১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙ্গালার হিন্দুসমাজের লোকক্ষয়

বহুজাতিভেদ ও শ্রেণীভেদ, অস্পৃশ্যতা ও অনাচরণীয়ত, বিবাহক্ষেত্রের সঙ্কীর্ণতা ও আন্তর্ব্বিবাহ প্ৰভৃতির জন্য হিন্দুসমাজের সংহতি শক্তি হ্রাস হইয়া উহা যেমন ক্রমেই দুৰ্ব্বল ও আত্মরক্ষায় অক্ষম হইয়া পড়িতেছে, অন্যদিকে প্রধানতঃ এই সব কারণেই হিন্দুসমাজের লোকসংখ্যারও ক্ষয় হইতেছে। বাঙ্গালার হিন্দুসমাজে এই লোকক্ষয়ের লক্ষণ সুস্পষ্ট, এমন কি উহা আশঙ্কার কারণ হইয়া দাঁড়াইয়াছে। বাংলাদেশে অনেকেরই হয়ত স্মরণ আছে যে, ১৯১০ সালে লে. কৰ্ণেল উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় “A dying race” নাম দিয়া একখানি ক্ষুদ্র পুস্তিকা প্ৰকাশ করেন। ১৮৮০-১৯০১ এই দুই দশকের আদমসুমারীর বিবরণ হইতে তথ্য সংগ্ৰহ করিয়া তিনি দেখান যে, বাঙলার হিন্দুসমাজের লোকসংখ্যার হার ক্রম হ্রাস হইতেছে, পক্ষান্তরে মুসলমান সমাজের লোকসংখ্যার হার ক্রমশ বাড়িতেছে। উহার অৰ্দ্ধ শতাব্দীর পূর্ব্বেও বাঙলায় যে-হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল, অৰ্দ্ধ শতাব্দীর ব্যবধানে তাহারাই সংখ্যালঘিষ্ঠ হইয়া দাড়াইয়াছিল। কেন এরূপ হইল ? লে. কৰ্ণেল মুখোপাধ্যায় তাঁহার পুস্তিকায় উহার কতকগুলি কারণ নিৰ্দ্দেশ করিতেও চেষ্টা করেন। এই পুস্তিকা প্ৰকাশের ফলে শিক্ষিত সমাজে একটা চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং কয়েকজন চিন্তাশীল পণ্ডিত ব্যক্তি এই সমস্যা লইয়া আলোচনা করিতে থাকেন ।

 কেহ কেহ সমস্যাটাকে তুচ্ছ ও অবাস্তব বলিয়া উড়াইয়া দিতে চেষ্টা করেন ; কিন্তু অনেকেই উহার মূল অনুসন্ধান করিতে প্ৰবৃত্ত হন। তাহার পর হইতে গত ৩০ বৎসরে এ বিষয়ে বহু ব্যক্তি আলোচনা করিয়াছেন এবং স্বীয় বিচারবুদ্ধি অনুসারে এই জটিল সমস্যার কারণ নির্ণয় ও তাহার প্ৰতিকারের পন্থা নির্দেশ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন। আমরা নিজেও এ বিষয়ে বিবিধ সাময়িকপত্ৰে প্ৰবন্ধ লিখিয়া আলোচনা করিয়াছি।


লে. কৰ্ণেল মুখোপাধ্যায় তাহার পুস্তিকায় হিন্দুসমাজের লোকসংখ্যার ক্ষয়ের কারণ নির্ণয় করিতে যাইয়া প্ৰধানত হিন্দুর সামাজিক ব্যবস্থা, তাহাদের বৃত্তি, খাদ্যব্যবস্থা ইত্যাদির উপরেই জোর দিয়াছিলেন। কলিকাতা হাইকোর্টের খ্যাতনামা আইনজীবী প্ৰগাঢ় পণ্ডিত স্বৰ্গীয় কিশোরীলাল সরকার মহাশয় উহার প্রতিবাদ স্বরূপ “Dying race-how dying” নামক যে গ্ৰন্থ লিখেন, তাহাতে তিনি দেখাইতে চেষ্টা করেন, হিন্দুসমাজ ব্যবস্থার দোষ নাই, ম্যালেরিয়া ও দারিদ্র্যই বাঙলার হিন্দুর সংখ্যা হ্রাসের প্রধান কারণ। তিনি বলেন যে, পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গেই প্ৰধানত হিন্দুদের বাস এবং পূর্ব্ব ও উত্তরবঙ্গে প্ৰধানত মুসলমানদের বাস। আর যেহেতু পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গের গ্রামগুলি ম্যালেরিয়ার প্রকোপে ধ্বংস হইতেছে, সেই কারণে সমগ্র বঙ্গে হিন্দুর সংখ্যা কমিতেছে। পক্ষান্তরে পূর্ব্ব ও উত্তর-বঙ্গে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ অপেক্ষাকৃত সামান্য, সুতরাং মুসলমানের সংখ্যা বাঙ্গলা দেশে বাড়িতেছে।


স্বৰ্গীয় সরকার মহাশয়ের সিদ্ধান্তে যে কিছু সত্য আছে তাহা অস্বীকার করা যায় না । কিন্তু উহা সৰ্ব্বাংশে সত্য নহে । বাঙ্গলা দেশ নদীমাতৃক-বাঙ্গলার হিন্দুসভ্যতা উত্তর ভারতের সভ্যতার মতই গাঙ্গেয় সভ্যতা। আর প্রাচীন কাল হইতে প্ৰধানতঃ পশ্চিম, মধ্য ও উত্তর বঙ্গই হিন্দুদের আবাসভূমি এবং হিন্দু সভ্যতার পীঠস্থান ছিল। বড় বড় হিন্দু রাজ্য এই সব অঞ্চলেই স্থাপিত হইয়াছিল। যাহাকে আমরা পূর্ব্ববঙ্গ বলি তাহা অপেক্ষাকৃত নূতন অঞ্চল। নিদারুণ দুর্ভাগ্যের বিষয়, প্রাকৃতিক বিপর্য্যয়ে পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গ এবং কতকাংশে; উত্তরবঙ্গ আজি ম্যালেরিয়াগ্ৰস্ত ও অস্বাস্থ্যকর হইয়া লোকবসতির অযোগ্য হইয়া উঠিয়াছে। নদীমাতৃক বাঙ্গলাদেশের নদীর গতিপরিবর্ত্তন এবং ভাগীরথী ও তাহার শাখা প্রশাখাগুলি হাজিয়া মজিয়া যাওয়াতেই এই বিপৰ্যয়ের সৃষ্টি হইয়াছে। বলিতে গেলে অষ্টাদশ শতাব্দী হইতে পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গের মধ্য দিয়া প্ৰবাহিত নদীগুলির এই শোচনীয় অবস্থা হইয়াছে ।

তাহার ফলেই পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গে ম্যালেরিয়ার আবির্ভাব। মানুষ চেষ্টা করিলে বৈজ্ঞানিক বুদ্ধিবলে নানা উপায় প্রয়োগ করিয়া এই নদীগুলিকে রক্ষা করিতে পারিত । তাহা তো তাহার করেই নাই, উপরন্তু রেলওয়ে বাঁধ, সেতু, রাস্তা প্রভৃতি নির্ব্বোধের মত নিৰ্ম্মাণ করিয়া নদী নালা ও স্বাভাবিক জলনিকাশের পথগুলির আরও সর্ব্বনাশ করিয়াছে । তাহার ফলে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ আরও দশগুণ বৃদ্ধি পাইয়াছে। ম্যালেরিয়ার সঙ্গে সঙ্গে আসিয়াছে কৃষির অবনতি ও দারিদ্র্য । ডা. বেণ্টলী বহু পূর্ব্বেই চোখে আঙুল দিয়া দেখাইয়া দিয়া গিয়াছেন যে ম্যালেরিয়া, কৃষির অবনতি ও দারিদ্র্য এই তিনটীর সঙ্গে পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ ॥ 1 পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গে আজ এই তিনটীরই যোগাযোগ ঘটিয়াছে । আর তাহার সমষ্টিফল স্বরূপ বাঙ্গলার এই অঞ্চল ধ্বংসের পথে অগ্রসর হইতেছে।

 যাহা ছিল এককালে বাঙ্গালার সমৃদ্ধিশালী এবং জনবহুল অঞ্চল, তাহাই এখন লোকশূন্য অরণ্য ও জলাভূমিতে পরিণত হইতে চলিয়াছে। মুর্শিদাবাদ হইতে আরম্ভ করিয়া কলিকাতা পৰ্য্যন্ত ভাগীরথীর দুই তীরে ঘে সব বড় বড় গ্রাম ছিল, সেগুলি আজ ধ্বংস হইয়া গিয়াছে। যেহেতু এই পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গই ছিল হিন্দু প্ৰধান, সেই কারণে এই দুই অঞ্চলের লোকক্ষয় বাঙ্গলার হিন্দু জনসংখ্যার উপর সমগ্রভাবে অনিষ্টকর প্রভাব বিস্তার করিতেছে। অবস্থা যেরূপ দাঁড়াইতেছে, তাহাতে শীঘ্রই বৈজ্ঞানিক উপায়ে নদীসংস্কার ও জলসেচের দ্বারা প্ৰতিকারের ব্যবস্থা করিতে না পারিলে অদূর ভবিষ্যতে পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গ শ্মশানে পরিণত হইবে । প্ৰাকৃতিক বিপৰ্য্যয়ের ফলে বহু উন্নত লোকসমাজ ও তাহার সভ্যতা বিলুপ্ত হইয়া গিয়াছে। সময় থাকিতে উপযুক্ত প্ৰতিকারের ব্যবস্থা না করিলে পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গেরও সেই দশা হইবে । সঙ্গে সঙ্গে সমগ্রভাবে বাঙলার সভ্যতা ও সংস্কৃতিও লোপ পাইবে ।
পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গের লোকসমাজের ক্ষয় কিরূপ দ্রুত হইতেছে, তাহা নিম্নের তালিকা হইতে দেখা যাইবে:-
(১৯০১ -১৯৩১ )
                                                    বর্দ্ধমান     নদীয়া    মুর্শিদাবাদ   যশোর    হুগলী
কর্ষিত ভূমির হ্রাস( শতকরা )              ৪০           ৭            ১৪           ৩১        ৪৫
ম্যালেরিয়ার প্রকোপ                           ৫০.৪      ৫৭.৫      ৪১.৭          ৪৮.২    ৪৬.৬
লোকসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি                       +৩.৭      -৮.১      +২২.৯        -৭.২     +৬.২

ইহার সঙ্গে পূর্ব্ববঙ্গের কয়েকটী জেলার তুলনা করা যাক ;- দেখা যাইবে এখানে কৰ্ষিতভূমি ও লোকসংখ্যা কিরূপ দ্রুত বাড়িতেছে :-
(১৯০১-১৯৩১)
                                           ঢাকা       মৈমনসিংহ      ফরিদপুর
কৰ্ষিতভূমির হ্রাসবৃদ্ধি            +৫৭             +১৯           +১৩
ম্যালেরিয়ার প্রকোপ               ৯.৭             ১১.১০         ২৬.৬
লোকসংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধি          +২৮.৯         +২৮.৫        +২১.৮

* * * *
কিন্তু মোটের উপর পূর্ব্ববঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের তুলনায় ম্যালেরিয়াগ্ৰস্ত পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গের লোকসংখ্যা হ্রাস ও কৃষির অবনতি ঘটিলেও, কি ম্যালেরিয়াপ্রধান পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গে, কি ম্যালেরিয়ামুক্ত পূর্ব ও উত্তর বঙ্গে সর্ব্বত্রই মুসলমানের তুলনায় হিন্দুর জনসংখ্যাহার ক্রমশ হ্রাস হইতেছে। প্ৰত্যেক জেলার লোকসংখ্যা লইয়া তুলনামূলক আলোচনা করিলেও ঐরূপ শোচনীয় অবস্থাই দেখা যাইবে । আমরা প্ৰত্যক্ষভাবে বাঙলার অনেক গ্রামের কথা জানি। সেখানে হিন্দু ও মুসলমান একই গ্রামে একই জলবায়ুর মধ্যে পাশাপাশি বহুকাল হইতে বাস করিয়া আসিতেছে, অথচ হিন্দুর সংখ্যা কমিতেছে, আর মুসলমানের সংখ্যা বাড়িতেছে। ইহার কারণ কি ? কেবল প্রাকৃতিক বিপৰ্য্যয় ও ম্যালেরিয়ার দ্বারা ইহার ব্যাখ্যা করা যায় না। স্বাভাবিক ভাবেই মনে হয় উভয় সম্প্রদায়ের ধৰ্ম্ম ও সমাজব্যবস্থা, জীবনযাপন প্ৰণালী, আহারব্যবচার ইত্যাদির মধ্যে এমন কোন পার্থক্য আছে, যাহার ফলে এই বিপরীত অবস্থা ঘাঁটিতেছে৷
ম্যালেরিয়ামুক্ত পূর্ব্ববঙ্গে তথা ম্যালেরিয়াগ্ৰস্ত পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গে সৰ্ব্বত্রই মুসলমানের তুলনায় হিন্দুর জনসংখ্যার তার কিরূপ হ্রাস হইতেছে তাহ নিম্নলিখিত তালিকা কয়েকটা হইতে সুস্পষ্টরূপে বুঝা যায়। দেখা যায়, স্বাস্থ্যকর পূর্ব্ববঙ্গে যেমন, অস্বাস্থ্যকর মধ্য ও পশ্চিমবঙ্গেও তেমনই হিন্দুরা ক্রমেই জীবনযুদ্ধে হটিয়া যাইতেছে :-

পশ্চিম ও মধ্যবঙ্গ-হিন্দু ( প্ৰতি হাজার )ঃ
 
                       বর্ধমান        মুর্শিদাবাদ     নদীয়া
১৮৯১              ৮০৩           ৪৯৬           ৪১৯
১৯০১               ৭৯৭            ৪৮৩           ৪০৬
১৯১১               ৭৯৩           ৪৬৯           ৩৯৭
১৯২১               ৭৮০           ৪৫০            ৩৯১
১৯৩১              ৭৮৬           ৪৩০          ৩৭৫

পূর্ব্ববঙ্গ — হিন্দু (প্রতি হাজার )ঃ

                     বাখরগঞ্জ       ফরিদপুর        ঢাকা
১৮৯১             ৩১৬             ৩৭৮         ৩৮৬
১৯০১              ৩১১              ৩৭৯          ৩৭৩
১৯১১              ২৯৬             ৩৬৫         ৩৫৫
১৯২১              ২৮৭             ৩৬২          ৩৪২
১৯৩১             ২৭৬             ৩৫৯          ৩২৭

১৮৮১-১৯৩১ ( পঞ্চাশ বৎসরে )  হিন্দু মুসলমানের তুলনায় শতকরা বৃদ্ধিঃ


                              হিন্দু                     মুসলমান
পশ্চিমবঙ্গ                ১৫.৪                      ২৭.৭
মধ্যবঙ্গ                   ২৬.৭                      ২৭.৪
উত্তরবঙ্গ                 ১৩.১                      ২৭.১
পূর্ব্ববঙ্গ                 ৩৮.৯                      ৮৭.৫
সমগ্রবঙ্গ                ২২.৯                        ৫১.২

• Dr. Bentley, Malaria and Agriculture↩

চলবে ...
গ্রন্থঃ ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু
লেখকঃ প্রফুল্লকুমার সরকার
সংগৃহীতঃ হিন্দুত্ববুক্স হতে ।
বিঃদ্রঃ আরো পোষ্ট পেতে লাইক ও শেয়ার করুন


Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।