১.শ্রীমদ্ভগবদ গীতা কি?
উ.ভগবান শ্রীকৃষ্ণনের অমৃত বাণী বা গান।
২.সংস্কৃতি ভাষায় গীতার অর্থ কি?
উ: গান।
৩.শ্রীমদ্ভগবত গীতির রচিয়তা কে?
উ:মহর্ষি ব্যাস দেব।
৪.শ্রীকৃষ্ণ গীতার জ্ঞান প্রথম কাকে দিয়েছিল?
উ:সূর্য্য দেব বিবস্বানকে।৪/১
৫.কত বছর আগে সূর্য্য দেব এই জ্ঞান পেল?
উ:এখন থেকে ১২,০৪,০০,০০০ আগে।
৬.সূর্য্য দেব পরে এই জ্ঞান কাকে দিয়েছিল?
উ:মানব জতির জনক মনুকে।
৭.এখন থেকে কত বছর আগে মনু পেয়েছে?
উ:আজ থেকে ২০,০০,০০০ বছর আগে।
৮.মনু এই গীতার জ্ঞান কাকে দিেয়ছিল?
উ: ইক্ষাকুকে।
৯.পুনরায় ভগবান শীকৃষ্ণ ঐই গীতার জ্ঞান কাকে দিয়েছিল?
উ:পান্ডু পুত্র অর্জুনকে।
১০.কত বছর আগে অর্জুন এই জ্ঞান লাভ করে?
উ:এখন থেকে প্রায় ৫,২০০ বছর আগে।
১১.মহাভারতের কোন অংশে এই গীতার জ্ঞান আছে?
উ:মহাভারতের ভীষ্মপর্বের ২৫-৪২ অধ্যায়ের।
১২.গীতাকে শপ্তশতী বলা হয় কেন?
উ:গীতায় ৭০০ শ্লোক আছে তাই।
১৩.গীতায় কয়টি শ্লোক আছে?
উ:শ্লোক সংখ্যা ৭০০ টি।
১৪.গীতায় কয়টি অধ্যায় অাছে?
উ: অধ্যায় সংখ্যা ১৮ টি
১৫.গীতার কয়টি নাম রয়েছে?
উ:১৮টি ১.গঙ্গা ২.গীতা ৩.সাবিত্রী ৪.সীতা ৫.সত্যা ৬.পতিব্রতা ৭.ব্রহ্মবিদ্যা ৮.ব্রহ্মাবলী ৯.ত্রিসন্ধ্যা ১০.মুক্তিগেহিনী১১.অর্ধমাত্রা ১২.চিতানন্দা ১৩.ভবগ্নী ১৪.ভ্রান্তিনাশিনী ১৫.বেদত্রয়ী ১৬.পরানন্দা ১৭.তত্ত্বার্থ ১৮জ্ঞানমঞ্জুরী
১৬.গীতায় কে কয়টি শ্লোক বলেছিল?
উ:ধৃতরাষ্ট ১টি,সঞ্জয় ৪০টি,অর্জুন ৮৫টি,শ্রীকৃষ্ণ ৫৭৪.
১৭.গীতা কোন ছন্দে রচিত?
উ:অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত ,তবে কিছু শ্লোক ত্রিষ্টুপ ছন্দে রচিত।
১৮.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ শ্লোক সংখ্যা কত?
উ:অনুষ্টু শ্লোক সংখ্যা ৬৪৫টি,ত্রিষ্টুপশ্লোক সংখ্যা ৫৫টি।
১৯.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ ছন্দ কত অক্ষর বিশিষ্ট?
উ:অনুষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৩২ অক্ষর বিশিষ্ট,ত্রিষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৪৪ অক্ষর বিশিষ্ট
২০.গীতায় অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণের কয়টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে?
উ:অার্জুনের ২০টি নাম ও শকৃষ্ণের ৩৩টি নাম।
২১.গীতার ১-৬ অধ্যায়কে কি বলে?
উ:কর্ম ষটক
২২.গীতার ৭-১২ অধ্যায়বে কি বলে?
উ:ভক্তি ষটক।
২৩.গীতার ১৩-১৮ অধ্যায়কে কি বলে?
উ: জ্ঞান ষটক।
২৪.শ্রীকৃষ্ণ এই গীতার জ্ঞান কত দিন দিয়েছিল?
উ:যুদ্ধের মাঝখানে ১৮ দিনে।
২৫.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে এই জ্ঞান কত মিনিটে প্রদান করেছিল?
উ: মাত্র ৪০ মিনিটে।
২৬.কোন গ্রন্থকে পঞ্চম বেদ বলা হয়?
উ:শ্রীমদ্ভগবদ গীতা।
২৭.কোন অধ্যায়কে গীতার সারসংক্ষেপ বলা হয়?
উ:২য় অধ্যায়কে।
২৮.কোন গ্রন্থকে সকল ধর্মীয় গ্রন্থের সার সংক্ষেপ বলা হয়?
উ:গীতা।
২৯.মানুষের সকল পাপ কিভাবে নষ্ট হয়?
উ:গীতা পড়ে ও গীতার জ্ঞান কাজে লাগিয়ে।
৩০.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কিভাবে পূজা করতে বলেছেন?
উ:ভক্তি সহকারে পত্র,পুষ্প,ফল,জল অর্পনের মাধ্যমে।৯/২৬
৩১.অর্জুন কখন বুঝতে পারলেন শ্রীকৃষ্ণ ভগবান বা পরমেশ্বর ?
উ: ১১অধ্যায়ের বিশ্বরুপ-দর্শনযোগের মাধ্যমে।
৩২.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছে?
উ: ১২অধ্যায়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সাকার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছেন।
লেখার মাধ্যমে যদি কোন ভূল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
হরে কৃষ্ণ।
সংগৃহীতঃ
উ.ভগবান শ্রীকৃষ্ণনের অমৃত বাণী বা গান।
২.সংস্কৃতি ভাষায় গীতার অর্থ কি?
উ: গান।
৩.শ্রীমদ্ভগবত গীতির রচিয়তা কে?
উ:মহর্ষি ব্যাস দেব।
৪.শ্রীকৃষ্ণ গীতার জ্ঞান প্রথম কাকে দিয়েছিল?
উ:সূর্য্য দেব বিবস্বানকে।৪/১
৫.কত বছর আগে সূর্য্য দেব এই জ্ঞান পেল?
উ:এখন থেকে ১২,০৪,০০,০০০ আগে।
৬.সূর্য্য দেব পরে এই জ্ঞান কাকে দিয়েছিল?
উ:মানব জতির জনক মনুকে।
৭.এখন থেকে কত বছর আগে মনু পেয়েছে?
উ:আজ থেকে ২০,০০,০০০ বছর আগে।
৮.মনু এই গীতার জ্ঞান কাকে দিেয়ছিল?
উ: ইক্ষাকুকে।
৯.পুনরায় ভগবান শীকৃষ্ণ ঐই গীতার জ্ঞান কাকে দিয়েছিল?
উ:পান্ডু পুত্র অর্জুনকে।
১০.কত বছর আগে অর্জুন এই জ্ঞান লাভ করে?
উ:এখন থেকে প্রায় ৫,২০০ বছর আগে।
১১.মহাভারতের কোন অংশে এই গীতার জ্ঞান আছে?
উ:মহাভারতের ভীষ্মপর্বের ২৫-৪২ অধ্যায়ের।
১২.গীতাকে শপ্তশতী বলা হয় কেন?
উ:গীতায় ৭০০ শ্লোক আছে তাই।
১৩.গীতায় কয়টি শ্লোক আছে?
উ:শ্লোক সংখ্যা ৭০০ টি।
১৪.গীতায় কয়টি অধ্যায় অাছে?
উ: অধ্যায় সংখ্যা ১৮ টি
১৫.গীতার কয়টি নাম রয়েছে?
উ:১৮টি ১.গঙ্গা ২.গীতা ৩.সাবিত্রী ৪.সীতা ৫.সত্যা ৬.পতিব্রতা ৭.ব্রহ্মবিদ্যা ৮.ব্রহ্মাবলী ৯.ত্রিসন্ধ্যা ১০.মুক্তিগেহিনী১১.অর্ধমাত্রা ১২.চিতানন্দা ১৩.ভবগ্নী ১৪.ভ্রান্তিনাশিনী ১৫.বেদত্রয়ী ১৬.পরানন্দা ১৭.তত্ত্বার্থ ১৮জ্ঞানমঞ্জুরী
১৬.গীতায় কে কয়টি শ্লোক বলেছিল?
উ:ধৃতরাষ্ট ১টি,সঞ্জয় ৪০টি,অর্জুন ৮৫টি,শ্রীকৃষ্ণ ৫৭৪.
১৭.গীতা কোন ছন্দে রচিত?
উ:অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত ,তবে কিছু শ্লোক ত্রিষ্টুপ ছন্দে রচিত।
১৮.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ শ্লোক সংখ্যা কত?
উ:অনুষ্টু শ্লোক সংখ্যা ৬৪৫টি,ত্রিষ্টুপশ্লোক সংখ্যা ৫৫টি।
১৯.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ ছন্দ কত অক্ষর বিশিষ্ট?
উ:অনুষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৩২ অক্ষর বিশিষ্ট,ত্রিষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৪৪ অক্ষর বিশিষ্ট
২০.গীতায় অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণের কয়টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে?
উ:অার্জুনের ২০টি নাম ও শকৃষ্ণের ৩৩টি নাম।
২১.গীতার ১-৬ অধ্যায়কে কি বলে?
উ:কর্ম ষটক
২২.গীতার ৭-১২ অধ্যায়বে কি বলে?
উ:ভক্তি ষটক।
২৩.গীতার ১৩-১৮ অধ্যায়কে কি বলে?
উ: জ্ঞান ষটক।
২৪.শ্রীকৃষ্ণ এই গীতার জ্ঞান কত দিন দিয়েছিল?
উ:যুদ্ধের মাঝখানে ১৮ দিনে।
২৫.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে এই জ্ঞান কত মিনিটে প্রদান করেছিল?
উ: মাত্র ৪০ মিনিটে।
২৬.কোন গ্রন্থকে পঞ্চম বেদ বলা হয়?
উ:শ্রীমদ্ভগবদ গীতা।
২৭.কোন অধ্যায়কে গীতার সারসংক্ষেপ বলা হয়?
উ:২য় অধ্যায়কে।
২৮.কোন গ্রন্থকে সকল ধর্মীয় গ্রন্থের সার সংক্ষেপ বলা হয়?
উ:গীতা।
২৯.মানুষের সকল পাপ কিভাবে নষ্ট হয়?
উ:গীতা পড়ে ও গীতার জ্ঞান কাজে লাগিয়ে।
৩০.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কিভাবে পূজা করতে বলেছেন?
উ:ভক্তি সহকারে পত্র,পুষ্প,ফল,জল অর্পনের মাধ্যমে।৯/২৬
৩১.অর্জুন কখন বুঝতে পারলেন শ্রীকৃষ্ণ ভগবান বা পরমেশ্বর ?
উ: ১১অধ্যায়ের বিশ্বরুপ-দর্শনযোগের মাধ্যমে।
৩২.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছে?
উ: ১২অধ্যায়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সাকার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছেন।
লেখার মাধ্যমে যদি কোন ভূল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
হরে কৃষ্ণ।
সংগৃহীতঃ
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন