০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪

“ওম” গ্রন্থের সূচনা অংশ – দেবাশীষ ভট্টাচার্য্য





সত্যকে জানা বা তাকে জানার চেষ্টা করা প্রত্যেকটি মানুষেরই উচিত। কারন সত্যই শিব। আর শিবই সুন্দর। “সত্যম শিবম সুন্দরম”। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত সেই সত্য যা সুন্দর তাকে জানার চেষ্টায় নিজেকে নিযুক্ত করা। তাতে একাধারে যেমন নিজের উন্নতি তেমনই উন্নতি সমাজের। কারন মানুষ সামাজিক জীব। মানুষের নিজের উন্নতি হলেই সমাজেরও কল্যান ও উন্নতি হতে বাধ্য। এখন তাই আমাদের উচিত সমাজের প্রতিটি মানুষকে সঠিক জ্ঞান দ্বারা উন্নত করে সমাজসংস্কার করা। আমার মতে কোন একটি বিশেষ মানুষ বা দল বা গোষ্ঠির কিছু সুন্দর কাজের মাধ্যমে সমাজের কিছু অংশের উন্নতি সাধন সম্ভব। কিন্তু সম্পুর্ণ উন্নতি নয়। তার জন্যে একমাত্র প্রয়োজন সবাইকে উন্নত করা। শিক্ষিত করা। শিক্ষিত মানে এই নয় যে লেখাপড়া শিখে শিক্ষিত। কারন আজকাল এমন অনেকই তথাকথিত শিক্ষিত মানুষ অশিক্ষিতের মতই আচরন করে। তাই পুঁথগত শিক্ষায় শিক্ষিত নয়, সেটাতো লাগবেই, তাছাড়া আত্মোন্নতি ও সত্যকে সঠিক ভাবে জেনে যে শিক্ষিত আমি তার কথাই বলছি। এবার প্রশ্ন হল এই শিক্ষা কিভাবে কোথা থেকে কি বিষয় এবং কি উপায় পাওয়া সম্ভব। আসুন সেই পথটিই প্রথমে খোঁজার চেষ্টা করি। শূন্য থেকে শুরু করি।
সত্যজ্ঞানের অভাবেই এই জগতে সৃষ্টি হয়ে এসেছে একের পর এক কুসংস্কার। মানুষ অন্ধকারে দুবে থাকছে আর সেই সুযোগের সদ্ব্যাবহার করে জন্ম নিয়েছে হাজার হাজার লোক ঠকানো জ্যোতিষী, তান্ত্রিক, বাবা ইত্যাদি। যেখানে জ্যোতিষ শাস্ত্র একটি অতি উন্নত বিজ্ঞান সেখানে এই সমস্ত ভন্ড মানুষদের নিচ মানসিকতা, ও লোভের কারনে সেই অতি উত্তম শাস্ত্রকে ভুল কাজে ব্যাবহার করার ফলে আজ মানুষ সেই শাস্ত্রকেও অবহেলা করছে। জ্যোতিষের কথা শুনলেই তাই আজ শিক্ষিত মানুষরা জ্যোতিষশাস্ত্রের কত শক্তি, কত উন্নত সেই বিজ্ঞান তা না জেনেই, বা তার বিচার বিশ্লেষন না করেই তাকে অবজ্ঞা করতে শিখেছে। আর এর ফলেই ধীরে ধীরে সৃষ্টি হয়েছে ধর্ম, শাস্ত্র ইত্যাদির প্রতি মানুষের অণীহা। আর এর জন্যে দায়ী সেই সব পাষন্ড, ধর্মের নামে নিজের স্বার্থসিদ্ধি চরিতার্থ করতে তৎপর লোভী মানুষের দল। এখন আবার নতুন একটি সমস্যা। সব জ্যোতিষীই তবে লোভী বা ভুল? না তাও নয়। অনেক ভালো মানুষ আজও এই পৃথিবীতে আছেন। তা না থাকলে আজও একটি লোক রোদে মাথা ঘুরে পরে গেলে বা ট্রেনে উঠতে গিয়ে পরে গেলে দশজন মানুষ তাকে সাহায্য করতে, তাকে ধরতে ছুটে আসত না। আমার এই ভারত প্রেমের দেশ। এখানে ভালোবাসা সবথেকে ওপরে। তাই হে ভারতবাসী, আজ আমাদের একজোট হয়ে জাগতে হবে। এই সমস্ত ভন্ড দের মাধ্যমে তাদের লোভ চরিতার্থের কারনে আমাদের এই মহান ধর্মকে আমরা খারাপ হতে, কলুষিত হতে দেবনা। সমস্ত অন্ধ কুসংস্কারকে ধুয়ে ফেলে শুধু ধর্মের মুল সারটুকু তুলে এনে সমগ্র সমাজকে সেই সারের সুধারসে ভাসিয়ে দিতে চাই। তবেই এই সমাজের কল্যান। মানবকল্যানে বোধকরি এর চেয়ে ভালো কাজ আর কিছু হতে পারেনা।
কিন্তু আমরা জানব কিকরে কে ঠিক আর কে ভুল? প্রশ্নের উত্তর খুবই সহজ। ভগবানের সর্বচ্চ সৃষ্টি আমরা। অর্থাৎ মানুষ। ভগবান আমাদের মধ্যে এমন একটি জিনিস দিয়েছেন যার থেকে দামি কিছু বোধহয় কিছু হয়ে না। আর তা হোল মানুষের মস্তিষ্ক। এই মস্তিষ্ককে সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়েই আমরা পেতে পারি সত্যের সন্ধান। তবে তার জন্যে চাই সত্যের জ্ঞান, সেই জ্ঞান কিভাবে হতে পারে আসুন সরল ভাবে কিছুটা আলোচনা করা যাক।
আমি পন্ডিত ব্যাক্তি নই। আমি পন্ডিতদের জন্যেও লিখি না। আমি সাধারন, তাই লিখিও সাধারনদের জন্যেই। তাই আমি অনেক সাধারন উদাহরনের মাধ্যম দিয়ে সব ব্যাপার গুলিকে বোঝানোর চেষ্টা করি মাত্র। কিন্তু প্রশ্ন হল সেই উদাহরন যা আমি দি তা যখন কেই পড়ে, তারকাছে তা গ্রহনযোগ্য মনে হয়, হয়েতো বা হয়েনা, কেন এই বিভেদ। বা কখন তা সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে? কখন হবেনা। সেটাই বা জানি কিকরে? এবারে আমি এই সূত্র ধরেই সরাসরি আলোচনার বিষয়বস্তুর কেন্দ্রে প্রবেশ করছি।
ধরাযাক ১০০ জন মানুষকে একসাথে দাঁড় করিয়ে প্রচন্ড গরমের মধ্যে কনকনে ঠান্ডা একটি করে আইসক্রিম হাতে দিয়ে জিজ্ঞেস করা হল এটি ঠান্ডা না গরম? তারা কি উত্তর দেবে বলে আপনার মনে হয়? যদি সকলেই সুস্থ মস্তিকের মানুষ হয় বা মিথ্যা না বলে তাহলে সকলেই আশা করা যায় যে বলবে “ঠান্ডা”। তাইতো? কিন্তু আবার তাদেরই যদি একে একে জিজ্ঞেস করতে শুরু করা হয় যে তাদের প্রত্যেকে পছন্দের রঙ কি কি, তারা দেখবেন হয়েত প্রত্যেকে কখনই একটি রঙই সবার পছন্দ তা বলবেন না। এর কারন কি? এর কারন অনুভুতি। অর্থাৎ অনুভুতির মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞানকে বলা যেতে পারে “অবিসংবাদী সত্য” (Universal Truth) । তাই মানুষ যে দলেরই হোক না কেন, যে দেশেরই হোক না কেন তাদের কাছে এই অনুভুতির মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞান সর্বদাই একই হবে। পৃথক হবেনা। তাই সূর্য উঠলে দিন হয় আবার অস্ত গেলে রাত হয় ইত্যাদি সারা দুনিয়ার লোক মানবে। কিন্তু লক্ষ করুন এই ধরনের মানার বা “অবিসংবাদী সত্য” এর সংখ্যা কিন্তু অনেকই কম। আর তার কারন হোল অনুভুতির অভাব। আর এই কারনেই মানুষের নানা ধরনের বিচার বুদ্ধির কারনে মানুষের মধ্যে আজ এত দন্ধ এত মারামারি। কিন্তু প্রকৃতির এই অপুর্ব মায়ায় সৃষ্ট এই বিষয়টিকে কেউই হাত করতে পারবে না যেখানে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের একই ধরনের চিন্তা হবে। আর তা উচিতও নয়। কারন তাহলে সৃষ্টিই আর হবেনা। কারন ভাবুন সবাই যদি বলে মিষ্টি ভালোবাসিনা তাহলে মিষ্টির দোকান চলবে কিকরে? সবাই যদি বলে রাস্তার খাবার খাবোনা তবে সেই লোকগুলির পেট চলবে কিকরে যারা রাস্তার ধারে খাবার বিক্রয়ের মাধ্যমে সংসার প্রতিপালন করেন? তবে কি দাঁড়াল? দাঁড়াল এই, যে, আমরা অযথা এইসব বিষয়গুলোতে মানুষের একই অনুভুতি বা একই চিন্তার জাগোরনের কথা বলছিনা। আমি বলছি আধ্যাত্মিক অনুভুতির কথা। সেই চেতনার কথা, যা জাগ্রত হলে সবার কাছেই সেই অনুভূতি একই হবে। সবাই একই কথা বলবে যে ঈশ্বর সুন্দর। এই অনুভুতি অপার তৃপ্তিদায়ক এ বিষয় কারর মনেই কোন সন্দেহ থাকবেনা। তাই আমার উদ্দেশ্য কোনভাবে এই অনুভুতির জাগোরন। আর সেই অনুভুতি একবার জাগলে, একবার মায়ের কৃপা পেলে আর কোন দন্ধ থাকেনা। সকল অন্ধকার কেটে যায়। তখন জ্ঞানালোকে মানুষ শুধু সত্যিটাকেই দেখে। আসুন এবার সেই কাজ কিকোরে সম্ভব একটু ভেবে দেখি।
একজন আমার কাছে বেশকয়েকদিন আগে বেশ কিছু বিষয় তর্ক তুলেছিল। সে নিজেকে আমার কাছে খুব গর্বের সাথে পরিচয় দিয়েছিল “আমি নাস্তিক” বলে। তাতে তার খুব গর্ব একথা বুঝেছিলাম। এখন তার কিছু প্রশ্ন ও আমার কিছু উত্তর দিলাম। আবার স্মরন করাই আমি অতি সাধারন, তাই কোন ভারি ভারি তত্ত কথা তাকে আমি বলতে পারিনি। আমি সহজভাবেই তাকে উত্তর দিয়েছিলাম। একখানি প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনার প্রয়োজনে এখানে তুলে ধরছিঃ
প্রথম প্রশ্নঃ আমাদের হিন্দুধর্মে শুরু থেকেই স্ববিরোধিতা। কেউ বলে কালী আসল, কেউ বলে কৃষ্ণ, কেউ বলে শিব। একেকটি পুরানে একএকজনকে বড় ও শ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে। তবে আসল কে? বড় কে?
আমার উত্তরঃ মনে কর একটি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট আছে যেখান থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। এখন সেই বিদ্যুৎ তোমার বাড়িতে একটি মেন পয়েন্ট থেকে এসে বাড়িতে পাখা চালাও, আলো জ্বালাও। এবার বল পাখার কারেন্টটা বড়? নাকি আলোরটা? কোনটা আসল?
সে বলেঃ একই যায়গা থেকে আসছে সবকটি একই হবে। আলাদা আলাদা জিনিস যাযা চলছে তাদের ক্ষমতা অনুযাই আলাদা। কিন্তু বিদ্যুৎ একি আসছে।
আমি বলিঃ এই আমাদের ধর্মের আসল কথা। গোড়ার কথা। ঈশ্বর এক। একটাই শক্তি। একটাই উৎস। কিন্তু তার বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ। কখন আলো জ্বালাতে চাও তো কখন জল গরম করতে চাও। তেমনি কখনো মা কালী রূপে বা শিব রূপে ধ্বংস করেন, কখনো বা বিষ্ণুরূপে পালন করেন। ব্রম্মারূপে সৃষ্টি করেন। ইত্যাদি। কিন্তু উৎস এক। সেই পরব্রম্ম পরমাত্মা।
সে মেনেছিল এই সহজ উত্তরে তার বোঝার সুবিধা হয়েছে। আগে অনেক যায়গায় সে এর উতর খুঁজেছে, পেয়েওছে, কিন্তু বোধগম্য হয়েনি। ঠিক এই কারনেই আমি এই লেখা শুরু করি। আমার একটি ধারনা আছে। কতটা সঠিক জানিনা। তাও বলি। এই তত্ত কথা দিয়ে যেখানে যে বইতে লেখা থাকে সেই বইগুলি যারা পরেন তারাও জ্ঞানি। কিন্তু যারা কিছুই জানেন না তারা এই বইএর লেখা কি বুঝবেন? মায়ের স্বরূপ বর্ননা করতে গিয়ে যে মহান ভাষার ব্যাবহার দেখি চন্ডী ইত্যাদি গ্রন্থে তা কি এই যুগের সাধারন মানুষের বা সেই মহা জ্ঞানালোকের ছোঁয়া না পাওয়া মানুষের সম্পুর্ন রূপে বোধগম্য হওয়া সম্ভব? আমার ধারনায়, এই যুগে এমন গ্রন্থ রচনা করতে হবে, যা ঘরে ঘরে খেটে খাওয়া তত্তজ্ঞানশূন্য মানুষকেও সরল ভাষায় দেখাতে পারে সেই মহাজ্ঞানের পথের আলো। আমাদের মহান ধর্মের সর্বরস সংগ্রহ করে মূল রসটিকে বের করে এনে, সমস্ত দন্ধকে ছেঁটে ফেলে রচনা করতে হবে এমন এক গ্রন্থ যা পড়লে মানুষের মনে কালী কৃষ্ণের ভেদভাব চলে গিয়ে চারিদিকে দেখবে একটাই আলো আর যে আলোর থেকে একি সাথে একি শরীরে বেড়িয়ে এসে সামনে দাঁড়াবেন কালী ও কৃষ্ণ। তখন এই প্রতিভাত হবে যে এরা পৃথক সত্তা নন। এরা এক। এবং নিজেও এদের থেকে পৃথক নন। নিযেও এঁরই অংশ। এই বৈদান্তিক সত্যকে সরল ভাষায় পৌঁছবার দায়িত্ব আমি পেয়েছি তাঁরই নির্দেশে। তাঁরই আদেশে। সেই মহান পরমেশ্বর এই কাজে আমাকে এগিয়ে নিয়ে যান তাঁর পরম কৃপায় এই কামনা তাঁর শ্রী চরনে। আর কিছু চাই না। এই কার্যের মাধ্যমে সমাজের কল্যান করে এ জীবনকে সার্থক করতে চাই। যাতে তাঁর সামনে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে বলতে পারি। “ওগো প্রিয়, আমি তোমার সৃষ্টির মান রেখেছি গো। এস, আমায় তোমার চরণে আশ্রয় দাও”।
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।