পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। যা মানুষের মনে
কৌতুহল তৈরি করে।
চার ধামের মধ্যে পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির অবশ্যই অন্যতম। সারাবছর ধরেই দেশে বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ ভক্তরা জগন্নাথ দেশের দর্শনের জন্য পুরীর এই মন্দিরে এসে ভিড় জমান। এই ঐতিহাসিক জগন্নাথ মন্দির ১০৭৮ সালে তৈরি হয়। ১১৭৪ সালে তা মেরামতের পর আজকের জগন্নাথ মন্দিরর রূপ ধারণ করে।
তাই আজ আপনাদের বলব পুরীর শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের বিস্ময়কর ও অলৌকিক রহস্য।
১. পুরীর মন্দিরের মাথায় যে পতাকাটি ওড়ে সেটি প্রতিদিন বদলানো হয়, আর এটি বদলানোর জন্য একটি ১২বছরের ছেলে লাগে যে এই পতাকাটি প্রতিদিন বদলায় |
২. এই মন্দিরের কোনো ছায়া পরে না।
৩. মন্দিরের চূড়ার পতাকা বায়ুর উল্টো দিকে ওড়ে।
৪. মন্দিরের ওপর দিয়ে কোনো বিমান,পাখি উড়ে যেতে পারে না।
৫. মন্দিরের সিংহ দ্বারে সমূদ্রের ঢেউয়ের শব্দ শোনা যায়।
৬. মহাপ্রসাদ রান্না হয় বিশালাকৃতির সাতটি মাটির পাত্রে একটির উপর আরেকটি একই সাথে।। কিন্তু, অলৌকিকভাবে উপরের পাত্রের রান্না শেষ হয় সবার আগে।
৭. ভক্ত সংখ্যা কম বেশি হলেও প্রসাদের কম বেশি হয় না। আজ পর্যন্ত কেউ প্রসাদ না পেয়ে ফিরে আসেনি।
৮. যে সময় মন্দিরে নিরবতা পালন করা হয়, তখন কোন পশু পাখি এমনকি টিকটিকিও শব্দ করে ডাকে না।
৯. জগন্নাথ দেবের একটা হাঁড়ির ভোগ যদি আপনারা সপরিবারে খান তবুও এইভোগ শেষ করতে পারবেননা সে যতই ছোটো ভোগের হাঁড়ি হোকনা কেনো।
১০. মন্দিরের রান্নাঘরের ভিতর দিয়ে গঙ্গানদী প্রবাহমান,যা বাইরে থেকে দেখা যায় না।
Collected from: জানা-অজানা
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন