হিন্দুধর্ম অনুসারে যুগ চারটি। সত্য,ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি।
ত্রেতাযুগ- অসুররা বাস করত ভিন্ন দেশে।যেমনঃ রাবণ, বিভীষণ, মারীচ,সুবাহু।
দ্বাপরযুগ - অসুররা বাস করত নিজ বংশের মধ্যে। কিন্তু তাদের চেনা যেত। যেমনঃ দূর্যোধন, শিশুপাল, শকুনি।
কলিযুগ- অসুররা দেখতে সাধারণ মানুষের মত হবে। সাধারণ মানুষদের সাথে মিলেমিশে থাকবে। তাদের সহজে চেনা যাবে না। তবে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য দ্বারা তাদের চেনা যাবে। যেমনঃ হিন্দুধর্মের নিন্দা, যাগযজ্ঞ প্রভৃতি বন্ধ করারা চেষ্টা করবে, দেবালয় ধ্বংস করবে এবং সাধারণ মানুষকে অশাস্ত্রীয় তপস্যায় লিপ্ত হতে বাধ্য করবে। যেমনঃ..................
আশা করি বুঝে গেছ। কারা কলিযুগের অসুর! উদাহরণ দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
চতুর্যুগের সময়কাল
সত্যযুগ-১৭২৮০০০ বছর।
ত্রেতাযুগ-১২৯৬০০০ বছর।
দ্বাপরযুগ-৮৬৪০০০ বছর।
কলিযুগ-৪৩২০০০ বছর।
চতুর্যুগের মানুষের জীবনসীমা।
সত্যযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অযুত বৎসরকাল- লক্ষ বৎসরকাল। উদাহরণঃ বাল্মীকি মুনি।এমনকি এই যুগে অনেকেই অমরত্ব লাভ করেছেন।যেমনঃ দেবর্ষি নারদ, ৩৩ কোটি দেব-দেবী।
ত্রেতাযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অযুত বৎসরকাল- সহস্র বৎসরকাল। উদাহরণঃ বশিষ্ঠ মুনি, ঋষি বিশ্বামিত্র।
দ্বাপরযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু সহস্র বছর থেকে শতাধিক বছর। যেমনঃ কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস, গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম,গর্গাচার্য।
কলিযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অর্ধাশতাধিক থেকে শতাধিক। যেমনঃ শঙ্করাচার্য, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, সারদা দেবী।
চারযুগ মিলে এক চতুর্যুগ- ৪.৩২ মিলিয়ন বছর।
১০০০ চতুর্যুগ - এক "কল্প"- ব্রক্ষ্মার একদিন- ব্রক্ষ্মার একরাত-৪.৩২ বিলিয়ন বছর।
১০০ বছর হল ব্রক্ষ্মার আয়ু- আমাদের এই ব্রক্ষ্মাণ্ডের আয়ু-৩১১.০৪ ট্রিলিয়ন বছর।
আবার এক কল্প সময়ের মধ্যে ১৪ জন মনু আসেন। প্রথম মনুকে বলা হয় স্বায়ম্ভুব মনু। তাঁর স্ত্রী হলেন স্বররুপা( যিনি ব্রক্ষ্মাণ্ডের প্রথম নারী)।
★জয় শ্রীকৃষ্ণ।★
[যদি এই পোষ্ট পড়ে নিজ ধর্ম সম্বন্ধে অবগত হন তবে লেখকের প্রচেষ্টা স্বার্থক হবে।]
→ JoYa ←
আসুন এই চারযুগের ধর্ম- অধর্মের হিসাব দেখি।
সত্যযুগ - ৪ ভাগই ধর্মে পরিপূর্ণ।
ত্রেতাযুগ- ৩ ভাগ ধর্ম ও ১ ভাগ অধর্ম।
দ্বাপরযুগ - ২ ভাগ ধর্ম ও ২ ভাগ অধর্ম।
কলিযুগ - ত্রেতাযুগের সম্পূর্ণ বিপরীত। ৩ ভাগ অধর্ম ও ১ ভাগ ধর্ম।
আসুন জানি চারযুগে অসুরদের বসবাসের স্থান।
সত্যযুগ- অসুররা বাস করত ভিন্ন গ্রহে। যেমনঃ রাহু, কেতু।
সত্যযুগ - ৪ ভাগই ধর্মে পরিপূর্ণ।
ত্রেতাযুগ- ৩ ভাগ ধর্ম ও ১ ভাগ অধর্ম।
দ্বাপরযুগ - ২ ভাগ ধর্ম ও ২ ভাগ অধর্ম।
কলিযুগ - ত্রেতাযুগের সম্পূর্ণ বিপরীত। ৩ ভাগ অধর্ম ও ১ ভাগ ধর্ম।
আসুন জানি চারযুগে অসুরদের বসবাসের স্থান।
সত্যযুগ- অসুররা বাস করত ভিন্ন গ্রহে। যেমনঃ রাহু, কেতু।
ত্রেতাযুগ- অসুররা বাস করত ভিন্ন দেশে।যেমনঃ রাবণ, বিভীষণ, মারীচ,সুবাহু।
দ্বাপরযুগ - অসুররা বাস করত নিজ বংশের মধ্যে। কিন্তু তাদের চেনা যেত। যেমনঃ দূর্যোধন, শিশুপাল, শকুনি।
কলিযুগ- অসুররা দেখতে সাধারণ মানুষের মত হবে। সাধারণ মানুষদের সাথে মিলেমিশে থাকবে। তাদের সহজে চেনা যাবে না। তবে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য দ্বারা তাদের চেনা যাবে। যেমনঃ হিন্দুধর্মের নিন্দা, যাগযজ্ঞ প্রভৃতি বন্ধ করারা চেষ্টা করবে, দেবালয় ধ্বংস করবে এবং সাধারণ মানুষকে অশাস্ত্রীয় তপস্যায় লিপ্ত হতে বাধ্য করবে। যেমনঃ..................
আশা করি বুঝে গেছ। কারা কলিযুগের অসুর! উদাহরণ দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
চতুর্যুগের সময়কাল
সত্যযুগ-১৭২৮০০০ বছর।
ত্রেতাযুগ-১২৯৬০০০ বছর।
দ্বাপরযুগ-৮৬৪০০০ বছর।
কলিযুগ-৪৩২০০০ বছর।
চতুর্যুগের মানুষের জীবনসীমা।
সত্যযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অযুত বৎসরকাল- লক্ষ বৎসরকাল। উদাহরণঃ বাল্মীকি মুনি।এমনকি এই যুগে অনেকেই অমরত্ব লাভ করেছেন।যেমনঃ দেবর্ষি নারদ, ৩৩ কোটি দেব-দেবী।
ত্রেতাযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অযুত বৎসরকাল- সহস্র বৎসরকাল। উদাহরণঃ বশিষ্ঠ মুনি, ঋষি বিশ্বামিত্র।
দ্বাপরযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু সহস্র বছর থেকে শতাধিক বছর। যেমনঃ কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস, গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম,গর্গাচার্য।
কলিযুগ- এ যুগে মানুষের আয়ু অর্ধাশতাধিক থেকে শতাধিক। যেমনঃ শঙ্করাচার্য, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, সারদা দেবী।
চারযুগ মিলে এক চতুর্যুগ- ৪.৩২ মিলিয়ন বছর।
১০০০ চতুর্যুগ - এক "কল্প"- ব্রক্ষ্মার একদিন- ব্রক্ষ্মার একরাত-৪.৩২ বিলিয়ন বছর।
১০০ বছর হল ব্রক্ষ্মার আয়ু- আমাদের এই ব্রক্ষ্মাণ্ডের আয়ু-৩১১.০৪ ট্রিলিয়ন বছর।
আবার এক কল্প সময়ের মধ্যে ১৪ জন মনু আসেন। প্রথম মনুকে বলা হয় স্বায়ম্ভুব মনু। তাঁর স্ত্রী হলেন স্বররুপা( যিনি ব্রক্ষ্মাণ্ডের প্রথম নারী)।
★জয় শ্রীকৃষ্ণ।★
[যদি এই পোষ্ট পড়ে নিজ ধর্ম সম্বন্ধে অবগত হন তবে লেখকের প্রচেষ্টা স্বার্থক হবে।]
→ JoYa ←
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন