যে বস্তুর নাম গুড় , তার সেই নামে গুড় নামক বস্তুর অভাব আছে অর্থাৎ গুড়ের নামটির মধ্যে গুড় নেই । যতক্ষণ রসনেন্দ্রিয় বা জিভের সঙ্গে সম্বন্ধ না করা হচ্ছে ততক্ষণ মুখ মিষ্টতা লাভ করে না , কেননা জিভে গুড় নেই । ঠিক এইরকম ধনীর নাম নিলে ধন প্রাপ্ত হয় না । কেননা ধনী নামটির সঙ্গে ধনের কোন অস্তিত্ব নেই । কিন্তু ভগবানের নামটির সঙ্গে ভগবান সর্বদা হাজির । নামী ( ভগবান ) থেকে নাম আলাদা নন এবং নাম থেকে নামী ( ভগবান ) আলাদা নন । নামীতে নাম উপস্থিত এবং নামেও নামী হাজির । অতএব নামীর অর্থাৎ ভগবানের নাম নিলে ভগবানকে পাওয়া যায় ও নামী স্বয়ং প্রকটিত হন ।
কৃষ্ণেতি নামানিচি নিঃসরন্তি রাত্রিন্দিবং বৈ প্রতিরোমকূপাৎ ।
যস্যার্জুনস্য প্রতি তং সুগীতগীতে ন নাম্নো মহিমা ভবেৎ কিম্ ।।
নাম এবং নামী অর্থাৎ ভগবন্নাম এবং ভগবান অভেদ , অতএব দুটিকে ম্মরণ করার একই মাাহাত্ম্য । ভগবন্নাম তিনরূপে নেওয়া যায় --
১। মনের দ্বারা - মনের দ্বারা নাম স্মরণ হয় , যার বর্ণনা ভগবান ' যো মাং স্মরতি নিত্যশঃ ' ( ৮\১৪ ) পদদ্বারা করেছেন ।
২ । বাণীর দ্বারা - বাণীর দ্বারা নামজপ হয় , যাকে ভগবান ' যজ্ঞানাং জপযজ্ঞোহস্মি ' ( ১০\২৫ ) পদদ্বারা নিজের স্বরূপ বলেছেন।
গীতায় ভগবান ওঁ , তৎ , সৎ পরমাত্মার এই তিনটি নাম বলেছেন - " ওঁ তৎসদিতি নির্দেশো ব্রহ্মণস্ত্রিবিধঃ স্মৃতঃ । প্রণব বা ওঁকারকে ভগবান নিজের স্বরূপ বলে জানিয়েছেনন। ' প্রণব সর্ববেদেষু ( ৭\৮ ) । ' গিরামস্ম্যেকমক্ষরম্ ' ( ১০\২৫ ) । ভগবান বলেছেন , যে মানুষ ওঁ - এই অক্ষর প্রণব উচ্চারণ করে এবং আমাকে স্মরণ করে শরীর ত্যাগ করে , সে পরমগতি প্রাপ্ত হয় । ( ৮\১৩)
অর্জুনও ভগবানের বিরাট রূপের স্তুতি দ্বারা মহিমা কীর্তন করেছেন , যেমন - ' হে প্রভু ! অনেক দেবতা বিহ্বল হয়ে হাত জোড় করে আপনার মহিমা কীর্তন করছেন । ' হে অন্তর্যামী ভগবান ! আপনার নাম ইত্যাদির কীর্তন করার এই সম্পূর্ণ জগৎ আনন্দে বিভোর হয়ে প্রেমানুরাগ প্রাপ্ত হচ্ছে । আপনার নামাদি কীর্তনে ভীত হয়ে রাক্ষসগণ দশদিকে ছুটে পালাচ্ছে এবং সিদ্ধগণ আপনাকে নমস্কার জানাচ্ছে ।
জ্ঞাতব্য == সুষুপ্তি বা গভীর নিদ্রার সময়ে সকল ইন্দ্রিয় মনে , মন বুদ্ধিতে , বুদ্ধি অহং - এ এবং অহং অবিদ্যাতে লীন হয়ে যায় , অর্থাৎ সুষুপ্তিতে অহংভাবের আভাসও থাকে না । গভীর নিদ্রাভঙ্গে প্রথমে অহংভাবের আভাস হয় , পরে ক্রমশঃ দেশ , কাল , অবস্থা ইত্যাদির আভাস হয় । কিন্তু গভীর নিদ্রায় নিদ্রিত ব্যক্তির নাম ধরে ডাকলে সে জেগে ওঠে , অর্থাৎ অবিদ্যাতে লীন হওয়া গভীর নিদ্রায় নিদ্রিত ব্যক্তি পর্যন্ত শব্দ পৌঁছায় । তাৎপর্য এই যে শব্দে অচিন্তীয় শক্তি আছে , তাই শব্দ অবিদ্যাকে ভেদ করে অহং পর্যন্ত পৌঁছায় । যেমন অনাদিকাল থেকে অবিদ্যায় আচ্ছাদিত জ্ঞানহীন ব্যক্তির মতো সংসারে মোহগ্রস্ত ব্যক্তির গুরুমুখে উপদেশ শ্রবণ করলে নিজের স্বরূপ সম্বন্ধে বোধ জাগ্রত হয় , অর্থাৎ অবিদ্যাসম্পন্ন মানুষকে শব্দদ্বারা তত্ত্বজ্ঞান করানো যায় । শব্দে এমন বিশেষ শক্তি আছে যে , যা ইন্দ্রিয়ের সামনে নেই , শব্দ সেই পরোক্ষ বিষয়ের জ্ঞান করিয়ে দেয় । এইরূপ যে ব্যক্তি তৎপরতার সঙ্গে ভগবৎ- নাম জপ করে , ঐ নাম তার স্বরূপের বোধ করায় এবং ভগবানের দর্শন পাইয়ে দেয় ।
তত্ত্বজ্ঞ জীবন্মুক্ত মহাপুরুষের মুখনিঃসৃত বাণীতে যে শব্দ ( উপদেশ ) নিঃসৃত হয় , শ্রদ্ধাসহকারে যদি তা কেউ শোনে তবে তার আচরণ , ভাব সবকিছু শুধরে যায় এবং অজ্ঞান দূরীভূত হয়ে সে বোধসম্পন্ন হয় । কিন্তু যার বাণীতে অসত্য , কটুত্ব , বৃথা বাগাড়ম্বর , নিন্দা পরচর্চা ইত্যাদির দোষ থাকে তার কথায় কারো উপর কোন প্রভাব পড়ে না , কারণ তার এরূপ আচরণের ফলে শব্দের শক্তি সংকুচিত হয় , তাতে শক্তি থাকে না । এইভাবেই স্বয়ং বক্তার মধ্যেও ভ্রম , প্রমাদ , লিপ্সা এবং করণাপাটব -- এই চার প্রকার দোষ থাকে ।
ভ্রম == বক্তা যে বিষয়টি বর্ণনা করছেন , তিনি যদি তা ঠিকমতো না জানেন অর্থাৎ কিছুটা জানেন আর কিছুটা জানেন না - তবে একে ' ভ্রম ' বলা হয় ।
প্রমাদ == যিনি উপদেশ দেবার সময় সর্তক থাকেন না ,;বেপরোয়া হয়ে কথা বলেন , শ্রোতা কোন শ্রেণীর , তারা কতটা বোঝে এই সমস্ত তিনি উপেক্ষা করেন - একে বলা হয় ' প্রমাদ ' ।
লিপ্সা = যে কোন ভাবে ( আমার ) পূজা হোক , সম্মান হোক , শ্রোতারা প্রচুর টাকা দিক , আমার স্বাথূ সিদ্ধ হোক , শ্রোতারা কোন প্রকারে অধীন হোক , সব পরিস্থিতি অনুকূল হোক , বক্তা যদি এই সব ইচ্ছা রাখেন , - তাকে বলা হয় ' লিপ্সা ' ।
করণাপাটাব === বক্তব্যের শৈলীতে কুশলতা নেই , বক্তা শ্রোতার ভাষা জানেন না , শ্রোতা কি ধরনের কথা বুঝতে পারবে অর্থাৎ কিভাবে বর্ণনা করলে শ্রোতারা বুঝতে পারবে তা জানে না , একে বলা হয় করণাপাটাব ।
এই চার দোষ বক্তার মধ্যে থাকলে তাঁর কথার শ্রোতার জ্ঞান উৎপন্ন হয় না । এই সকল দোষরহিত যে সকল শব্দ , তার দ্বারা শ্রোতার জ্ঞান উৎপন্ন হয় । শ্রোতাও যদি শ্রদ্ধা , বিশ্বাস , জিজ্ঞাসা , তৎপরতা , সংযতেন্দ্রিয়তা ইত্যাদিতে যুক্ত হয় এবং পরমাত্মাপ্রাপ্তি যদি তার উদ্দেশ্য হয় , তাহলে বক্তার কথায় তাঁর জ্ঞান হয় । এর তাৎপর্য এই যে , বক্তা অযোগ্য হলে শ্রোতার ওপর কোন প্রভাব পড়ে না এবং শ্রোতা অযোগ্য হলে তার ওপর বক্তার কোন প্রভাব পড়ে না । দুজনের যোগ্যতা থাকলে তাহলেই বক্তার কথার প্রভাব শ্রোতার ওপর পড়ে । কিন্তু ভগবানের নামে এমনই শক্তি যে , মানুষ যেভাবেই তাঁর নামজপ করুক না কেন তার তাতে মঙ্গলই হয় ।
শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে
সাঙ্কেতাং পরিহাস্যং বা স্তোডং হেলনমেব বা ।
বৈকুন্ঠনামগ্রহণশেষাঘহরং বিদুঃ ।। ( ৬\২\৯৪)
ভগবান নিজের নাম সম্বন্ধে বলেছেন , ' যে জীব শ্রদ্ধা বা অবহেলাতেও আমার নাম উচ্চারণ করে , তার নাম সর্বদা আমার অন্তরে থাকে ' ---
শ্রদ্ধয়া হেলয়া নাম রটন্তি মম জন্তবঃ ।
তেযাং নাম সদা পার্থ বর্ততে হৃদয়ে মম ।।
কৃষ্ণেতি নামানিচি নিঃসরন্তি রাত্রিন্দিবং বৈ প্রতিরোমকূপাৎ ।
যস্যার্জুনস্য প্রতি তং সুগীতগীতে ন নাম্নো মহিমা ভবেৎ কিম্ ।।
নাম এবং নামী অর্থাৎ ভগবন্নাম এবং ভগবান অভেদ , অতএব দুটিকে ম্মরণ করার একই মাাহাত্ম্য । ভগবন্নাম তিনরূপে নেওয়া যায় --
১। মনের দ্বারা - মনের দ্বারা নাম স্মরণ হয় , যার বর্ণনা ভগবান ' যো মাং স্মরতি নিত্যশঃ ' ( ৮\১৪ ) পদদ্বারা করেছেন ।
২ । বাণীর দ্বারা - বাণীর দ্বারা নামজপ হয় , যাকে ভগবান ' যজ্ঞানাং জপযজ্ঞোহস্মি ' ( ১০\২৫ ) পদদ্বারা নিজের স্বরূপ বলেছেন।
গীতায় ভগবান ওঁ , তৎ , সৎ পরমাত্মার এই তিনটি নাম বলেছেন - " ওঁ তৎসদিতি নির্দেশো ব্রহ্মণস্ত্রিবিধঃ স্মৃতঃ । প্রণব বা ওঁকারকে ভগবান নিজের স্বরূপ বলে জানিয়েছেনন। ' প্রণব সর্ববেদেষু ( ৭\৮ ) । ' গিরামস্ম্যেকমক্ষরম্ ' ( ১০\২৫ ) । ভগবান বলেছেন , যে মানুষ ওঁ - এই অক্ষর প্রণব উচ্চারণ করে এবং আমাকে স্মরণ করে শরীর ত্যাগ করে , সে পরমগতি প্রাপ্ত হয় । ( ৮\১৩)
অর্জুনও ভগবানের বিরাট রূপের স্তুতি দ্বারা মহিমা কীর্তন করেছেন , যেমন - ' হে প্রভু ! অনেক দেবতা বিহ্বল হয়ে হাত জোড় করে আপনার মহিমা কীর্তন করছেন । ' হে অন্তর্যামী ভগবান ! আপনার নাম ইত্যাদির কীর্তন করার এই সম্পূর্ণ জগৎ আনন্দে বিভোর হয়ে প্রেমানুরাগ প্রাপ্ত হচ্ছে । আপনার নামাদি কীর্তনে ভীত হয়ে রাক্ষসগণ দশদিকে ছুটে পালাচ্ছে এবং সিদ্ধগণ আপনাকে নমস্কার জানাচ্ছে ।
জ্ঞাতব্য == সুষুপ্তি বা গভীর নিদ্রার সময়ে সকল ইন্দ্রিয় মনে , মন বুদ্ধিতে , বুদ্ধি অহং - এ এবং অহং অবিদ্যাতে লীন হয়ে যায় , অর্থাৎ সুষুপ্তিতে অহংভাবের আভাসও থাকে না । গভীর নিদ্রাভঙ্গে প্রথমে অহংভাবের আভাস হয় , পরে ক্রমশঃ দেশ , কাল , অবস্থা ইত্যাদির আভাস হয় । কিন্তু গভীর নিদ্রায় নিদ্রিত ব্যক্তির নাম ধরে ডাকলে সে জেগে ওঠে , অর্থাৎ অবিদ্যাতে লীন হওয়া গভীর নিদ্রায় নিদ্রিত ব্যক্তি পর্যন্ত শব্দ পৌঁছায় । তাৎপর্য এই যে শব্দে অচিন্তীয় শক্তি আছে , তাই শব্দ অবিদ্যাকে ভেদ করে অহং পর্যন্ত পৌঁছায় । যেমন অনাদিকাল থেকে অবিদ্যায় আচ্ছাদিত জ্ঞানহীন ব্যক্তির মতো সংসারে মোহগ্রস্ত ব্যক্তির গুরুমুখে উপদেশ শ্রবণ করলে নিজের স্বরূপ সম্বন্ধে বোধ জাগ্রত হয় , অর্থাৎ অবিদ্যাসম্পন্ন মানুষকে শব্দদ্বারা তত্ত্বজ্ঞান করানো যায় । শব্দে এমন বিশেষ শক্তি আছে যে , যা ইন্দ্রিয়ের সামনে নেই , শব্দ সেই পরোক্ষ বিষয়ের জ্ঞান করিয়ে দেয় । এইরূপ যে ব্যক্তি তৎপরতার সঙ্গে ভগবৎ- নাম জপ করে , ঐ নাম তার স্বরূপের বোধ করায় এবং ভগবানের দর্শন পাইয়ে দেয় ।
তত্ত্বজ্ঞ জীবন্মুক্ত মহাপুরুষের মুখনিঃসৃত বাণীতে যে শব্দ ( উপদেশ ) নিঃসৃত হয় , শ্রদ্ধাসহকারে যদি তা কেউ শোনে তবে তার আচরণ , ভাব সবকিছু শুধরে যায় এবং অজ্ঞান দূরীভূত হয়ে সে বোধসম্পন্ন হয় । কিন্তু যার বাণীতে অসত্য , কটুত্ব , বৃথা বাগাড়ম্বর , নিন্দা পরচর্চা ইত্যাদির দোষ থাকে তার কথায় কারো উপর কোন প্রভাব পড়ে না , কারণ তার এরূপ আচরণের ফলে শব্দের শক্তি সংকুচিত হয় , তাতে শক্তি থাকে না । এইভাবেই স্বয়ং বক্তার মধ্যেও ভ্রম , প্রমাদ , লিপ্সা এবং করণাপাটব -- এই চার প্রকার দোষ থাকে ।
ভ্রম == বক্তা যে বিষয়টি বর্ণনা করছেন , তিনি যদি তা ঠিকমতো না জানেন অর্থাৎ কিছুটা জানেন আর কিছুটা জানেন না - তবে একে ' ভ্রম ' বলা হয় ।
প্রমাদ == যিনি উপদেশ দেবার সময় সর্তক থাকেন না ,;বেপরোয়া হয়ে কথা বলেন , শ্রোতা কোন শ্রেণীর , তারা কতটা বোঝে এই সমস্ত তিনি উপেক্ষা করেন - একে বলা হয় ' প্রমাদ ' ।
লিপ্সা = যে কোন ভাবে ( আমার ) পূজা হোক , সম্মান হোক , শ্রোতারা প্রচুর টাকা দিক , আমার স্বাথূ সিদ্ধ হোক , শ্রোতারা কোন প্রকারে অধীন হোক , সব পরিস্থিতি অনুকূল হোক , বক্তা যদি এই সব ইচ্ছা রাখেন , - তাকে বলা হয় ' লিপ্সা ' ।
করণাপাটাব === বক্তব্যের শৈলীতে কুশলতা নেই , বক্তা শ্রোতার ভাষা জানেন না , শ্রোতা কি ধরনের কথা বুঝতে পারবে অর্থাৎ কিভাবে বর্ণনা করলে শ্রোতারা বুঝতে পারবে তা জানে না , একে বলা হয় করণাপাটাব ।
এই চার দোষ বক্তার মধ্যে থাকলে তাঁর কথার শ্রোতার জ্ঞান উৎপন্ন হয় না । এই সকল দোষরহিত যে সকল শব্দ , তার দ্বারা শ্রোতার জ্ঞান উৎপন্ন হয় । শ্রোতাও যদি শ্রদ্ধা , বিশ্বাস , জিজ্ঞাসা , তৎপরতা , সংযতেন্দ্রিয়তা ইত্যাদিতে যুক্ত হয় এবং পরমাত্মাপ্রাপ্তি যদি তার উদ্দেশ্য হয় , তাহলে বক্তার কথায় তাঁর জ্ঞান হয় । এর তাৎপর্য এই যে , বক্তা অযোগ্য হলে শ্রোতার ওপর কোন প্রভাব পড়ে না এবং শ্রোতা অযোগ্য হলে তার ওপর বক্তার কোন প্রভাব পড়ে না । দুজনের যোগ্যতা থাকলে তাহলেই বক্তার কথার প্রভাব শ্রোতার ওপর পড়ে । কিন্তু ভগবানের নামে এমনই শক্তি যে , মানুষ যেভাবেই তাঁর নামজপ করুক না কেন তার তাতে মঙ্গলই হয় ।
শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে
সাঙ্কেতাং পরিহাস্যং বা স্তোডং হেলনমেব বা ।
বৈকুন্ঠনামগ্রহণশেষাঘহরং বিদুঃ ।। ( ৬\২\৯৪)
ভগবান নিজের নাম সম্বন্ধে বলেছেন , ' যে জীব শ্রদ্ধা বা অবহেলাতেও আমার নাম উচ্চারণ করে , তার নাম সর্বদা আমার অন্তরে থাকে ' ---
শ্রদ্ধয়া হেলয়া নাম রটন্তি মম জন্তবঃ ।
তেযাং নাম সদা পার্থ বর্ততে হৃদয়ে মম ।।
Courtesy by: Joy Shree Radha Madhav
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন