনবাসের পর তিনি যখন রাজা হলেন তখন মা সীতা বনবাসে যান,এমনটা প্রচলিত বিশ্বাস হলেও গবেষনায় প্রমাণিত যে রামায়নের উত্তর কাণ্ড সম্পূর্ণ ই প্রক্ষিপ্ত যেখানে এই গল্পটি বলা হয়েছে।মহাভারতের সভাপর্বের রামউপাখ্যান পর্বাধ্যায় এ যে রামায়নের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে সেখানেও এ ধরনের কাহিনী নেই।সেখানেও বলা হয়েছে যে মা সীতার সতীত্ব সম্বন্ধে শ্রীরাম নিঃস্বন্দেহ হন এবং তাঁরা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে থাকেন।
বাল্মীকি রামায়নে শ্রী রাম সেতু তৈরীর আগে সূর্যস্তব করেছিলেন যাকে বাঙ্গালী কবি কৃত্তিবাস দুর্গাপুজা বলে বাংলা সমাজে প্রচার করেন।
আমরা সবাই জানি কৌশল্যা বড় রাণী,কৈকেয়ী মেঝ রাণী ও সুমিত্রা ছোট রাণী ছিলেন।কিন্তু বাল্মীকি রামায়ন অনুযায়ী কৈকেয়ী আসলে ছোট রাণী ছিলেন,সুমিত্রা ছিলেন মেঝ রাণী।
বাংলা অঞ্চলে কৃত্তিবাস,হিন্দি বলয়ে তুলসি দাস,দক্ষিন ভারতে আবার কম্বনের রামায়ন,তেলেগুদেশমে রঙ্গনাথনের রামায়ন,কাশ্মীরে দিবাকর ভট্টের রামায়ন,একইভাবে উড়িষ্যা,আসাম,নেপাল,তিব্বত সব জায়গাতেই নিজেদের আলাদা আলাদা জনপ্রিয় রামায়ন আছে যাদের নিজেদের মধ্যেই আছে অসংখ্য পার্থক্য।বাল্মিকির সঙ্গে টেক্কা দিয়েও তৈরি হয়েছে আরও এক দল সংস্কৃত রামায়ন-মহারামায়ন,অদ্ভুত রামায়ন,আধ্যাত্ম রামায়ন আরো কত কি!!!
একই ঘটনায় বিষ্ণু ভক্তরা রামের মুখ দিয়ে বিষ্ণুর প্রশংসা লিখেছেন,শিবের ভক্তরা শিবের,আর বাঙ্গালী কৃত্তিবাস তো একেবারে দুর্গা পুজা করে ছাড়িয়েছেন!!!
অথচ মূল বাল্মীকি রামায়নের কোন খোঁজ কারো নেই!এই হল অবস্থা!!!
VEDA, The infallible word of GOD
শ্রীরামজীর বনবাসের পর তিনি যখন রাজা হলেন তখন মা সীতা বনবাসে যান,এমনটা প্রচলিত বিশ্বাস হলেও গবেষনায় প্রমাণিত যে রামায়নের উত্তর কাণ্ড সম্পূর্ণ ই প্রক্ষিপ্ত যেখানে এই গল্পটি বলা হয়েছে।মহাভারতের সভাপর্বের রামউপাখ্যান পর্বাধ্যায় এ যে রামায়নের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে সেখানেও এ ধরনের কাহিনী নেই।সেখানেও বলা হয়েছে যে মা সীতার সতীত্ব সম্বন্ধে শ্রীরাম নিঃস্বন্দেহ হন এবং তাঁরা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে থাকেন।
বাল্মীকি রামায়নে শ্রী রাম সেতু তৈরীর আগে সূর্যস্তব করেছিলেন যাকে বাঙ্গালী কবি কৃত্তিবাস দুর্গাপুজা বলে বাংলা সমাজে প্রচার করেন।
আমরা সবাই জানি কৌশল্যা বড় রাণী,কৈকেয়ী মেঝ রাণী ও সুমিত্রা ছোট রাণী ছিলেন।কিন্তু বাল্মীকি রামায়ন অনুযায়ী কৈকেয়ী আসলে ছোট রাণী ছিলেন,সুমিত্রা ছিলেন মেঝ রাণী।
বাংলা অঞ্চলে কৃত্তিবাস,হিন্দি বলয়ে তুলসি দাস,দক্ষিন ভারতে আবার কম্বনের রামায়ন,তেলেগুদেশমে রঙ্গনাথনের রামায়ন,কাশ্মীরে দিবাকর ভট্টের রামায়ন,একইভাবে উড়িষ্যা,আসাম,নেপাল,তিব্বত সব জায়গাতেই নিজেদের আলাদা আলাদা জনপ্রিয় রামায়ন আছে যাদের নিজেদের মধ্যেই আছে অসংখ্য পার্থক্য।বাল্মিকির সঙ্গে টেক্কা দিয়েও তৈরি হয়েছে আরও এক দল সংস্কৃত রামায়ন-মহারামায়ন,অদ্ভুত রামায়ন,আধ্যাত্ম রামায়ন আরো কত কি!!!
একই ঘটনায় বিষ্ণু ভক্তরা রামের মুখ দিয়ে বিষ্ণুর প্রশংসা লিখেছেন,শিবের ভক্তরা শিবের,আর বাঙ্গালী কৃত্তিবাস তো একেবারে দুর্গা পুজা করে ছাড়িয়েছেন!!!
অথচ মূল বাল্মীকি রামায়নের কোন খোঁজ কারো নেই!এই হল অবস্থা!!!
VEDA, The infallible word of GOD
3 Comments:
রামায়ণ বানানটাই ভুল লেখা আছে। ব্যাক্তিগত, গবেষনা এগুলো কি সঠিক বানান? আগে সব বানানগুলো ঠিক করুন। করুণ অবস্থা।
রামায়ণ
রাজা দশরথের কতজন সন্তান ছিল?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন