মাতৃভাষা আমাদের সকলেরই আছে৷সেই ভাষাতেই আমরা কথা বলতে সবচেয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি৷কিন্তু তাও আমাদের কাজের খাতিরে মাতৃভাষা ছাড়াও অন্যান্য ভাষাতে কথা বলতে হয়৷কিন্তু আমাদের সব ভাষারই আদি ভাষা হল সংস্কৃত৷
যে ভাষাতে এখন শুধু বইয়ের পাতার মধ্যেই আবদ্ধ,এইরকমই ধারণা ছিল আমাদের সকলের৷কিন্তু এই ধারণা বদলে দিয়েছে একটি গ্রাম৷যেখানে এখনও সংস্কৃত ভাষায় কথা বলেন ওখানকার মানুষজন৷ওখানে সংস্কৃত শুধু বইয়েই আবদ্ধ নেই,রয়েছে মানুষের মুখে মুখে৷এই অবাক করা গ্রামটি রয়েছে কর্ণাটকের মাতুরয়ে৷
জানা গিয়েছে,এই গ্রামটি বিশ্বের শেষ গ্রাম,যেখানকার মানুষ এখনও সংস্কৃতে কথা বলে৷শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি৷এই গ্রামের মানুষজন তাদের প্রতিদিনের জীবনে এই ভাষাতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে৷বলা ভালো এটাই তাদের ভালো লাগার ভাষা,ভালোবাসার ভাষা৷
প্রথমে বিষয়টি জেনে অবাক লেগেছিল৷তারপর জানতে পারা গেল আরও বহু রোমাঞ্চকর তথ্য৷এই গ্রামে সংস্কৃতকে এতটাই গুরুত্ব দেওয়া হয় যে এখানে ২০দিনের সংস্কৃত পড়ানোর ক্লাস করানো হয়৷গ্রামের বয়স্ক মানুষরা সংস্কৃত চর্চা করেন একজোট হয়ে৷এই গ্রামটিতে গিয়ে ওখানকার পরিস্থিতি দেখলে মনে হবে যেন সিনেমা দেখছি৷গ্রামে কোনও রেস্টুরেন্ট নেই,নেই কোনও গেস্ট হাউসও৷সংস্কৃত ভাষাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্যই এই গ্রাম বিখ্যাত৷
একবার এই গ্রামে ভ্রমণ করার কথা আপনারা নির্দ্বিধায় ভেবে দেখতে পাবেন৷হয়তো পাবেন না কোনও ফাইভ স্টার হোটেল কিন্তু একটা নতুন ধরণের অভিজ্ঞতা আপনকে ভরিয়ে তুলবে৷যা কোনও বিখ্যাত হাই-ফাই দেশের থেকে কম কিছু নয়৷একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে এই ধরণের গ্রামের অস্তিত্ব এর কথা শুনে অবাক হতেই হয়৷
যে ভাষাতে এখন শুধু বইয়ের পাতার মধ্যেই আবদ্ধ,এইরকমই ধারণা ছিল আমাদের সকলের৷কিন্তু এই ধারণা বদলে দিয়েছে একটি গ্রাম৷যেখানে এখনও সংস্কৃত ভাষায় কথা বলেন ওখানকার মানুষজন৷ওখানে সংস্কৃত শুধু বইয়েই আবদ্ধ নেই,রয়েছে মানুষের মুখে মুখে৷এই অবাক করা গ্রামটি রয়েছে কর্ণাটকের মাতুরয়ে৷
জানা গিয়েছে,এই গ্রামটি বিশ্বের শেষ গ্রাম,যেখানকার মানুষ এখনও সংস্কৃতে কথা বলে৷শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি৷এই গ্রামের মানুষজন তাদের প্রতিদিনের জীবনে এই ভাষাতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে৷বলা ভালো এটাই তাদের ভালো লাগার ভাষা,ভালোবাসার ভাষা৷
প্রথমে বিষয়টি জেনে অবাক লেগেছিল৷তারপর জানতে পারা গেল আরও বহু রোমাঞ্চকর তথ্য৷এই গ্রামে সংস্কৃতকে এতটাই গুরুত্ব দেওয়া হয় যে এখানে ২০দিনের সংস্কৃত পড়ানোর ক্লাস করানো হয়৷গ্রামের বয়স্ক মানুষরা সংস্কৃত চর্চা করেন একজোট হয়ে৷এই গ্রামটিতে গিয়ে ওখানকার পরিস্থিতি দেখলে মনে হবে যেন সিনেমা দেখছি৷গ্রামে কোনও রেস্টুরেন্ট নেই,নেই কোনও গেস্ট হাউসও৷সংস্কৃত ভাষাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্যই এই গ্রাম বিখ্যাত৷
একবার এই গ্রামে ভ্রমণ করার কথা আপনারা নির্দ্বিধায় ভেবে দেখতে পাবেন৷হয়তো পাবেন না কোনও ফাইভ স্টার হোটেল কিন্তু একটা নতুন ধরণের অভিজ্ঞতা আপনকে ভরিয়ে তুলবে৷যা কোনও বিখ্যাত হাই-ফাই দেশের থেকে কম কিছু নয়৷একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে এই ধরণের গ্রামের অস্তিত্ব এর কথা শুনে অবাক হতেই হয়৷
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন