ভাগবতে সময় সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । বিজ্ঞানের আলোচনায়
দেখেছি যত উপরে যাওয়া যায় সময় সেখানে তত ধীরে চলে । এ বিষয়টি ভাগবতের আলোকে
ব্যাখ্যা করা যায় । ভাগবতে আছে ককুদ্মী রাজা সর্বোচ্চ গ্রহ ব্রহ্মলোকে
গিয়ে ২০ মিনিট দেরী করেছিল সেজন্য পৃথিবীতে ১১৬৬৪০০০০ বছর অতিবাহিত হয়েছিল ।
ককুদ্মী রাজা ব্রহ্মলোক থেকে ফিরে তার কোন আত্মীয় স্বজনের কোন খবর পান নেই
। এ আলোচনা থেকে সিধান্ত নেওয়া যায় বিজ্ঞানীরা যে বলেছেন উপরের অল্প সময়
নীচের বেশি সময়ের সমান সেই বিষয়টি ভাগবতের আলোকে সঠিক ।
সময় বিষয়ে বিজ্ঞানের একটি আলোচনা উপস্থাপন করছি
কল্পনা করা যাক টেবিল থেকে একটি কাঁচের পেয়ালা মেঝেতে পড়ে গিয়ে টুকরা টুকরা হয়ে গেল । এর একটি আলোক চিত্র নিলে আপনি সহজেই বলতে পারবেন চিত্রটি অগ্রগামী ও পশ্চাৎগামী । আপনি অতীতের দিকে চালনা করলে দেখবেন টুকরাগুলো মেঝে থেকে হঠাৎ একত্রিত হয়ে লাফিয়ে টেবিলের উপরে উঠে একটি সম্পূর্ণ পেয়ালা তৈরী হল । আপনি বলতে পারবেন আলোক চিত্রটি পশ্চাৎগামী, কারণ এরকম আচরণ সাধারণ জীবনে কখনও দেখা যায় না । এ রকম হলে চীনা মাটির ব্যবসা উঠে যেত । পেয়ালার ভাঙ্গা টুকরোগুলি মেঝে থেকে কেন আবার একত্রিত হয়ে টেবিলে উঠে না, এর কারণ সাধারণত দেখানো হয় তাপ গতি বিদ্যার দ্বিতীয় বিধি অনুসারে এটা নিষিদ্ধ । এই বিধি অনুসারে যে কোন বদ্ধ তন্ত্রে (Closed system) কালের সঙ্গে বিশৃঙ্খলা (Entropy) বৃদ্ধি পায় । জিনিষ পত্র সব সময় গোলমাল হয়ে যেতে চায় । টেবিলের উপরে না ভাঙ্গা পেয়ালাটি একটি উঁচুদরের সংগঠিত অবস্থা, মেঝের উপরে ভাঙ্গা পেয়ালাটি একটা বিশৃঙ্খলা অবস্থা । টেবিলের উপরের অতীতের পেয়ালা থেকে মেঝের উপরের ভবিষ্যতের ভাঙ্গা পেয়ালার স্বাচ্ছন্দে যাওয়া যায় কিন্তু উল্টো দিকে যাওয়া না । আধুনিক বিজ্ঞান অনুসারে ৩ ধরণের কালের তীর আছে । যেমন
১) তাপগতীর কালের তীর
(Therm o-dynamic)
এই তীর অনুসারে কালের সাথে সাথে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পায় ।
২) মণস্তাত্বিক কালের তীর
(Psychological arrow of time)
এই তীর অনুসারে আমরা কালের স্রোত বোধ করি, যে অভিমুখে অতীত স্মরণ করি কিন্তু ভবিষ্যৎ স্মরণ করি না ।
৩) মহাবিশ্ব তত্ত্বভিত্তিক কালের তীর (Cosmological arrow of time)
এই মহাবিশ্ব সংকুচিত না হয়ে যে অভিমুখে সম্প্রসারিত হচ্ছে এটা হল সেই অভিমুখ । সময় সম্বন্ধে বিজ্ঞানীদের এ আলোচনার বিপরীতে ভাগবতের আলোচনা প্রদান করছি
কাল এক প্রকার শক্তি
এবং কালোহপ্যনুমিতঃ সৌক্ষ্ম্যে স্থৌল্যে চ সত্তম ।
সংস্থানভুক্ত্যা ভগবানবক্তো ব্যক্তভুগ্বিভুঃ ।। (ভাগবত ৩/১১/৩)
অনুবাদ
পরমাণু সমন্বিত শরীরের গতিবিধির মাপ অনুসারে কালের গণনা করা যায় । কাল সর্বশক্তিমান পরমেশ্বর ভগবান হরির শক্তি, যিনি জড় জগতের অগোচর হইলেও সমস্ত পদার্থের গতিবিধি নিয়ন্ত্রন করেন ।
এই শ্লোকে কাল গণনার পদ্ধতি আলোচনা করা হয়েছে এখানে বর্ণনা করে বলা হয়েছে পরমাণু দ্বারা শরীর বা মহাবিশ্ব গঠিত যার গতিবিধি দ্বারা কাল মাপা হয় । পৃথিবী নামক গ্রহ পরমাণু দ্বারা গঠিত, যা এর কক্ষপথে একবার ভ্রমণ করলে এক সৌর বৎসর হয় অর্থাৎ পরমাণুর তৈরী বস্তু দ্বারা কালের গণনা করা যায় ।
শ্লোকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের অবতারণা করা হয়েছে সেটা হল কাল বা সময় এক প্রকার সূক্ষ্ম শক্তি যা দ্বারা এই মহাবিশ্বের সব কিছু নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কিন্তু ইহা চোখে দেখা যায় না । কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন কাল একটি মনস্তাত্বিক (Psychological) ব্যাপার মাত্র এর বাস্তব কোন ভিত্তি নেই কিন্তু ভাগবতে এর প্রতিবাদ করে বলেছে কাল হল এক প্রকার সূ্ক্ষ্ম শক্তি যা এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে সুপ্ত অবস্থায় ছিল (এ বিষয়ে আমি ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করেছি)। ভাগবত বলছে সময় বা কাল মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে সুপ্ত অবস্থা থেকে ক্রিয়াশীল হয় এবং পরবর্তীতে এর প্রভাবে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয় অর্থাৎ কাল অব্যক্ত মহাবিশ্বের উপর ক্রিয়া করে একে ব্যক্ত রূপে প্রকাশ করে । কাল যতক্ষণ সুপ্ত অবস্থা থেকে ক্রিয়াশীল না হয় ততক্ষণ অব্যক্ত জগত ব্যক্ত হয় না ।
কালের প্রভাবে এ মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে বর্তমানে অবস্থান করছে এবং একে চূড়ান্ত ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে । এ জন্য কালকে ভাগবতে ভগবানের বশীকরণ শক্তি হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে যা দ্বারা সব কিছু বশ হয় ।
পারমাণবিক কালের বর্ণনা
স কালঃ পরমাণুর্বৈ যো ভুঙক্তে পরমাণুতাম্ ।
সতোহবিশেষভুগযস্ত্ত স কালঃ পররমো মহান্ ।। (ভাগবত ৩/১১/৪)
অনুবাদ
পারমাণু আয়তনকে অতিক্রম করে যেইটুকু সময়, সেই অনুসারে পারমাণবিক কালের আয়তনকে মাপা হয় । যে কাল সমগ্র পারমাণুর সামগ্রিক অব্যক্ত সমষ্টিকে আবৃত করে, তাহাকে বলা হয় পরম-মহৎ কাল ।
এ শ্লোকে কাল এবং স্থানের বর্ণনা আছে । কাল এবং স্থান পরস্পর সম্পর্কিত তত্ত্ব একে অপর থেকে বিছিন্ন নয় । কালকে মাপা হয় কোন নির্দিষ্ট স্থানকে পারমাণু দ্বারা আবৃত করবার ক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থাৎ স্থানের দ্বারা কালের পরিমাপ করা হয় । সেজন্য স্থান এবং কাল পরস্পর অভিন্ন বস্তু । এ বিষয়টি আধুনিক বিজ্ঞানীরা ইদানিং প্রমাণ করেছে । পারমাণবিক কাল মাপা হয় সূর্যের গতি অনুসারে । একটি পারমাণুকে অতিক্রম করতে সূর্যের যেটুকু সময় লাগে তাহা হচ্ছে পারমাণবিক কাল । সমগ্র মহাবিশ্বকে আবৃত করে যে কাল তা হচ্ছে পরম মহৎ কাল । সব কয়টি গ্রহ আবর্তিত হচ্ছে এবং স্থানকে অতিক্রম করছে এবং সেই স্থানের গণনা হয় পারমাণুর মাধ্যমে অর্থাৎ গ্রহটি কি পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করল ।
প্রতিটি গ্রহের আবর্তনের জন্য নির্দিষ্ট কক্ষপথ রয়েছে যার মধ্যে সে গ্রহটি অবিচলিত ভাবে ভ্রমণ করে এবং তেমনই সূর্যের নিজস্ব কক্ষপথ রয়েছে । সৃষ্টি, স্থিতি এবং প্রলয়ের কালের সম্পূর্ণ পরিমাণ যা সৃষ্টির শেষ পর্যন্ত গ্রহমন্ডলীর আবর্তন দ্বারা মাপা হয় তাকে বলা হয় পরম মহৎ কাল ।
সময় বিষয়ে বিজ্ঞানের একটি আলোচনা উপস্থাপন করছি
কল্পনা করা যাক টেবিল থেকে একটি কাঁচের পেয়ালা মেঝেতে পড়ে গিয়ে টুকরা টুকরা হয়ে গেল । এর একটি আলোক চিত্র নিলে আপনি সহজেই বলতে পারবেন চিত্রটি অগ্রগামী ও পশ্চাৎগামী । আপনি অতীতের দিকে চালনা করলে দেখবেন টুকরাগুলো মেঝে থেকে হঠাৎ একত্রিত হয়ে লাফিয়ে টেবিলের উপরে উঠে একটি সম্পূর্ণ পেয়ালা তৈরী হল । আপনি বলতে পারবেন আলোক চিত্রটি পশ্চাৎগামী, কারণ এরকম আচরণ সাধারণ জীবনে কখনও দেখা যায় না । এ রকম হলে চীনা মাটির ব্যবসা উঠে যেত । পেয়ালার ভাঙ্গা টুকরোগুলি মেঝে থেকে কেন আবার একত্রিত হয়ে টেবিলে উঠে না, এর কারণ সাধারণত দেখানো হয় তাপ গতি বিদ্যার দ্বিতীয় বিধি অনুসারে এটা নিষিদ্ধ । এই বিধি অনুসারে যে কোন বদ্ধ তন্ত্রে (Closed system) কালের সঙ্গে বিশৃঙ্খলা (Entropy) বৃদ্ধি পায় । জিনিষ পত্র সব সময় গোলমাল হয়ে যেতে চায় । টেবিলের উপরে না ভাঙ্গা পেয়ালাটি একটি উঁচুদরের সংগঠিত অবস্থা, মেঝের উপরে ভাঙ্গা পেয়ালাটি একটা বিশৃঙ্খলা অবস্থা । টেবিলের উপরের অতীতের পেয়ালা থেকে মেঝের উপরের ভবিষ্যতের ভাঙ্গা পেয়ালার স্বাচ্ছন্দে যাওয়া যায় কিন্তু উল্টো দিকে যাওয়া না । আধুনিক বিজ্ঞান অনুসারে ৩ ধরণের কালের তীর আছে । যেমন
১) তাপগতীর কালের তীর
(Therm o-dynamic)
এই তীর অনুসারে কালের সাথে সাথে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পায় ।
২) মণস্তাত্বিক কালের তীর
(Psychological arrow of time)
এই তীর অনুসারে আমরা কালের স্রোত বোধ করি, যে অভিমুখে অতীত স্মরণ করি কিন্তু ভবিষ্যৎ স্মরণ করি না ।
৩) মহাবিশ্ব তত্ত্বভিত্তিক কালের তীর (Cosmological arrow of time)
এই মহাবিশ্ব সংকুচিত না হয়ে যে অভিমুখে সম্প্রসারিত হচ্ছে এটা হল সেই অভিমুখ । সময় সম্বন্ধে বিজ্ঞানীদের এ আলোচনার বিপরীতে ভাগবতের আলোচনা প্রদান করছি
কাল এক প্রকার শক্তি
এবং কালোহপ্যনুমিতঃ সৌক্ষ্ম্যে স্থৌল্যে চ সত্তম ।
সংস্থানভুক্ত্যা ভগবানবক্তো ব্যক্তভুগ্বিভুঃ ।। (ভাগবত ৩/১১/৩)
অনুবাদ
পরমাণু সমন্বিত শরীরের গতিবিধির মাপ অনুসারে কালের গণনা করা যায় । কাল সর্বশক্তিমান পরমেশ্বর ভগবান হরির শক্তি, যিনি জড় জগতের অগোচর হইলেও সমস্ত পদার্থের গতিবিধি নিয়ন্ত্রন করেন ।
এই শ্লোকে কাল গণনার পদ্ধতি আলোচনা করা হয়েছে এখানে বর্ণনা করে বলা হয়েছে পরমাণু দ্বারা শরীর বা মহাবিশ্ব গঠিত যার গতিবিধি দ্বারা কাল মাপা হয় । পৃথিবী নামক গ্রহ পরমাণু দ্বারা গঠিত, যা এর কক্ষপথে একবার ভ্রমণ করলে এক সৌর বৎসর হয় অর্থাৎ পরমাণুর তৈরী বস্তু দ্বারা কালের গণনা করা যায় ।
শ্লোকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের অবতারণা করা হয়েছে সেটা হল কাল বা সময় এক প্রকার সূক্ষ্ম শক্তি যা দ্বারা এই মহাবিশ্বের সব কিছু নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কিন্তু ইহা চোখে দেখা যায় না । কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন কাল একটি মনস্তাত্বিক (Psychological) ব্যাপার মাত্র এর বাস্তব কোন ভিত্তি নেই কিন্তু ভাগবতে এর প্রতিবাদ করে বলেছে কাল হল এক প্রকার সূ্ক্ষ্ম শক্তি যা এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে সুপ্ত অবস্থায় ছিল (এ বিষয়ে আমি ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করেছি)। ভাগবত বলছে সময় বা কাল মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে সুপ্ত অবস্থা থেকে ক্রিয়াশীল হয় এবং পরবর্তীতে এর প্রভাবে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয় অর্থাৎ কাল অব্যক্ত মহাবিশ্বের উপর ক্রিয়া করে একে ব্যক্ত রূপে প্রকাশ করে । কাল যতক্ষণ সুপ্ত অবস্থা থেকে ক্রিয়াশীল না হয় ততক্ষণ অব্যক্ত জগত ব্যক্ত হয় না ।
কালের প্রভাবে এ মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে বর্তমানে অবস্থান করছে এবং একে চূড়ান্ত ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে । এ জন্য কালকে ভাগবতে ভগবানের বশীকরণ শক্তি হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে যা দ্বারা সব কিছু বশ হয় ।
পারমাণবিক কালের বর্ণনা
স কালঃ পরমাণুর্বৈ যো ভুঙক্তে পরমাণুতাম্ ।
সতোহবিশেষভুগযস্ত্ত স কালঃ পররমো মহান্ ।। (ভাগবত ৩/১১/৪)
অনুবাদ
পারমাণু আয়তনকে অতিক্রম করে যেইটুকু সময়, সেই অনুসারে পারমাণবিক কালের আয়তনকে মাপা হয় । যে কাল সমগ্র পারমাণুর সামগ্রিক অব্যক্ত সমষ্টিকে আবৃত করে, তাহাকে বলা হয় পরম-মহৎ কাল ।
এ শ্লোকে কাল এবং স্থানের বর্ণনা আছে । কাল এবং স্থান পরস্পর সম্পর্কিত তত্ত্ব একে অপর থেকে বিছিন্ন নয় । কালকে মাপা হয় কোন নির্দিষ্ট স্থানকে পারমাণু দ্বারা আবৃত করবার ক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থাৎ স্থানের দ্বারা কালের পরিমাপ করা হয় । সেজন্য স্থান এবং কাল পরস্পর অভিন্ন বস্তু । এ বিষয়টি আধুনিক বিজ্ঞানীরা ইদানিং প্রমাণ করেছে । পারমাণবিক কাল মাপা হয় সূর্যের গতি অনুসারে । একটি পারমাণুকে অতিক্রম করতে সূর্যের যেটুকু সময় লাগে তাহা হচ্ছে পারমাণবিক কাল । সমগ্র মহাবিশ্বকে আবৃত করে যে কাল তা হচ্ছে পরম মহৎ কাল । সব কয়টি গ্রহ আবর্তিত হচ্ছে এবং স্থানকে অতিক্রম করছে এবং সেই স্থানের গণনা হয় পারমাণুর মাধ্যমে অর্থাৎ গ্রহটি কি পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করল ।
প্রতিটি গ্রহের আবর্তনের জন্য নির্দিষ্ট কক্ষপথ রয়েছে যার মধ্যে সে গ্রহটি অবিচলিত ভাবে ভ্রমণ করে এবং তেমনই সূর্যের নিজস্ব কক্ষপথ রয়েছে । সৃষ্টি, স্থিতি এবং প্রলয়ের কালের সম্পূর্ণ পরিমাণ যা সৃষ্টির শেষ পর্যন্ত গ্রহমন্ডলীর আবর্তন দ্বারা মাপা হয় তাকে বলা হয় পরম মহৎ কাল ।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন