দ্বারকাধীশ মন্দির, দ্বারকা, গুজরাট
দ্বারকাধীশ অর্থ দ্বারকার অধীশ্বর, এ নামেই এ মন্দিরে পুজিত হন শ্রীকৃষ্ণ যেটি ভারতের গুজরাটের দ্বারকায় গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত। ধারনা করে হয় এ মন্দির শ্রীকৃষ্ণের রাজত্ব দ্বারকা নগরী পত্তনের পরে নির্মাণ করা হয়। দ্বারকা নগরীর মূল অংশ কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। এ মন্দিরটি ২৫০০ বছরের পুরন, যদিও আদি মন্দিরটি আর নেই। মন্দিরটি ৭২ টি পিলারের উপর সন্নিবেশিত এবং ৫ তলা। এ মন্দিরের ধর্মীয় রীতিনীতি স্বয়ং শ্রীবল্লভাচারজ ও শ্রী ভিতেলেশান্তজি তৈরি করে দিয়ে গেছেন।
.
বর্তমান মন্দিরটি ১৬ শতকে তৈরি। বলা হয়ে থেকে আদি মন্দিরটি নির্মাণ করতে বলেন শ্রীকৃষ্ণের প্রপৌত্র বজ্রনাভ এবং যার নাম ছিল হরিগৃহ।বলা হয়ে থাকে বিশ্বকর্মা এ মন্দির নির্মাণ করেন। এ মন্দিরটি চার ধামের এক ধাম। আদিশংকরাচারজ এ মন্দিরটি দর্শন করেন, এজন্য এমন্দিরে একটি স্মারক স্থাপন করা হয়েছে। এ মন্দিরটি ১০৮ দিব্যদেশম এর একটি।
মন্দিরের দক্ষিন প্রবেশ পথকে বলা হয় স্বর্গ দ্বার, যা ৫৬ টি সিঁড়ির মাধ্যমে গোমতী নদীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। আর উত্তর দিকের প্রবেশ পথকে বলা হয় মোক্ষ দ্বার। মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের চতুর্ভুজ মূর্তি স্থাপিত যার চার হাতে শঙ্খ,চক্র, গদা ও পদ্ম। মূরতিটি কাল কোষ্ঠী পাথরে তৈরি। এ মূর্তিটি প্রায় এক বছর লুকিয়ে রাখা ছিল কারন মুসলিম শাসকরা মাঝে মাঝে এখানে হামলা করত। ১৬ শতকে মন্দিরটির পুননিরমান শেসে আবার মূর্তিটি স্থাপন করা হয়। বর্তমানে এ মন্দিরটি ইউনেস্কো কত্রিক ওয়ার্ল্ড হেরিতেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত।
দ্বারকাধীশ অর্থ দ্বারকার অধীশ্বর, এ নামেই এ মন্দিরে পুজিত হন শ্রীকৃষ্ণ যেটি ভারতের গুজরাটের দ্বারকায় গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত। ধারনা করে হয় এ মন্দির শ্রীকৃষ্ণের রাজত্ব দ্বারকা নগরী পত্তনের পরে নির্মাণ করা হয়। দ্বারকা নগরীর মূল অংশ কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। এ মন্দিরটি ২৫০০ বছরের পুরন, যদিও আদি মন্দিরটি আর নেই। মন্দিরটি ৭২ টি পিলারের উপর সন্নিবেশিত এবং ৫ তলা। এ মন্দিরের ধর্মীয় রীতিনীতি স্বয়ং শ্রীবল্লভাচারজ ও শ্রী ভিতেলেশান্তজি তৈরি করে দিয়ে গেছেন।
.
বর্তমান মন্দিরটি ১৬ শতকে তৈরি। বলা হয়ে থেকে আদি মন্দিরটি নির্মাণ করতে বলেন শ্রীকৃষ্ণের প্রপৌত্র বজ্রনাভ এবং যার নাম ছিল হরিগৃহ।বলা হয়ে থাকে বিশ্বকর্মা এ মন্দির নির্মাণ করেন। এ মন্দিরটি চার ধামের এক ধাম। আদিশংকরাচারজ এ মন্দিরটি দর্শন করেন, এজন্য এমন্দিরে একটি স্মারক স্থাপন করা হয়েছে। এ মন্দিরটি ১০৮ দিব্যদেশম এর একটি।
মন্দিরের দক্ষিন প্রবেশ পথকে বলা হয় স্বর্গ দ্বার, যা ৫৬ টি সিঁড়ির মাধ্যমে গোমতী নদীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। আর উত্তর দিকের প্রবেশ পথকে বলা হয় মোক্ষ দ্বার। মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের চতুর্ভুজ মূর্তি স্থাপিত যার চার হাতে শঙ্খ,চক্র, গদা ও পদ্ম। মূরতিটি কাল কোষ্ঠী পাথরে তৈরি। এ মূর্তিটি প্রায় এক বছর লুকিয়ে রাখা ছিল কারন মুসলিম শাসকরা মাঝে মাঝে এখানে হামলা করত। ১৬ শতকে মন্দিরটির পুননিরমান শেসে আবার মূর্তিটি স্থাপন করা হয়। বর্তমানে এ মন্দিরটি ইউনেস্কো কত্রিক ওয়ার্ল্ড হেরিতেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত।
Jago Banglar Hindu
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন