১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

জাতিভেদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ

বৌদ্ধধৰ্ম্ম তাহার সাম্য ও মৈত্রীর আদর্শ লইয়া হিন্দু সমাজের জাতিভেদ প্রথার উপর প্রবল আঘাত করিয়াছিল সন্দেহ নাই। কিন্তু বৌদ্ধধৰ্ম্মের অধঃপতনের সঙ্গে সঙ্গে সনাতন হিন্দু ধৰ্ম্ম উহাকে অপূর্ব কৌশলে গ্ৰাস করিয়া ফেলিল, জাতিভেদ প্ৰথা আরও বেশী শক্তিশালী হইয়া শাখা প্ৰশাখা বিস্তার করিয়া হিন্দু সমাজকে আচ্ছন্ন করিল। অর্থাৎ বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের সহস্ৰ বৎসরের কাজ বহুল পরিমাণে ব্যর্থ হইয়া গেল।

কিন্তু জাতিভেদের বিরুদ্ধে সেই বিদ্রোহের বাণী একেবারে ব্যর্থ হয় নাই। নানা আকারে, নানা রূপান্তরের মধ্য দিয়া সে জাতিভেদকে আঘাত করিয়া আসিয়াছে, এখনও করিতেছে। ষোড়শ শতাব্দীতে জাতিভেদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের যে প্ৰবল বন্যা আসিয়াছিল, তাহা প্ৰায় একই সময়ে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন মূৰ্ত্তিতে দেখা দিয়াছিল। বাঙলাদেশে শ্ৰীচৈতন্য, মধ্যভারতে কবীর এবং পাঞ্জাবে গুরু নানক এই বিদ্রোহের পতাকাধারী। মহাপ্ৰভু শ্ৰীচৈতন্যের প্ৰেমধৰ্ম্ম যে মহান আদশের উপর প্রতিষ্ঠিত, তাহার মধ্যে প্ৰকৃতপক্ষে জাতিভেদের স্থান নাই। তিনি উচ্চকণ্ঠে প্রচার করিলেন,—
চণ্ডালোঽপিমুুণিশ্রেষ্ঠো বিষ্ণুভক্তো দ্বিজাধিকঃ 1
অথবা,-
‘মুচি হয়ে শুচি হয় যদি কৃষ্ণ ভজে।’
বৈষ্ণব কবি লোচন দাস সেই আদর্শে অনুপ্রাণিত হইয়া বলিলেন-
চণ্ডালে ব্ৰাহ্মণে করে কোলাকুলি
কবে যা ছিল এ রঙ্গ।

এগুলি শুধু মুখের কথা নয়, কাৰ্য্যতও মহাপ্ৰভু শ্ৰীচৈতন্য ও তাঁহার ভক্তগণ ঐরূপ আচরণ করিয়াছিলেন—‘আপনি আচরি ধৰ্ম্ম জগতে শিখায়।’ তখনকার সমাজ পরিস্থিতি বিবেচনা করিলে, এই ধৰ্ম্মান্দোলনের গুরুত্ব যে কত বেশী, তাহা উপলব্ধি করিতে পারা যায়। ইসলাম ধৰ্ম্ম তাহার সাম্যবাদ লইয়া বিজয়ী বেশে এদেশে তখন আবির্ভূত হইয়াছে। একদিকে সমাজের উপেক্ষা ও নিৰ্য্যাতন, অন্যদিকে ইসলামের সাম্যের আদর্শ ও শাসক জাতির প্রলোভন—এই উভয়ের প্রতিক্রিয়ায় হিন্দু সমাজের নিম্নজাতিগুলি দলে দলে মুসলমান হইতে লাগিল। যে সব “নিৰ্য্যাতিত ও ভ্ৰষ্টাচারী” বৌদ্ধ অথবা প্ৰচ্ছন্ন বৌদ্ধ ছিল, তাহারা তো সাগ্রহে ইসলাম ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিতে লাগিল। হিন্দু সমাজের এই সঙ্কট-সন্ধিক্ষণে মহাপ্ৰভু যদি তাঁহার প্ৰেমধৰ্ম্মের আদর্শ লইয়া না দাঁড়াইতেন, তবে বাঙলার হিন্দুসমাজের অবস্থা কি হইত বলা যায় না। আজকাল কোন কোন গোঁড়া সনাতনী প্ৰমাণ করিতে চেষ্টা করিতেছেন, মহাপ্ৰভু জাতিভেদে পরম বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি এ বিষয়ে শাস্ত্ৰোক্ত বিধিনিষেধ হইতে তিলমাত্র বিচ্যুত হন নাই।

কিন্তু মহাপ্রভুর ধৰ্ম্মের আদর্শ, তাঁহার কাৰ্য্যাবলী এবং তাঁহার ভক্ত ও পার্ষদগণের আচরণ পৰ্য্যালোচনা করিলে স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায়, তাহার প্ৰেমধৰ্ম্মের আদর্শের মধ্যে প্রচলিত জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে প্ৰচণ্ড একটা বিদ্রোহের ভাব ছিল। প্ৰথমেই দেখা যাক, তাঁহার ধৰ্ম্মপ্রচারের প্রধান সহায় ও মুখপত্ৰ কাহারা। রূপ সনাতন দুই ভাই যে ব্ৰাহ্মণ সমাজে পতিত বলিয়া গণ্য হইতেন, একথা পূর্ব্বেই বলিয়াছি। অথচ এই রূপ সনাতনই মহাপ্রভুর প্ৰেমধৰ্ম্ম প্রচারের প্ৰধান সেনাপতিদ্বয়। এই দুই পতিত ব্ৰাহ্মণকে কেবল তিনি ‘কোল দেন’ নাই, তাহাদিগকে প্ৰেমধৰ্ম্মের গভীর তত্ত্বসমূহ শিক্ষা দিয়া মানবসমাজের শিরোমণি করিয়া তুলিয়াছিলেন। মহাপ্রভুর ধৰ্ম্মপ্রচারের অন্যতম প্ৰধান সহায় শ্ৰীনিত্যানন্দ ছিলেন অবধূত, জাতিবিচার তিনি মানিতেন না। বঙ্গদেশের গ্রামে গ্রামে প্ৰধানত নিত্যানন্দই প্ৰেমধৰ্ম্ম প্রচার করেন। কোন কোন মনীষী তাহাকে খ্রীস্টধৰ্ম্ম প্রচারক সেণ্ট পলের সঙ্গে তুলনা করিয়াছেন। কাহারও কাহারও মতে জগতে এত বড় ধৰ্ম্মপ্রচারক আর জন্মগ্রহণ করেন নাই। ঠাকুর হরিদাস বা যবন হরিদাস ছিলেন মহাপ্ৰভু প্রচারিত প্ৰেমধৰ্ম্মের অন্যতম স্তম্ভস্বরূপ। তিনি মুসলমানের ঘরে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, কিন্তু পরে পরম বৈষ্ণব হন। এত বড় মহান চরিত্র যে কোন দেশে, যে কোন যুগে দুর্ল্লভ। মুহাপ্ৰভু যে তাঁহাকে কতদূর শ্রদ্ধা ও সম্মান করিতেন, তাহা “শ্ৰীচৈতন্য চরিতামৃতের” পাঠক মাত্ৰেই জানেন। শ্ৰীঅদ্বৈতাচাৰ্য্য ছিলেন বারেন্দ্ৰ ব্ৰাহ্মণসমাজের সমাজপতি-নিষ্ঠাবান সনাতনী এবং বৈদান্তিক পণ্ডিত।

কিন্তু মহাপ্রভুর প্রভাবে পরম ভক্ত। ও বৈষ্ণব হইয়া উঠেন। শ্ৰীনিত্যানন্দকে তিনি কুলত্যাগী ও জাতিনাশা। বলিয়া বিদ্রুপ করিতেন বটে, কিন্তু বৈষ্ণব হইয়া তিনি নিজেও জাতিবিচার করিতেন না। যবন চরিদাস বা ঠাকুর হরিদাসকে ব্রাহ্মণের তুল্য সম্মান করিয়া অদ্বৈতাচাৰ্য্যই শ্রাদ্ধের অন্ন নিবেদন করিয়াছিলেন। গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ে বহু অ-ব্রাহ্মণ-বৈদ্য, কায়স্থ প্রভৃতি গুরুর আসন অধিকার করিয়াছেন, - সনাতন ব্রাহ্মণ্যাচারের বিরুদ্ধে ইহা একটা বড় রকমের বিদ্রোহ। মহাপ্ৰভু প্রচারিত বৈষ্ণবধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়া বহু অন্ত্যজ, অস্পৃশ্য, অনাচরণীয় জাতি বাঙ্গলাদেশে “জলচল” ও “আচরণীয়” হইয়া গিয়াছে। কেবল তাহাই নহে, মহাপ্রভুর প্ৰেমধৰ্ম্ম হিন্দুধৰ্ম্মের সম্মুখে দিগ্বিজয়ের একটা নূতন পথ খুলিয়া দিয়াছিল। বহু আদিম ও অনাৰ্য্য জাতি বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়া হিন্দু সমাজের অন্তর্ভুক্ত হইয়াছে। শ্ৰীঅদ্বৈতাচাৰ্য্যের পুত্র বীরভদ্র গোস্বামী আসাম ও মণিপুরের পাহাড়িয়া জাতিদের মধ্যে বৈষ্ণবধৰ্ম্ম প্রচার করিয়াছিলেন। যদি পরবর্ত্তীকালে বৈষ্ণবাচাৰ্য্যগণ এই ধারা অনুসরণ করিতেন, তবে বাঙলার প্রান্তভাগের সমস্ত আদিম, অনাৰ্য্য ও পাহাড়িয়া জাতিরা হিন্দু হইয়া যাইত এবং “আজি যে আমরা জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতার সমস্যা লইয়া বিব্রত হইয়া উঠিয়াছি, বহুকাল পূর্ব্বেই তাহার একটা সমাধান হইত।


কিন্তু তীক্ষ্ণবুদ্ধি, কৌশলী ব্ৰাহ্মণেরা একদিন যেমন বৌদ্ধধৰ্ম্মের সমস্ত প্ৰচেষ্টা ব্যর্থ করিয়া দিয়াছিলেন, মহাপ্রভুর প্ৰেমধৰ্ম্মের প্রতিও তাঁহারা অনুরূপ আচরণ করিলেন। ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতেরা যখন গুরু ও গোস্বামী বেশে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মধ্যে প্ৰবেশ করিলেন, তখনই উহার মধ্যে আবার সেই সনাতনী মনোবৃত্তি আসিয়া প্ৰবেশ করিল, জাতিভেদ-উচ্চ-নীচ ভেদের মহিমা প্রচারিত হইতে লাগিল। এমন-কি, এই সব ব্ৰাহ্মণ গোস্বামীদের প্রভাবে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের জন্য নূতন স্মৃতিশাস্ত্ৰই রচিত হইয়া গেল। যে সব অস্পৃশ্য, অনাচরণীয়, অন্ত্যজ প্রভৃতি বৈষ্ণব হইয়া হিন্দু সমাজে কতকটা মৰ্য্যাদালাভ করিয়াছিল, তাহারা ‘জাত-বৈষ্ণব’ নামে একটা স্বতন্ত্র জাতিতেই পরিণত হইল। অর্থাৎ জাতিভেদের কঠোরতা হ্রাস হওয়া দূরে থাকুক, হিন্দু সমাজে আর একটা নূতন জাতির সৃষ্টি হইল। মহাপ্রভুর প্ৰেমধৰ্ম্মে সমাজ সংস্কারের যে বিরাট সম্ভাবনা ছিল, সনাতনী ব্ৰাহ্মণেরা এইভাবে তাহার গতিরোধ করিলেন।
গুরু নানক যে ধৰ্ম্মসম্প্রদায় প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন, তাহার মধ্যে জাতিভেদের স্থান ছিল না, একথা পূর্ব্বেই বলিয়াছি। নবম গুরু গোবিন্দ সিং মোগল সম্রাটদের অত্যাচার হইতে এই শিখ সম্প্রদায়কে রক্ষা করিবার জন্য উহাকে সামরিক শিক্ষায় শিক্ষিত ও শক্তিশালী করিয়া তুলেন। এই সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতি বিচার ছিল না,—ব্রাহ্মণ, জাট, রাজপুত-সকল শিখই ছিল সমান।

কিন্তু সনাতন হিন্দুসমাজ এতটা সাম্যবাদ বরদাস্ত করিতে পারিল না। ফলে শিখ সম্প্রদায় হিন্দুসমাজ হইতে সম্পূর্ণ পৃথক হইয়া গেল, শিখধৰ্ম্ম হিন্দুধৰ্ম্ম হইতে একটা স্বতন্ত্র ধৰ্ম্ম বলিয়াই গণ্য হইল। আজ পাঞ্জাবে শিখেরা একটা শক্তিশালী ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়, হিন্দু সমাজের সঙ্গে তাহাদের কোন সম্বন্ধ তাহারা স্বীকার করে না। তাহাদের সংখ্যাও নগণ্য নহে। পাঞ্জাবের হিন্দুসমাজ যে এইভাবে দ্বিখণ্ডিত হইয়া গেল, ইহার জন্য দায়ী কে ?

হিন্দুসমাজের জাতিভেদ ও ব্ৰাহ্মণ্য প্রাধান্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আর একটি আধুনিক দৃষ্টান্ত দিব। উড়িষ্যা, গঞ্জাম ও মধ্যভারতে “মহিমাধৰ্ম্ম” নামে একটি ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়ের নাম অনেকেই হয়ত শুনিয়াছেন। ৭০/৮০ বৎসর পূর্ব্বে উড়িষ্যার দেশীয় রাজ্যে মহিমা গোসাই নামক জনৈক সাধু এই ধৰ্ম্ম প্রচার করেন। কিন্তু ইহারই মধ্যে এই ধৰ্ম্ম বহুবিস্তৃত হইয়া পড়িয়াছে। ইহাদের প্রধান কেন্দ্র ও পীঠস্থানে (জোড়নদা—ঢেনকানাল) আমরা গিয়াছি এবং সমস্ত বিষয় মোটামুটী জানিবার সুযোগ লাভ করিয়াছি। এই ধৰ্ম্মের মধ্যে এমন কতকগুলি ভাব আছে, যাহাতে মনে হয়, বৌদ্ধধৰ্ম্মের নিকট ইহা বহুল পরিমাণে ঋণী।।

 স্বর্গীয় নগেন্দ্ৰনাথ বসু মহাশয় তা ইহাকে প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধধৰ্ম্মই বলিয়াছেন। কিন্তু এই ধৰ্ম্মের ধৰ্ম্মতত্ত্ব আমাদের আলোচ্য বিষয় নহে। এই ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়ের সামাজিক ব্যবস্থাই আমাদের লক্ষ্যস্থল। ইহারা নিজেদের “হিন্দু”ই বলে, কিন্তু ইহাদের মধ্যে জাতিভেদ নাই,-ব্ৰাহ্মণ, রাজপুত, কায়স্থ, ধোপা, মুচি, ডোম-মহিমা ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিলে, সকলেই সমান বলিয়া গণ্য ভয়। পরস্পরের মধ্যে আহার-ব্যবহার ও বিবাহের আদানপ্ৰদান চলে। ইহাদের মধ্যে বিবাহপদ্ধতিও সনাতন হিন্দুপ্ৰথা সম্মত নহে। বলা বাহুল্য, সনাতন হিন্দু সমাজ ইহাদের এই চরম সাম্যবাদ। বরদাস্ত করিতে পারে নাই,-মহিমা সম্প্রদায়কে তাহারা হীন ও পতিত বলিয়াই গণ্য করে।

• বৃহন্নারদীয়পুরাণম্ । পঞ্চানন তর্করত্ন সম্পাদিত, দ্বিতীয় সংস্করণ, দ্বাত্রিংশোধ্যায়, ৩৯ শ্লোক, ১৩১৬

চলবে ...
গ্রন্থঃ ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু
লেখকঃ প্রফুল্লকুমার সরকার
সংগৃহীতঃ হিন্দুত্ববুক্স হতে ।
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।