১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

জাতিভেদের পরিণাম

এই জাতিভেদের আবির্ভাবের ফলে ভারতের হিন্দুসমাজের দেহ যে বহুল পরিমাণে বিভক্ত ও বিচ্ছিন্ন হইয়া গিয়াছিল, তাহা অনুমান করা কঠিন নহে। আৰ্য্যেরা প্রথমত বিজিত ও অনুন্নত অনাৰ্য্যদিগকে শূদ্ররূপে সমাজদেহে স্থান দিয়া একটা সমন্বয়ের চেষ্টা করিয়াছিলেন বটে। কিন্তু বৰ্ণভেদ এবং উহার অনিষ্টকর পরিণাম জাতিভেদের জন্য তাঁহাদের সেই মহৎ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হইয়া গেল,-হিন্দুসমাজ সঙ্ঘবদ্ধ শক্তিশালী হওয়া দূরে থাকুক, উহার মধ্যে নানাবিধ ভেদ ও অনৈক্যের সৃষ্টি হইল। জাতিভেদের এই অনিষ্টকর পরিণামকে প্ৰতিরোধ করিবার প্ৰবল চেষ্টা হয়। জৈন ধৰ্ম্ম ও বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের পক্ষ হইতে। এই দুই ধৰ্ম্মের মূল নীতিই সাম্য ও মৈত্রী। জাতিভেদের বিরুদ্ধে, বিশেষভাবে ব্ৰাহ্মণ্য প্রাধান্যের বিরুদ্ধে উভয়েই বিদ্রোহ ঘোষণা করে। বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিশেষভাবে এই কাৰ্যসাধন করে। খ্রীস্টপূর্ব্ব প্রায় ৫ শতক হইতে খ্রীস্টাব্দ প্ৰায় ৭ শতক পৰ্য্যন্ত প্ৰায় ১২০০ শত বৎসরকাল ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের প্রবল প্লাবন বহিয়া গিয়াছিল;– ঐ প্লাবনে হিন্দুসমাজের বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম যে বিপৰ্য্যস্ত হইয়া গিয়াছিল, জাতিভেদের ভিত্তি শিথিল হইয়া পড়িয়াছিল, তাহাতে আর সন্দেহ নাই। বৌদ্ধধৰ্ম্ম আরও নানাভাবে হিন্দুসমাজ তথা ভারতের জনসাধারণের উপর প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল বটে, কিন্তু বর্ত্তমানে সেই সমস্ত আলোচনা করা আমাদের উদ্দেশ্য নহে। বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধে এই পর্য্যন্ত বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, সনাতন ধৰ্ম্ম বা ‘সদ্ধর্ম্ম’ বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের তুলনায় তখন মান হইয়া পড়িয়াছিল, দ্বিজাতি বিশেষভাবে ব্ৰাহ্মণদের পূর্ব্ব প্ৰতাপ ও প্ৰভুত্ব আর ছিল না, - জাতিধৰ্ম্মনির্ব্বিশেষে একটা সাম্যের আদর্শও সমাজে প্ৰতিষ্ঠিত হইয়াছিল।

কিন্তু খ্রীস্টাব্দ ৮ শতক হইতেই বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রভাব হ্রাস হইতে থাকে এবং হিন্দু ধৰ্ম্মের পুনরুত্থান বা নব অভ্যুদয়ের সূচনা হয়। ইহার কারণ একদিকে বৌদ্ধধৰ্ম্মের অধঃপতন এবং বৌদ্ধসঙ্ঘের আভ্যন্তরীণ দুর্নীতি,—অন্যদিকে হিন্দুসমাজে শঙ্করাচাৰ্য্য, কুমারিল ভট্ট প্রভৃতি অশেষ প্ৰতিভাশালী ধৰ্ম্মাচাৰ্য্যগণের আবির্ভাব। বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের পতনোন্মুখ সৌধে। ইঁহারা যে প্ৰবল আঘাত করিতে লাগিলেন, উহা প্ৰতিহত করিবার শক্তি ঐ জরাজীর্ণ ধৰ্ম্ম ও সমাজের ছিল না। অবশ্য এই কাৰ্য্য ২/৪ বৎসরে হয় নাই, উহা সম্পন্ন করিতে কয়েক শতাব্দী লাগিয়াছিল। তীক্ষ্ণবুদ্ধি ধীরমস্তিষ্ক ব্রাহ্মণ মনীষী ও ধৰ্ম্মচাৰ্য্যেরা অপূর্ব কৌশলে বৌদ্ধধৰ্ম্মকে হিন্দু ধৰ্ম্মের মধ্যে আত্মসাৎ করিয়া ফেলিতে লাগিলেন। বৌদ্ধ দেবদেবীর নাম পরিবর্ত্তন করিয়া হিন্দু দেবদেবীতে রূপান্তরিত করা হইল; বৌদ্ধমন্দির হিন্দুমন্দিরের মধ্যে আত্মগোপন করিল; বৌদ্ধ আচার, অনুষ্ঠান, উৎসব প্ৰভৃতি নূতন পরিচ্ছদ পরিয়া হিন্দু পূজা-পাৰ্বণ ও অনুষ্ঠানের মধ্যে মিশিয়া গেল। এমন কি হিন্দু দার্শনিকেরা বৌদ্ধ দর্শন ও মতবাদ পৰ্য্যন্ত বেমালুম হজম করিয়া ফেলিলেন। 1
বাঙলাদেশে বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিলুপ্ত হইতে সর্বাপেক্ষা বেশী সময় লাগিয়াছিল।

কেননা ভারতবর্ষের কোন প্রদেশে বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম এত বেশী আধিপত্য বিস্তার করে নাই। খৃষ্টিয় নবম শতাব্দীর মধ্যেই ভারতের অন্যান্য প্রদেশে হিন্দু ধৰ্ম্মের নবজাগরণ প্ৰায় সম্পূর্ণরূপেই হইয়াছিল, কিন্তু বাঙলাদেশে দ্বাদশ শতাব্দীরও কিয়দংশ পৰ্যন্ত বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের প্রাবল্য ছিল। সেইজন্য অন্যান্য প্রদেশের সনাতনপন্থী হিন্দুরা বৌদ্ধাচারপ্লাবিত বাঙলাদেশকে রীতিমত অবজ্ঞার চক্ষেই দেখিতেন। বাঙলাদেশের একাধিক হিন্দুরাজা বৈদিক যজ্ঞহোমাদি অনুষ্ঠান করিবার জন্য কান্যকুব্জ হইতে সাগ্নিক বেদজ্ঞ ব্ৰাহ্মণ আনাইয়া ছিলেন, কেননা বাঙলাদেশে বেদজ্ঞ ব্ৰাহ্মণ ছিলেন না। ;-এইরূপ জনশ্রুতি ইতিহাসের মধ্যেও স্থান পাইয়াছে। বাঙলাদেশের তখনকার অবস্থা বিবেচনা করিলে এই জনশ্রুতি অমূলক বলিয়া মনে হয় না। বাঙলাদেশের পাল রাজগণ বৌদ্ধ ছিলেন। সেন রাজগণের সময়েই প্ৰথম হিন্দুধৰ্ম্মের পুনরুত্থান আরম্ভ হয় এবং যতদূর জানা যায়, রাজা বল্লাল সেনের সময়েই হিন্দু ধৰ্ম্মের পূর্ব গৌরব আবার বহুল পরিমাণে ফিরিয়া আসে। রাজা বল্লাল সেন নিজে শাস্ত্ৰজ্ঞ ও পণ্ডিত ছিলেন, পাণ্ডিত্যপূর্ণ গ্রন্থাবলীও রচনা করিয়াছিলেন। তাঁহার সভাতেও বহু শাস্ত্ৰজ্ঞ ও পণ্ডিত ব্ৰাহ্মণ ছিলেন। বল্লাল সেন তাঁহাদের সহযোগিতায় হিন্দুসমাজের পুনর্গঠন করেন এবং নূতন করিয়া জাতিভেদের পত্তন করেন। আমরা বলিয়াছি, ভারতের অন্যান্য প্রদেশে হিন্দু ধৰ্ম্মের পুনপ্রতিষ্ঠা তাহার দুই তিনশত বৎসর পূর্ব্বেই হইয়াছিল। 2

কি ভারতের অন্যান্য প্রদেশে, কি বাঙলাদেশে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ও বৌদ্ধাচারের অবসানের ফলে প্রতিক্রিয়ার স্বাভাবিক নিয়মে জাতিভেদ পূৰ্ব্বাপেক্ষা আরও প্রবলাকার ধারণ করিল। বৃত্তিভেদ অনুসারে নানা নূতন নূতন জাতির সৃষ্টি হইল, উচ্চ-নীচ ভেদ আরও আত্যন্তিক হইল। প্রাচীন বৰ্ণাশ্রমের ধারা বহুপূর্ব্বেই লুপ্ত হইয়া গিয়াছিল, এখন আর তাহার চিহ্নমাত্র রহিল না। তাহার স্থানে হিন্দুসমাজে দেখা দিল অসংখ্য পরস্পরবিচ্ছিন্ন জাতি উপজাতি শাখাজাতি। রাজা বল্লাল সেন বাঙলাদেশে যখন নূতন করিয়া হিন্দুসমাজ বন্ধন করিলেন, তখন তিনি নাকি ছত্রিশটি জাতিতে সমাজকে বিভক্ত করিয়াছিলেন। কিন্তু জাতির সংখ্যা ক্রমেই বাড়িয়া যাইতে লাগিল,- ভাগ-উপভাগ, শাখা-প্ৰশাখা ক্ৰমেই বিস্তৃত হইয়া পড়িতে লাগিল।

বল্লাল সেনের কয়েক শতাব্দী পরে ষোড়শ শতাব্দীতে বাঙলাদেশে নূতন করিয়া আবার সমাজবন্ধন করিলেন স্মাৰ্ত্ত রঘুনন্দন। তখন বোধ হয় ছত্ৰিশ জাতিতে কুলাইতেছিল না, উহার সংখ্যা কমপক্ষে ২৩৬-এ গিয়া পৌঁছিয়াছিল। বৰ্ত্তমানে ডা. ভগবান দাসের হিসাবে হিন্দুসমাজের অন্তর্ভুক্ত জাতি, উপজাতি, শাখাজাতি প্রভৃতির সংখ্যা প্রায় তিন হাজার । অবস্থাভিজ্ঞ মাত্রেই বলিবেন, ইহা কিছুমাত্র অত্যুক্তি নহে । এক বাংলাদেশেই যত রকম সম্ভব অসম্ভব বৃত্তি আছে, তত রকমের জাতিও আছ । যথা-ধোপা, নাপিত, ভূঁইমালী, স্বর্ণকার, গোপ, কুম্ভকার, কাংস্যকার, তন্তুবায়, শঙ্খকার (শাঁখারি), লৌহকার, সূত্রধর, চর্মকার, মোদক, ধীবর, গন্ধবণিক, সুবর্ণবণিক প্রভৃতি । ব্রাহ্মণ, কায়স্থ, বৈদ্য প্রভৃতি তো আছেই । ইহাদের প্রত্যেকের মধ্যে আবার শাখা-প্রশাখা আছে । বাংলাদেশে এক ব্রাহ্মণ জাতির মধ্যেই প্রায় শতাধিক শাখা-প্রশাখা আছে । 3 কি অদ্ভুত উপায়ে এইসব শাখা-প্রশাখার সৃষ্টি হইয়াছে তাহা ভাবিলে বিস্মিত হইতে হয় । ৩/৪ পুরুষ পূর্ব্বেও যাহারা একই জাতি ছিল, তাহারা বৃত্তিভেদে কিরূপে ভিন্ন ভিন্ন জাতিতে পরিণত হইয়াছে, তাহার নানা দৃষ্টান্ত এখনও চোখের উপর ভাসিতেছে । ৫০/৬০ বা একশত বছর পূর্ব্বেও যাহাদের মধ্যে আহারব্যবহার বা বৈবাহিক সম্বন্ধ চলিত, তাহারা এখন পরস্পরে সম্পূর্ণ পৃথক জাতি-কেহ কাহারও স্পৃষ্ট অন্ন খায় না, বিবাহাদি তো পরস্পরের মধ্যে হয়-ই না ।

বাংলার কোন এক জাতির পূর্ব পুরুষদের মধ্যে কেহ কেহ মৎস্যজীবী ছিল, আর কতক ছিল চাষী । ইহারাই কালক্রমে দুইভাগ হইয়া দুইটি স্বতন্ত্র জাতিতে পরিণত হইয়াছে । চাষীরা এখন মৎস্যজীবীদের নিজেদের চেয়ে ছোট জাতি মনে করে, াহাদের সঙ্গে কোন জ্ঞাতিত্বই স্বীকার করে না । আর একটা জাতির পূর্বপুরুষদের মধ্যে কেহ কেহ কাপড় বুনিত আর কতকাংশ সেই কাপড় বিক্রয়ের ব্যবসা করিত । কালক্রমে তাহারা এখন দুইটি পৃথক জাতি হইয়া দাঁড়াইয়াছে । যাহাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে কেহ কেহ দুধের ব্যবসা করিত এবং কেহ কেহ বা চাষ করিত, তাহাদের মধ্যেও এইরূপ দুইটি স্বতন্ত্র জাতি হইয়াছে । ‘চাষা ধোপা’, ‘মধু মোদক’ প্রভৃতি নামে যে সব স্বতন্ত্র জাতির সৃষ্টি হইয়াছে, তাহাও ঠিক এই প্রণালীতে । হিন্দু সমাজে কিরূপ অদ্ভুত উপায়ে নূতন নূতন জাতির সৃষ্টি হয়, তাহার একটি বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত নিজ অভিজ্ঞতা হইতে এখানে উল্লেখ করিব। উড়িষ্যায় নাপিতদের মধ্যে দুইটি শাখা আছে-‘চাম-মুটিয়া’ এবং ‘কণামুটীয়া’ । প্রাচীনকাল হইতে উড়িষ্যার সব নাপিতই ‘কণামুটীয়া’ ছিল অর্থাৎ তাহারা কাপড়ের ‘ভাঁড়’ 4 ব্যবহার করিত । কিন্তু আধুনিককালে বিদেশ হইতে চামড়ার ‘ভাঁড়ের’ আমদানী হওয়াতে কতকগুলি ‘প্রগতিপন্থী’ নাপিত ঐ চামড়ার ‘ভাঁড়’ কিনিয়া ব্যবহার করিতে লাগিল । ইহাতে প্রাচীনপন্থী নাপিতেরা চটিয়া গিয়া চামড়ার ভাঁড় ব্যবহারকারীদের সঙ্গে সমস্ত সামাজিক সম্বন্ধ ছিন্ন করল । ফলে ‘কণামুটীয়া’ এবং ‘চাম-মুটীয়া’ এই দুইটি স্বতন্ত্র নাপিত সম্প্রদায়ের সৃষ্টি হইল । এই দুই নাপিত সম্প্রদায়ের মধ্যে আহারব্যবহার, বৈবাহিক আদানপ্রদান নাই !

• পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নগেন্দ্রনাথ বসু, অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ প্রভৃতির সিদ্ধান্ত দ্রষ্টব্য ।—লেখক↩

• প্রকৃতপক্ষে ষোড়শ শতাব্দীতেও বাঙলাদেশে বৌদ্ধপ্রভাব ছিল। শ্ৰীচৈতন্য প্রচারিত বৈষ্ণব ধৰ্ম্মই উহাকে পরিশেষে আত্মসাৎ করিয়া ফেলে। উড়িষ্যাতেও ঐরূপ ঘটে।-লেখক↩

• মহিমচন্দ্র মজুমদার । ‘গৌড়ে ব্রাহ্মণ’ ২য় সংস্করণ, ১৯০০ ।—লেখক↩

• নাপিতের ক্ষুর—কাঁচি রাখবার আধার↩

চলবে ...
গ্রন্থঃ ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু
লেখকঃ প্রফুল্লকুমার সরকার
সংগৃহীতঃ হিন্দুত্ববুক্স হতে ।

Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।