বিধর্মীরা ইচ্ছাকৃতভাবে প্রায়ই তাদের নোংরা মনমাসিকতা নিয়ে সনাতন ধর্মালম্বীদের কটুক্তি করে থাকে । হয়তো এমন নিচু নোংরা কাজ করার শিক্ষা তাদের ধর্ম বা নোংরা মা বাবার কাছ হতে পেয়ে থাকে, তাই অন্যের বিশ্বাসে আঘাত করে পৈশাচিক আনন্দ পায় পিচাশগুলো। আমরা এখন সেইসব নোংরা কটুক্তির দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবো ।
০১। কটুক্তিঃ হিন্দুরা লিঙ্গ পূজা করে ।
জবাবঃ দৃষ্টিভঙ্গি বদলান। বাংলা আর সংস্কৃত এক নয়, সংস্কৃতে "শিব লিঙ্গ" মানে হলো "মঙ্গলময় ঈশ্বরের প্রতীক"।
০২। কটুক্তিঃ পৃথিবীতে গরীবেরা খেতে পায়না, কিন্তু হিন্দু পূজায় খাবার বিনষ্ট হয়!
জবাবঃ আপনি কতজন দরিদ্রকে খাইয়েছেন? খাবার কখনো নষ্ট হয়না। এই খাবার ভক্তদের ও বহু দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করা হয়। পৃথিবীর সকল বড় বড় মন্দিরেই এটা করা হয়, এটাকে অনেকে দরিদ্র নারায়ণ সেবা বলে। এছাড়া অ্যাপল এর প্রতিষ্ঠাতাও ছোট বেলায় দরিদ্রতার কারণে মন্দিরের খাবার খেতে জীবনধারণ করেছিলেন।
০৩। কটুক্তিঃ হিন্দুধর্মে জাতপাত আছে ।
জবাবঃ জাতপাত নিয়ে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ শ্রীমৎভগবতগীতায় বলেছেন,
চতুর্বনংময়া সৃষ্টং গুণ কর্ম বিভাগশ।।
অর্থাৎ, গুণ ও কর্মের বিভাগ অনুসারে চারটি বর্ণ সৃষ্টি করা হয়েছে। যারা ভালো কাজ করবে ও জ্ঞানী তারা উঁচু জাত ও যারা খারাপ কাজ করবে তারা নীচু জাত। সুতরাং জাতপাত জন্ম নয়, কর্ম অনুসারে।
ঋষি বিশ্বামিত্র অব্রাক্ষণ হিসেবে জন্ম নিলেও পরে কর্ম ও জ্ঞান দিয়ে ব্রাক্ষণ হন, এছাড়া শ্রীরাম কথিত শর্বরীকে নবধারা ভক্তি জ্ঞান দিয়েছেন। ভক্ত রবিদাসকে অপমান করায় স্বর্গের ঘন্টাপর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়। ভগবান ভক্তের জাতপাত দেখেন না, দেখেন কর্ম ও ভক্তি। অনেকে হয়তো বলবেনন বেদে নীচু জাতদের নিয়ে অনেক কিছু বলা আছে।
কিন্তু গীতায় বলা আছে, "জন্ম নয় কর্ম অনুযায়ী জাতপাত" মানে ভালো কর্ম উঁচু জাত ও খারপ কাজ করলে নীচু জাত। খারপ কাজ করলে শাস্তির কথা তো সবখানেই আছে, এমনকি দেশের সংবিধানেও।
০৪। কটুক্তিঃ হিন্দুধর্মে সতীদাহ প্রথা আছে ।
জবাবঃ বেদ ভাষ্যকারগণদের মতে, বেদে সতীদাহের উল্লেখ নেই। বরং স্বামীর মৃত্যুর পর পুনর্বিবাহের ব্যাপারেই তাঁরা মত দিয়েছেন। এ বিষয়ে অথর্ববেদের দুটি মন্ত্র প্রণিধানযোগ্য-
ইয়ং নারী পতি লোকং বৃণানা নিপদ্যত উপত্ব্য মর্ন্ত্য প্রেতম্।
ধর্মং পুরাণমনু পালয়ন্তী তস্ম্যৈ প্রজাং দ্রবিণং চেহ ধেহি।।
(অথর্ববেদ ১৮.৩.১)
অর্থঃ হে মনুষ্য! এই স্ত্রী পুনর্বিবাহের আকাঙ্খা করিয়া মৃত পতির পরে তোমার নিকট আসিয়াছে।সে সনাতন ধর্মকে পালন করিয়া যাতে সন্তানাদি এবং সুখভোগ করতে পারে।
উদীষর্ব নার্ষ্যভি জীবলোকং গতাসুমেতমুপশেষ এহি।
হস্তাগ্রাভস্য দিধিষোস্তবেদং পত্যুর্জনিত্বমভ সিংবভূব।।
(অথর্ববেদ ১৮.৩.২)
এই মন্ত্রটি (ঋগবেদ ১০.১৮.৮) এও আছে।
অর্থঃ হে নারী! মৃত পতির শোকে অচল হয়ে লাভ কি ? বাস্তব জীবনে ফিরে এস। পুনরায় তোমার পাণিগ্রহনকারী পতির সাথে তোমার আবার পত্নীত্ব তৈরী হবে।
বেদের অন্যতম ভাষ্যকার সায়ণাচার্যও তাঁর তৈত্তিরীয় আরণ্যক ভাষ্যে এই মত-ই প্রদান করেন। এছাড়াও পঞ্চসতীর এক সতী কুন্তী, শ্রী রামচন্দ্রের মা কৌশল্লা, কৈকেয়ী, সুমিত্রা, অভিমুন্য পত্নী উত্তরা কেউই পুনরায় বিবাহ না করলেও সতীদাহে যাননি।
০৫। কটুক্তিঃ শ্রী কৃষ্ণ ১৬১০০ বিবাহ করেছিলেন!
জবাবঃ নরকাসুর নামের এক অসুর ১৬১০০ নারীকে যুদ্ধবন্দিনী করে রাখে। কৃষ্ণ নরকাসুরকে বধ করে সমস্ত বন্দী নারীদের মুক্ত করেন। তৎকালীন সামাজিক রীতি অনুসারে বন্দী নারীদের সমাজে কোন সম্মান ছিল না এবং তাদের বিবাহ করত না, কারণ তারা ইতিপূর্বে নরকাসুরের অধীনে ছিল। তাই শ্রী কৃষ্ণ এদের বিবাহ করে সামাজিক মর্যাদা দেন।
০৬। কটুক্তিঃ শ্রী কৃষ্ণ গোপীদের সাথে লীলা করতেন ।
জবাবঃ শ্রী কৃষ্ণ ১০ বছর ৮মাস পর্যন্ত গোকূলে ছিলেন। ১০ বছরের একটা বাচ্চার কাজকে যৌনতার দিক দিয়ে দেখা কতটা হীন মানসিকতার পরিচয় ।
০৭। কটুক্তিঃ হিন্দুরা পূজাতে মদ খায়।
জবাবঃ যেখানে নিরামিষ খেয়ে সংযম রেখে অঞ্জলি দেয়ার বিধান আছে, সেখানে মদ খাওয়াটা কতটা যৌক্তিক তা নিজ বুদ্ধিতে বুঝে নিন।
০৮। কটুক্তিঃ সনাতন ধর্ম শুধু ভারতেই সীমাবদ্ধ ।
জবাবঃ বিশ্বব্যাপী সনাতন
১। ভারত, বৃন্দাবন, গয়া, কাশী, সতীপীঠ
২। নেপাল, সীতা মাতার জন্মভূমি, সতীপীঠ
৩। মরিশাস, গঙ্গা তালাও, অসংখ্য মন্দির
৪। বাংলাদেশ, ঢাকেশ্বরী মন্দির, সতীপীঠ
৫। পাকিস্তান, স্বামীনারায়ন মন্দির, সতীপীঠ
৬। শ্রীলঙ্কা, সতীপীঠ, অসংখ্য মন্দির
৭। আফগানিস্তান, আশা মাই মন্দির, শিব মন্দির
৮। থাইল্যান্ড, গণেশ মন্দির, অসংখ্য মন্দির
৯। ইন্দোনেশিয়া, প্রাণবর্মন মন্দির, অংসখ্য মন্দির
১০। মালয়শিয়া, বাটু কেভস, মরুগান কার্তিক ঠাকুর মন্দির
১১। ইরান, আর্য Arya থেকে Aryairan থেকে ইরান নামের উৎপত্তি
১২। ইরাক ইয়াজিদিদের অধিকাংশ রীতি হিন্দুদের মত। এছাড়া সম্প্রতি রাম, হনুমান এর ভাস্কর্য পাওয়া গেছে
১৩। আজারবাইজান, শতবর্ষ পুরানো নব দূর্গা জোয়ালা মাতা মন্দির ও সংস্কৃত ও পারসিতে শিব গণেশ স্তুুতিলিপি
১৪। জাপান, বহু পুরানো বেনজাইতিন সরস্বতী মন্দির, গণেশ মন্দির
১৫। চীন, ঐতিহাসিক নৃসিংহ মন্দির, কুয়ানজহু শিব মন্দির,
১৬। ওমান, শতবর্ষী শিব ও কৃষ্ণ মন্দির
১৭। দুবাই, বোর দুবাই শিব ও কৃষ্ণ মন্দির
১৮। বাহরাইন, মানামা ইসকন মন্দির,
১৯। কুয়েত স্বামী নারায়ণ মন্দির,
২০। ইসরাইল, তেল হাবিব ইসকন মন্দির
এছাড়াও আমেরিকা, ব্রাজিল, আফ্রিকা, অষ্ট্রেলিয়াতে বহু ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশনের মন্দির আছে।
ভারত,নেপাল,মরিশাস হিন্দু প্রধান রাষ্ট্র। ভারত, নেপাল, মরিশাস, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এর প্রধানমন্ত্রী হিন্দু, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান(২০০৭ সালে) এর সুপ্রিমকোর্ট এর প্রধান বিচারপতি হিন্দু, ইন্দোনেশিয়ার হাইকোর্টের প্রধানবিচারপতি
হিন্দু। ঘানার তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিন্দু, আমেরিকার সিনেট সদস্য হিন্দু, গায়েনার বিরোধীদলীয় নেতা হিন্দু।
০৯। কটুক্তিঃ সনাতন ধর্ম মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।
জবাবঃ ভুল... সনাতন ধর্ম কখনো বিধর্মী হত্যা করতে বলে না, সনাতন বলে সবাইকে আপন করে নিতে।
বিঃদ্রঃ আসুন প্রত্যেকটা মিথ্যাচারের জবাব যুক্তি, বুদ্ধি ও ভদ্রতার সহিত দেই। আর_নয়_চুপ_থাকা ।
পোষ্টঃ জাগো হিন্দু পরিষদ হতে নেওয়া ।
০১। কটুক্তিঃ হিন্দুরা লিঙ্গ পূজা করে ।
জবাবঃ দৃষ্টিভঙ্গি বদলান। বাংলা আর সংস্কৃত এক নয়, সংস্কৃতে "শিব লিঙ্গ" মানে হলো "মঙ্গলময় ঈশ্বরের প্রতীক"।
০২। কটুক্তিঃ পৃথিবীতে গরীবেরা খেতে পায়না, কিন্তু হিন্দু পূজায় খাবার বিনষ্ট হয়!
জবাবঃ আপনি কতজন দরিদ্রকে খাইয়েছেন? খাবার কখনো নষ্ট হয়না। এই খাবার ভক্তদের ও বহু দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করা হয়। পৃথিবীর সকল বড় বড় মন্দিরেই এটা করা হয়, এটাকে অনেকে দরিদ্র নারায়ণ সেবা বলে। এছাড়া অ্যাপল এর প্রতিষ্ঠাতাও ছোট বেলায় দরিদ্রতার কারণে মন্দিরের খাবার খেতে জীবনধারণ করেছিলেন।
০৩। কটুক্তিঃ হিন্দুধর্মে জাতপাত আছে ।
জবাবঃ জাতপাত নিয়ে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ শ্রীমৎভগবতগীতায় বলেছেন,
চতুর্বনংময়া সৃষ্টং গুণ কর্ম বিভাগশ।।
অর্থাৎ, গুণ ও কর্মের বিভাগ অনুসারে চারটি বর্ণ সৃষ্টি করা হয়েছে। যারা ভালো কাজ করবে ও জ্ঞানী তারা উঁচু জাত ও যারা খারাপ কাজ করবে তারা নীচু জাত। সুতরাং জাতপাত জন্ম নয়, কর্ম অনুসারে।
ঋষি বিশ্বামিত্র অব্রাক্ষণ হিসেবে জন্ম নিলেও পরে কর্ম ও জ্ঞান দিয়ে ব্রাক্ষণ হন, এছাড়া শ্রীরাম কথিত শর্বরীকে নবধারা ভক্তি জ্ঞান দিয়েছেন। ভক্ত রবিদাসকে অপমান করায় স্বর্গের ঘন্টাপর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়। ভগবান ভক্তের জাতপাত দেখেন না, দেখেন কর্ম ও ভক্তি। অনেকে হয়তো বলবেনন বেদে নীচু জাতদের নিয়ে অনেক কিছু বলা আছে।
কিন্তু গীতায় বলা আছে, "জন্ম নয় কর্ম অনুযায়ী জাতপাত" মানে ভালো কর্ম উঁচু জাত ও খারপ কাজ করলে নীচু জাত। খারপ কাজ করলে শাস্তির কথা তো সবখানেই আছে, এমনকি দেশের সংবিধানেও।
০৪। কটুক্তিঃ হিন্দুধর্মে সতীদাহ প্রথা আছে ।
জবাবঃ বেদ ভাষ্যকারগণদের মতে, বেদে সতীদাহের উল্লেখ নেই। বরং স্বামীর মৃত্যুর পর পুনর্বিবাহের ব্যাপারেই তাঁরা মত দিয়েছেন। এ বিষয়ে অথর্ববেদের দুটি মন্ত্র প্রণিধানযোগ্য-
ইয়ং নারী পতি লোকং বৃণানা নিপদ্যত উপত্ব্য মর্ন্ত্য প্রেতম্।
ধর্মং পুরাণমনু পালয়ন্তী তস্ম্যৈ প্রজাং দ্রবিণং চেহ ধেহি।।
(অথর্ববেদ ১৮.৩.১)
অর্থঃ হে মনুষ্য! এই স্ত্রী পুনর্বিবাহের আকাঙ্খা করিয়া মৃত পতির পরে তোমার নিকট আসিয়াছে।সে সনাতন ধর্মকে পালন করিয়া যাতে সন্তানাদি এবং সুখভোগ করতে পারে।
উদীষর্ব নার্ষ্যভি জীবলোকং গতাসুমেতমুপশেষ এহি।
হস্তাগ্রাভস্য দিধিষোস্তবেদং পত্যুর্জনিত্বমভ সিংবভূব।।
(অথর্ববেদ ১৮.৩.২)
এই মন্ত্রটি (ঋগবেদ ১০.১৮.৮) এও আছে।
অর্থঃ হে নারী! মৃত পতির শোকে অচল হয়ে লাভ কি ? বাস্তব জীবনে ফিরে এস। পুনরায় তোমার পাণিগ্রহনকারী পতির সাথে তোমার আবার পত্নীত্ব তৈরী হবে।
বেদের অন্যতম ভাষ্যকার সায়ণাচার্যও তাঁর তৈত্তিরীয় আরণ্যক ভাষ্যে এই মত-ই প্রদান করেন। এছাড়াও পঞ্চসতীর এক সতী কুন্তী, শ্রী রামচন্দ্রের মা কৌশল্লা, কৈকেয়ী, সুমিত্রা, অভিমুন্য পত্নী উত্তরা কেউই পুনরায় বিবাহ না করলেও সতীদাহে যাননি।
০৫। কটুক্তিঃ শ্রী কৃষ্ণ ১৬১০০ বিবাহ করেছিলেন!
জবাবঃ নরকাসুর নামের এক অসুর ১৬১০০ নারীকে যুদ্ধবন্দিনী করে রাখে। কৃষ্ণ নরকাসুরকে বধ করে সমস্ত বন্দী নারীদের মুক্ত করেন। তৎকালীন সামাজিক রীতি অনুসারে বন্দী নারীদের সমাজে কোন সম্মান ছিল না এবং তাদের বিবাহ করত না, কারণ তারা ইতিপূর্বে নরকাসুরের অধীনে ছিল। তাই শ্রী কৃষ্ণ এদের বিবাহ করে সামাজিক মর্যাদা দেন।
০৬। কটুক্তিঃ শ্রী কৃষ্ণ গোপীদের সাথে লীলা করতেন ।
জবাবঃ শ্রী কৃষ্ণ ১০ বছর ৮মাস পর্যন্ত গোকূলে ছিলেন। ১০ বছরের একটা বাচ্চার কাজকে যৌনতার দিক দিয়ে দেখা কতটা হীন মানসিকতার পরিচয় ।
০৭। কটুক্তিঃ হিন্দুরা পূজাতে মদ খায়।
জবাবঃ যেখানে নিরামিষ খেয়ে সংযম রেখে অঞ্জলি দেয়ার বিধান আছে, সেখানে মদ খাওয়াটা কতটা যৌক্তিক তা নিজ বুদ্ধিতে বুঝে নিন।
০৮। কটুক্তিঃ সনাতন ধর্ম শুধু ভারতেই সীমাবদ্ধ ।
জবাবঃ বিশ্বব্যাপী সনাতন
১। ভারত, বৃন্দাবন, গয়া, কাশী, সতীপীঠ
২। নেপাল, সীতা মাতার জন্মভূমি, সতীপীঠ
৩। মরিশাস, গঙ্গা তালাও, অসংখ্য মন্দির
৪। বাংলাদেশ, ঢাকেশ্বরী মন্দির, সতীপীঠ
৫। পাকিস্তান, স্বামীনারায়ন মন্দির, সতীপীঠ
৬। শ্রীলঙ্কা, সতীপীঠ, অসংখ্য মন্দির
৭। আফগানিস্তান, আশা মাই মন্দির, শিব মন্দির
৮। থাইল্যান্ড, গণেশ মন্দির, অসংখ্য মন্দির
৯। ইন্দোনেশিয়া, প্রাণবর্মন মন্দির, অংসখ্য মন্দির
১০। মালয়শিয়া, বাটু কেভস, মরুগান কার্তিক ঠাকুর মন্দির
১১। ইরান, আর্য Arya থেকে Aryairan থেকে ইরান নামের উৎপত্তি
১২। ইরাক ইয়াজিদিদের অধিকাংশ রীতি হিন্দুদের মত। এছাড়া সম্প্রতি রাম, হনুমান এর ভাস্কর্য পাওয়া গেছে
১৩। আজারবাইজান, শতবর্ষ পুরানো নব দূর্গা জোয়ালা মাতা মন্দির ও সংস্কৃত ও পারসিতে শিব গণেশ স্তুুতিলিপি
১৪। জাপান, বহু পুরানো বেনজাইতিন সরস্বতী মন্দির, গণেশ মন্দির
১৫। চীন, ঐতিহাসিক নৃসিংহ মন্দির, কুয়ানজহু শিব মন্দির,
১৬। ওমান, শতবর্ষী শিব ও কৃষ্ণ মন্দির
১৭। দুবাই, বোর দুবাই শিব ও কৃষ্ণ মন্দির
১৮। বাহরাইন, মানামা ইসকন মন্দির,
১৯। কুয়েত স্বামী নারায়ণ মন্দির,
২০। ইসরাইল, তেল হাবিব ইসকন মন্দির
এছাড়াও আমেরিকা, ব্রাজিল, আফ্রিকা, অষ্ট্রেলিয়াতে বহু ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশনের মন্দির আছে।
ভারত,নেপাল,মরিশাস হিন্দু প্রধান রাষ্ট্র। ভারত, নেপাল, মরিশাস, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এর প্রধানমন্ত্রী হিন্দু, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান(২০০৭ সালে) এর সুপ্রিমকোর্ট এর প্রধান বিচারপতি হিন্দু, ইন্দোনেশিয়ার হাইকোর্টের প্রধানবিচারপতি
হিন্দু। ঘানার তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিন্দু, আমেরিকার সিনেট সদস্য হিন্দু, গায়েনার বিরোধীদলীয় নেতা হিন্দু।
০৯। কটুক্তিঃ সনাতন ধর্ম মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।
জবাবঃ ভুল... সনাতন ধর্ম কখনো বিধর্মী হত্যা করতে বলে না, সনাতন বলে সবাইকে আপন করে নিতে।
বিঃদ্রঃ আসুন প্রত্যেকটা মিথ্যাচারের জবাব যুক্তি, বুদ্ধি ও ভদ্রতার সহিত দেই। আর_নয়_চুপ_থাকা ।
পোষ্টঃ জাগো হিন্দু পরিষদ হতে নেওয়া ।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন