২৯ ডিসেম্বর ২০১৭

শিক্ষাবিদ ও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রবিশারদ, সাধনা ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যোগেশচন্দ্র ঘোষ



''খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি
আমার দেশের মাটি''

মানুষকে রোগ থেকে স্বল্প মূল্যে মুক্তি দিতে এক রসায়নবিদ ও পাশ্চাত্যে বিদ্যাপ্রাপ্ত চিকিৎসক দেশীয় গাছপালা থেকে ওষুধ তৈরির কাজে আত্মনিয়োজিত হন । নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে তিনি ১৯১৪ সালে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গেন্ডারিয়ায় ৭১ দীননাথ সেন রোডে বিশাল এলাকা নিয়ে গড়ে তোলেন ‘সাধনা ঔষধালয়’। শত বছরের ঐতিহ্যস্নাত প্রতিষ্ঠান সাধনা ঔষধালয় উপমহাদেশের আধুনিক আয়ুর্বেদ ঔষধালয়ের অন্যতম পথিকৃৎ এক প্রতিষ্ঠান, এর শেকড় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গেন্ডারিয়ায় হলেও তা একসময় ডানা মেলেছিল চীনসহ ইউরোপ-আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে। বিপুল সাফল্যের কারনে এক সময় চীন ও উত্তর আমেরিকায় সাধনা ঔষধালয়ের শাখা বা এজেন্সী ছিল ।

ভারতবর্ষে আয়ুর্বেদের ইতিহাস ৫ হাজার বছরের পুরনো হলেও এ শাস্ত্রের প্রথম লিখিত বই ‘চরক সংহিতা’। বইটির রচয়িতা চরকের জন্ম ৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। সংস্কৃতে লিখিত বইটি অনূদিত হয়েছে ল্যাটিন, আরবি, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায়। আজ থেকে হাজার বছর আগে যখন আজকের পাশ্চাত্যে হাসপাতালের ধারণা ছিল না, তখন এখানে আয়ুর্বেদের বেশ কয়েকটি আরোগ্যশালার উল্লেখ পাওয়া যায়। এতে স্পষ্ট হয়, আয়ুর্বেদ সাধারণ মানুষের চিকিৎসা হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত ছিল। তারপর হাজার বছরের পথপরিক্রমায় আয়ুর্বেদের জনপ্রিয়তা যখন ক্ষীণ হয়ে এসেছিল, তখন একে পুনরুজ্জীবন করতে নেমেছিলেন পাশ্চাত্য প্রবর্তিত শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রী যোগেশচন্দ্র ঘোষ।

শিক্ষাবিদ ও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রবিশারদ, সাধনা ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ১৮৮৭ সালে মাদারীপুর গোঁসাইরহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯০২ সালে ঢাকা জুবিলী স্কুল থেকে এন্ট্রান্স, ১৯০৪ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে এফএ, ১৯০৬ সালে কুচবিহার কলেজ থেকে বিএ এবং ১৯০৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নশাস্ত্রে এমএ পাস করেন।

স্কুল ও কলেজ জীবনে তিনি স্বদেশীকতা ও জাতীয়তাবাদের প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েন। বিভিন্ন বিপ্লবী কর্মকান্ডের খোঁজখবর রাখতেন তিনি। তাঁর বন্ধুদের অনেকেই তখন বিপ্লবী দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু তিনি সরাসরি এসবের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে পড়ার সময়ে সেখানে শিক্ষক হিসেবে পান প্রখ্যাত বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়কে। প্রফুল্লচন্দ্র রায়ই তাঁকে দেশজ সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের জ্ঞানকে কাজে লাগানোর জন্য ব্যাপক উৎসাহিত করেন।

১৯০৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করার পর উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য ইংল্যান্ড চলে যান। পড়াশোনা শেষ করে ভালো চাকরি-বাকরি নিয়ে বেশ স্বচ্ছন্দেই জীবন অতিবাহিত করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা না করে দেশে ফিরে আসেন।

১৯০৮ সালে দেশে ফিরেই যোগেশচন্দ্র ঘোষ যোগ দেন ভাগলপুর কলেজে। সেখানে একটানা চার বছর রসায়নশাস্ত্রের অধ্যাপক হিসেবে গৌরবের সঙ্গে কাজ করেন। পরে চলে আসেন ঢাকার জগন্নাথ কলেজে। ১৯১২ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় ৪০ বছর তিনি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা করেন। সেখানে তিনি দীর্ঘ কয়েক বছর অধ্যক্ষের দায়িত্বও পালন করেন। জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি তাঁর চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাজকেও একই গতিতে এগিয়ে নিয়ে যান।

১৯১৪ সালে নিজের প্রতিষ্ঠিত সাধনা ঔষধলায় পরিচালনার কাজে তার নিরলস গবেষণা এ দেশে আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতি ও আয়ুর্বেদ ওষুধ প্রস্তুত প্রণালিকে আধুনিক মানে উন্নীত করেছিল । তিনি আয়ুর্বেদ শাস্ত্র সম্পর্কিত বহু গ্রন্থ রচনা করেন। তার গ্রন্থাবলীর মধ্যে ‘অগ্নিমান্দ্য ও কোষ্ঠবদ্ধ’, ‘আরোগ্যের পথ’, ‘গ্রহ-চিকিৎসা’, ‘চর্ম ও সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি’, ‘চক্ষু-কর্ণ-নাসিকা ও মুখরোগ চিকিৎসা’, ‘আমরা কোন পথে’, ‘আয়ুর্বেদ ইতিহাস Whither Bound Are We I Home Treatment ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। যোগেশচন্দ্র ঘোষ ১৯১১ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত লন্ডন কেমিক্যাল সোসাইটির ফেলো এবং যুক্তরাষ্ট্রের কেমিক্যাল সোসাইটির সদস্য ছিলেন।

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হলে এদেশের বহু হিন্দু পরিবার ঘরবাড়ি, সহায়-সম্পদ ফেলে দেশ ত্যাগ করে ভারত চলে যায়; অনেক মুসলিম পরিবার বাংলাদেশে চলে আসে, কিন্তু যোগেশচন্দ্র ঘোষ তা করেননি। তিনি দেশের মায়ায় বাঁধা পড়ে এখানেই থেকে যান। বারবার তাঁর জীবনে নানা দুঃসময় এসেছে, তবু কেউ তাঁকে নিজ দেশ ত্যাগে বাধ্য করতে পারেনি। ১৯৬৪ সালে যখন হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গার শহর হিসেবে ঢাকার কুখ্যাতি ছড়িয়েছে, তখনও নির্দ্বিধায় সব সঙ্কট মোকাবিলা করেছেন তিনি।

সাংবাদিকদের কাছে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আসিফ সিরাজ নামে এক ভদ্রলোক জানিয়েছিলেন, ''সেই দুর্যোগকালে আমরা তাঁর কাছে ছুটে যাই তাঁর সাহায্যের আশায়। তিনি আমাদের বিমুখ করেননি। তাঁর সাধনা ঔষধালয়ের বিরাট লৌহকপাট খুলে দেন। গেন্ডারিয়া, দনিয়া ও শনিরআখড়ার ভীতসন্ত্রস্ত হিন্দু পরিবার তাঁর কারখানায় নিশ্চিন্তে আশ্রয় পায়, বেঁচে যায়।

দারোয়ানরা বন্দুক হাতে পাহাড়া দিতেন, আর আমরা ছেলেরা রাস্তায় লাঠি-হকিস্টিক নিয়ে এবং কারখানার ভেতরে হামলা হলে তিনি দারোয়ানদের গুলি চালানোর হুকুম দেয়ায় রায়টকারীরা হামলা করার সাহস পায়নি। এখন ভাবি, কারখানার নিরাপত্তা, লুটপাটের কথা ভেবে তিনি তো আমাদের ফিরিয়েও দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি, আর এখানেই তাঁর মহানুভবতা, মানবতাবোধ। তিনি মানুষকে ভালোবাসতেন। এমন মানুষকেও মরে যেতে হয় হায়েনাদের হাতে। গেন্ডারিয়ার এমন কোনো সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্রীড়া সংগঠন নেই, যারা তাঁর কাছ থেকে কমবেশি আর্থিক সহযোগিতা পায়নি।’'

পঁচিশে মার্চ ১৯৭১। পুরনো ঢাকার সূত্রাপুর এলাকার অনেকেই এরই মধ্যে শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। পুরো এলাকায় বাড়ি আর কারখানা মিলিয়ে চৌহদ্দিতে কেবল যোগেশচন্দ্র ঘোষ থেকে গেলেন। বিরাট এলাকাজুড়ে তাঁর একমাত্র সাধনাস্থল সাধনা ঔষধালয় কারখানা। এখানেই তিনি কাটিয়েছেন জীবনের অধিকাংশ সময়, করেছেন গবেষণা। এখানকার একেকটা ইটে আছে তাঁর মমতার ছোঁয়া! নিঃসঙ্গ জীবনের একমাত্র সাথীরা কারখানার শ্রমিকরা।

সবাই যখন কাজ সেরে ফিরে যেত তখন কেবল থাকতেন সুরুজ মিয়া এবং রামপাল। সুরুজ মিয়া এবং রামপাল কারখানার দারোয়ান। তাঁরা দীর্ঘ ১৭ বছর যোগেশচন্দ্রের সঙ্গে কাটিয়েছে। ২৫ শে মার্চের পর সবাই যখন একে একে চলে গেল, গেলেন না কেবল এই ২ জন ! ২৫ শে মার্চের পরের ঘটনা। ৩ এপ্রিল গভীর রাত। একটি মিলিটারী জীপ এসে থামলো। ৫/৬ জন পাকিস্তানী সৈনিক জীপ থেকে নামলো। একে একে গেটের তালা ভেঙ্গে ফেললো তারা। কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়লো।

পাহারাদার সুরুজ মিয়ার হাতের বন্দুকও গর্জে উঠেছিল । সেনাদের দিকে তাক করে তিনিও গুলি ছোড়া শুরু করলেন। শুরু হলো অসম যুদ্ধ। সামান্য অস্ত্র, সামান্যতম অস্ত্রচালনায় পারদর্শী একজন সাধারণ বাঙ্গালী সুরুজ মিয়া পাহারাদারের কাছে হার মানলো পাকিস্তানী সৈন্যরা। রাতের আধারে পাক সেনারা একপ্রকার পালিয়ে গেল। সুরুজ মিয়া যোগেশ চন্দ্রকে বললেন সেখান পালিয়ে যেতে। যোগেশ বাবুর এক কথা, মরতে হয় দেশের মাটিতে মরব। আমার সন্তানসম এই সব ছেড়ে আমি কোথায় যাবো ?

পাকিস্তানী আর্মি আবারও ফিরে এলো, বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র এবং লোকবল নিয়ে। পাক সেনারা নীচে সবাইকে লাইন করে দাঁড় করালো। পরে যোগেশচন্দ্র ঘোষকে উপরে নিয়ে গেল, পাকিস্তানী সেনারা তাঁকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মেরে, বুলেটের গুলিতে তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করে । তাদের উল্লাসধ্বনি নীচে পর্যন্ত ভেসে আসছিল, নীচের লোকজন সুযোগ বুঝে পালিয়ে প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন। জানা যায়, পাকিস্তানি আর্মিরা শুধু তাঁকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, লুটে নিয়ে গিয়েছিল যোগেশ চন্দ্র ঘোষের অর্জিত অনেক অর্থ-সম্পদ। সেদিন ছিল ৪ এপ্রিল। তখন যোগেনচন্দ্র ঘোষের বয়স ৮৪ বছর ।

অধ্যক্ষ যোগেশচন্দ্র ঘোষ ছিলেন সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ পরিবারের সদস্যের মতোই আপন করে নিতেন। শেষের দিকে খুব বেশি একটা বাইরে বেরোতেন না, শুধু নিজের পড়াশোনা আর গবেষণা নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন, সকাল-বিকাল ঘরের সামনের খোলা ছাদে পায়চারি করতেন। প্রতিদিন ঘণ্টাখানেকের জন্য নিচে নেমে আসতেন; রোগী দেখতেন; ব্যবস্থাপত্র দিতেন। এছাড়া অফিস ও কারখানার কাজকর্ম তদারকি করতেন এবং ‘সাধনার বাঁদর’ বলে খ্যাত কুঠুরি মৃগয়াদের খাদ্য খাওয়াতেন। এই ছিল তাঁর দৈনন্দিন রুটিন।

অধ্যক্ষ ডা. যোগেশচন্দ্র ঘোষ নিজের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেশজ মানুষের সংযোগের কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ‘'ব্যক্তিগত কল্যাণের ঊর্ধ্বে উঠিয়া দেশের বৃহত্তম কল্যাণ কামনায় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করিলে সেই প্রতিষ্ঠান দেশেরও প্রিয় হয়। সিংহ যখন জাগে, তখন তাহার স্বপ্ন, তন্দ্রা এবং নিদ্রা যায় না, তাহার সিংহত্ব জাগে। জাতি যখন জাগে, তখন সকল দিক দিয়াই জাগে। একার চেষ্টাতে জাগে না, সকলের চেষ্টাতেই জাগে। সর্বপ্রকার পরিপুষ্টি লইয়া দেশ উন্নতির পথে অগ্রসর হউক, এই কামনা প্রতিদিনের কামনা। সুতরাং জনসাধারণ সাধনা ঔষধালয়কে তাঁহাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান বলিয়া গণ্য করিবেন না কেন ?'’

(C) Ashish Roy
Share:

Total Pageviews

বিভাগ সমুহ

অন্যান্য (91) অবতারবাদ (7) অর্জুন (4) আদ্যশক্তি (68) আর্য (1) ইতিহাস (30) উপনিষদ (5) ঋগ্বেদ সংহিতা (10) একাদশী (10) একেশ্বরবাদ (1) কল্কি অবতার (3) কৃষ্ণভক্তগণ (11) ক্ষয়িষ্ণু হিন্দু (21) ক্ষুদিরাম (1) গায়ত্রী মন্ত্র (2) গীতার বানী (14) গুরু তত্ত্ব (6) গোমাতা (1) গোহত্যা (1) চাণক্য নীতি (3) জগন্নাথ (23) জয় শ্রী রাম (7) জানা-অজানা (7) জীবন দর্শন (68) জীবনাচরন (56) জ্ঞ (1) জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র (4) তন্ত্রসাধনা (2) তীর্থস্থান (18) দেব দেবী (60) নারী (8) নিজেকে জানার জন্য সনাতন ধর্ম চর্চাক্ষেত্র (9) নীতিশিক্ষা (14) পরমেশ্বর ভগবান (25) পূজা পার্বন (43) পৌরানিক কাহিনী (8) প্রশ্নোত্তর (39) প্রাচীন শহর (19) বর্ন ভেদ (14) বাবা লোকনাথ (1) বিজ্ঞান ও সনাতন ধর্ম (39) বিভিন্ন দেশে সনাতন ধর্ম (11) বেদ (35) বেদের বানী (14) বৈদিক দর্শন (3) ভক্ত (4) ভক্তিবাদ (43) ভাগবত (14) ভোলানাথ (6) মনুসংহিতা (1) মন্দির (38) মহাদেব (7) মহাভারত (39) মূর্তি পুজা (5) যোগসাধনা (3) যোগাসন (3) যৌক্তিক ব্যাখ্যা (26) রহস্য ও সনাতন (1) রাধা রানি (8) রামকৃষ্ণ দেবের বানী (7) রামায়ন (14) রামায়ন কথা (211) লাভ জিহাদ (2) শঙ্করাচার্য (3) শিব (36) শিব লিঙ্গ (15) শ্রীকৃষ্ণ (67) শ্রীকৃষ্ণ চরিত (42) শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু (9) শ্রীমদ্ভগবদগীতা (40) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (4) শ্রীমদ্ভাগব‌ত (1) সংস্কৃত ভাষা (4) সনাতন ধর্ম (13) সনাতন ধর্মের হাজারো প্রশ্নের উত্তর (3) সফটওয়্যার (1) সাধু - মনীষীবৃন্দ (2) সামবেদ সংহিতা (9) সাম্প্রতিক খবর (21) সৃষ্টি তত্ত্ব (15) স্বামী বিবেকানন্দ (37) স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (14) স্মরনীয় যারা (67) হরিরাম কীর্ত্তন (6) হিন্দু নির্যাতনের চিত্র (23) হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র ও অন্যান্য অর্থের পরিচিতি (8) হিন্দুত্ববাদ. (83) shiv (4) shiv lingo (4)

আর্টিকেল সমুহ

অনুসরণকারী

" সনাতন সন্দেশ " ফেসবুক পেজ সম্পর্কে কিছু কথা

  • “সনাতন সন্দেশ-sanatan swandesh" এমন একটি পেজ যা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন শাখা ও সনাতন সংস্কৃতিকে সঠিকভাবে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে গঠন করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানা, পাশাপাশি অন্য ধর্মকেও সম্মান দেওয়া। আমাদের লক্ষ্য সনাতন ধর্মের বর্তমান প্রজন্মের মাঝে সনাতনের চেতনা ও নেতৃত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা কুসংষ্কারমুক্ত একটি বৈদিক সনাতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের এ পথচলায় আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য । এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সনাতন ধর্মের যে কেউ লাইক দিয়ে এর সদস্য হতে পারে।