গীতা পাঠের সময় আমরা প্রায়ই অর্থ ও ব্যাখ্যার মধ্যে কিছু সাঙ্কেতিক চিহ্ন দেখতে পাই, কিন্ত আমরা অনেকে এসব সাঙ্কেতিক চিহ্ন না বুঝে এড়িয়ে যায়। বুঝতে চেষ্টা করি না এইসব সাঙ্কেতিক চিহ্ন দ্বারা মূলত কি বুঝানো হয়েছে। তাই গীতায় উল্লেখিত কিছু সাঙ্কেতিক চিহ্নের অর্থ তুলে ধরলাম।
১) ঋক্ - ঋগ্বেদ;
২) ঈশ - ঈশাবাস্যোপনিষৎ;
৩) কঠ - কঠোপনিষৎ;
৪) কেন - কেনোপনিষৎ;
৫) কৌষী - কৌষীতক্যুপনিষৎ;
৬) ছান্দোঃ - ছান্দোগ্যোপনিষৎ;
৬) তৈত্তি - তৈত্তিরীয় উপনিষৎ;
৭) মু বা মুন্ডক - মিন্ডকোপনিষৎ;
৮) মান্ডু - মান্ডুক্যোপনিষৎ;
৯) মৈত্র্য - মৈত্র্যুপনিষৎ;
১০) শ্বেত - শ্বেতাশ্বতরোপনিষৎ;
১১) ব্রঃ সূঃ বা বেঃ সূত্র - বেদান্ত দর্শন বা ব্রহ্মসূত্র;
১২) প্রশ্ন - প্রশ্নোপনিষৎ;
১৩) বৃঃ বা বৃহ - বৃহদারণ্যকোপনিষৎ;
১৪) সাঃ সূঃ - সাংখ্যসূত্র;
১৫) সাঃ কাঃ - সাংখ্যকারিকা;
১৬) যোঃ সূঃ বা যোগসূত্র - পাতঞ্জল যোগসূত্র;
১৭) যোঃ বাঃ - যোগবাশিষ্ঠ;
১৮) ভঃ রঃ সিঃ - ভক্তিরসামৃতসিন্ধু;
১৯) ভাঃ - শ্রীমদ্ভাগবত ( স্কন্ধ, অধ্যায়, শ্লোক) (ভাঃ ৪।২।১) অর্থাৎ শ্রীমদ্ভাগবতের চতুর্থ স্কন্ধ দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম শ্লোক।
২০) মভাঃ - মহাভারত (পর্ব প্রথম অক্ষর বা প্রথম দুই অক্ষর পর্বজ্ঞাপক; যথা - শাং = শান্তি পর্ব, বন = বন পর্ব,), অধ্যায়, শ্লোক;
২১) গী, গীঃ বা গীতা - প্রথম সংখ্যা অধ্যায়জ্ঞাপক, পরবর্তী সংখ্যা শ্লোকজ্ঞাপক;
২২) বিঃ পুঃ - বিষ্ণুপুরাণ;
২৩) বৃহঃ নাঃ পুঃ - বৃহন্নারদীয় পুরাণ ;
২৪) চৈঃ চঃ - শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত; খন্ড, অধ্যায়, শ্লোক;
২৫) (।।) - প্রত্যেকটা সংস্কৃত শ্লোকের শেষ লাইনের শেষে দুইটি দাঁড়ি (।।) চিহ্ন দেখা যায়, যার অর্থ কিংবা যা দ্বারা বুঝানো হয় উক্ত লাইনটি দুই বার পাঠ করতে হবে।
লেখকঃ বাপ্পী কুড়ি
১) ঋক্ - ঋগ্বেদ;
২) ঈশ - ঈশাবাস্যোপনিষৎ;
৩) কঠ - কঠোপনিষৎ;
৪) কেন - কেনোপনিষৎ;
৫) কৌষী - কৌষীতক্যুপনিষৎ;
৬) ছান্দোঃ - ছান্দোগ্যোপনিষৎ;
৬) তৈত্তি - তৈত্তিরীয় উপনিষৎ;
৭) মু বা মুন্ডক - মিন্ডকোপনিষৎ;
৮) মান্ডু - মান্ডুক্যোপনিষৎ;
৯) মৈত্র্য - মৈত্র্যুপনিষৎ;
১০) শ্বেত - শ্বেতাশ্বতরোপনিষৎ;
১১) ব্রঃ সূঃ বা বেঃ সূত্র - বেদান্ত দর্শন বা ব্রহ্মসূত্র;
১২) প্রশ্ন - প্রশ্নোপনিষৎ;
১৩) বৃঃ বা বৃহ - বৃহদারণ্যকোপনিষৎ;
১৪) সাঃ সূঃ - সাংখ্যসূত্র;
১৫) সাঃ কাঃ - সাংখ্যকারিকা;
১৬) যোঃ সূঃ বা যোগসূত্র - পাতঞ্জল যোগসূত্র;
১৭) যোঃ বাঃ - যোগবাশিষ্ঠ;
১৮) ভঃ রঃ সিঃ - ভক্তিরসামৃতসিন্ধু;
১৯) ভাঃ - শ্রীমদ্ভাগবত ( স্কন্ধ, অধ্যায়, শ্লোক) (ভাঃ ৪।২।১) অর্থাৎ শ্রীমদ্ভাগবতের চতুর্থ স্কন্ধ দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম শ্লোক।
২০) মভাঃ - মহাভারত (পর্ব প্রথম অক্ষর বা প্রথম দুই অক্ষর পর্বজ্ঞাপক; যথা - শাং = শান্তি পর্ব, বন = বন পর্ব,), অধ্যায়, শ্লোক;
২১) গী, গীঃ বা গীতা - প্রথম সংখ্যা অধ্যায়জ্ঞাপক, পরবর্তী সংখ্যা শ্লোকজ্ঞাপক;
২২) বিঃ পুঃ - বিষ্ণুপুরাণ;
২৩) বৃহঃ নাঃ পুঃ - বৃহন্নারদীয় পুরাণ ;
২৪) চৈঃ চঃ - শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত; খন্ড, অধ্যায়, শ্লোক;
২৫) (।।) - প্রত্যেকটা সংস্কৃত শ্লোকের শেষ লাইনের শেষে দুইটি দাঁড়ি (।।) চিহ্ন দেখা যায়, যার অর্থ কিংবা যা দ্বারা বুঝানো হয় উক্ত লাইনটি দুই বার পাঠ করতে হবে।
লেখকঃ বাপ্পী কুড়ি
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন