ফুটবল জগতে বর্তমানে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা পরস্পরের শত্রু হিসেবে
মনে করা হয় । অথচ সেই ব্র্রাজিল এবং আর্জেন্টিনার দ্বৈত প্রচেষ্টায় কিনা
ভগবানের শ্রীবিগ্রহ প্রতিষ্ঠা হয় । একেই বলে ভাতৃত্ববোধ বা কৃষ্ণভাবনার
শক্তিমত্তা । যে শক্তির ফলে দুটি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশের এ যেন মধুর
মৈত্রীর সেতুবন্ধন । এক্ষেত্রে যে শ্রীবিগ্রহ প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা
ব্র্রাজিলেই । তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল বিগ্রহদ্বয় মানে শ্রীশ্রী গৌর
নিতাই আগেই আর্জেন্টিনার একটি ফার্মে কিছুদিন অবস্থান করে এরপরই ব্রাজিলে
নিয়ে আসা হয় । আর এই বিগ্রহদ্বয় তৈরি হয় ভারতের জয়পুরে । ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি
দৈর্ঘ্যের অপূর্ব মনোহর এই বিগ্রহদ্বয় ইতোমধ্যেই সবার মন কেড়ে নিয়েছে । সেই
কোমল দুই বাহু সেই নৃত্যরত ভঙ্গিমায় দাড়ানো, মধুর হাসি সবাইকে মনোমুগ্ধ
করে রেখেছে । এই বিগ্রহদ্বয় দেখার জন্য ব্রাজিল মন্দিরে প্রতিদিন অনেক
মানুষ আসে ।
তবে ব্রাজিলে এই বিগ্রহদ্বয় খুব সহজেই আসেনি । প্রথমদিকে রাশিয়ার ইসকন ভক্তরা এই বিগ্রহ তৈরির জন্য বললে নির্মানের পর তারা মত পাল্টায় । সেই সুযোগে আর্জেন্টিনার রোজিরিওর ভক্তরা বিগ্রহদ্বয় দেখে মুগ্ধ হলে তারা সেগুলো জয়পুর থেকে রোজিরিওতে নিয়ে এসে একটি ফার্ম কমিউনিটিতে রাখা হয় । হঠাৎ ব্রাজিলে ধনবনতরী স্বামী একসময় স্বপ্নে এই বিগ্রহগুলো দর্শন লাভ করে, যার ফলে তিনি আর্জেন্টিনার ভক্তদের কাছে এই বিগ্রহ চাইলে তা স্থায়ীভাবে ব্রাজিলের কমপিনা গ্রান্ডে নিয়ে আসা হয় । এভাবে শ্রীশ্রী গৌরনিতাই আর্জেন্টিনা হয়ে ব্রাজিলে আসে । উপরের ঘটনা থেকে বোঝা যায় বিগ্রহ স্ব-ইচ্ছায় কোন নির্দিষ্ট স্থানে গমন করেন এবং ভক্তবৃন্দের কাছ থেকে সেবা গ্রহনের অভিলাষ করেন । গত ৩১ অক্টোবর ২০১০ সালে এ বিগ্রহদ্বয়ের শুভ অভিষেক উৎসব উদযাপিত হয় । ঐ দিন দিনব্যাপী হরিনাম কী্র্তনসহ নানা রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, উক্ত অনুষ্ঠানে ব্রাজিল আর্জেন্টিনা ছাড়া বিশ্বের অনেক ভক্ত যোগদান করেন ।
তবে ব্রাজিলে এই বিগ্রহদ্বয় খুব সহজেই আসেনি । প্রথমদিকে রাশিয়ার ইসকন ভক্তরা এই বিগ্রহ তৈরির জন্য বললে নির্মানের পর তারা মত পাল্টায় । সেই সুযোগে আর্জেন্টিনার রোজিরিওর ভক্তরা বিগ্রহদ্বয় দেখে মুগ্ধ হলে তারা সেগুলো জয়পুর থেকে রোজিরিওতে নিয়ে এসে একটি ফার্ম কমিউনিটিতে রাখা হয় । হঠাৎ ব্রাজিলে ধনবনতরী স্বামী একসময় স্বপ্নে এই বিগ্রহগুলো দর্শন লাভ করে, যার ফলে তিনি আর্জেন্টিনার ভক্তদের কাছে এই বিগ্রহ চাইলে তা স্থায়ীভাবে ব্রাজিলের কমপিনা গ্রান্ডে নিয়ে আসা হয় । এভাবে শ্রীশ্রী গৌরনিতাই আর্জেন্টিনা হয়ে ব্রাজিলে আসে । উপরের ঘটনা থেকে বোঝা যায় বিগ্রহ স্ব-ইচ্ছায় কোন নির্দিষ্ট স্থানে গমন করেন এবং ভক্তবৃন্দের কাছ থেকে সেবা গ্রহনের অভিলাষ করেন । গত ৩১ অক্টোবর ২০১০ সালে এ বিগ্রহদ্বয়ের শুভ অভিষেক উৎসব উদযাপিত হয় । ঐ দিন দিনব্যাপী হরিনাম কী্র্তনসহ নানা রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, উক্ত অনুষ্ঠানে ব্রাজিল আর্জেন্টিনা ছাড়া বিশ্বের অনেক ভক্ত যোগদান করেন ।
1 Comments:
॥মনেমনে যা চেয়েছি সে লেখা পড়তে পেয়ে ব্লাগারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জ্ঞ্যাপন করছি॥
সুশান্ত
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন