ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সম্পূর্ণ জীবনকে মোটামুটি ৬ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে ---
ক. বাল্যকাল,
খ. মথুরা বাসকাল (শিক্ষার্থী শ্রীকৃষ্ণ),
গ. দ্বারকায় বাস শ্রীকৃষ্ণ ( রাজা শ্রীকৃষ্ণ),
ঘ. মহাভারতে ধর্ম রাজ্যর স্থাপনে শ্রীকৃষ্ণ (রাজনীতিবিদ শ্রীকৃষ্ণ),
ঙ. লীলাময় শ্রীকৃষ্ণ ( প্রাণের শ্রীকৃষ্ণ),
চ. শ্রী কৃষ্ণে শেষ জীবন,
-
শ্রী কৃষ্ণের ১২৫ বছর জীবনকাল দীর্ঘ সময়। স্বধর্ম নিষ্ঠ, তীক্ষ্ণবুদ্ধি সম্পন্ন রাজনীতিবিদ, ভূগোলবিদ, ভক্ত-রক্ষাকারী , দুর্জনের শমন, লৌকিক জ্ঞান সম্পন্ন কৃষ্ণকে পাওয়া যায় মহাভারতে।
যারা লীলাময় শ্রীকৃষ্ণেকে পেতে চান তারা পুরাণাদি পাঠে তাকে খুঁজে পাবেন।
মধুর শ্রীকৃষ্ণকে পেতে হলে শ্রীমদ্ভাগবত শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যদিও এটি পুরাণরই অন্তর্গত।
শ্রী কৃষ্ণের শেষ জীবনটি বিধৃত হয়েছে হরি-বংশে। শ্রী কৃষ্ণকে শ্রী বিষ্ণুও বলা হয়। বিষ্ণু শব্দের অর্থ সর্বব্যাপী বা ব্যাপীত্ব। বিষ্ণু, তিনি সর্বত্রই আছেন এ অর্থে একমাত্র ঈশ্বরই সর্বব্যাপী। বিষ্ণু অপত্য অর্থে ” বৈষ্ণব” শব্দটির নিষ্পন্ন হয়। তাই ঈশ্বরের সন্তান হিসাবে সকলই বৈষ্ণব। পৃথিবীতে যত প্রাণী, স্থাবর জঙ্গমাদিয যা আছে সবই বিষ্ণুর অংশ হিসাবে বৈষ্ণব আখ্যা পেতে পারে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে দেখা যায় শ্রীকৃষ্ণ ভজনকারীগণ নিজেদেরকে বৈষ্ণব আখ্যা দিয়ে থাকেন। এছাড়াও যারা ফোটা তিলক কেটে নিরামিষ ভোজন করে 'রাধা-কৃষ্ণ' নাম গানে জীবন কাটান তারাও বৈষ্ণব বলে আখ্যায়িত হোন। তা কি ঠিক?
Courtesy : Prithwish Ghosh
ক. বাল্যকাল,
খ. মথুরা বাসকাল (শিক্ষার্থী শ্রীকৃষ্ণ),
গ. দ্বারকায় বাস শ্রীকৃষ্ণ ( রাজা শ্রীকৃষ্ণ),
ঘ. মহাভারতে ধর্ম রাজ্যর স্থাপনে শ্রীকৃষ্ণ (রাজনীতিবিদ শ্রীকৃষ্ণ),
ঙ. লীলাময় শ্রীকৃষ্ণ ( প্রাণের শ্রীকৃষ্ণ),
চ. শ্রী কৃষ্ণে শেষ জীবন,
-
শ্রী কৃষ্ণের ১২৫ বছর জীবনকাল দীর্ঘ সময়। স্বধর্ম নিষ্ঠ, তীক্ষ্ণবুদ্ধি সম্পন্ন রাজনীতিবিদ, ভূগোলবিদ, ভক্ত-রক্ষাকারী , দুর্জনের শমন, লৌকিক জ্ঞান সম্পন্ন কৃষ্ণকে পাওয়া যায় মহাভারতে।
যারা লীলাময় শ্রীকৃষ্ণেকে পেতে চান তারা পুরাণাদি পাঠে তাকে খুঁজে পাবেন।
মধুর শ্রীকৃষ্ণকে পেতে হলে শ্রীমদ্ভাগবত শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যদিও এটি পুরাণরই অন্তর্গত।
শ্রী কৃষ্ণের শেষ জীবনটি বিধৃত হয়েছে হরি-বংশে। শ্রী কৃষ্ণকে শ্রী বিষ্ণুও বলা হয়। বিষ্ণু শব্দের অর্থ সর্বব্যাপী বা ব্যাপীত্ব। বিষ্ণু, তিনি সর্বত্রই আছেন এ অর্থে একমাত্র ঈশ্বরই সর্বব্যাপী। বিষ্ণু অপত্য অর্থে ” বৈষ্ণব” শব্দটির নিষ্পন্ন হয়। তাই ঈশ্বরের সন্তান হিসাবে সকলই বৈষ্ণব। পৃথিবীতে যত প্রাণী, স্থাবর জঙ্গমাদিয যা আছে সবই বিষ্ণুর অংশ হিসাবে বৈষ্ণব আখ্যা পেতে পারে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে দেখা যায় শ্রীকৃষ্ণ ভজনকারীগণ নিজেদেরকে বৈষ্ণব আখ্যা দিয়ে থাকেন। এছাড়াও যারা ফোটা তিলক কেটে নিরামিষ ভোজন করে 'রাধা-কৃষ্ণ' নাম গানে জীবন কাটান তারাও বৈষ্ণব বলে আখ্যায়িত হোন। তা কি ঠিক?
Courtesy : Prithwish Ghosh
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন