সময়ের প্রারম্ভ থেকে মানুষকে একটি প্রশ্ন সদাই পীড়া দেয় ! যে তাঁহারা নিজের সম্পর্ক গুলিতে ও অধিকতম সুখ আর নুন্যতম দুঃখ কীভাবে লাভ করতে পারে?
আচ্ছা! আপনার সমস্ত সম্পর্ক কি আপনাকে সম্পুর্ণ সন্তোষ দিতে পেরেছে?
বিচার করুন !
আমাদের জীবন; সম্পর্কের উপর দাঁড়িয়ে আছে, এ জীবনের সুরক্ষাও এ সম্পর্কের কারণে টিকে আছে। সে কারনে আমাদের জীবনের সমস্ত সুখের আঁধারও এই সম্পর্ক । কিন্তু তবুও আমাদের সম্পর্ক গুলি থেকেই বেশীরভাগ দুঃখের জন্ম কেন হয়, সর্বদা সংঘর্ষ এই সম্পর্ক গুলি থেকে কেন উৎপন্ন হয়, কখনো বিচার করেছেন ?
যখন কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির চিন্তাধারা বা কাজকে স্বীকার করেনা তার ভিতরে পরিবর্তন আনার প্রচেষ্টা করে তখন সংঘর্ষের জন্ম হয় । অর্থাৎ যত অধিক অস্বীকার তত অধিক সংঘর্ষ । আর যত অধিক গ্রহন ক্ষমতা তত অধিক সুখ । এটা বাস্তব নয় !
যদি মানুষ স্বয়ং নিজের প্রত্যাশার উপর অঙ্কুশটানে, নিজের বিচার ধারাকে পাল্টায়, কোন অন্য ব্যক্তিকে পাল্টানোর চেষ্টা না করে স্বয়ং নিজের ভিতরেই পরিবর্তন আনার প্রয়াস করতে থাকে, তবে কি সম্পর্ক তে সন্তোষ লাভ করা খুব কঠিন হবে । অর্থাৎ স্বীকার করে নেওয়াই কি সম্পর্কের বাস্তবিক অর্থ নয় ?
Collected from Shubhadip Dutta
আচ্ছা! আপনার সমস্ত সম্পর্ক কি আপনাকে সম্পুর্ণ সন্তোষ দিতে পেরেছে?
বিচার করুন !
আমাদের জীবন; সম্পর্কের উপর দাঁড়িয়ে আছে, এ জীবনের সুরক্ষাও এ সম্পর্কের কারণে টিকে আছে। সে কারনে আমাদের জীবনের সমস্ত সুখের আঁধারও এই সম্পর্ক । কিন্তু তবুও আমাদের সম্পর্ক গুলি থেকেই বেশীরভাগ দুঃখের জন্ম কেন হয়, সর্বদা সংঘর্ষ এই সম্পর্ক গুলি থেকে কেন উৎপন্ন হয়, কখনো বিচার করেছেন ?
যখন কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির চিন্তাধারা বা কাজকে স্বীকার করেনা তার ভিতরে পরিবর্তন আনার প্রচেষ্টা করে তখন সংঘর্ষের জন্ম হয় । অর্থাৎ যত অধিক অস্বীকার তত অধিক সংঘর্ষ । আর যত অধিক গ্রহন ক্ষমতা তত অধিক সুখ । এটা বাস্তব নয় !
যদি মানুষ স্বয়ং নিজের প্রত্যাশার উপর অঙ্কুশটানে, নিজের বিচার ধারাকে পাল্টায়, কোন অন্য ব্যক্তিকে পাল্টানোর চেষ্টা না করে স্বয়ং নিজের ভিতরেই পরিবর্তন আনার প্রয়াস করতে থাকে, তবে কি সম্পর্ক তে সন্তোষ লাভ করা খুব কঠিন হবে । অর্থাৎ স্বীকার করে নেওয়াই কি সম্পর্কের বাস্তবিক অর্থ নয় ?
Collected from Shubhadip Dutta
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন