২৫ অক্টোবর ২০১৭

দয়াময় ভগবান

ভগবান মানবের মঙ্গলসাধ‌নে আর ভক্ত‌দের বি‌শেষভা‌বে দৃঢ় করবার জন্য তাঁ‌দের পরীক্ষা নি‌য়ে থা‌কেন । যদিও তি‌নি আমা‌দের অন্ত‌রের প্র‌তি‌টি অ‌ভিপ্রায়‌কে ভা‌লোভা‌বে জা‌নেন তবুও শি‌ক্ষক যেমন শিক্ষার্থী‌দের যোগ্যতা - অ‌যোগ্যতা জে‌নেও তা‌দের পরীক্ষ‌া করেন তেমনভা‌বেই তি‌নি সতত আমা‌দের পরীক্ষা নি‌য়ে থা‌কেন । শিক্ষক তো সাম‌গ্রিকভা‌বে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা জা‌নেন না তাই সেইখা‌নে পরীক্ষা নেওয়ার যু‌ক্তি আ‌ছে কিন্তু ভগবান তো অন্তর্যামী - সব কিছুই জা‌নেন , তাঁর কিছুই অজানা নয় ।

আমরা যা‌কে বিপদ - আপদ ব‌লি তা বস্তুত ভগবা‌নের দ্বারা বি‌হিত এবং তা উপ‌স্থিত হয় ক্রমাগত আমা‌দের শক্তসামর্থ্য আর উত্থান সু‌নি‌শ্চিত করবার জন্য । অ‌নিচ্ছা ও প‌রের ইচ্ছায় যে প‌রি‌স্থি‌তি উপ‌স্থিত হয় তা‌কে ভগবা‌নের বিধান ম‌নে ক‌রে প্রসন্ন থাকা উ‌চিত । এই কথা কেবল অ‌নিচ্ছা ও প‌রের ইচ্ছায় লাভ করা সুখ - দুঃখা‌দি ভো‌গেই সীমাবদ্ধ , নত‌ুন কর্মসম্ব‌ন্ধে নয় । নতুন কর্ম তো ভগবা‌নের আশ্রয় নি‌য়ে নিজ সা‌ত্ত্বিক ব‌ু‌দ্ধির দ্বারা তাঁর আ‌দেশ অনুসা‌রে সুচারুরূ‌পে সম্পন্ন করুন । সকল ক‌র্মেই এই ভাব থাকা প্র‌য়োজন ।অনুকূল - প্র‌তিকূল প‌রি‌স্থি‌তিকে যার রাগ - দ্বেষ , হর্ষ - শোক যতটা ক্ষীণ হ‌য়ে‌ছে সে আধ্যা‌ত্মিক প‌থে ততটাই অগ্রসর হ‌য়ে‌ছে । বিকার অ‌ধিক থাক‌লে অধঃপতনও তদনুরূপ হয় ।


বিকার দুই প্রকারের হয়ে থা‌কে ১ । মু‌ক্তি প্রদায়ক আর ২ । পতনকারক ।

মু‌ক্তি প্রদায়ক বিকার হল অ‌ন্যের দুঃখ দে‌খে দুঃখী হওয়া আর অপ‌রের সু‌খে সুখী হওয়া । এ‌টি বিকার হ‌লেও যে‌হেতু মু‌ক্তিপ্রদায়ক তাই তা গ্র‌হণ‌যোগ্য হয় । যে বিকার পতন সু‌নি‌শ্চিত ক‌রে - তা হল নিজ দুঃ‌খে দুঃখী আর নিজ সু‌খে অর্থাৎ সুখ প্রদায়ক বস্তু প্রা‌প্তি‌তে হ‌র্ষিত হওয়া । এই বিকার ত্যাজ্য । কিন্তু যে বিকার এই দুই থে‌কেও বড় বিকার তা অ‌তিশয় লজ্জাজনক তা হল অপরের দুঃখে সুখী হওয়া , প্রফুল্ল হওয়া আর অপর‌কে সুখী দে‌খে , উন্নত দে‌খে ঈর্ষা অনুভব করা । এ‌টি অ‌তিশয় সংকীর্ণত‌ার লক্ষণ ।

এ‌টি হল অাসু‌রিক স্বভাব । আর এর থে‌কে বড় অপরাধ হল , যে উপকার ক‌রে তারও অপকার করা । এইরূপ সংকীর্ণমনা ব্য‌ক্তির জন্য শা‌স্ত্রে কো‌নো শব্দই নেই ।

স‌র্বোত্তম কী ? যে অপকার ক‌রে তাও উপকার করা । এতেই নি‌জের কল্যাণ সু‌নি‌শ্চিত হয় । যি‌নি উত্তম ক্ষমাযুক্ত ব্য‌ক্তি তি‌নি কোন নি‌য়‌মের দি‌কে দৃ‌ষ্টিপাত ক‌রেন না । তাঁ‌দের তো ক্ষমা করা স্বভাব হ‌য়ে থা‌কে । তাঁরা তো স্বভা‌বেই সর্বভূ‌তে বি‌দ্বেষ বির‌হিত হ‌য়ে সক‌লের বন্ধু হ‌য়ে যান । তাঁ‌দের অন্তরে সক‌লের প্র‌তি করুণাভাব থা‌কে । সাধু ব্য‌ক্তি য‌দি শো‌নেন যে তাঁর অপকারকারী দণ্ড পা‌বে , তাহলে তি‌নি খুবই কষ্ট পান , তাঁর অশ্রুপাত‌ হ‌তে থা‌কে ।

এক মহানুভব ব্য‌ক্তি নৌকায় ব‌সে পারাপার হ‌চ্ছি‌লেন । সেই নৌকা‌তেই দুইজন অত্যাচারী দুষ্টও ব‌সে‌ছিল । অ‌হেতুক অপর‌কে কষ্ট দেওয়া তো দু‌ষ্টের স্বভাবই হ‌য়ে থা‌কে । সেই মহানুভব ব্য‌ক্তির সৌম্য , ঋজু ও শান্ত আকৃ‌তি তা‌দের ক্লেশ প্রদান কর‌তে লাগল । দুষ্ট দুইজন সং‌কেত ক‌রে সেই মহানুভব ব্য‌ক্তি‌কে নদী‌তে ফে‌লে দেওয়‌ার পরিকল্পনা করল । তারা আস্তে আ‌স্তে ক‌রে তাঁকে নৌকা থেকে ঠে‌লে জ‌লে ফে‌লে দি‌তে উদ্যত হল ।

সেই সম‌য়েই দৈববাণী হল - ' এই দুইজন অ‌তিশয় দুষ্ট , অত্যাচারী ও আপনা‌কে কষ্ট দি‌চ্ছে । এরা আপনা‌কে নদী‌তে ডু‌বি‌য়ে মে‌রে ফেল‌তে চায় । আপ‌নি অনু‌মতি দি‌লে এ‌দেরই নদী‌তে ডু‌বি‌য়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করি । ' দৈববাণী শ্রবণ ক‌রে মহানুভব ব্য‌ক্তি ক্রন্দন কর‌তে লাগ‌লেন আর বল‌তে লাগলেন - ' আ‌মি কী অপরাধী - যার জন্য এ‌দের ডু‌বি‌য়ে মে‌রে ফেল‌বার কথা শুন‌ছি । ' মহানুভবের করুণায় প‌রিপূর্ণ কথাগু‌লি শ্রবণ ক‌রে আবার দৈববার্তা হল - দণ্ড না দি‌য়ে কী কর‌লে ভা‌লো হয় ? তখন তি‌নি বল‌লেন - এঁরা আমার দর্শন ক‌রে‌ছেন , স্পর্শ ক‌রে‌ছেন আর আমার সঙ্গ লাভ ক‌রে‌ছেন । আ‌মি য‌দি ঈশ্ব‌রের কৃপাধন্য হই আর সাধু ব‌লে প‌রি‌চিত হই তাহ‌লে সাধুসঙ্গ লা‌ভে যেন এঁ‌দেরও সেই লাভ হয় আর এঁরাও প্রকৃত সাধুব্য‌ক্তি হ‌য়ে যান । '

সেই মহানুভব ব্য‌ক্তির ও দৈববাণীর বৃত্তান্ত শ্রবণ ক‌রে দুষ্ট ব্য‌ক্তি‌দের উপর খুবই অ‌তিশ্রয় প্রভ‌াব পড়ল । তারা মহানুভব ব্য‌ক্তির চরণযুগলে লু‌টি‌য়ে পড়ল আর তখন থে‌কেই সাধু ব্য‌ক্তি‌তে প‌রিণত হল ।

এই হল উচ্চ শ্রেণীর ব্যবহার । এ‌তে দয়া , ক্ষমা , অ‌হিংসা ও অ‌ক্রোধ সবই পূর্ণরূ‌পে বিদ্যমান । এই সকলই উচ্চভাবসম্পন্ন । দৈববাণী শ্রবণ ক‌রে মহানুভব ব্য‌ক্তি ক্রন্দন মুখর হ‌য়ে‌ছিলেন তা অবশ্যই বিকার ছিল কিন্তু সেই বিকার অপ‌রের হিতকাঙ্ক্ষায় ছিল তাই তা মু‌ক্তিদায়ক হয় । এ‌ই হল মহাপুরু‌ষের সিদ্ধান্ত , তাঁ‌দের অন্ত‌রের ব্যঞ্জনা । এই আচরণ‌কে যে কেউ বাস্তবে প‌রিণত কর‌তে পা‌রে । সক‌লের যা‌তে কল্যাণ হয় - এই ম‌নোভাব যেন সর্বদা থা‌কে । এইটুকু হ‌লেই হবে । এ‌কেই বলা হয় কর্ম‌যোগ ।

কর্ম‌যোগ তাহ‌লে কী ? যে কা‌র্যে স্বার্থ থাক‌বে না , কো‌নো ফলাকাঙ্ক্ষা থাক‌বে না আর যা অপ‌রের কল্যা‌ণে নি‌বে‌দিত থাক‌বে তাই তো কর্ম‌যোগ । এই কর্ম‌যো‌গের স্বপ্ল পাল‌নেই কল্যাণ সু‌নি‌শ্চিত । ঈশ্বর নিজ মু‌খে ব‌লে‌ছেন --

নেহা‌ভিক্রমনা‌শোহস্তি প্রত্যবা‌য়ো ন বিদ্য‌তে ।

স্বল্পমপ্যস্য ধর্মস্য ত্রায়‌তে মহ‌তো ভয়াৎ ।। ( ২ \ ৪০ ) ।।

' নিষ্কাম কর্ম‌যোগে আর‌ম্ভের বিফলতা হয় না অর্থাৎ বী‌জের বিনাশ হয় না আর বিপরীত ফলরূপ দোষ‌ও হয় না । উপরন্তু এই নিষ্কাম কর্ম‌যো‌গরূপ ধ‌র্মের অল্প সাধনাও জন্ম - মৃত্যুরূপ মহাভয় থে‌কে রক্ষা ক‌রে । '

অতএব এর অন্ত‌র্নি‌হিত ভাব এই সামান্য কর্মও নিঃস্বার্থভা‌বে সম্পাদন কর‌লে তা মু‌ক্তি প্রদায়ক হ‌য়ে থা‌কে । এবং যাঁর সম্পূর্ণ কর্ম নিঃস্বার্থভা‌বে সতত সম্প‌া‌দিত হয় তি‌নি তো মু‌ক্তিস্বরূপ হ‌য়ে থা‌কেন । তাঁর দর্শন , স্পর্শ ও বাণী‌তে অন্যরা প‌বিত্র হ‌য়ে যায় - মুক্ত হ‌য়ে যায় । তাই স্বেচ্ছায় যা কিছু কর্ম করা হয় তা যেন সাবধা‌নে করা হয় , স্বার্থত্যাগ ক‌রে করা হয় আর অপরের কল্যা‌ণে জন্য যেন করা হয় । সেই কর্মই করা উ‌চিত যা‌তে ঈশ্বর প্রসন্ন হন , আর সতত তা প্রসন্ন‌চি‌ত্তে এই ম‌নে করা যে , ঈশ্ব‌রের হস্ত মস্ত‌কের উপর সতত ধরা আছে । যেন তি‌নি সর্বদ‌া মাথার উপর হাত রে‌খে আমাদের আশীর্বাদ কর‌ছেন ।

এই পথই উকৃষ্ট পথ ঈশ্বর সাধনায় । নিজ বু‌দ্ধি অনুসা‌রে সেই কার্য সম্পাদনই যেন হতে থা‌কে যা‌তে ঈশ্বর প্রসন্ন হন । স্বেচ্ছায় তো ভগবানের প্রসন্নতা অনুসা‌রে ও তাঁর আ‌দেশ শি‌রোধার্য ক‌রে কার্য সম্পাদন করা আর অ‌নিচ্ছা ও অপ‌রের ইচ্ছায় সম্পা‌দিত কর্ম‌কে ঈশ্ব‌রের প্রে‌রিত মঙ্গলময় বিধান ম‌নে করা । অপ‌রের ইচ্ছায় সম্পা‌দিত ক‌র্মের বিষয় এই চিন্তা ধারণ করা ভা‌লো যে ঈশ্বরই এমন ক‌রি‌য়ে‌ছেন আর অ‌নিচ্ছায় সম্পা‌দিত কর্ম সম্ব‌ন্ধে ঈশ্বর স্বয়ংই তা ক‌রি‌য়ে‌ছেন - এরূপ ম‌নে করা স‌র্বোত্তম । এইরূপ ম‌নে ক‌রে সর্বদা প্রসন্ন‌চিত্ত থাকা উ‌চিত । এ‌কেই বলা হয় ভ‌ক্তি , শরণাগ‌তি ও কর্ম‌যোগ ।

যে কা‌র্যে ভগবা‌নের সম্মতি আ‌ছে তাই করা আর তা কেবল তাঁর জন্যই সম্পন্ন করা । সব কিছু ঈশ্ব‌রের ম‌নে ক‌রে তাঁ‌কে অর্পণ করা আর সকল কার্য সম্পাদনকা‌লে তাঁ‌কে ম‌নে রাখা প্র‌য়োজন । ঈশ্বর প্রদত্ত প্র‌তি‌টি প‌রি‌স্থি‌তি‌তে কর্ম সম্পাদনকা‌লে তাঁ‌কে স্মরণ ক‌রে ও স‌ন্তোষ অনুভব ক‌রে প্রসন্ন থাকা উ‌চিত । প্রশ্ন উঠ‌তে পা‌রে যে কী ভে‌বে প্রসন্ন থাকব ? প্রসন্ন থাকা সম্ভব ভগবা‌নের দয়ার কথা ম‌নে ক‌রে , যেমন দেখ ! ভগবা‌নের কী অসীম কৃপা আমার উপ‌রে ! সক‌লের উপ‌রে !

অসীম কৃপার কথা ম‌নে ক‌রে এত আনন্দ হওয়া দরকার যেন তা চি‌ত্তে উথ‌লে প‌ড়ে ! সতত আ‌নন্দে মুগ্ধ থাকা । প্র‌য়োজ‌নে বারে বা‌রে প্রসন্ন‌চি‌ত্ত হওয়া । আহা ! প্রভু কত দয়াময় । এ‌টি স‌র্বোৎকৃষ্ট সাধনা আর এইটাই ভ‌ক্তি আর এরই নাম শরণাগত হওয়া । ঈশ্ব‌রের কৃপা ,রু‌চি এবং তার স্বরূপ স্মরণ ক‌রে প্রসন্ন চিত্ত থাকা দরকার । সুখ - দুঃখ যাই আসুক , তা‌তেই তাঁর কৃপা দর্শন করা । নি‌জে যা কর‌বেন তাতে লক্ষ্য রাখ‌তে হয় যে এই কা‌র্যে ঈশ্ব‌রের অনু‌মোদন র‌য়ে‌ছে তো ?

ঈশ্বরের দয়া ও অ‌ভিরু‌চির প্র‌তি লক্ষ্য থাক‌লে তাঁর স্বরূ‌পের প্র‌তি স্বতই অন্ত‌রে বজায় থাক‌বে । যখন আপ‌নি এই ম‌নে কর‌বেন - ' কোন একজন মহাপুরুষ আমার উপর কত কৃপা ক‌রে‌ছেন তখন স্বতই তাঁর স্মৃ‌তি হ‌বে আর যখন আপ‌নি তাঁর ইচ্ছা অনুসা‌রে কাজ কর‌বেন তখনও তাঁর স্মৃ‌তি সতত বর্তমান থাক‌বেই । তদনুরূপভা‌বে ভগবা‌নের ক্ষে‌ত্রেও এ‌টি প্র‌যোজ্য ।অতএব ভগবা‌নের প্রসন্নতা লা‌ভেচ্ছু ব্য‌ক্তিগণ ভগবা‌নের দয়ার উপর নির্ভর ক‌রে থাক‌বেন আর তা প্রত্যক্ষ ক‌রে উত্তরোত্তর প্রসন্ন হ‌বেন । তাঁর প্রী‌তির জন্যই কার্য সম্পাদন করে যাওয়া উ‌চিত এবং সতত তাঁ‌কে স্মর‌ণে রাখা উ‌চিত ।

Courtesy by: Joy Shree Radha Madhav
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।