এমন কোন আচার আচারণ নেই যাতে প্রকৃতির ব্যবহার নেই। পূজার উপকরণ থেকে মৃত্যু পরবর্তী মৃত আত্মাকে কর্মের দিন শ্মশানে গিয়ে খাদ্য প্রদানের যেসব নিয়ম, সেই নিয়ম গুলি প্রকৃতি রক্ষার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠিত।
উজাড় করে খেতে নেই কিছুটা উচ্ছিষ্ট রেখে দিতে হয়; সেই সব পিপীলিকা, কুকুর, বেড়াল, কাক, ছোট ছোট পাখীরা আহার হিসাবে গ্রহণ করে। পূজায় প্রাকৃতিক দ্রব্যের ব্যবহার নিয়ে অনেক লিখেছি। দূর্বা ঘাস থেকে শুরু করে বট পাতা; সব ঔষধি ও উপকারী বৃক্ষের ব্যবহার করা হয় পূজা পদ্ধতিতে।
প্রকৃতি, জিব ও মানবের সুসমন্বয়ের অপর নাম ধর্ম। আমাদের আচার গুলি সেই ভাবেই সাজানো।
হাঁ বেশ কিছু মলিনতায় গ্রাস করেছে। ধুলি জমেছে, নোংরা ময়লা কাদায় দুর্গন্ধ যুক্ত হয়েছে। নানা অনিয়ম নিয়মে পরিণত হয়েছে, যেমনঃ সতীদাহ প্রথা, বর্ণ প্রথা, মধ্যযুগের কবিদের নির্লজ্জ মিথ্যাচার সমৃদ্ধ রাধা কৃষ্ণের অলিক প্রেম (যেখানে রাধা নামক কোন নারীর অস্ত্ব নেই), ইন্দ্রদেবের নামে নানান কুরুচিপূর্ণ গল্প, পুরাণ গুলিকে সীমাহীন বিকৃতিকরণ হয়েছে।
যেসময় এই সব বিকৃতি গুলি প্রকৃত ধর্মকে পাশ কাটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেই সময়ের ধার্মিকদের নিষ্ক্রিয়তা আমাদের ধ্বংস করেছে। এই নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে আমরা কত কাল স্থবির থাকবো? নিষ্ক্রিয় থাকার দিন শেষ হয়েছে। প্রাই দুই হাজার বছরের গ্লানীকে মুছে দিতে নতুন প্রজন্ম নতুন সূর্য রশ্মির ন্যায় জাগ্রত হচ্ছে।
তাই এই সত্য সনাতন ধর্মকে ছেরে যেমতেই যাবেন সেই গুলি প্রকৃত ধর্মের ছায়া মাত্র। যারা সত্যের জন্যে ক্ষুধার্ত তাঁরা একবারে খুঁজে দেখুন সত্যের ভাণ্ডার আছে এখানে। না খুঁজেই ত্যাগ মানেই হলো হেরে যাওয়, পরাজিত হওয়া।
নিচের ছবি গুলি দেখুন পূজার উপকরণ ও দ্রব্য গলির দিকে নজর দিন। একেই বলে প্রকৃতি, জিব ও মানবের সুসমন্বয়। এর বাইরে ধর্ম বলতে আর কি আছে? আর যা আছে তা হলো ব্যাক্তিগ আকাঙ্ক্ষা।
ঈশ্বর ধর্মের ধারক ও সকল শুভ শক্তির মঙ্গল করুন।
Written by: Ashok Chakraborty
উজাড় করে খেতে নেই কিছুটা উচ্ছিষ্ট রেখে দিতে হয়; সেই সব পিপীলিকা, কুকুর, বেড়াল, কাক, ছোট ছোট পাখীরা আহার হিসাবে গ্রহণ করে। পূজায় প্রাকৃতিক দ্রব্যের ব্যবহার নিয়ে অনেক লিখেছি। দূর্বা ঘাস থেকে শুরু করে বট পাতা; সব ঔষধি ও উপকারী বৃক্ষের ব্যবহার করা হয় পূজা পদ্ধতিতে।
প্রকৃতি, জিব ও মানবের সুসমন্বয়ের অপর নাম ধর্ম। আমাদের আচার গুলি সেই ভাবেই সাজানো।
হাঁ বেশ কিছু মলিনতায় গ্রাস করেছে। ধুলি জমেছে, নোংরা ময়লা কাদায় দুর্গন্ধ যুক্ত হয়েছে। নানা অনিয়ম নিয়মে পরিণত হয়েছে, যেমনঃ সতীদাহ প্রথা, বর্ণ প্রথা, মধ্যযুগের কবিদের নির্লজ্জ মিথ্যাচার সমৃদ্ধ রাধা কৃষ্ণের অলিক প্রেম (যেখানে রাধা নামক কোন নারীর অস্ত্ব নেই), ইন্দ্রদেবের নামে নানান কুরুচিপূর্ণ গল্প, পুরাণ গুলিকে সীমাহীন বিকৃতিকরণ হয়েছে।
যেসময় এই সব বিকৃতি গুলি প্রকৃত ধর্মকে পাশ কাটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেই সময়ের ধার্মিকদের নিষ্ক্রিয়তা আমাদের ধ্বংস করেছে। এই নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে আমরা কত কাল স্থবির থাকবো? নিষ্ক্রিয় থাকার দিন শেষ হয়েছে। প্রাই দুই হাজার বছরের গ্লানীকে মুছে দিতে নতুন প্রজন্ম নতুন সূর্য রশ্মির ন্যায় জাগ্রত হচ্ছে।
তাই এই সত্য সনাতন ধর্মকে ছেরে যেমতেই যাবেন সেই গুলি প্রকৃত ধর্মের ছায়া মাত্র। যারা সত্যের জন্যে ক্ষুধার্ত তাঁরা একবারে খুঁজে দেখুন সত্যের ভাণ্ডার আছে এখানে। না খুঁজেই ত্যাগ মানেই হলো হেরে যাওয়, পরাজিত হওয়া।
নিচের ছবি গুলি দেখুন পূজার উপকরণ ও দ্রব্য গলির দিকে নজর দিন। একেই বলে প্রকৃতি, জিব ও মানবের সুসমন্বয়। এর বাইরে ধর্ম বলতে আর কি আছে? আর যা আছে তা হলো ব্যাক্তিগ আকাঙ্ক্ষা।
ঈশ্বর ধর্মের ধারক ও সকল শুভ শক্তির মঙ্গল করুন।
Written by: Ashok Chakraborty
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন